চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী সাইমুম ইফতেখার মারা গেছেন। সাইমুম দীর্ঘ ৬ বছর ধরে হাঁটু ও ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল আনুমানিক সাতটার দিকে নিজ বাড়িতে মারা যান সাইমুম। নগরীর টাইগার পাস মোড়ের মামা-ভাগিনা মসজিদে জোহরের নামাজের পর প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে সাতকানিয়ায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে আসরের নামাজের পর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
২০১৬ সালে সাইমুমের প্রথম ক্যানসার ধরা পড়ে। হাঁটুতে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কৃত্রিম অঙ্গ ব্যবহার করে চলাচল করে আসছিলেন সাইমুম। সেই থেকে প্রতি বছর দুই বার ভারতে চিকিৎসার জন্য দীর্ঘদিন অবস্থান করেও ফিরে এসেও একাডেমিক ফলাফলে মেধার সাক্ষর রাখেন তিনি। স্নাতকে প্রথম শ্রেণিতে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। স্বপ্ন ছিল দেশের বাইরের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার।
৫ বছর হাঁটুর ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে যখন প্রায় জিতে গিয়েছিলেন সাইমুম তখনই ধরা পরে মরণব্যাধি ফুসফুসের ক্যানসার। করোনা মহামারির কারণে লকডাউন থাকায় সঠিক সময়ে ভারতে যাওয়া যায়নি। নেওয়া হয়নি চিকিৎসা। পরে যখন সাইমুম চিকিৎসার জন্য ভারতে যান তত দিনে ক্যানসার ডালপালা মেলেছে ফুসফুসের বিরাট অংশজুড়ে, কেটে ফেলতে হয় একটি অংশ। তবুও আত্মবিশ্বাসী সাইমুম বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখতেন।
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রাজীব নন্দী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাইমুম ইফতেখার শ্যামলবরণ ছিপছিপে তরুণ। শাটল ট্রেন, ঝুপড়ি, ক্লাসরুমে ক্লান্তিহীন বিচরণ ছিল তাঁর। কখনো পাঞ্জাবি, কখনো টিশার্টে দেখা যেতো তাঁকে। সিনেমা, কবিতা, গল্প, রাজনীতি সবকিছুতেই ছিল জবরদস্ত বোঝাপড়া। চোস্ত হিন্দি-ইংরেজি-বাংলা-উর্দু মিলিয়ে তুবড়ি ছোটানো সাইমুম ছিল আড্ডার মধ্যমণি। নিজ বিভাগের পড়ালেখায় তো বটেই, সমকালীন সমাজভাবনায়ও বেশ সপ্রতিভ এক শিক্ষার্থী। এত সব গুণে গুণান্বিত সাইমুমকে এত দ্রুত হারিয়ে ফেলব, তা কখনো কল্পনাও করতে পারিনি আমরা।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী সাইমুম ইফতেখার মারা গেছেন। সাইমুম দীর্ঘ ৬ বছর ধরে হাঁটু ও ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল আনুমানিক সাতটার দিকে নিজ বাড়িতে মারা যান সাইমুম। নগরীর টাইগার পাস মোড়ের মামা-ভাগিনা মসজিদে জোহরের নামাজের পর প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে সাতকানিয়ায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে আসরের নামাজের পর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
২০১৬ সালে সাইমুমের প্রথম ক্যানসার ধরা পড়ে। হাঁটুতে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কৃত্রিম অঙ্গ ব্যবহার করে চলাচল করে আসছিলেন সাইমুম। সেই থেকে প্রতি বছর দুই বার ভারতে চিকিৎসার জন্য দীর্ঘদিন অবস্থান করেও ফিরে এসেও একাডেমিক ফলাফলে মেধার সাক্ষর রাখেন তিনি। স্নাতকে প্রথম শ্রেণিতে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। স্বপ্ন ছিল দেশের বাইরের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার।
৫ বছর হাঁটুর ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে যখন প্রায় জিতে গিয়েছিলেন সাইমুম তখনই ধরা পরে মরণব্যাধি ফুসফুসের ক্যানসার। করোনা মহামারির কারণে লকডাউন থাকায় সঠিক সময়ে ভারতে যাওয়া যায়নি। নেওয়া হয়নি চিকিৎসা। পরে যখন সাইমুম চিকিৎসার জন্য ভারতে যান তত দিনে ক্যানসার ডালপালা মেলেছে ফুসফুসের বিরাট অংশজুড়ে, কেটে ফেলতে হয় একটি অংশ। তবুও আত্মবিশ্বাসী সাইমুম বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখতেন।
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রাজীব নন্দী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাইমুম ইফতেখার শ্যামলবরণ ছিপছিপে তরুণ। শাটল ট্রেন, ঝুপড়ি, ক্লাসরুমে ক্লান্তিহীন বিচরণ ছিল তাঁর। কখনো পাঞ্জাবি, কখনো টিশার্টে দেখা যেতো তাঁকে। সিনেমা, কবিতা, গল্প, রাজনীতি সবকিছুতেই ছিল জবরদস্ত বোঝাপড়া। চোস্ত হিন্দি-ইংরেজি-বাংলা-উর্দু মিলিয়ে তুবড়ি ছোটানো সাইমুম ছিল আড্ডার মধ্যমণি। নিজ বিভাগের পড়ালেখায় তো বটেই, সমকালীন সমাজভাবনায়ও বেশ সপ্রতিভ এক শিক্ষার্থী। এত সব গুণে গুণান্বিত সাইমুমকে এত দ্রুত হারিয়ে ফেলব, তা কখনো কল্পনাও করতে পারিনি আমরা।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নে পাগলা কুকুরের কামড়ে নারী ও শিশুসহ সাতজন আহত হয়েছেন। রোববার (৮ জুন) বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত শিদলাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা সবাই স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।
১৪ মিনিট আগেজয়পুরহাটের আক্কেলপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তি (৪৫) নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে উপজেলার সোনামুখী ইউনিয়নের হলহলিয়া রেল ব্রীজের পশ্চিম পার্শ্বে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ট্রেনে কাটা পড়ে দ্বিখন্ডিত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। তবে নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১৪ মিনিট আগেকোরবানির মাংস সংগ্রহ করা নিয়ে বানানো একটি ভিডিও কন্টেন্ট সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে সামলোচনাও তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওর প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেকে। তিন কন্যা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ‘একটা গরুর রান ভিক্ষা দেন গো’ ক্যাপশনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি আপলোড করা হয়।
৩১ মিনিট আগেবান্দরবানের থানচি উপজেলা সদর ইউনিয়নের টিএন্ডটি পাড়া গ্রামে পানির অভাবে ৬০ মুসলিম পরিবারের এবার ঈদের আনন্দ ম্লান হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে