মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কাভার্ডভ্যানে ধাক্কা দিলে তিন আরোহী নিহত হয়েছে। তারা তিনজনই স্কুলছাত্র। এ সময় আরো একজন আহত হয়। চারজনই এক মোটরসাইকেলের আরোহী।
শনিবার দুপুর ১২টা নাগাদ ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ছোট কমলদহ ইউটার্নে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো— মিরসরাই উপজেলার সাহেরখালী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আবুল হাসেমের ছেলে মো. আকিব (১৮), একই এলাকার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে জনি (১৬), ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের উত্তর ওয়াহেদপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে ইমাম হোসেন (১৫)। ইমাম হোসেন নিজামপুর মুসলিম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র। জনি সাহেরখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ও আকিব একই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরাফাত হোসেন (১৬) মঘাদিয়া ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের সালাহ উদ্দিনের ছেলে। সে আবুতোরাব বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।
প্রত্যক্ষদর্শী নুরুল আলম ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের কমলদহ ইউটার্নের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি কাভার্ডভ্যানের পেছনে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যায়। লাশ উদ্ধার করে টেরিয়াইল হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে নেওয়ার পর সুরতহাল প্রতিবেদন করার পর ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
অপর আরোহী আরাফাত মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছে। তাকে প্রথমে সীতাকুন্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) পাঠানো হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
সাহেরখালী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আকিব ও জনি আমার ওয়ার্ডের আহম্মদ ডাক্তারবাড়ীর আবুল হাশেম ও আবুল কাশেমের ছেলে। তারা সাহেরখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। তারা সব সময় মোটরসাইকেল নিয়ে একসঙ্গে চলাফেরা করত। আজ সকালে তারা মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে আরও দুই বন্ধুসহ সীতাকুণ্ড যাচ্ছিল।’
তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কুমিরা হাইওয়ে থানায় গিয়ে মরদেহগুলো বুঝে নিয়েছি। এশার নামাজের পর দুজনের একসঙ্গে জানাজা নাজাম অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
ওয়াহেদপুর ইউনিয়ন পরিষদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলুল কবির ফিরোজ বলেন, ‘খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। একসঙ্গে তরতাজা তিনটি ছেলে চলে গেল! আমার ইউনিয়নের উত্তর ওয়াহেদপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে ইমাম হোসেনের জানাজা নামাজ মাগরিবের পর অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
কুমিরা হাইওয়ে থানার ইনচার্জ মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ‘দুপুর ১২টার দিকে চার বন্ধু এক মোটরসাইকেলে সীতাকুণ্ডের দিকে যাচ্ছিল। কমলদহ এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ডভ্যানকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যায়। তারা মাথায় আঘাত পেয়েছে। তিনজনের মরদেহ পরিবারের অনুরোধে ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্থানীয় জনপ্রতিনিধির জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
দুর্ঘটনার পরপর কাভার্ডভ্যানটি নিয়ে পালিয়ে গেছেন চালক। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বলে জানান হাইওয়ে থানার ইনচার্জ আলমগীর।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কাভার্ডভ্যানে ধাক্কা দিলে তিন আরোহী নিহত হয়েছে। তারা তিনজনই স্কুলছাত্র। এ সময় আরো একজন আহত হয়। চারজনই এক মোটরসাইকেলের আরোহী।
শনিবার দুপুর ১২টা নাগাদ ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ছোট কমলদহ ইউটার্নে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো— মিরসরাই উপজেলার সাহেরখালী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আবুল হাসেমের ছেলে মো. আকিব (১৮), একই এলাকার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে জনি (১৬), ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের উত্তর ওয়াহেদপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে ইমাম হোসেন (১৫)। ইমাম হোসেন নিজামপুর মুসলিম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র। জনি সাহেরখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ও আকিব একই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরাফাত হোসেন (১৬) মঘাদিয়া ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের সালাহ উদ্দিনের ছেলে। সে আবুতোরাব বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।
প্রত্যক্ষদর্শী নুরুল আলম ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের কমলদহ ইউটার্নের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি কাভার্ডভ্যানের পেছনে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যায়। লাশ উদ্ধার করে টেরিয়াইল হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে নেওয়ার পর সুরতহাল প্রতিবেদন করার পর ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
অপর আরোহী আরাফাত মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছে। তাকে প্রথমে সীতাকুন্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) পাঠানো হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
সাহেরখালী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আকিব ও জনি আমার ওয়ার্ডের আহম্মদ ডাক্তারবাড়ীর আবুল হাশেম ও আবুল কাশেমের ছেলে। তারা সাহেরখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। তারা সব সময় মোটরসাইকেল নিয়ে একসঙ্গে চলাফেরা করত। আজ সকালে তারা মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে আরও দুই বন্ধুসহ সীতাকুণ্ড যাচ্ছিল।’
তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কুমিরা হাইওয়ে থানায় গিয়ে মরদেহগুলো বুঝে নিয়েছি। এশার নামাজের পর দুজনের একসঙ্গে জানাজা নাজাম অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
ওয়াহেদপুর ইউনিয়ন পরিষদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলুল কবির ফিরোজ বলেন, ‘খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। একসঙ্গে তরতাজা তিনটি ছেলে চলে গেল! আমার ইউনিয়নের উত্তর ওয়াহেদপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে ইমাম হোসেনের জানাজা নামাজ মাগরিবের পর অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
কুমিরা হাইওয়ে থানার ইনচার্জ মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ‘দুপুর ১২টার দিকে চার বন্ধু এক মোটরসাইকেলে সীতাকুণ্ডের দিকে যাচ্ছিল। কমলদহ এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ডভ্যানকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যায়। তারা মাথায় আঘাত পেয়েছে। তিনজনের মরদেহ পরিবারের অনুরোধে ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্থানীয় জনপ্রতিনিধির জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
দুর্ঘটনার পরপর কাভার্ডভ্যানটি নিয়ে পালিয়ে গেছেন চালক। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বলে জানান হাইওয়ে থানার ইনচার্জ আলমগীর।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে