মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা)

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার। কিন্তু প্রকল্পগুলোর পাঁচটির মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি। অন্যটির কাজ শুরু হলেও তা এখন ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হবে কি না, তা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একটি ফাতেমা ট্রেডার্স, অন্যটি রাজিয়া এন্টারপ্রাইজ। এই দুই প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অলি আহাম্মেদকে এক অর্থবছরে ছয়টি প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। যদিও কাজ না করায় কোনো প্রকল্পের অর্থ ছাড় করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ চৌদ্দগ্রামের প্রভাবশালী ঠিকাদারদের একজন। তিনি উপজেলার মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। অলি আহাম্মেদ বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। একই সঙ্গে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। মুজিবুল হকের সঙ্গে সখ্য এবং আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে ১৫ বছরে এলজিইডির ৯৪টি সড়কের কাজ পান। এ ছাড়া শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ২৩টি স্কুল ও ১৫টি মাদ্রাসার বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ পেয়েছেন অলি।
এলজিইডির কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন।
মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ একসময় স্থানীয় খিরনশাল বাজারে টং দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মুন্সিরহাট বাজারে রড-সিমেন্টের ব্যবসা শুরু করেন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুজিবুল হক নির্বাচিত হলে অলি আহাম্মেদ তাঁর আস্থা অর্জন করেন। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। এরপর দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করেন অলি।
যদিও অলি আহাম্মেদ আওয়ামী লীগ সরকারের সময় প্রভাব বিস্তার করে প্রকল্প বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো মন্ত্রী বা সংসদ সদস্যের প্রভাব খাটিয়ে আমি কাজ বাগিয়ে নিইনি। দরপত্রের প্রক্রিয়া মেনেই আমি বিগত দিনে কাজ করেছি।’
চৌদ্দগ্রাম এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দে উপজেলার নানকরা-দুর্গাপুর সড়কটির ৫ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পায় ফাতেমা ট্রেডার্স। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর কাজ শুরু করে ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারিতে শেষ করার কথা থাকলেও কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে মিয়া বাজার বালিমুহুরীর ৩ দশমিক ৩ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পান অলি আহাম্মেদ। এর ব্যয় ধরা হয় ৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে এখনো কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে বাহেরগড়া-শুভপুরের সড়কটি সংস্কারে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৪১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও কোনো কাজ করা হয়নি।
এ ছাড়া ওই অর্থবছরে ঘোলপাশা ইউনিয়নের ৮ দশমিক ১১ মিটার বাবুর্চি বাজার সড়কটি সংস্কারে ৭৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর প্রকল্পের কাজ শেষ করার মেয়াদ থাকলেও খোঁড়াখুঁড়ি করে রেখে দেওয়া হয়েছে। উজিরপুর ইউনিয়নের আশ্রাফপুর-কোমারডোগা সড়কটির ১ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পান অলি। সড়কটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। মিশ্বারনী বাজার-সোনাপুর সড়কের ৬৬০ মিটার সংস্কারে ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়ার পর মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি।
ঠিকাদার অলি আহাম্মেদ বলেন, ‘আমার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিতের জন্য টেন্ডার বাতিলের তথ্য সঠিক নয়। বর্ষার কারণে সড়কগুলোর কাজ করা যাচ্ছে না। বৃষ্টি বন্ধ হলেই পুনরায় কাজ শুরু করব।’
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শুরু এবং শেষ করার জন্য অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জামাল হোসেন বলেন, অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উল্লেখ করে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে একাধিক চিঠি পাঠানো হয়। কিন্তু কীভাবে যেন প্রধান কার্যালয় থেকে তাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের মেয়াদ বৃদ্ধি করে চিঠি আসে। আমি নতুন করে এই কাজগুলোর অনুমোদন দিইনি।’

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার। কিন্তু প্রকল্পগুলোর পাঁচটির মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি। অন্যটির কাজ শুরু হলেও তা এখন ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হবে কি না, তা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একটি ফাতেমা ট্রেডার্স, অন্যটি রাজিয়া এন্টারপ্রাইজ। এই দুই প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অলি আহাম্মেদকে এক অর্থবছরে ছয়টি প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। যদিও কাজ না করায় কোনো প্রকল্পের অর্থ ছাড় করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ চৌদ্দগ্রামের প্রভাবশালী ঠিকাদারদের একজন। তিনি উপজেলার মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। অলি আহাম্মেদ বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। একই সঙ্গে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। মুজিবুল হকের সঙ্গে সখ্য এবং আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে ১৫ বছরে এলজিইডির ৯৪টি সড়কের কাজ পান। এ ছাড়া শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ২৩টি স্কুল ও ১৫টি মাদ্রাসার বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ পেয়েছেন অলি।
এলজিইডির কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন।
মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ একসময় স্থানীয় খিরনশাল বাজারে টং দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মুন্সিরহাট বাজারে রড-সিমেন্টের ব্যবসা শুরু করেন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুজিবুল হক নির্বাচিত হলে অলি আহাম্মেদ তাঁর আস্থা অর্জন করেন। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। এরপর দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করেন অলি।
যদিও অলি আহাম্মেদ আওয়ামী লীগ সরকারের সময় প্রভাব বিস্তার করে প্রকল্প বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো মন্ত্রী বা সংসদ সদস্যের প্রভাব খাটিয়ে আমি কাজ বাগিয়ে নিইনি। দরপত্রের প্রক্রিয়া মেনেই আমি বিগত দিনে কাজ করেছি।’
চৌদ্দগ্রাম এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দে উপজেলার নানকরা-দুর্গাপুর সড়কটির ৫ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পায় ফাতেমা ট্রেডার্স। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর কাজ শুরু করে ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারিতে শেষ করার কথা থাকলেও কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে মিয়া বাজার বালিমুহুরীর ৩ দশমিক ৩ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পান অলি আহাম্মেদ। এর ব্যয় ধরা হয় ৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে এখনো কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে বাহেরগড়া-শুভপুরের সড়কটি সংস্কারে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৪১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও কোনো কাজ করা হয়নি।
এ ছাড়া ওই অর্থবছরে ঘোলপাশা ইউনিয়নের ৮ দশমিক ১১ মিটার বাবুর্চি বাজার সড়কটি সংস্কারে ৭৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর প্রকল্পের কাজ শেষ করার মেয়াদ থাকলেও খোঁড়াখুঁড়ি করে রেখে দেওয়া হয়েছে। উজিরপুর ইউনিয়নের আশ্রাফপুর-কোমারডোগা সড়কটির ১ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পান অলি। সড়কটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। মিশ্বারনী বাজার-সোনাপুর সড়কের ৬৬০ মিটার সংস্কারে ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়ার পর মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি।
ঠিকাদার অলি আহাম্মেদ বলেন, ‘আমার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিতের জন্য টেন্ডার বাতিলের তথ্য সঠিক নয়। বর্ষার কারণে সড়কগুলোর কাজ করা যাচ্ছে না। বৃষ্টি বন্ধ হলেই পুনরায় কাজ শুরু করব।’
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শুরু এবং শেষ করার জন্য অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জামাল হোসেন বলেন, অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উল্লেখ করে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে একাধিক চিঠি পাঠানো হয়। কিন্তু কীভাবে যেন প্রধান কার্যালয় থেকে তাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের মেয়াদ বৃদ্ধি করে চিঠি আসে। আমি নতুন করে এই কাজগুলোর অনুমোদন দিইনি।’

মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা)

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার। কিন্তু প্রকল্পগুলোর পাঁচটির মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি। অন্যটির কাজ শুরু হলেও তা এখন ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হবে কি না, তা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একটি ফাতেমা ট্রেডার্স, অন্যটি রাজিয়া এন্টারপ্রাইজ। এই দুই প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অলি আহাম্মেদকে এক অর্থবছরে ছয়টি প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। যদিও কাজ না করায় কোনো প্রকল্পের অর্থ ছাড় করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ চৌদ্দগ্রামের প্রভাবশালী ঠিকাদারদের একজন। তিনি উপজেলার মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। অলি আহাম্মেদ বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। একই সঙ্গে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। মুজিবুল হকের সঙ্গে সখ্য এবং আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে ১৫ বছরে এলজিইডির ৯৪টি সড়কের কাজ পান। এ ছাড়া শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ২৩টি স্কুল ও ১৫টি মাদ্রাসার বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ পেয়েছেন অলি।
এলজিইডির কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন।
মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ একসময় স্থানীয় খিরনশাল বাজারে টং দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মুন্সিরহাট বাজারে রড-সিমেন্টের ব্যবসা শুরু করেন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুজিবুল হক নির্বাচিত হলে অলি আহাম্মেদ তাঁর আস্থা অর্জন করেন। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। এরপর দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করেন অলি।
যদিও অলি আহাম্মেদ আওয়ামী লীগ সরকারের সময় প্রভাব বিস্তার করে প্রকল্প বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো মন্ত্রী বা সংসদ সদস্যের প্রভাব খাটিয়ে আমি কাজ বাগিয়ে নিইনি। দরপত্রের প্রক্রিয়া মেনেই আমি বিগত দিনে কাজ করেছি।’
চৌদ্দগ্রাম এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দে উপজেলার নানকরা-দুর্গাপুর সড়কটির ৫ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পায় ফাতেমা ট্রেডার্স। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর কাজ শুরু করে ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারিতে শেষ করার কথা থাকলেও কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে মিয়া বাজার বালিমুহুরীর ৩ দশমিক ৩ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পান অলি আহাম্মেদ। এর ব্যয় ধরা হয় ৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে এখনো কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে বাহেরগড়া-শুভপুরের সড়কটি সংস্কারে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৪১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও কোনো কাজ করা হয়নি।
এ ছাড়া ওই অর্থবছরে ঘোলপাশা ইউনিয়নের ৮ দশমিক ১১ মিটার বাবুর্চি বাজার সড়কটি সংস্কারে ৭৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর প্রকল্পের কাজ শেষ করার মেয়াদ থাকলেও খোঁড়াখুঁড়ি করে রেখে দেওয়া হয়েছে। উজিরপুর ইউনিয়নের আশ্রাফপুর-কোমারডোগা সড়কটির ১ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পান অলি। সড়কটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। মিশ্বারনী বাজার-সোনাপুর সড়কের ৬৬০ মিটার সংস্কারে ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়ার পর মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি।
ঠিকাদার অলি আহাম্মেদ বলেন, ‘আমার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিতের জন্য টেন্ডার বাতিলের তথ্য সঠিক নয়। বর্ষার কারণে সড়কগুলোর কাজ করা যাচ্ছে না। বৃষ্টি বন্ধ হলেই পুনরায় কাজ শুরু করব।’
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শুরু এবং শেষ করার জন্য অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জামাল হোসেন বলেন, অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উল্লেখ করে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে একাধিক চিঠি পাঠানো হয়। কিন্তু কীভাবে যেন প্রধান কার্যালয় থেকে তাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের মেয়াদ বৃদ্ধি করে চিঠি আসে। আমি নতুন করে এই কাজগুলোর অনুমোদন দিইনি।’

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার। কিন্তু প্রকল্পগুলোর পাঁচটির মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি। অন্যটির কাজ শুরু হলেও তা এখন ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হবে কি না, তা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একটি ফাতেমা ট্রেডার্স, অন্যটি রাজিয়া এন্টারপ্রাইজ। এই দুই প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অলি আহাম্মেদকে এক অর্থবছরে ছয়টি প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। যদিও কাজ না করায় কোনো প্রকল্পের অর্থ ছাড় করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ চৌদ্দগ্রামের প্রভাবশালী ঠিকাদারদের একজন। তিনি উপজেলার মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। অলি আহাম্মেদ বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। একই সঙ্গে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। মুজিবুল হকের সঙ্গে সখ্য এবং আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে ১৫ বছরে এলজিইডির ৯৪টি সড়কের কাজ পান। এ ছাড়া শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ২৩টি স্কুল ও ১৫টি মাদ্রাসার বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ পেয়েছেন অলি।
এলজিইডির কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন।
মুন্সিরহাট ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অলি আহাম্মেদ একসময় স্থানীয় খিরনশাল বাজারে টং দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মুন্সিরহাট বাজারে রড-সিমেন্টের ব্যবসা শুরু করেন। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুজিবুল হক নির্বাচিত হলে অলি আহাম্মেদ তাঁর আস্থা অর্জন করেন। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। এরপর দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করেন অলি।
যদিও অলি আহাম্মেদ আওয়ামী লীগ সরকারের সময় প্রভাব বিস্তার করে প্রকল্প বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো মন্ত্রী বা সংসদ সদস্যের প্রভাব খাটিয়ে আমি কাজ বাগিয়ে নিইনি। দরপত্রের প্রক্রিয়া মেনেই আমি বিগত দিনে কাজ করেছি।’
চৌদ্দগ্রাম এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দে উপজেলার নানকরা-দুর্গাপুর সড়কটির ৫ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পায় ফাতেমা ট্রেডার্স। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর কাজ শুরু করে ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারিতে শেষ করার কথা থাকলেও কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে মিয়া বাজার বালিমুহুরীর ৩ দশমিক ৩ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কাজ পান অলি আহাম্মেদ। এর ব্যয় ধরা হয় ৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে এখনো কাজ শুরু হয়নি। একই অর্থবছরে বাহেরগড়া-শুভপুরের সড়কটি সংস্কারে ১ কোটি ৫৫ লাখ ৪১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও কোনো কাজ করা হয়নি।
এ ছাড়া ওই অর্থবছরে ঘোলপাশা ইউনিয়নের ৮ দশমিক ১১ মিটার বাবুর্চি বাজার সড়কটি সংস্কারে ৭৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর প্রকল্পের কাজ শেষ করার মেয়াদ থাকলেও খোঁড়াখুঁড়ি করে রেখে দেওয়া হয়েছে। উজিরপুর ইউনিয়নের আশ্রাফপুর-কোমারডোগা সড়কটির ১ কিলোমিটার সংস্কারের কাজ পান অলি। সড়কটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। মিশ্বারনী বাজার-সোনাপুর সড়কের ৬৬০ মিটার সংস্কারে ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়ার পর মেয়াদ শেষ হলেও কাজ শুরু হয়নি।
ঠিকাদার অলি আহাম্মেদ বলেন, ‘আমার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিতের জন্য টেন্ডার বাতিলের তথ্য সঠিক নয়। বর্ষার কারণে সড়কগুলোর কাজ করা যাচ্ছে না। বৃষ্টি বন্ধ হলেই পুনরায় কাজ শুরু করব।’
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শুরু এবং শেষ করার জন্য অলি আহাম্মেদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জামাল হোসেন বলেন, অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উল্লেখ করে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অলির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে একাধিক চিঠি পাঠানো হয়। কিন্তু কীভাবে যেন প্রধান কার্যালয় থেকে তাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের মেয়াদ বৃদ্ধি করে চিঠি আসে। আমি নতুন করে এই কাজগুলোর অনুমোদন দিইনি।’


জনৈক কৃষক মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন। সেই দুধ নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। ক্রেতাদের হাঁক-ডাক শেষে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কিনে নেন স্থানীয় এক যুবক।
৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার রামপুর ও কাঁঠাল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি বানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে কমফোর্ট ফোম কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে নতুন সোনাকান্দা আদর্শ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুনে কারখানার তিনটি শেড, একটি প্রাইভেট কার, একটি পিকআপসহ মূল্যবান মেশিন ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন
২৭ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবি ও ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে মহাসড়কে নফল নামাজের কর্মসূচি করেছে জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চ। জেলা ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকার মেহের চাঁন জামে
৩১ মিনিট আগেঅষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

জনৈক কৃষক মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন। সেই দুধ নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। ক্রেতাদের হাঁক-ডাক শেষে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কিনে নেন স্থানীয় এক যুবক।
আজ শুক্রবার ঘটনাটি ঘটে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের ব্রহ্মপাড়া এলাকায়।
জানা যায়, শুক্রবার সকালে উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের ব্রহ্মপাড়া আল-হোসাইনিয়া জামে মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন এক কৃষক। সেই দুধ জুমার নামাজের আগে নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। দুধ কিনতে প্রথমে ২০০ টাকা দাম হাঁকেন এক মুসল্লি।
পরে আরও ৪-৫ জন মুসল্লি শুরু করেন দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা। শেষে ১২ হাজার টাকা দাম হাঁকেন মসজিদ কমিটির কোষাধ্যক্ষ ইদ্রিস মিয়া। সেই দাম ছাড়িয়ে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কেনেন ফ্রিল্যান্সার মনিরুজ্জামান দুর্জয়। পরে তিনি ওই দুধ একজন গরিব মানুষকে দান করেন।
এ বিষয়ে আল-হোসাইনিয়া জামে মসজিদের খতিব মাওলানা নজরুল ইসলাম জহুরী বলেন, ভালো কাজে প্রতিযোগিতার নির্দেশ রয়েছে। মসজিদের জিনিসপত্র কিনে নেওয়ায় আল্লাহ বরকত মেলে। বেশি নেকের জন্য মানুষ মসজিদের জিনিস ক্রয় করে। তা ছাড়া, এ নিলামের অর্থ ব্যয় করা হবে মসজিদ উন্নয়নের কাজে।

জনৈক কৃষক মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন। সেই দুধ নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। ক্রেতাদের হাঁক-ডাক শেষে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কিনে নেন স্থানীয় এক যুবক।
আজ শুক্রবার ঘটনাটি ঘটে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের ব্রহ্মপাড়া এলাকায়।
জানা যায়, শুক্রবার সকালে উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের ব্রহ্মপাড়া আল-হোসাইনিয়া জামে মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন এক কৃষক। সেই দুধ জুমার নামাজের আগে নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। দুধ কিনতে প্রথমে ২০০ টাকা দাম হাঁকেন এক মুসল্লি।
পরে আরও ৪-৫ জন মুসল্লি শুরু করেন দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা। শেষে ১২ হাজার টাকা দাম হাঁকেন মসজিদ কমিটির কোষাধ্যক্ষ ইদ্রিস মিয়া। সেই দাম ছাড়িয়ে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কেনেন ফ্রিল্যান্সার মনিরুজ্জামান দুর্জয়। পরে তিনি ওই দুধ একজন গরিব মানুষকে দান করেন।
এ বিষয়ে আল-হোসাইনিয়া জামে মসজিদের খতিব মাওলানা নজরুল ইসলাম জহুরী বলেন, ভালো কাজে প্রতিযোগিতার নির্দেশ রয়েছে। মসজিদের জিনিসপত্র কিনে নেওয়ায় আল্লাহ বরকত মেলে। বেশি নেকের জন্য মানুষ মসজিদের জিনিস ক্রয় করে। তা ছাড়া, এ নিলামের অর্থ ব্যয় করা হবে মসজিদ উন্নয়নের কাজে।


কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার রামপুর ও কাঁঠাল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি বানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে কমফোর্ট ফোম কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে নতুন সোনাকান্দা আদর্শ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুনে কারখানার তিনটি শেড, একটি প্রাইভেট কার, একটি পিকআপসহ মূল্যবান মেশিন ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন
২৭ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবি ও ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে মহাসড়কে নফল নামাজের কর্মসূচি করেছে জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চ। জেলা ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকার মেহের চাঁন জামে
৩১ মিনিট আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার রামপুর ও কাঁঠাল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি বানানো হয়েছে। প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সাঁকো দিয়ে চলাচল করেন। বাঁশের এ সাঁকো পার হতে গিয়ে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটলেও সেখানে নির্মিত হয়নি কোনো স্থায়ী সেতু।
উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর উত্তরপাড়া গ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর তৈরি বাঁশের সাঁকোটি ব্যবহার করেন কাকচর, দরিল্লা, কাঁঠাল তেতুলিয়াপাড়া, বালিয়ারপাড় ও কানিহারী ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার মানুষ। জাহেদের ঘাট নামে পরিচিত জায়গায় নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা পাশের কাঁঠাল ইউনিয়নের তেতুলিয়াপাড়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করে।
জানা গেছে, প্রায় পাঁচ বছর আগে কাকচর গ্রামের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী দুখুনি সাঁকো থেকে পা পিছলে নদীতে পড়ে মারা যায়। দুখুনি ছিল ওই গ্রামের আব্দুর রশিদের মেয়ে। ঘটনাটি স্মরণ করে গ্রামের বয়োবৃদ্ধ আমিরুল হক বলেন, ‘ইস্কুল যাইতে গিয়া সাওক্কা (সাঁকো) থেইক্যা পইড়া মাইয়াটা মরল। এরপর পরিবারডাও গেরাম ছারল। মেলা পোলাপান ইস্কুল যাইবার গিয়া পইড়া গিয়া হাত-পা ভাঙে। নেতা-ফেতাগরে কত কইলাম আমরা, একটা বিরিজ (ব্রিজ) কইরা দেন, কিন্তু কেউ দিল না। মানুষ মরলেও বিরিজ করার খবর নাই।’
বাঁশের সাঁকোর পাশেই নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী আফজাল হোসেনের বাড়ি। গত বছর স্কুল থেকে ফেরার পথে সাঁকো থেকে পড়ে তার হাত ভেঙে যায়। আফজালের বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘খালি আমার ছেলে না, প্রায়ই পোলাপান পড়ে গিয়া হাত-পা ভাঙে। একটা সেতু অইলে আর এমন কষ্ট করতে হইত না।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে রামপুর, কাঁঠাল ও কানিহারী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষ চলাচল করে। কৃষক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ মালামাল নিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পার হয়। নদীর এক পাড়ের জমি অন্য পাড়ে থাকায় ফসল আনা-নেওয়ার একমাত্র পথও এই সাঁকো।
স্থানীয় কলেজশিক্ষার্থী সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কাছে হওয়ায় আমরা স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিদিন এই সাঁকো পার হই। মাঝেমধ্যে সাঁকো ভেঙে যায়, কিন্তু বিকল্প কোনো পথ নাই।’
কাকচর গ্রামের আজিজুল হক বলেন, গ্রামের চারটি ওয়ার্ডসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের মানুষ চরম ভোগান্তিতে আছেন। বয়স্ক ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। অনেকবার অভিযোগ করলেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় কৃষক মানিক মিয়া বলেন, ‘আমার দুই সন্তান প্রতিদিন এই সাঁকো পার হয়ে স্কুলে যায়। বৃষ্টির সময় সাঁকো পিচ্ছিল হয়ে পড়ে, তখন আরও ভয় লাগে।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আলিম উদ্দিন বলেন, এই সাঁকো দিয়ে কয়েক গ্রামের শত শত মানুষ চলাচল করে। এখানে একটি কংক্রিটের ব্রিজ হওয়া খুবই জরুরি। সাঁকো থেকে পড়ে এক শিশু মারা যাওয়ার পাশাপাশি বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।
রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আপেল মাহমুদ বলেন, ‘বিষয়টি আমি উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরে জানিয়েছি। তারা লোক পাঠিয়ে মাপজোখও করেছেন। কিন্তু কেন এখনো কাজ শুরু হয়নি, তা জানি না। আমি শিগগির তাদের সঙ্গে আবারও কথা বলব।’
ত্রিশাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ বলেন, নদীর এক পাশে রাস্তা থাকলেও অপর পাশে নেই। চেয়ারম্যানকে রাস্তা নির্মাণের জন্য বলা হয়েছে। রাস্তার ব্যবস্থা হলে সেতু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) যুবায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে আমি নতুন এসেছি। বিষয়টি সম্পর্কে এখনো অবগত নই। তবে এখানে যদি ব্রিজ নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে জরিপ করা হয়ে থাকে বা ডিপিপি তে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে, তবে অনুমোদন সাপেক্ষে স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হবে।’

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার রামপুর ও কাঁঠাল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি বানানো হয়েছে। প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সাঁকো দিয়ে চলাচল করেন। বাঁশের এ সাঁকো পার হতে গিয়ে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটলেও সেখানে নির্মিত হয়নি কোনো স্থায়ী সেতু।
উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর উত্তরপাড়া গ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর তৈরি বাঁশের সাঁকোটি ব্যবহার করেন কাকচর, দরিল্লা, কাঁঠাল তেতুলিয়াপাড়া, বালিয়ারপাড় ও কানিহারী ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার মানুষ। জাহেদের ঘাট নামে পরিচিত জায়গায় নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা পাশের কাঁঠাল ইউনিয়নের তেতুলিয়াপাড়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করে।
জানা গেছে, প্রায় পাঁচ বছর আগে কাকচর গ্রামের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী দুখুনি সাঁকো থেকে পা পিছলে নদীতে পড়ে মারা যায়। দুখুনি ছিল ওই গ্রামের আব্দুর রশিদের মেয়ে। ঘটনাটি স্মরণ করে গ্রামের বয়োবৃদ্ধ আমিরুল হক বলেন, ‘ইস্কুল যাইতে গিয়া সাওক্কা (সাঁকো) থেইক্যা পইড়া মাইয়াটা মরল। এরপর পরিবারডাও গেরাম ছারল। মেলা পোলাপান ইস্কুল যাইবার গিয়া পইড়া গিয়া হাত-পা ভাঙে। নেতা-ফেতাগরে কত কইলাম আমরা, একটা বিরিজ (ব্রিজ) কইরা দেন, কিন্তু কেউ দিল না। মানুষ মরলেও বিরিজ করার খবর নাই।’
বাঁশের সাঁকোর পাশেই নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী আফজাল হোসেনের বাড়ি। গত বছর স্কুল থেকে ফেরার পথে সাঁকো থেকে পড়ে তার হাত ভেঙে যায়। আফজালের বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘খালি আমার ছেলে না, প্রায়ই পোলাপান পড়ে গিয়া হাত-পা ভাঙে। একটা সেতু অইলে আর এমন কষ্ট করতে হইত না।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে রামপুর, কাঁঠাল ও কানিহারী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষ চলাচল করে। কৃষক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ মালামাল নিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পার হয়। নদীর এক পাড়ের জমি অন্য পাড়ে থাকায় ফসল আনা-নেওয়ার একমাত্র পথও এই সাঁকো।
স্থানীয় কলেজশিক্ষার্থী সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কাছে হওয়ায় আমরা স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিদিন এই সাঁকো পার হই। মাঝেমধ্যে সাঁকো ভেঙে যায়, কিন্তু বিকল্প কোনো পথ নাই।’
কাকচর গ্রামের আজিজুল হক বলেন, গ্রামের চারটি ওয়ার্ডসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের মানুষ চরম ভোগান্তিতে আছেন। বয়স্ক ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। অনেকবার অভিযোগ করলেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় কৃষক মানিক মিয়া বলেন, ‘আমার দুই সন্তান প্রতিদিন এই সাঁকো পার হয়ে স্কুলে যায়। বৃষ্টির সময় সাঁকো পিচ্ছিল হয়ে পড়ে, তখন আরও ভয় লাগে।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আলিম উদ্দিন বলেন, এই সাঁকো দিয়ে কয়েক গ্রামের শত শত মানুষ চলাচল করে। এখানে একটি কংক্রিটের ব্রিজ হওয়া খুবই জরুরি। সাঁকো থেকে পড়ে এক শিশু মারা যাওয়ার পাশাপাশি বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।
রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আপেল মাহমুদ বলেন, ‘বিষয়টি আমি উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরে জানিয়েছি। তারা লোক পাঠিয়ে মাপজোখও করেছেন। কিন্তু কেন এখনো কাজ শুরু হয়নি, তা জানি না। আমি শিগগির তাদের সঙ্গে আবারও কথা বলব।’
ত্রিশাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ বলেন, নদীর এক পাশে রাস্তা থাকলেও অপর পাশে নেই। চেয়ারম্যানকে রাস্তা নির্মাণের জন্য বলা হয়েছে। রাস্তার ব্যবস্থা হলে সেতু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ত্রিশাল উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) যুবায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে আমি নতুন এসেছি। বিষয়টি সম্পর্কে এখনো অবগত নই। তবে এখানে যদি ব্রিজ নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে জরিপ করা হয়ে থাকে বা ডিপিপি তে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে, তবে অনুমোদন সাপেক্ষে স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হবে।’


কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জনৈক কৃষক মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন। সেই দুধ নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। ক্রেতাদের হাঁক-ডাক শেষে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কিনে নেন স্থানীয় এক যুবক।
৮ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে কমফোর্ট ফোম কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে নতুন সোনাকান্দা আদর্শ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুনে কারখানার তিনটি শেড, একটি প্রাইভেট কার, একটি পিকআপসহ মূল্যবান মেশিন ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন
২৭ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবি ও ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে মহাসড়কে নফল নামাজের কর্মসূচি করেছে জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চ। জেলা ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকার মেহের চাঁন জামে
৩১ মিনিট আগেকেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি

ঢাকার কেরানীগঞ্জে কমফোর্ট ফোম কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে নতুন সোনাকান্দা আদর্শ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুনে কারখানার তিনটি শেড, একটি প্রাইভেট কার, একটি পিকআপসহ মূল্যবান মেশিন ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোম্পানির ম্যানেজার মামুন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, নামাজের সময় কারখানার পাশে একই মালিকের আরও একটি শেড নির্মাণের কাজ চলছিল। এ সময় ওয়েল্ডিং মেশিনের আগুনের গোলা কারখানার পাশে পড়ে থাকা ফোমের ডাস্টবিনে গিয়ে পড়ে, সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। প্রথমে শ্রমিক ও স্থানীয় বাসিন্দারা মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান, কিন্তু পাশে ফোমের গুদাম থাকায় মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

একপর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা পৌঁছানোর আগেই পুরো কারখানা পুড়ে যায়। তবে ফায়ার সার্ভিস সময়মতো আসায় পাশের একটি কেমিক্যাল কারখানা ও একটি মসজিদ আগুন থেকে রক্ষা পায়।
জানতে চাইলে কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আনোয়ার হোসেন জানান, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা-পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ৩০ মিনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। মালিকপক্ষের দাবি অনুযায়ী প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তবে তদন্ত শেষে সঠিক পরিমাণ জানা যাবে।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল হক ডাবলু ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান, পুলিশের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তদন্ত শেষে অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

ঢাকার কেরানীগঞ্জে কমফোর্ট ফোম কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে নতুন সোনাকান্দা আদর্শ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুনে কারখানার তিনটি শেড, একটি প্রাইভেট কার, একটি পিকআপসহ মূল্যবান মেশিন ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোম্পানির ম্যানেজার মামুন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, নামাজের সময় কারখানার পাশে একই মালিকের আরও একটি শেড নির্মাণের কাজ চলছিল। এ সময় ওয়েল্ডিং মেশিনের আগুনের গোলা কারখানার পাশে পড়ে থাকা ফোমের ডাস্টবিনে গিয়ে পড়ে, সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। প্রথমে শ্রমিক ও স্থানীয় বাসিন্দারা মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান, কিন্তু পাশে ফোমের গুদাম থাকায় মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

একপর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা পৌঁছানোর আগেই পুরো কারখানা পুড়ে যায়। তবে ফায়ার সার্ভিস সময়মতো আসায় পাশের একটি কেমিক্যাল কারখানা ও একটি মসজিদ আগুন থেকে রক্ষা পায়।
জানতে চাইলে কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আনোয়ার হোসেন জানান, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা-পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ৩০ মিনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। মালিকপক্ষের দাবি অনুযায়ী প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তবে তদন্ত শেষে সঠিক পরিমাণ জানা যাবে।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল হক ডাবলু ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান, পুলিশের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তদন্ত শেষে অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।


কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জনৈক কৃষক মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন। সেই দুধ নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। ক্রেতাদের হাঁক-ডাক শেষে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কিনে নেন স্থানীয় এক যুবক।
৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার রামপুর ও কাঁঠাল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি বানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবি ও ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে মহাসড়কে নফল নামাজের কর্মসূচি করেছে জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চ। জেলা ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকার মেহের চাঁন জামে
৩১ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি ও ভৈরব সংবাদদাতা

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবি ও ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে মহাসড়কে নফল নামাজের কর্মসূচি করেছে জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চ। জেলা ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকার মেহের চাঁন জামে মসজিদের সামনে মহাসড়কে পেপার বিছিয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করেন আন্দোলনকারীদের একটা অংশ।
এ সময় ভৈরব জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চের নেতা মাওলানা সাইফুর রহমান শাহারিয়ার, নজরুল ইসলাম রাতুল, ছাত্রনেতা হান্নান হিমু, ইয়ামিন জুনাইদসহ শতাধিক আন্দোলনকারী নামাজে অংশ নেন। কর্মসূচিকে ঘিরে ভৈরব থানা-পুলিশ, সেনাবাহিনী, হাইওয়ে পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
জানা গেছে, জুমার নামাজ শেষে ১টা ৫৫ মিনিটে সড়ক অবস্থান নিয়ে ২টা ৮ মিনিটে নামাজ শুরু করেন এবং ২টা ১২ মিনিটে নামাজ শেষ করলে যানচলাচল শুরু হয়। ১৭ মিনিট সময় সড়কের একপাশ বন্ধ থাকায় আটকে পড়া যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হয়। নামাজ শেষে সড়কের দক্ষিণ পাশে মসজিদের সামনে মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় ভৈরব জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চের নেতা সাইফুর রহমান শাহরিয়ার বলেন, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ মহাসড়কে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায়ের করে আল্লাহর কাছে দোয়া চেয়েছি জেলার আন্দোলন যেন সহজ করে দেন এবং জেলা বাস্তবায়নের সব জটিলতা কাটিয়ে ওঠার তৌফিক দান করেন। পরবর্তী কর্মসূচি পালনের বিষয়ে পরে জানাবেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার ফুহাদ রুহানী বলেন, পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ প্রশাসন সতর্ক ছিল, যেন কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয়। নামাজ আদায়ের পর আন্দোলনকারীরা সড়ক থেকে চলে যান।

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবি ও ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে মহাসড়কে নফল নামাজের কর্মসূচি করেছে জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চ। জেলা ঘোষণার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড় এলাকার মেহের চাঁন জামে মসজিদের সামনে মহাসড়কে পেপার বিছিয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করেন আন্দোলনকারীদের একটা অংশ।
এ সময় ভৈরব জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চের নেতা মাওলানা সাইফুর রহমান শাহারিয়ার, নজরুল ইসলাম রাতুল, ছাত্রনেতা হান্নান হিমু, ইয়ামিন জুনাইদসহ শতাধিক আন্দোলনকারী নামাজে অংশ নেন। কর্মসূচিকে ঘিরে ভৈরব থানা-পুলিশ, সেনাবাহিনী, হাইওয়ে পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
জানা গেছে, জুমার নামাজ শেষে ১টা ৫৫ মিনিটে সড়ক অবস্থান নিয়ে ২টা ৮ মিনিটে নামাজ শুরু করেন এবং ২টা ১২ মিনিটে নামাজ শেষ করলে যানচলাচল শুরু হয়। ১৭ মিনিট সময় সড়কের একপাশ বন্ধ থাকায় আটকে পড়া যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হয়। নামাজ শেষে সড়কের দক্ষিণ পাশে মসজিদের সামনে মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় ভৈরব জেলা বাস্তবায়ন ঐক্য মঞ্চের নেতা সাইফুর রহমান শাহরিয়ার বলেন, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ মহাসড়কে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায়ের করে আল্লাহর কাছে দোয়া চেয়েছি জেলার আন্দোলন যেন সহজ করে দেন এবং জেলা বাস্তবায়নের সব জটিলতা কাটিয়ে ওঠার তৌফিক দান করেন। পরবর্তী কর্মসূচি পালনের বিষয়ে পরে জানাবেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার ফুহাদ রুহানী বলেন, পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ প্রশাসন সতর্ক ছিল, যেন কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয়। নামাজ আদায়ের পর আন্দোলনকারীরা সড়ক থেকে চলে যান।


কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক সংস্কারের ছয়টি প্রকল্পের কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগের নেতা অলি আহাম্মেদ। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এসব প্রকল্পের মধ্যে পাঁচটিতে বরাদ্দ দেয় ১০ কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা। মোট সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জনৈক কৃষক মসজিদে ১ লিটার দুধ দান করেন। সেই দুধ নিলামে উঠায় মসজিদ পরিচালনা কমিটি। ক্রেতাদের হাঁক-ডাক শেষে ১৩ হাজার টাকায় দুধ কিনে নেন স্থানীয় এক যুবক।
৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার রামপুর ও কাঁঠাল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মধ্যে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত পাগারিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি বানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে কমফোর্ট ফোম কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে নতুন সোনাকান্দা আদর্শ পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুনে কারখানার তিনটি শেড, একটি প্রাইভেট কার, একটি পিকআপসহ মূল্যবান মেশিন ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন
২৭ মিনিট আগে