নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী এগারসিন্দুর ট্রেনের সঙ্গে কনটেইনারবাহী ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় বিভাগীয় ও প্রধান কর্মকর্তা পর্যায়ে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে রেল প্রশাসন। কমিটিতে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় জরুরি ভিত্তিতে এই দুটি কমিটি গঠন করে দেন রেল পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক নাজমুল ইসলাম।
তিনি জানান, পূর্বাঞ্চলের চিফ ও বিভাগীয় পর্যায়ে পৃথক দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চিফ পর্যায়ে পাঁচজন ও বিভাগীয় পর্যায়ে পাঁচজনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
চিফ পর্যায়ে কমিটিতে রয়েছেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম, প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী তাপস কুমার দাস, প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু জাফর মিঞা, প্রধান সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী সুশীল কুমার হালদার এবং প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. ইবনে সফি আব্দুল আহাদ।
অন্যদিকে বিভাগীয় পর্যায়ে কমিটিতে রয়েছেন বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা, বিভাগীয় প্রকৌশলী, বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও বিভাগীয় সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী।
রেল কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘বিকেল পৌনে ৪টায় এই দুর্ঘটনা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত দুটি ট্রেনের একটি আখাউড়া থেকে ও একটি কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকায় রওনা হয়। এগারসিন্দুর ট্রেনকে কনটেইনারবাহী ট্রেন এসে হিট করেছে। পার্শ্ব সংঘর্ষ বা সাইড কোলিশন হয়েছে। ডিজরিগার্ড অব সিগন্যালে (সিগন্যাল অমান্য) ছিল মালবাহী ট্রেনটি।’
এখন পর্যন্ত আজ বিকেলে ওই দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আরও বহু হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিসের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত ১৫টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। চারটি ইউনিট উদ্ধারকাজে যুক্ত রয়েছে।
তবে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আবু যর গিফারী আরও একটি লাশ উদ্ধারের কথা জানিয়েছেন।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাপরিচালকের কার্যালয় সূত্র বলছে, ২০১০ থেকে এ পর্যন্ত রেলে দুর্ঘটনায় শতাধিক যাত্রী নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১০ সালে নরসিংদীতে চট্টগ্রামগামী আন্তনগর ‘মহানগর গোধূলি’ ও ঢাকাগামী মেইল ‘চট্টলা’ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১২ জন নিহত হন। ২০১৪ সালে ১৪৭ দুর্ঘটনায় মারা যান ১৯ জন। ২০১৫ সালে ৮৮টি রেল দুর্ঘটনায় মারা যান ১৫ জন।
২০১৬ সালে দুজন মারা যান। ২০১৮ সালের ১৫ এপ্রিল গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে ৫ জন নিহত হন। আহত হন ৪৫ জন। ২০১৯ সালের ২৩ জুন মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়ায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। উপজেলার বরমচাল লেভেল ক্রসিং এলাকায় সিলেট থেকে ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেসের ৪টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে খালে ছিটকে পড়ে। এ ঘটনায় ৬ জন নিহত হন। আহত হন ৪০ জন।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী এগারসিন্দুর ট্রেনের সঙ্গে কনটেইনারবাহী ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় বিভাগীয় ও প্রধান কর্মকর্তা পর্যায়ে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে রেল প্রশাসন। কমিটিতে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় জরুরি ভিত্তিতে এই দুটি কমিটি গঠন করে দেন রেল পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক নাজমুল ইসলাম।
তিনি জানান, পূর্বাঞ্চলের চিফ ও বিভাগীয় পর্যায়ে পৃথক দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চিফ পর্যায়ে পাঁচজন ও বিভাগীয় পর্যায়ে পাঁচজনকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
চিফ পর্যায়ে কমিটিতে রয়েছেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম, প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী তাপস কুমার দাস, প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু জাফর মিঞা, প্রধান সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী সুশীল কুমার হালদার এবং প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. ইবনে সফি আব্দুল আহাদ।
অন্যদিকে বিভাগীয় পর্যায়ে কমিটিতে রয়েছেন বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা, বিভাগীয় প্রকৌশলী, বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী ও বিভাগীয় সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী।
রেল কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘বিকেল পৌনে ৪টায় এই দুর্ঘটনা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত দুটি ট্রেনের একটি আখাউড়া থেকে ও একটি কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকায় রওনা হয়। এগারসিন্দুর ট্রেনকে কনটেইনারবাহী ট্রেন এসে হিট করেছে। পার্শ্ব সংঘর্ষ বা সাইড কোলিশন হয়েছে। ডিজরিগার্ড অব সিগন্যালে (সিগন্যাল অমান্য) ছিল মালবাহী ট্রেনটি।’
এখন পর্যন্ত আজ বিকেলে ওই দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আরও বহু হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিসের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত ১৫টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। চারটি ইউনিট উদ্ধারকাজে যুক্ত রয়েছে।
তবে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আবু যর গিফারী আরও একটি লাশ উদ্ধারের কথা জানিয়েছেন।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাপরিচালকের কার্যালয় সূত্র বলছে, ২০১০ থেকে এ পর্যন্ত রেলে দুর্ঘটনায় শতাধিক যাত্রী নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১০ সালে নরসিংদীতে চট্টগ্রামগামী আন্তনগর ‘মহানগর গোধূলি’ ও ঢাকাগামী মেইল ‘চট্টলা’ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১২ জন নিহত হন। ২০১৪ সালে ১৪৭ দুর্ঘটনায় মারা যান ১৯ জন। ২০১৫ সালে ৮৮টি রেল দুর্ঘটনায় মারা যান ১৫ জন।
২০১৬ সালে দুজন মারা যান। ২০১৮ সালের ১৫ এপ্রিল গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে ৫ জন নিহত হন। আহত হন ৪৫ জন। ২০১৯ সালের ২৩ জুন মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়ায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। উপজেলার বরমচাল লেভেল ক্রসিং এলাকায় সিলেট থেকে ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেসের ৪টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে খালে ছিটকে পড়ে। এ ঘটনায় ৬ জন নিহত হন। আহত হন ৪০ জন।
বিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৬ মিনিট আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
১২ মিনিট আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
১৯ মিনিট আগেসুন্দরবনে ফের বেড়েছে বনদস্যুদের উৎপাত। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে লাখ লাখ টাকা আদায় করছে তারা। আতঙ্কে অনেকে পেশা ত্যাগ করছেন। অনেকে আবার কঠোর প্রশাসনিক পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
২৭ মিনিট আগে