হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
দীর্ঘদিন ঢাকাকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও ঈদুল আজহার পর নিজ এলাকায় সরব উপস্থিতি দেখিয়েছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শাহনেওয়াজ। কোনো ধরনের প্রচার বা পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়াই স্থানীয় বাজারগুলোতে তার পথসভাগুলো পরিণত হয়েছে জনসমাবেশে-যা তাকে হাতিয়ার রাজনৈতিক অঙ্গনে ফের আলোচনায় এনেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী ও সাবেক ছাত্রদল নেতা শাহনেওয়াজের বাড়ি হাতিয়ার সোনাদিয়া ইউনিয়নে। বাবা মাওলানা আবদুল হাই ছিলেন দুবারের ইউপি চেয়ারম্যান। ২০০৩ সাল থেকে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত শাহনেওয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারবিরোধী আন্দোলনেও তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল।
তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও এবার মাঠপর্যায়ে মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ শুরু করেছেন। প্রতিদিন বিকেলে গ্রাম-গঞ্জে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন। গত সপ্তাহে জাহাজমারা সেন্টার বাজার, সোনাদিয়া মাইজদী বাজার ও চরকিং ভৈরব বাজারে অনুষ্ঠিত তার পথসভাগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
সাথে থাকা সৈকত নামের একজন জানান, কোথাও পূর্বনির্ধারিত কোনো আয়োজন ছিল না। বাজারে শাহনেওয়াজের উপস্থিতির খবর ছড়িয়ে পড়তেই আশপাশের এলাকা থেকে মানুষ জড়ো হয়ে পথসভায় রূপ নেয়। পরে তিনি নিজেই উচ্চমঞ্চে উঠে বক্তব্য দেন।
শাহনেওয়াজ বলেন, “হাতিয়ার মানুষ দীর্ঘদিন অবহেলিত। আমি এই দ্বীপের সন্তান। তাই এখানকার প্রতিনিধিত্ব করতে চাই। রাজনীতিতে বহুদিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে, এখন সময় এসেছে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর। দলের মনোনয়ন পেতে চেষ্টা করব।”
তিনি জানান, উপজেলা পর্যায়ের কোনো গ্রুপিংয়ে জড়াতে চান না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করাই হবে তার প্রধান লক্ষ্য।
উল্লেখ্য, নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে আরও তিনজন প্রার্থী মাঠে রয়েছেন—সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী ফজলুল আজিম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান এবং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী তানভির উদ্দিন রাজিব।
দীর্ঘদিন ঢাকাকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও ঈদুল আজহার পর নিজ এলাকায় সরব উপস্থিতি দেখিয়েছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শাহনেওয়াজ। কোনো ধরনের প্রচার বা পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়াই স্থানীয় বাজারগুলোতে তার পথসভাগুলো পরিণত হয়েছে জনসমাবেশে-যা তাকে হাতিয়ার রাজনৈতিক অঙ্গনে ফের আলোচনায় এনেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী ও সাবেক ছাত্রদল নেতা শাহনেওয়াজের বাড়ি হাতিয়ার সোনাদিয়া ইউনিয়নে। বাবা মাওলানা আবদুল হাই ছিলেন দুবারের ইউপি চেয়ারম্যান। ২০০৩ সাল থেকে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত শাহনেওয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারবিরোধী আন্দোলনেও তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল।
তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও এবার মাঠপর্যায়ে মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ শুরু করেছেন। প্রতিদিন বিকেলে গ্রাম-গঞ্জে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন। গত সপ্তাহে জাহাজমারা সেন্টার বাজার, সোনাদিয়া মাইজদী বাজার ও চরকিং ভৈরব বাজারে অনুষ্ঠিত তার পথসভাগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
সাথে থাকা সৈকত নামের একজন জানান, কোথাও পূর্বনির্ধারিত কোনো আয়োজন ছিল না। বাজারে শাহনেওয়াজের উপস্থিতির খবর ছড়িয়ে পড়তেই আশপাশের এলাকা থেকে মানুষ জড়ো হয়ে পথসভায় রূপ নেয়। পরে তিনি নিজেই উচ্চমঞ্চে উঠে বক্তব্য দেন।
শাহনেওয়াজ বলেন, “হাতিয়ার মানুষ দীর্ঘদিন অবহেলিত। আমি এই দ্বীপের সন্তান। তাই এখানকার প্রতিনিধিত্ব করতে চাই। রাজনীতিতে বহুদিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে, এখন সময় এসেছে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর। দলের মনোনয়ন পেতে চেষ্টা করব।”
তিনি জানান, উপজেলা পর্যায়ের কোনো গ্রুপিংয়ে জড়াতে চান না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করাই হবে তার প্রধান লক্ষ্য।
উল্লেখ্য, নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে আরও তিনজন প্রার্থী মাঠে রয়েছেন—সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী ফজলুল আজিম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান এবং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী তানভির উদ্দিন রাজিব।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভোটের মাঠে নেমে সামাজিক মাধ্যমে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন জাহিন বিশ্বাস এষা। শুরু থেকেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার ফোকাস ছিল ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম জোটের এই এজিএস প্রার্থীর দিকে। তবে ভোটের ফলাফলে তিনি লড়াই জমাতে পারছেন না।
৮ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
৪৪ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে