মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে স্বামীর পরিবার গ্রহণ না করায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে রূপনা দাস (২৮) নামে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার রূপনার বড় বোন বিউটি দাস বাদী হয়ে মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ থানায় স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ভাশুর, ভাশুরের স্ত্রী, দেবরসহ ৬ জনকে আসামি করে হত্যা প্ররোচনার দায়ে মামলা করেছেন। মামলার আসামিরা হলেন—রাখাল চন্দ্র দে (৬৯), কাঞ্চন কুমার দে (৩৮), রূপম কুমার দে (৩৬), বেলা রানি দে (৫৮), ঊর্মি দে (৩০)। মামলার পর জোরারগঞ্জ থানা–পুলিশ নিহত রূপনার স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ভাশুর, ভাশুরের স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয়রা জানান, ৮ বছর আগে রাজন কুমার দাসের সঙ্গে রূপনার বিয়ে হয়েছিল। তাদের ২ সন্তানও রয়েছে। পরে গত ৪ / ৫ বছর আগে রূপম কুমার দে সম্রাটের সঙ্গে রূপনার পরিচয় হয়। পরে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে রূপনা তাঁর প্রথম স্বামী রাজনকে ডিভোর্স দিয়ে ৩ বছর আগে রূপমকে বিবাহ করে। তবে বিয়ের পর রূপমের পরিবারের লোকজন এই বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তাঁরা বারইয়ারহাট বাজারে বাসা ভাড়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করে আসছিল। তাঁদের ২ বছরের এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
কিছুদিন আগে থেকেই রূপমের সঙ্গে পারিবারিক বিরোধ চলছিল রূপনার। এর জেরে কয়েক দিন আগে রূপম বাসা হতে না বলে চলে যায়। গত ১৬ জুলাই রূপনা তাঁর স্বামীর বাড়িতে গেলে বাড়ির লোকজন তাঁকে তুচ্ছ–তাচ্ছিল্য করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। গত ১৮ জুলাই বিকেলে রূপনা আবারও তাঁর স্বামীর বাড়িতে গেলে পরিবারের লোকজন তাঁকে গ্রহণ করেনি। এ সময় রূপনা তাঁর ব্যাগ থেকে কেরোসিন তেল বের করে গায়ে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় তাঁর শ্বশুর–শাশুড়ি–দেবরের চিৎকারে বাড়ির লোকজন এসে আগুন নিভিয়ে রূপনাকে মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
রূপনার বড় বোন বিউটি বলেন, ‘দীর্ঘ ৩ বছর ধরে আমার বোন মানসিক যন্ত্রণা, অবজ্ঞা–অবহেলা এবং স্বামীর ঘরে উঠতে না পারার যন্ত্রণায় বিবাদীদের আত্মহত্যার প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে আমার বোন আত্মহত্যা করে।’
জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুর হোসেন মামুন বলেন, ‘এ ঘটনায় মামলার হয়েছে। আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের আদালতে চালান দিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে।’
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে স্বামীর পরিবার গ্রহণ না করায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে রূপনা দাস (২৮) নামে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার রূপনার বড় বোন বিউটি দাস বাদী হয়ে মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ থানায় স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ভাশুর, ভাশুরের স্ত্রী, দেবরসহ ৬ জনকে আসামি করে হত্যা প্ররোচনার দায়ে মামলা করেছেন। মামলার আসামিরা হলেন—রাখাল চন্দ্র দে (৬৯), কাঞ্চন কুমার দে (৩৮), রূপম কুমার দে (৩৬), বেলা রানি দে (৫৮), ঊর্মি দে (৩০)। মামলার পর জোরারগঞ্জ থানা–পুলিশ নিহত রূপনার স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ভাশুর, ভাশুরের স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয়রা জানান, ৮ বছর আগে রাজন কুমার দাসের সঙ্গে রূপনার বিয়ে হয়েছিল। তাদের ২ সন্তানও রয়েছে। পরে গত ৪ / ৫ বছর আগে রূপম কুমার দে সম্রাটের সঙ্গে রূপনার পরিচয় হয়। পরে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে রূপনা তাঁর প্রথম স্বামী রাজনকে ডিভোর্স দিয়ে ৩ বছর আগে রূপমকে বিবাহ করে। তবে বিয়ের পর রূপমের পরিবারের লোকজন এই বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তাঁরা বারইয়ারহাট বাজারে বাসা ভাড়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করে আসছিল। তাঁদের ২ বছরের এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
কিছুদিন আগে থেকেই রূপমের সঙ্গে পারিবারিক বিরোধ চলছিল রূপনার। এর জেরে কয়েক দিন আগে রূপম বাসা হতে না বলে চলে যায়। গত ১৬ জুলাই রূপনা তাঁর স্বামীর বাড়িতে গেলে বাড়ির লোকজন তাঁকে তুচ্ছ–তাচ্ছিল্য করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। গত ১৮ জুলাই বিকেলে রূপনা আবারও তাঁর স্বামীর বাড়িতে গেলে পরিবারের লোকজন তাঁকে গ্রহণ করেনি। এ সময় রূপনা তাঁর ব্যাগ থেকে কেরোসিন তেল বের করে গায়ে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় তাঁর শ্বশুর–শাশুড়ি–দেবরের চিৎকারে বাড়ির লোকজন এসে আগুন নিভিয়ে রূপনাকে মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
রূপনার বড় বোন বিউটি বলেন, ‘দীর্ঘ ৩ বছর ধরে আমার বোন মানসিক যন্ত্রণা, অবজ্ঞা–অবহেলা এবং স্বামীর ঘরে উঠতে না পারার যন্ত্রণায় বিবাদীদের আত্মহত্যার প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে আমার বোন আত্মহত্যা করে।’
জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুর হোসেন মামুন বলেন, ‘এ ঘটনায় মামলার হয়েছে। আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের আদালতে চালান দিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে।’
গত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
৪ মিনিট আগেপুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে