মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও মহাজোটের অন্যতম নেতা দিলীপ বড়ুয়া বলেছেন, বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশ নেয়, তাহলে তাদের শীর্ষ নেতাদের ছেড়ে দেওয়া উচিত।
আজ চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের জেল থেকে মুক্তি দেওয়া তো সরকারের সিদ্ধান্তের ব্যাপার। এটা অসম্ভব কিছু না। তবে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হতে হবে। শর্ত দিয়ে কিছু হবে না।
সাম্যবাদী দলের এই নেতা বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন নিজেই ডিক্লেয়ার করে দিয়েছেন তিনি আর নির্বাচন করবেন না। উনার পরে অন্য যারা সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশী রয়েছেন মিরসরাইতে সিনিয়র ও যোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আমি। আশা করি ১৪ দলের প্রধান শেখ হাসিনা আমাকে চট্টগ্রাম-১ মিরসরাই আসন থেকে মনোনয়ন দেবেন।
সভায় দলটির মিরসরাই উপজেলা কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘সরকারকে উৎখাত করার মতো যে শক্তি বা সামর্থ্য দরকার বিএনপির তা নেই।’
তিনি বলেন, ‘মান থাকতে কিত্তন ক্ষান্ত দেন। নির্বাচনে অংশ নিন। উন্নয়নের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছে তাকে অব্যাহত রাখুন। রাজনীতি যার যার দেশ সবার। দেশের উন্নয়ন অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। কেউ চোখ বন্ধ রাখলে প্রলয় বন্ধ থাকবে না। পদ্মা সেতু, শিল্প অঞ্চল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ডিজিটাল বাংলাদেশ এ সরকারের অবদান।
তিনি বিএনপির আন্দোলন সংগ্রাম সম্পর্কে বলেন, ‘এই যে বিএনপি ২৮ অক্টোবর এত লোকের সমাগম করলো কিন্তু দিন শেষে ফসল তাদের ঘরে তুলতে পারেনি। তারা যদি আন্দোলন এমন অবস্থায় নিতে পারত সবকিছু অচল হয়ে গেছে, সরকার দেশ চালাতে অক্ষম তখন সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হতো। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করার ক্ষমতা বিএনপির নেই।’
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, তফসিল ঘোষণা হলে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নেবে। তখন বিএনপি না এলে ট্রেন চলে যাবে। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক দল, সে হিসেবে ‘নির্বাচনের পূর্বে দাবি দাওয়া নিয়ে মাঠে আন্দোলনে থাকবে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু দিন শেষে এমন জায়গায় গিয়ে আন্দোলনে ক্ষান্ত হওয়া উচিত, সাপও না মরে লাঠিও না ভাঙে। তাদের উচিত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। আর যদি বিএনপি নির্বাচনে না আসে এটি হবে তাদের জন্য আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।’
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট দীর্ঘতম বডুয়া ও মিরসরাই উপজেলা সাম্যবাদী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক রণজিত বডুয়া প্রমুখ।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও মহাজোটের অন্যতম নেতা দিলীপ বড়ুয়া বলেছেন, বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশ নেয়, তাহলে তাদের শীর্ষ নেতাদের ছেড়ে দেওয়া উচিত।
আজ চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের জেল থেকে মুক্তি দেওয়া তো সরকারের সিদ্ধান্তের ব্যাপার। এটা অসম্ভব কিছু না। তবে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হতে হবে। শর্ত দিয়ে কিছু হবে না।
সাম্যবাদী দলের এই নেতা বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন নিজেই ডিক্লেয়ার করে দিয়েছেন তিনি আর নির্বাচন করবেন না। উনার পরে অন্য যারা সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশী রয়েছেন মিরসরাইতে সিনিয়র ও যোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আমি। আশা করি ১৪ দলের প্রধান শেখ হাসিনা আমাকে চট্টগ্রাম-১ মিরসরাই আসন থেকে মনোনয়ন দেবেন।
সভায় দলটির মিরসরাই উপজেলা কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘সরকারকে উৎখাত করার মতো যে শক্তি বা সামর্থ্য দরকার বিএনপির তা নেই।’
তিনি বলেন, ‘মান থাকতে কিত্তন ক্ষান্ত দেন। নির্বাচনে অংশ নিন। উন্নয়নের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছে তাকে অব্যাহত রাখুন। রাজনীতি যার যার দেশ সবার। দেশের উন্নয়ন অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। কেউ চোখ বন্ধ রাখলে প্রলয় বন্ধ থাকবে না। পদ্মা সেতু, শিল্প অঞ্চল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ডিজিটাল বাংলাদেশ এ সরকারের অবদান।
তিনি বিএনপির আন্দোলন সংগ্রাম সম্পর্কে বলেন, ‘এই যে বিএনপি ২৮ অক্টোবর এত লোকের সমাগম করলো কিন্তু দিন শেষে ফসল তাদের ঘরে তুলতে পারেনি। তারা যদি আন্দোলন এমন অবস্থায় নিতে পারত সবকিছু অচল হয়ে গেছে, সরকার দেশ চালাতে অক্ষম তখন সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হতো। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করার ক্ষমতা বিএনপির নেই।’
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, তফসিল ঘোষণা হলে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নেবে। তখন বিএনপি না এলে ট্রেন চলে যাবে। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক দল, সে হিসেবে ‘নির্বাচনের পূর্বে দাবি দাওয়া নিয়ে মাঠে আন্দোলনে থাকবে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু দিন শেষে এমন জায়গায় গিয়ে আন্দোলনে ক্ষান্ত হওয়া উচিত, সাপও না মরে লাঠিও না ভাঙে। তাদের উচিত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। আর যদি বিএনপি নির্বাচনে না আসে এটি হবে তাদের জন্য আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।’
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট দীর্ঘতম বডুয়া ও মিরসরাই উপজেলা সাম্যবাদী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক রণজিত বডুয়া প্রমুখ।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৭ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১৮ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে