সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কলিম উদ্দিন (৩৩) নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শাখাওয়াত (৩২) নামে যুবদলের এক কর্মী।
গতকাল বুধবার রাত ১১টায় উপজেলার বড় দারোগারহাট বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত কলিম সীতাকুণ্ডের বারৈয়ারঢালা ইউনিয়নের ফেদাইনগর এলাকার মৃত আবু নাসেরের ছেলে। তিনি ৫ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তাবিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি স্থানীয় বিএনপি নেতা শরিফের এবং আহত শাখাওয়াত যুবদলের নেতা ইসমাইলের অনুসারী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়িক বিরোধকে কেন্দ্র করে গতকাল রাতে বিএনপি নেতা শরিফের অনুসারীদের সঙ্গে যুবদলের নেতা ইসমাইলের অনুসারীদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষে শরিফের অনুসারী কলিম ও ইসমাইলের অনুসারী শাখাওয়াত গুরুতর আহত হন। প্রথমে তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। কিন্তু অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আহত দুজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠান। চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক কলিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান। তিনি জানান, বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে আগে থেকে ব্যবসায়িক বিরোধ চলছিল। গতকাল রাতে সহস্রধারা ঝরনার টেন্ডারসহ ব্যবসায়িক বিরোধের জেরে উভয় গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে শরিফ গ্রুপের অনুসারী কলিম নিহত হন। আহত হন ইসমাইল গ্রুপের এক কর্মী।
মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে রয়েছে জানিয়ে ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা করা হয়নি। মামলার পর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মো. মোরছালিন দাবি করেছেন, মাদক কারবারে বাধা পেয়ে একদল দুষ্কৃতকারী কলিমের ওপর হামলা চালায়। তাদের অতর্কিত হামলায় কলিম মারা গেছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কলিম উদ্দিন (৩৩) নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শাখাওয়াত (৩২) নামে যুবদলের এক কর্মী।
গতকাল বুধবার রাত ১১টায় উপজেলার বড় দারোগারহাট বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত কলিম সীতাকুণ্ডের বারৈয়ারঢালা ইউনিয়নের ফেদাইনগর এলাকার মৃত আবু নাসেরের ছেলে। তিনি ৫ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তাবিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক। তিনি স্থানীয় বিএনপি নেতা শরিফের এবং আহত শাখাওয়াত যুবদলের নেতা ইসমাইলের অনুসারী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়িক বিরোধকে কেন্দ্র করে গতকাল রাতে বিএনপি নেতা শরিফের অনুসারীদের সঙ্গে যুবদলের নেতা ইসমাইলের অনুসারীদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষে শরিফের অনুসারী কলিম ও ইসমাইলের অনুসারী শাখাওয়াত গুরুতর আহত হন। প্রথমে তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। কিন্তু অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আহত দুজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠান। চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক কলিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান। তিনি জানান, বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে আগে থেকে ব্যবসায়িক বিরোধ চলছিল। গতকাল রাতে সহস্রধারা ঝরনার টেন্ডারসহ ব্যবসায়িক বিরোধের জেরে উভয় গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে শরিফ গ্রুপের অনুসারী কলিম নিহত হন। আহত হন ইসমাইল গ্রুপের এক কর্মী।
মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালের মর্গে রয়েছে জানিয়ে ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা করা হয়নি। মামলার পর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মো. মোরছালিন দাবি করেছেন, মাদক কারবারে বাধা পেয়ে একদল দুষ্কৃতকারী কলিমের ওপর হামলা চালায়। তাদের অতর্কিত হামলায় কলিম মারা গেছেন।
বরিশালের উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। উপজেলর আহ্বায়ক সরদার সরফুদ্দিন সান্টুর বাড়ির অদুরে তার মালিকাধীন কমিউনিটি সেন্টারে আজ রোববার বানারীপাড়া এবং সোমবার উজিরপুরের সম্মেলন হবে।
৩৭ মিনিট আগেপুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শরীফুল আলম ও জুবায়ের তাদের প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গাড়িটি তল্লাশি করে শরীফুল ও জুবায়েরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দুজনের সিটের মাঝখানে থাকা গাড়ির টুলবক্স থেকে স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। কফি রঙের ছোট ব্যাগে থাকা ১৩টি স্বর্ণবারের ওজন ১ কেজি...
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আপনি কথা দিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেবেন, নির্বাচনের আয়োজন করুন। কেউ যদি চাপ দেয় বা বাধা দেয়, বিএনপি আপনার পাশে থাকবে।’ শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ এবং...
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে আমাদের বা আমার কোনো আপস নেই। জামায়াত যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাসংগ্রামকে অস্বীকার করে, এর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। কারণ, আমি মুক্তিযোদ্ধা, আমি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার ছিলাম। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।’
১ ঘণ্টা আগে