কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের বালিয়াড়ি দখল করে বসানো দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও অংশীজনদের সঙ্গে এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কক্সবাজারের সদ্য যোগদান করা জেলা প্রশাসক মো. আ. মান্নানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিদুল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ইমরান হোসাইন সজীব, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আহমেদ পিয়ার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সৈকতের বালিয়াড়িতে যেসব অবৈধ স্থাপনা রয়েছে তা স্ব-উদ্যোগে সরিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আহ্বান জানানো হয়েছে। আহ্বানে সাড়া না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি কক্সবাজার সৈকতের বালিয়াড়ি দখল করে দোকানপাট বসানো এবং স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। গত এক বছরে কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক, সুগন্ধা, কলাতলী, দরিয়ানগর, হিমছড়ি, সোনারপাড়া, ইনানী, পাটুয়ারটেক ও টেকনাফ সৈকতে কয়েক শ দোকানপাট ও স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে। সৈকতের জনপ্রিয় পর্যটন স্পটগুলোয় বেশি দখলের ঘটনা ঘটছে।
অভিযোগ উঠেছে, গত মাসে বিদায়ী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের বদলির আদেশ আসার পরপরই সুগন্ধা পয়েন্ট সৈকতে শতাধিক টংঘর বানিয়ে বসানো হয়। পাশাপাশি সৈকতের অন্যান্য পয়েন্টেও বসেছে ভ্রাম্যমাণ দোকানপাট।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, মাস তিনেকের মধ্যে সৈকতে ৬০০ চেয়ার-ছাতা, ২০০-এর মতো ভ্রাম্যমাণ দোকান, ভ্রাম্যমাণ লকার এবং পর্যটন খাতের বিভিন্ন ব্যবসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব অনুমতি নিয়েই সৈকতের প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকায় স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ ওঠে।
কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকত ১৯৯৯ সালে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে সরকার। আইন অনুযায়ী, সৈকতের জোয়ার-ভাটার অঞ্চল থেকে ৩০০ মিটার পর্যন্ত যেকোনো স্থাপনা নির্মাণ ও উন্নয়ন নিষিদ্ধ।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালেও একাধিকবার অভিযান চালিয়ে জেলা প্রশাসন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছিল। কিন্তু পরক্ষণেই প্রতিবেশ-সংকটাপন্ন এলাকায় দখল হয়ে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের কক্সবাজার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একই সঙ্গে সৈকতের ইসিএ এলাকায় গড়ে তোলা সরকারি বিভিন্ন সংস্থার স্থাপনাও সরানোর উদ্যোগ নিতে হবে। রাষ্ট্রের সংস্থাগুলোকেও আইন মানতে হবে।’
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আ. মান্নান জানান, ‘সৈকতের বালিয়াড়ি দখল করে ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। বালিয়াড়িতে তৈরি দোকানপাট ও স্থাপনা স্ব-উদ্যোগে সরিয়ে নেওয়ার জন্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আহ্বান জানানো হয়েছে। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসে আজকের পত্রিকার শেষ পাতায় ‘প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় দখলের উৎসব চলছেই’ শিরোনামে একটি সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হয়।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের বালিয়াড়ি দখল করে বসানো দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও অংশীজনদের সঙ্গে এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কক্সবাজারের সদ্য যোগদান করা জেলা প্রশাসক মো. আ. মান্নানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিদুল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ইমরান হোসাইন সজীব, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আহমেদ পিয়ার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সৈকতের বালিয়াড়িতে যেসব অবৈধ স্থাপনা রয়েছে তা স্ব-উদ্যোগে সরিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আহ্বান জানানো হয়েছে। আহ্বানে সাড়া না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি কক্সবাজার সৈকতের বালিয়াড়ি দখল করে দোকানপাট বসানো এবং স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। গত এক বছরে কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক, সুগন্ধা, কলাতলী, দরিয়ানগর, হিমছড়ি, সোনারপাড়া, ইনানী, পাটুয়ারটেক ও টেকনাফ সৈকতে কয়েক শ দোকানপাট ও স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে। সৈকতের জনপ্রিয় পর্যটন স্পটগুলোয় বেশি দখলের ঘটনা ঘটছে।
অভিযোগ উঠেছে, গত মাসে বিদায়ী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিনের বদলির আদেশ আসার পরপরই সুগন্ধা পয়েন্ট সৈকতে শতাধিক টংঘর বানিয়ে বসানো হয়। পাশাপাশি সৈকতের অন্যান্য পয়েন্টেও বসেছে ভ্রাম্যমাণ দোকানপাট।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, মাস তিনেকের মধ্যে সৈকতে ৬০০ চেয়ার-ছাতা, ২০০-এর মতো ভ্রাম্যমাণ দোকান, ভ্রাম্যমাণ লকার এবং পর্যটন খাতের বিভিন্ন ব্যবসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব অনুমতি নিয়েই সৈকতের প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকায় স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ ওঠে।
কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকত ১৯৯৯ সালে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে সরকার। আইন অনুযায়ী, সৈকতের জোয়ার-ভাটার অঞ্চল থেকে ৩০০ মিটার পর্যন্ত যেকোনো স্থাপনা নির্মাণ ও উন্নয়ন নিষিদ্ধ।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালেও একাধিকবার অভিযান চালিয়ে জেলা প্রশাসন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছিল। কিন্তু পরক্ষণেই প্রতিবেশ-সংকটাপন্ন এলাকায় দখল হয়ে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের কক্সবাজার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একই সঙ্গে সৈকতের ইসিএ এলাকায় গড়ে তোলা সরকারি বিভিন্ন সংস্থার স্থাপনাও সরানোর উদ্যোগ নিতে হবে। রাষ্ট্রের সংস্থাগুলোকেও আইন মানতে হবে।’
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আ. মান্নান জানান, ‘সৈকতের বালিয়াড়ি দখল করে ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। বালিয়াড়িতে তৈরি দোকানপাট ও স্থাপনা স্ব-উদ্যোগে সরিয়ে নেওয়ার জন্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আহ্বান জানানো হয়েছে। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসে আজকের পত্রিকার শেষ পাতায় ‘প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় দখলের উৎসব চলছেই’ শিরোনামে একটি সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হয়।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে