হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
নবগঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানসহ তিন উপদেষ্টার বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া এই এলাকার কৃতী সন্তান অন্য দুজন হলেন নূর জাহান বেগম ও ফারুক-ই-আজম।
নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বাবা প্রয়াত দুলা মিয়া সওদাগর। গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর জাহান বেগম উপজেলার বুড়িশ্চর ইউনিয়নের প্রয়াত আহমদ মিয়ার মেয়ে। তা ছাড়া ফারুক-ই-আজম উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের প্রয়াত মনির আহম্মদ চৌধুরীর ছেলে।
মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। ১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। ১৯৬২ সালে তিনি চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান। ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন তিনি। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন।
১৯৭২ সালে দেশে ফিরে মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এই পদে কর্মরত ছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।
নূর জাহান বেগম নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এই দায়িত্ব তিনি পেয়েছিলেন ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনূসের কাছ থেকে। তিনি এখন গ্রামীণ পরিবারের একটি অলাভজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রামীণ শিক্ষার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৭৬ সালে যখন তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রকল্প শুরু করেন, তখন তিনি প্রফেসর ইউনূসের প্রথম সারির সহযোগীদের একজন ছিলেন। মিসেস নুর জাহান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।
ফারুক-ই-আজম ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সূচনাকালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। ওই সময় তিনি খুলনায় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে অনেক বাধাবিপত্তি পেরিয়ে তিনি চট্টগ্রামে পৌঁছান। মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালনের জন্য ফারুক-ই-আজমকে বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত করা হয়। তিন কন্যাসন্তানের জনক তিনি। তাঁরা সবাই বিবাহিত।
নবগঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানসহ তিন উপদেষ্টার বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া এই এলাকার কৃতী সন্তান অন্য দুজন হলেন নূর জাহান বেগম ও ফারুক-ই-আজম।
নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বাবা প্রয়াত দুলা মিয়া সওদাগর। গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর জাহান বেগম উপজেলার বুড়িশ্চর ইউনিয়নের প্রয়াত আহমদ মিয়ার মেয়ে। তা ছাড়া ফারুক-ই-আজম উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের প্রয়াত মনির আহম্মদ চৌধুরীর ছেলে।
মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। ১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। ১৯৬২ সালে তিনি চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান। ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন তিনি। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন।
১৯৭২ সালে দেশে ফিরে মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এই পদে কর্মরত ছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।
নূর জাহান বেগম নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এই দায়িত্ব তিনি পেয়েছিলেন ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনূসের কাছ থেকে। তিনি এখন গ্রামীণ পরিবারের একটি অলাভজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রামীণ শিক্ষার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৭৬ সালে যখন তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রকল্প শুরু করেন, তখন তিনি প্রফেসর ইউনূসের প্রথম সারির সহযোগীদের একজন ছিলেন। মিসেস নুর জাহান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।
ফারুক-ই-আজম ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সূচনাকালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। ওই সময় তিনি খুলনায় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে অনেক বাধাবিপত্তি পেরিয়ে তিনি চট্টগ্রামে পৌঁছান। মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালনের জন্য ফারুক-ই-আজমকে বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত করা হয়। তিন কন্যাসন্তানের জনক তিনি। তাঁরা সবাই বিবাহিত।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার কালিন্দী ইউনিয়নের মাদারীপুর এলাকায় দিন দিন বেড়েই চলেছে মাদকের অবাধ ব্যবসা। মাদারীপুর জামে মসজিদের পশ্চিম পাশের রাস্তা ও আশপাশের এলাকায় সংঘবদ্ধ একটি চক্র প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করছে বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে বিরাজ করছে চরম উৎকণ্ঠা ও নিরাপত্তাহীনতা।
৩ মিনিট আগেসাতক্ষীরার শ্যামনগরের সুন্দরবনসংলগ্ন লোকালয় থেকে দুই বনদস্যুকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে জনতা। গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার সুন্দরবনসংলগ্ন যতীন্দ্রনগর ও মীরগাং এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
৭ মিনিট আগেকুমিল্লার হোমনা উপজেলার হোমনা–চান্দেরচর সড়কের কাচারীকান্দি এলাকায় পৌরসভার ময়লার ভাগারের পাশে রাস্তার উপরে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ জমে থাকে। দুর্গন্ধে পথচারীসহ এলাকাবাসী অতিষ্ট হয়ে পড়েছে।
৩৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বালু নদীতে ডুবে নিখোঁজ হওয়া সৃজন সাহার (২০) মরদেহ ৩৮ ঘণ্টা পর উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে খিলক্ষেত থানার পাতিরা এলাকার পিডিএল ঘাট এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগে