কাজী রাকিব, সৌদি আরব থেকে

দলিলুর রহমানের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকায়। ৪৭ বছর ধরে তাঁর স্বপ্ন—পবিত্র কাবা শরিফের সামনে দাঁড়িয়ে ওমরাহ পালন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাঁকে থামাতে পারেনি। জীবনের হাজারো প্রতিকূলতা পেরিয়ে সেই স্বপ্ন আজ বাস্তব হয়েছে। এক পায়ে ভর দিয়ে, হুইলচেয়ার ছাড়াই, শুধু ক্রাচে ভর করে ওমরাহ পালন করেছেন চাঁদপুরের দলিলুর রহমান খান।
চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামের সন্তান দলিলুর রহমান। ছাত্রজীবনে ১৯৭৮ সালে এসএসসি পরীক্ষার মাত্র চার মাস আগে স্কুলের স্পোর্টসে হাই জাম্প দিতে গিয়ে ঘটে যায় এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বাঁ পায়ের হাঁটু থেকে নিচের অংশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন—স্বাভাবিকভাবে আর কখনো হাঁটতে পারবেন না। দীর্ঘ চিকিৎসার পর ১৯৮৪ সালে বাধ্য হয়ে সেই পা কেটে ফেলতে হয়। কিন্তু জীবন থেমে থাকেনি। বরং শুরু হয় এক নতুন অধ্যায়।
আজ ৬১ বছর বয়সে এসে, দলিলুর রহমান সেই অদম্য মনোবলেরই প্রমাণ রাখলেন পবিত্র ওমরাহ পালনের মাধ্যমে। চলতি বছরের ৮ জুলাই তিনি সৌদি আরবে পৌঁছান। প্রথমে মদিনাতুল মুনাওয়ারায় গিয়ে রাসুল (সা.)-এর রওজায়ে আতহার জিয়ারত করেন এবং ১২ জুলাই শনিবার দিবাগত রাতে মক্কা মুকাররমায় এসে ওমরাহ সম্পন্ন করেন।
বিস্ময়কর বিষয় হলো—এই পুরো যাত্রায় তিনি একবারও হুইলচেয়ারের সহায়তা নেননি। মদিনার মসজিদে নববিতে রাসুল সা.-এর রওজা জিয়ারত কিংবা পবিত্র তাওয়াফ ও সাঈ—সবই সম্পন্ন করেন শুধু ক্রাচে ভর করে। প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল কষ্টকর, কিন্তু তাঁর চোখে ছিল আনন্দাশ্রু, হৃদয়ে প্রশান্তির উচ্ছ্বাস।
এক আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’
সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
তাঁর ওমরাহ গ্রুপের অপর সদস্য বরগুনার পাথরঘাটার মোহাম্মদ তোহা কাজী বলেন,
‘দলিলুর রহমান কেবল একজন মানুষ নন, তিনি একটি প্রতীক—আত্মশক্তির, সাহসের ও অনুপ্রেরণার। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা মনোবলকে থামাতে পারে না, তিনি তা প্রমাণ করেছেন।’
তিনি চাঁদপুরের মাওলানা আফসার উদ্দিন মুহিব্বির পরিচালিত ইবরার হজ ও ওমরাহ গ্রুপের সঙ্গে ওমরাহ পালনে এসেছেন। তাঁর অনেক সফরসঙ্গী বলছেন, পথের সবচেয়ে বড় বাধা দেহের সীমাবদ্ধতা নয়, মনোবলের অভাব। দলিলুর রহমান তাঁর জীবনের মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে পৃথিবীর কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।

দলিলুর রহমানের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকায়। ৪৭ বছর ধরে তাঁর স্বপ্ন—পবিত্র কাবা শরিফের সামনে দাঁড়িয়ে ওমরাহ পালন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাঁকে থামাতে পারেনি। জীবনের হাজারো প্রতিকূলতা পেরিয়ে সেই স্বপ্ন আজ বাস্তব হয়েছে। এক পায়ে ভর দিয়ে, হুইলচেয়ার ছাড়াই, শুধু ক্রাচে ভর করে ওমরাহ পালন করেছেন চাঁদপুরের দলিলুর রহমান খান।
চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামের সন্তান দলিলুর রহমান। ছাত্রজীবনে ১৯৭৮ সালে এসএসসি পরীক্ষার মাত্র চার মাস আগে স্কুলের স্পোর্টসে হাই জাম্প দিতে গিয়ে ঘটে যায় এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বাঁ পায়ের হাঁটু থেকে নিচের অংশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন—স্বাভাবিকভাবে আর কখনো হাঁটতে পারবেন না। দীর্ঘ চিকিৎসার পর ১৯৮৪ সালে বাধ্য হয়ে সেই পা কেটে ফেলতে হয়। কিন্তু জীবন থেমে থাকেনি। বরং শুরু হয় এক নতুন অধ্যায়।
আজ ৬১ বছর বয়সে এসে, দলিলুর রহমান সেই অদম্য মনোবলেরই প্রমাণ রাখলেন পবিত্র ওমরাহ পালনের মাধ্যমে। চলতি বছরের ৮ জুলাই তিনি সৌদি আরবে পৌঁছান। প্রথমে মদিনাতুল মুনাওয়ারায় গিয়ে রাসুল (সা.)-এর রওজায়ে আতহার জিয়ারত করেন এবং ১২ জুলাই শনিবার দিবাগত রাতে মক্কা মুকাররমায় এসে ওমরাহ সম্পন্ন করেন।
বিস্ময়কর বিষয় হলো—এই পুরো যাত্রায় তিনি একবারও হুইলচেয়ারের সহায়তা নেননি। মদিনার মসজিদে নববিতে রাসুল সা.-এর রওজা জিয়ারত কিংবা পবিত্র তাওয়াফ ও সাঈ—সবই সম্পন্ন করেন শুধু ক্রাচে ভর করে। প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল কষ্টকর, কিন্তু তাঁর চোখে ছিল আনন্দাশ্রু, হৃদয়ে প্রশান্তির উচ্ছ্বাস।
এক আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’
সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
তাঁর ওমরাহ গ্রুপের অপর সদস্য বরগুনার পাথরঘাটার মোহাম্মদ তোহা কাজী বলেন,
‘দলিলুর রহমান কেবল একজন মানুষ নন, তিনি একটি প্রতীক—আত্মশক্তির, সাহসের ও অনুপ্রেরণার। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা মনোবলকে থামাতে পারে না, তিনি তা প্রমাণ করেছেন।’
তিনি চাঁদপুরের মাওলানা আফসার উদ্দিন মুহিব্বির পরিচালিত ইবরার হজ ও ওমরাহ গ্রুপের সঙ্গে ওমরাহ পালনে এসেছেন। তাঁর অনেক সফরসঙ্গী বলছেন, পথের সবচেয়ে বড় বাধা দেহের সীমাবদ্ধতা নয়, মনোবলের অভাব। দলিলুর রহমান তাঁর জীবনের মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে পৃথিবীর কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।
কাজী রাকিব, সৌদি আরব থেকে

দলিলুর রহমানের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকায়। ৪৭ বছর ধরে তাঁর স্বপ্ন—পবিত্র কাবা শরিফের সামনে দাঁড়িয়ে ওমরাহ পালন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাঁকে থামাতে পারেনি। জীবনের হাজারো প্রতিকূলতা পেরিয়ে সেই স্বপ্ন আজ বাস্তব হয়েছে। এক পায়ে ভর দিয়ে, হুইলচেয়ার ছাড়াই, শুধু ক্রাচে ভর করে ওমরাহ পালন করেছেন চাঁদপুরের দলিলুর রহমান খান।
চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামের সন্তান দলিলুর রহমান। ছাত্রজীবনে ১৯৭৮ সালে এসএসসি পরীক্ষার মাত্র চার মাস আগে স্কুলের স্পোর্টসে হাই জাম্প দিতে গিয়ে ঘটে যায় এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বাঁ পায়ের হাঁটু থেকে নিচের অংশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন—স্বাভাবিকভাবে আর কখনো হাঁটতে পারবেন না। দীর্ঘ চিকিৎসার পর ১৯৮৪ সালে বাধ্য হয়ে সেই পা কেটে ফেলতে হয়। কিন্তু জীবন থেমে থাকেনি। বরং শুরু হয় এক নতুন অধ্যায়।
আজ ৬১ বছর বয়সে এসে, দলিলুর রহমান সেই অদম্য মনোবলেরই প্রমাণ রাখলেন পবিত্র ওমরাহ পালনের মাধ্যমে। চলতি বছরের ৮ জুলাই তিনি সৌদি আরবে পৌঁছান। প্রথমে মদিনাতুল মুনাওয়ারায় গিয়ে রাসুল (সা.)-এর রওজায়ে আতহার জিয়ারত করেন এবং ১২ জুলাই শনিবার দিবাগত রাতে মক্কা মুকাররমায় এসে ওমরাহ সম্পন্ন করেন।
বিস্ময়কর বিষয় হলো—এই পুরো যাত্রায় তিনি একবারও হুইলচেয়ারের সহায়তা নেননি। মদিনার মসজিদে নববিতে রাসুল সা.-এর রওজা জিয়ারত কিংবা পবিত্র তাওয়াফ ও সাঈ—সবই সম্পন্ন করেন শুধু ক্রাচে ভর করে। প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল কষ্টকর, কিন্তু তাঁর চোখে ছিল আনন্দাশ্রু, হৃদয়ে প্রশান্তির উচ্ছ্বাস।
এক আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’
সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
তাঁর ওমরাহ গ্রুপের অপর সদস্য বরগুনার পাথরঘাটার মোহাম্মদ তোহা কাজী বলেন,
‘দলিলুর রহমান কেবল একজন মানুষ নন, তিনি একটি প্রতীক—আত্মশক্তির, সাহসের ও অনুপ্রেরণার। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা মনোবলকে থামাতে পারে না, তিনি তা প্রমাণ করেছেন।’
তিনি চাঁদপুরের মাওলানা আফসার উদ্দিন মুহিব্বির পরিচালিত ইবরার হজ ও ওমরাহ গ্রুপের সঙ্গে ওমরাহ পালনে এসেছেন। তাঁর অনেক সফরসঙ্গী বলছেন, পথের সবচেয়ে বড় বাধা দেহের সীমাবদ্ধতা নয়, মনোবলের অভাব। দলিলুর রহমান তাঁর জীবনের মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে পৃথিবীর কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।

দলিলুর রহমানের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকায়। ৪৭ বছর ধরে তাঁর স্বপ্ন—পবিত্র কাবা শরিফের সামনে দাঁড়িয়ে ওমরাহ পালন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাঁকে থামাতে পারেনি। জীবনের হাজারো প্রতিকূলতা পেরিয়ে সেই স্বপ্ন আজ বাস্তব হয়েছে। এক পায়ে ভর দিয়ে, হুইলচেয়ার ছাড়াই, শুধু ক্রাচে ভর করে ওমরাহ পালন করেছেন চাঁদপুরের দলিলুর রহমান খান।
চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর বালিয়া এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামের সন্তান দলিলুর রহমান। ছাত্রজীবনে ১৯৭৮ সালে এসএসসি পরীক্ষার মাত্র চার মাস আগে স্কুলের স্পোর্টসে হাই জাম্প দিতে গিয়ে ঘটে যায় এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বাঁ পায়ের হাঁটু থেকে নিচের অংশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন—স্বাভাবিকভাবে আর কখনো হাঁটতে পারবেন না। দীর্ঘ চিকিৎসার পর ১৯৮৪ সালে বাধ্য হয়ে সেই পা কেটে ফেলতে হয়। কিন্তু জীবন থেমে থাকেনি। বরং শুরু হয় এক নতুন অধ্যায়।
আজ ৬১ বছর বয়সে এসে, দলিলুর রহমান সেই অদম্য মনোবলেরই প্রমাণ রাখলেন পবিত্র ওমরাহ পালনের মাধ্যমে। চলতি বছরের ৮ জুলাই তিনি সৌদি আরবে পৌঁছান। প্রথমে মদিনাতুল মুনাওয়ারায় গিয়ে রাসুল (সা.)-এর রওজায়ে আতহার জিয়ারত করেন এবং ১২ জুলাই শনিবার দিবাগত রাতে মক্কা মুকাররমায় এসে ওমরাহ সম্পন্ন করেন।
বিস্ময়কর বিষয় হলো—এই পুরো যাত্রায় তিনি একবারও হুইলচেয়ারের সহায়তা নেননি। মদিনার মসজিদে নববিতে রাসুল সা.-এর রওজা জিয়ারত কিংবা পবিত্র তাওয়াফ ও সাঈ—সবই সম্পন্ন করেন শুধু ক্রাচে ভর করে। প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল কষ্টকর, কিন্তু তাঁর চোখে ছিল আনন্দাশ্রু, হৃদয়ে প্রশান্তির উচ্ছ্বাস।
এক আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’
সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
তাঁর ওমরাহ গ্রুপের অপর সদস্য বরগুনার পাথরঘাটার মোহাম্মদ তোহা কাজী বলেন,
‘দলিলুর রহমান কেবল একজন মানুষ নন, তিনি একটি প্রতীক—আত্মশক্তির, সাহসের ও অনুপ্রেরণার। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা মনোবলকে থামাতে পারে না, তিনি তা প্রমাণ করেছেন।’
তিনি চাঁদপুরের মাওলানা আফসার উদ্দিন মুহিব্বির পরিচালিত ইবরার হজ ও ওমরাহ গ্রুপের সঙ্গে ওমরাহ পালনে এসেছেন। তাঁর অনেক সফরসঙ্গী বলছেন, পথের সবচেয়ে বড় বাধা দেহের সীমাবদ্ধতা নয়, মনোবলের অভাব। দলিলুর রহমান তাঁর জীবনের মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে পৃথিবীর কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’ সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
১৩ জুলাই ২০২৫
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’ সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
১৩ জুলাই ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’ সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
১৩ জুলাই ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
২ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘যখন কাবা শরিফের সামনে দাঁড়ালাম, মনে হলো আমি আর কিছু চাই না। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।’ সফরসঙ্গী ও সহধর্মিণী মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘স্বামী চেয়েছিলেন, হেঁটেই ওমরাহ করবেন। আমি শুধু পাশে ছিলাম। আল্লাহ তাঁর স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আমার জীবনও পূর্ণতা পেল।’
১৩ জুলাই ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে