আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
বকেয়া পরিশোধ করায় অবশেষে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আনা কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি) ১০০ কোটি টাকা বকেয়া পরিশোধ করার পর বুধবার (১৩ আগস্ট) থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙর থেকে চারটি জাহাজের কয়লা খালাস চলছে বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পটুয়াখালীর পায়রা বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) জেনারেল ম্যানেজার (ফাইন্যান্স) মো. মোয়াল্লেম হোসেন জানান, মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ১০০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) আরও ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আপাতত পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা খালাসে আর কোনো সমস্যা নেই।’
বন্দর সূত্র জানায়, গত ১৯ জুলাই থেকে বিভিন্ন সময়ে আসা প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে চারটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থান করছিল। এই কয়লাগুলো বিসিপিসিএলের জন্য আনা হয়েছিল। কয়লা সরবরাহকারী এবং লাইটার জাহাজের মালিকদের প্রায় আট হাজার কোটি টাকা বকেয়া থাকায় পণ্য খালাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
জাহাজগুলোর মধ্যে ছিল:
এমভি কারমেনসিটা: ৫৭ হাজার ২৭০ টন কয়লা নিয়ে ১৯ জুলাই নোঙর করে।
এমভি বিগ গ্লোরি: ৬০ হাজার টন কয়লা নিয়ে ২৪ জুলাই আসে।
এমভি ক্লারা: ৫৫ হাজার ১০০ টন কয়লা নিয়ে ২ আগস্ট আসে।
এমভি থিয়োডরি ভেনিয়ামিস: ৬০ হাজার টন কয়লা নিয়ে ৫ আগস্ট আসে।
পণ্য খালাস বন্ধ থাকায় এই চারটি জাহাজের জন্য প্রতিদিন ৬০ হাজার ডলার (প্রায় ৭৩ লাখ টাকা) করে ক্ষতিপূরণ গুনতে হচ্ছিল। ফলে মোট ক্ষতিপূরণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল সাড়ে পাঁচ লাখ ডলারের বেশি (সাড়ে ছয় কোটি টাকা)।
বিসিপিসিএলের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জুন মাস পর্যন্ত কয়লা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া ছিল সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা। এর সঙ্গে জুলাই থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে পাওনার পরিমাণ প্রায় আট হাজার কোটি টাকা। শুধু লাইটার মালিকদের কাছেই বকেয়া ছিল প্রায় ৭২ কোটি টাকা। বকেয়ার কারণে লাইটার মালিকেরাও পণ্য পরিবহনে অপারগতা প্রকাশ করছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লার মজুত প্রায় ফুরিয়ে আসছিল। আগামী ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে কয়লা শেষ হয়ে গেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।’
উল্লেখ্য, বিসিপিসিএল এককভাবে দেশের মোট কয়লা বিদ্যুতের প্রায় ১০ শতাংশ উৎপাদন করে। এই সংকট পুরো বিদ্যুৎ প্রকল্পকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছিল। চলতি মাসে আরও প্রায় দেড় লাখ টন কয়লা নিয়ে তিনটি জাহাজের বন্দরে আসার কথা রয়েছে।
বকেয়া পরিশোধ করায় অবশেষে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আনা কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি) ১০০ কোটি টাকা বকেয়া পরিশোধ করার পর বুধবার (১৩ আগস্ট) থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙর থেকে চারটি জাহাজের কয়লা খালাস চলছে বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পটুয়াখালীর পায়রা বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) জেনারেল ম্যানেজার (ফাইন্যান্স) মো. মোয়াল্লেম হোসেন জানান, মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ১০০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) আরও ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আপাতত পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা খালাসে আর কোনো সমস্যা নেই।’
বন্দর সূত্র জানায়, গত ১৯ জুলাই থেকে বিভিন্ন সময়ে আসা প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে চারটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থান করছিল। এই কয়লাগুলো বিসিপিসিএলের জন্য আনা হয়েছিল। কয়লা সরবরাহকারী এবং লাইটার জাহাজের মালিকদের প্রায় আট হাজার কোটি টাকা বকেয়া থাকায় পণ্য খালাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
জাহাজগুলোর মধ্যে ছিল:
এমভি কারমেনসিটা: ৫৭ হাজার ২৭০ টন কয়লা নিয়ে ১৯ জুলাই নোঙর করে।
এমভি বিগ গ্লোরি: ৬০ হাজার টন কয়লা নিয়ে ২৪ জুলাই আসে।
এমভি ক্লারা: ৫৫ হাজার ১০০ টন কয়লা নিয়ে ২ আগস্ট আসে।
এমভি থিয়োডরি ভেনিয়ামিস: ৬০ হাজার টন কয়লা নিয়ে ৫ আগস্ট আসে।
পণ্য খালাস বন্ধ থাকায় এই চারটি জাহাজের জন্য প্রতিদিন ৬০ হাজার ডলার (প্রায় ৭৩ লাখ টাকা) করে ক্ষতিপূরণ গুনতে হচ্ছিল। ফলে মোট ক্ষতিপূরণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল সাড়ে পাঁচ লাখ ডলারের বেশি (সাড়ে ছয় কোটি টাকা)।
বিসিপিসিএলের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জুন মাস পর্যন্ত কয়লা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া ছিল সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা। এর সঙ্গে জুলাই থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে পাওনার পরিমাণ প্রায় আট হাজার কোটি টাকা। শুধু লাইটার মালিকদের কাছেই বকেয়া ছিল প্রায় ৭২ কোটি টাকা। বকেয়ার কারণে লাইটার মালিকেরাও পণ্য পরিবহনে অপারগতা প্রকাশ করছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লার মজুত প্রায় ফুরিয়ে আসছিল। আগামী ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে কয়লা শেষ হয়ে গেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।’
উল্লেখ্য, বিসিপিসিএল এককভাবে দেশের মোট কয়লা বিদ্যুতের প্রায় ১০ শতাংশ উৎপাদন করে। এই সংকট পুরো বিদ্যুৎ প্রকল্পকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছিল। চলতি মাসে আরও প্রায় দেড় লাখ টন কয়লা নিয়ে তিনটি জাহাজের বন্দরে আসার কথা রয়েছে।
ডেমরার সারুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে সিলেটের ভোলাগঞ্জ থেকে লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট সাদা খনিজ পাথর উদ্ধার করেছে র্যাব, পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর ও ডেমরার সারুলিয়া শুকুরসী ঘাট এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
১৯ মিনিট আগেবরিশালের মুলাদীতে ঔষধ প্রশাসনের অভিযানের সংবাদ পেয়ে দোকান বন্ধ করে পালালেন ব্যবসায়ীরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে ঔষধ প্রশাসনের অভিযান শুরু হলে মুলাদী বন্দরের ওষুধ ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ করে দেন।
২২ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনীতে দ্বিতীয় তলা থেকে পড়ে কুরছিয়া খাতুন (৫৪) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে গাংনী চৌগাছা ভিটাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূ কুরছিয়া খাতুন গাংনী পৌর চৌগাছা ভিটাপাড়া এলাকার মো. আব্দুল মতিনের স্ত্রী।
২৬ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আব্দুল করিম শেখ। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার চন্দনধুল গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আব্দুল করিম চন্দনধুল গ্রামের মৃত লেদু শেখের ছেলে।
৩৯ মিনিট আগে