নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরে জমে উঠেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একদিকে আওয়ামী লীগ ৭ জানুয়ারি ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ করছে, অন্যদিকে বিএনপি প্রচারপত্র (লিফলেট) বিলি করে ভোট বর্জনের জন্য ভোটারদের অনুরোধ করছে।
নগর নিয়ে গঠিত চট্টগ্রাম-৮, চট্টগ্রাম-৯ ও চট্টগ্রাম-১১—এই তিন সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটের পক্ষে-বিপক্ষে এমন প্রচার চলছে।
ভোটাররা অবশ্যই সব পক্ষকে আশ্বস্ত করছেন। অর্থাৎ নৌকার পক্ষের লোকজনের কাছে বলছেন, তাঁরা গিয়ে ভোট দেবেন। আর বিএনপিকে বলছেন, অগ্রহণযোগ্য এমন নির্বাচনে কেন ভোটকেন্দ্রে যাবেন?
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এই আসন চকবাজার-বাকলিয়া-কোতোয়ালি নিয়ে গঠিত। গতকাল বৃহস্পতিবার বাকলিয়া ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাসনা হেনা স্কুলের সামনে নৌকার পক্ষে প্রচার চালান ফজলে রাব্বি সুজন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে নৌকার কোনো প্রার্থী নেই। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন সাবেক সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম। গতকাল বৃহস্পতিবার আবদুচ ছালামের পক্ষে সবাইকে ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার প্রচার চালান চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি।
অন্যদিকে ঠিক বিপরীত অবস্থান বিএনপির। ১০ দিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে মানুষকে ভোট বর্জনের আহ্বান জানাচ্ছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। গতকালও বিএনপির পক্ষ থেকে নগরের বিভিন্ন এলাকায় ভোট বর্জনের প্রচার চালানো হয়। চট্টগ্রামের কোতোয়ালির বিআরটিসি স্টেশন রোডের ফলমন্ডি এলাকায় ভোট বর্জনের প্রচার চালান মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন।
ডা. শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই নির্বাচন শুধু বাংলাদেশের জনগণ নয়, গণতান্ত্রিক বিশ্বও প্রত্যাখ্যান করেছে।’
নগর বিএনপির সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, ‘বর্তমান সরকার বিনা ভোটের সরকার। জনগণের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই। সাধারণ জনগণ ভোট বর্জনে সাড়া দিয়েছে।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জন্য এই নির্বাচন অগ্নিপরীক্ষা। কারণ, ভোটার উপস্থিতি তাদের দেখাতে হবে। এ জন্য ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তারা। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে ভোট বর্জনে সাড়া দিলে বিএনপির লাভ। তারা তখন বিশ্বের কাছে বিষয়টি দেখাতে পারবে।’
চট্টগ্রাম নগরে জমে উঠেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একদিকে আওয়ামী লীগ ৭ জানুয়ারি ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ করছে, অন্যদিকে বিএনপি প্রচারপত্র (লিফলেট) বিলি করে ভোট বর্জনের জন্য ভোটারদের অনুরোধ করছে।
নগর নিয়ে গঠিত চট্টগ্রাম-৮, চট্টগ্রাম-৯ ও চট্টগ্রাম-১১—এই তিন সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটের পক্ষে-বিপক্ষে এমন প্রচার চলছে।
ভোটাররা অবশ্যই সব পক্ষকে আশ্বস্ত করছেন। অর্থাৎ নৌকার পক্ষের লোকজনের কাছে বলছেন, তাঁরা গিয়ে ভোট দেবেন। আর বিএনপিকে বলছেন, অগ্রহণযোগ্য এমন নির্বাচনে কেন ভোটকেন্দ্রে যাবেন?
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এই আসন চকবাজার-বাকলিয়া-কোতোয়ালি নিয়ে গঠিত। গতকাল বৃহস্পতিবার বাকলিয়া ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাসনা হেনা স্কুলের সামনে নৌকার পক্ষে প্রচার চালান ফজলে রাব্বি সুজন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে নৌকার কোনো প্রার্থী নেই। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন সাবেক সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম। গতকাল বৃহস্পতিবার আবদুচ ছালামের পক্ষে সবাইকে ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার প্রচার চালান চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি।
অন্যদিকে ঠিক বিপরীত অবস্থান বিএনপির। ১০ দিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে মানুষকে ভোট বর্জনের আহ্বান জানাচ্ছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। গতকালও বিএনপির পক্ষ থেকে নগরের বিভিন্ন এলাকায় ভোট বর্জনের প্রচার চালানো হয়। চট্টগ্রামের কোতোয়ালির বিআরটিসি স্টেশন রোডের ফলমন্ডি এলাকায় ভোট বর্জনের প্রচার চালান মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন।
ডা. শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই নির্বাচন শুধু বাংলাদেশের জনগণ নয়, গণতান্ত্রিক বিশ্বও প্রত্যাখ্যান করেছে।’
নগর বিএনপির সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, ‘বর্তমান সরকার বিনা ভোটের সরকার। জনগণের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই। সাধারণ জনগণ ভোট বর্জনে সাড়া দিয়েছে।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জন্য এই নির্বাচন অগ্নিপরীক্ষা। কারণ, ভোটার উপস্থিতি তাদের দেখাতে হবে। এ জন্য ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তারা। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে ভোট বর্জনে সাড়া দিলে বিএনপির লাভ। তারা তখন বিশ্বের কাছে বিষয়টি দেখাতে পারবে।’
শ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
১৭ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা—বিশেষ করে ক্যাফেটেরিয়া, অদম্য বাংলা, কটকা, লেকসাইড ওয়াকওয়ে, ছাত্রী হল রোড, খাজা গেট এলাকায় দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করছে কুকুর। এতে এসব স্থানে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২৫ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে