হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে মেহেরুন্নেছা নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে মডেল থানা-পুলিশ। আজ বুধবার বিকেলে হাটহাজারী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়াডে আলীপুর এলাকার হাজী কবির আহম্মদের বাড়ি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতের পরিবারের দাবি, গৃহবধূ মেহেরুন্নেছাকে (২১) হত্যা করে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিচ্ছে শ্বশুর পক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের দেবর মো. সাইফুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
নিহত মেহেরুন্নেছা ওই গ্রামের বশির আহাম্মদের পুত্র প্রবাসী ওয়াহিদুল আলম মঞ্জুর স্ত্রী এবং উপজেলার চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লাল মিয়া মিস্ত্রীর বাড়ির আবদুল কাদেরের মেয়ে। গত বছরের অক্টোবরে পারিবারিকভাবে মেহেরুন্নেছার সঙ্গে মঞ্জুর বিবাহ হয়।
থানা পুলিশ সূত্র ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বিয়ের পর ছুটি শেষে মঞ্জু দেড় মাস পূর্বে বিদেশে কর্মস্থলে ফিরে যায়। সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রতিদিনের মত খাবার শেষ করে নিজের রুমে ঘুমাতে যায় ওই গৃহবধূ। আজ বুধবার সকালে পরিবারের সবাই ঘুম থেকে উঠে যে যার কাজে চলে যায়।
এদিকে বেলা ১০টা পেরিয়ে গেলেও গৃহবধূ মেহেরুন্নেচ্ছা তার শয়ন কক্ষের রুম না খোলায় পরিবারের সদস্যরা তাকে ডাকাডাকি করে। কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখতে পায় ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচানো অবস্থা তার দেহ ঝুলছে।
খবর পেয়ে মডেল থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি শেষে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
নিহতের খালু মো. ফোরকান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যৌতুকের জন্য দেবর, ননদ ও শাশুড়ি গৃহবধূ মেরুন্নেচ্ছাকে বিভিন্ন সময় মানসিক নির্যাতন করত। শ্বশুরপক্ষের লোকজন তাদের মেয়েকে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে দিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রচার করছে। আমরা এ ঘটনায় মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধারকারী হাটহাজারী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলি আকবর বলেন, ‘লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়ে দিয়েছি। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দেবরকে আটক করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে হাটহাজারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান লাশ উদ্ধারের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে মেহেরুন্নেছা নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে মডেল থানা-পুলিশ। আজ বুধবার বিকেলে হাটহাজারী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়াডে আলীপুর এলাকার হাজী কবির আহম্মদের বাড়ি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতের পরিবারের দাবি, গৃহবধূ মেহেরুন্নেছাকে (২১) হত্যা করে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিচ্ছে শ্বশুর পক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের দেবর মো. সাইফুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
নিহত মেহেরুন্নেছা ওই গ্রামের বশির আহাম্মদের পুত্র প্রবাসী ওয়াহিদুল আলম মঞ্জুর স্ত্রী এবং উপজেলার চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লাল মিয়া মিস্ত্রীর বাড়ির আবদুল কাদেরের মেয়ে। গত বছরের অক্টোবরে পারিবারিকভাবে মেহেরুন্নেছার সঙ্গে মঞ্জুর বিবাহ হয়।
থানা পুলিশ সূত্র ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বিয়ের পর ছুটি শেষে মঞ্জু দেড় মাস পূর্বে বিদেশে কর্মস্থলে ফিরে যায়। সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রতিদিনের মত খাবার শেষ করে নিজের রুমে ঘুমাতে যায় ওই গৃহবধূ। আজ বুধবার সকালে পরিবারের সবাই ঘুম থেকে উঠে যে যার কাজে চলে যায়।
এদিকে বেলা ১০টা পেরিয়ে গেলেও গৃহবধূ মেহেরুন্নেচ্ছা তার শয়ন কক্ষের রুম না খোলায় পরিবারের সদস্যরা তাকে ডাকাডাকি করে। কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখতে পায় ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচানো অবস্থা তার দেহ ঝুলছে।
খবর পেয়ে মডেল থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি শেষে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
নিহতের খালু মো. ফোরকান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যৌতুকের জন্য দেবর, ননদ ও শাশুড়ি গৃহবধূ মেরুন্নেচ্ছাকে বিভিন্ন সময় মানসিক নির্যাতন করত। শ্বশুরপক্ষের লোকজন তাদের মেয়েকে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে দিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রচার করছে। আমরা এ ঘটনায় মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধারকারী হাটহাজারী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলি আকবর বলেন, ‘লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়ে দিয়েছি। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দেবরকে আটক করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে হাটহাজারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান লাশ উদ্ধারের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
১৮ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
৩ ঘণ্টা আগে