আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের তিন মাসেও মামলার কোনো অগ্রগতি হয়নি। এদিকে গত ২২ আগস্ট থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে ডিপোর আংশিক। চট্টগ্রামের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ৫০ জনের প্রাণহানি ও অসংখ্য মানুষ আহত হওয়ার ঘটনায় বিলম্বে মামলা হলেও এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। ঘটনার তিন মাসের বেশি সময় পার হলেও কাউকে করা হয়নি জিজ্ঞাসাবাদও।
তদন্ত কমিটির বেশির ভাগ প্রতিবেদনে বিএম ডিপোকে দায়ী করলেও তেমন কোন দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
গত ৪ জুন সীতাকুণ্ড বিএম ডিপোতে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড বিস্ফোরণে ১৩ জন ফায়ার কর্মীসহ ৫০ জন নিহত হন। এ সময় আহত হয় অসংখ্য মানুষ। এ ঘটনায় ৭ জুন সীতাকুণ্ড থানায় ডিপোর মালিকদের বাদ দিয়ে ৮ কর্মচারীকে আসামি করে মামলা হয়। মামলায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি। করা হয়নি জিজ্ঞাসাবাদও।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক সুমন বণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মামলায় এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। ডিপো থেকে মামলার সংগ্রহকৃত আলামতে বিস্ফোরকের কোনো আলামত পায়নি। মর্গে থাকা নিহত ১৪ জনের মরদেহের ডিএনএ প্রতিবেদন না আসায় স্বজনের কাছে হস্তান্তরও করা যায়নি। প্রতিবেদন পেলে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হবে।’
এঘটনায় মোট ৭টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কাস্টমস, বিভাগীয় কমিশনার ও বন্দর কর্তৃক তদন্ত কমিটি বিএম ডিপোকে দায়ী করে এরই মধ্যে প্রতিবেদন দিয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস সূত্র জানায়, বিএম ডিপোর বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা বলেন, ‘বিএম ডিপো আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো মালপত্র সরিয়ে নিলে বিএম ডিপো আবার চালু করা হবে।’
চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নুরুল আলম দুলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএম ডিপো বিস্ফোরণে আমাদের ১০ জন ফায়ার কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁদের ডিএনএর নমুনা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ১৭ জন ফায়ার কর্মী আহত হয়েছেন। আমাদের ফায়ার বিভাগ থেকে এখনো কোনো মামলা হয়নি। একটি জিডি করা হয়েছে। প্রধান কার্যালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি তদন্ত করছে।’
মামলায় আসামি করা হয়েছে যাদের
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণে ডিপোর মহা ব্যবস্থাপক নাজমুল আক্তার খান, উপমহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) নুরুল আক্তার খান, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) খালেদুর রহমান, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্বাস উল্যা, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী (প্রশাসন) নাসির উদ্দিন, সহকারী ব্যবস্থাপক আবদুল আজিজ, ডিপোর শেড ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম ও সহকারী ডিপো ইনচার্জ নজরুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করা হয়। এদের অনেকেই আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। তবে মালিক পক্ষের কাউকে মামলায় আসামি করা হয়নি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের তিন মাসেও মামলার কোনো অগ্রগতি হয়নি। এদিকে গত ২২ আগস্ট থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে ডিপোর আংশিক। চট্টগ্রামের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ৫০ জনের প্রাণহানি ও অসংখ্য মানুষ আহত হওয়ার ঘটনায় বিলম্বে মামলা হলেও এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। ঘটনার তিন মাসের বেশি সময় পার হলেও কাউকে করা হয়নি জিজ্ঞাসাবাদও।
তদন্ত কমিটির বেশির ভাগ প্রতিবেদনে বিএম ডিপোকে দায়ী করলেও তেমন কোন দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
গত ৪ জুন সীতাকুণ্ড বিএম ডিপোতে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড বিস্ফোরণে ১৩ জন ফায়ার কর্মীসহ ৫০ জন নিহত হন। এ সময় আহত হয় অসংখ্য মানুষ। এ ঘটনায় ৭ জুন সীতাকুণ্ড থানায় ডিপোর মালিকদের বাদ দিয়ে ৮ কর্মচারীকে আসামি করে মামলা হয়। মামলায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি। করা হয়নি জিজ্ঞাসাবাদও।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক সুমন বণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মামলায় এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। ডিপো থেকে মামলার সংগ্রহকৃত আলামতে বিস্ফোরকের কোনো আলামত পায়নি। মর্গে থাকা নিহত ১৪ জনের মরদেহের ডিএনএ প্রতিবেদন না আসায় স্বজনের কাছে হস্তান্তরও করা যায়নি। প্রতিবেদন পেলে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হবে।’
এঘটনায় মোট ৭টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কাস্টমস, বিভাগীয় কমিশনার ও বন্দর কর্তৃক তদন্ত কমিটি বিএম ডিপোকে দায়ী করে এরই মধ্যে প্রতিবেদন দিয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস সূত্র জানায়, বিএম ডিপোর বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা বলেন, ‘বিএম ডিপো আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো মালপত্র সরিয়ে নিলে বিএম ডিপো আবার চালু করা হবে।’
চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নুরুল আলম দুলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএম ডিপো বিস্ফোরণে আমাদের ১০ জন ফায়ার কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁদের ডিএনএর নমুনা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ১৭ জন ফায়ার কর্মী আহত হয়েছেন। আমাদের ফায়ার বিভাগ থেকে এখনো কোনো মামলা হয়নি। একটি জিডি করা হয়েছে। প্রধান কার্যালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি তদন্ত করছে।’
মামলায় আসামি করা হয়েছে যাদের
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণে ডিপোর মহা ব্যবস্থাপক নাজমুল আক্তার খান, উপমহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) নুরুল আক্তার খান, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) খালেদুর রহমান, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্বাস উল্যা, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী (প্রশাসন) নাসির উদ্দিন, সহকারী ব্যবস্থাপক আবদুল আজিজ, ডিপোর শেড ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম ও সহকারী ডিপো ইনচার্জ নজরুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করা হয়। এদের অনেকেই আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। তবে মালিক পক্ষের কাউকে মামলায় আসামি করা হয়নি।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
৪ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
৪ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
৪ ঘণ্টা আগে