কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
দেশে ভাইরাল ‘মুরুব্বি মুরুব্বি, উঁহু উঁহু’ মন্তব্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা বাস্তবিক জীবনে, পোস্টে বা কমেন্ট বক্সে হরহামেশাই দেখা মিলে। তবে প্রতিবেশী এক বৃদ্ধকে মজার ছলে বলতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে ১৩ বছরের এক কিশোরী। রাগের বশে পাতিলের গরম পানি ঢেলে দিয়েছেন ওই বৃদ্ধের ছোট ভাইয়ের বউ। এতে পুড়ে গেছে কিশোরীর শরীরের বিভিন্ন অংশ।
এমনই ঘটনা ঘটেছে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নের ওয়াজের বাড়িতে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দগ্ধ পপি আক্তারের স্বজনেরা। বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রয়েছে ওই কিশোরী। তবে ঘটনাটি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটলেও কিশোরীর পরিবারের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ধামাচাপার চেষ্টার অভিযোগও তোলেন আহতের স্বজনেরা।
আহত পপি একই এলাকার মৃত বিজলী আক্তারের মেয়ে। ছোটবেলায় মা-বাবার দুজনই মারা যাওয়ার পর জুঁইদণ্ডীর নানাবাড়িতে মামার কাছে রয়েছে।
আহত কিশোরী পপি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে জানিয়ে মামা মো. দিদারুল আলম বলেন, ‘বাবা-মা হারা কিশোরী পপি আক্তার বাড়ির উঠানে বন্ধুদের সঙ্গে খেলছিল। এ সময় তার নানা–সম্পর্কিত এয়ার মোহাম্মদ (৬০) নামের এক বৃদ্ধকে দুষ্টুমির বশে “মুরুব্বি মুরুব্বি উঁহু উঁহু” বলে কিছুক্ষণ পর এয়ার মোহাম্মদের ছোট ভাইয়ের বউ সাহারা খাতুন (৫৫) এসে তার শরীরে গরম পানি ঢেলে দেয়। এতে তার শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। পরে আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন।’
এ ঘটনায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি বলে জানিয়েছে আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মনির হোসেন। তিনি বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশে ভাইরাল ‘মুরুব্বি মুরুব্বি, উঁহু উঁহু’ মন্তব্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা বাস্তবিক জীবনে, পোস্টে বা কমেন্ট বক্সে হরহামেশাই দেখা মিলে। তবে প্রতিবেশী এক বৃদ্ধকে মজার ছলে বলতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে ১৩ বছরের এক কিশোরী। রাগের বশে পাতিলের গরম পানি ঢেলে দিয়েছেন ওই বৃদ্ধের ছোট ভাইয়ের বউ। এতে পুড়ে গেছে কিশোরীর শরীরের বিভিন্ন অংশ।
এমনই ঘটনা ঘটেছে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নের ওয়াজের বাড়িতে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দগ্ধ পপি আক্তারের স্বজনেরা। বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রয়েছে ওই কিশোরী। তবে ঘটনাটি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটলেও কিশোরীর পরিবারের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ধামাচাপার চেষ্টার অভিযোগও তোলেন আহতের স্বজনেরা।
আহত পপি একই এলাকার মৃত বিজলী আক্তারের মেয়ে। ছোটবেলায় মা-বাবার দুজনই মারা যাওয়ার পর জুঁইদণ্ডীর নানাবাড়িতে মামার কাছে রয়েছে।
আহত কিশোরী পপি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে জানিয়ে মামা মো. দিদারুল আলম বলেন, ‘বাবা-মা হারা কিশোরী পপি আক্তার বাড়ির উঠানে বন্ধুদের সঙ্গে খেলছিল। এ সময় তার নানা–সম্পর্কিত এয়ার মোহাম্মদ (৬০) নামের এক বৃদ্ধকে দুষ্টুমির বশে “মুরুব্বি মুরুব্বি উঁহু উঁহু” বলে কিছুক্ষণ পর এয়ার মোহাম্মদের ছোট ভাইয়ের বউ সাহারা খাতুন (৫৫) এসে তার শরীরে গরম পানি ঢেলে দেয়। এতে তার শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। পরে আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন।’
এ ঘটনায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি বলে জানিয়েছে আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মনির হোসেন। তিনি বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে