প্রতিনিধি, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার পুকুরিয়া ও সাধনপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম শঙ্খ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সাগরের জোয়ারে ও পাহাড়ি ঢলে শঙ্খ নদীর তীব্র স্রোতের টানে গৃহহীন ভেঙে গেছে অনেক মানুষ ঘরবাড়ি। গত তিন দিনের স্রোতের টানে ভেঙে গেছে অন্তত ১৫টি পরিবারের বসতঘর। এ ছাড়া গত ৮ বছরে ভিটে বাড়ি জমি হারা হয়েছে শতাধিক পরিবার। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে পাহাড়ের ঢালুতে।
জানা যায়, একই অবস্থায় উপজেলার সাধনপুর ইউনিয়নের বরুমছড়া, বৈলগাও, রাতরখোল, ঈশ্বর বাবুহাট এলাকা বেড়িবাঁধ ভাঙন দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ছে লোকালয়। সাগরের পানি প্রবাহের কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এলাকাবাসীর।
নদী ভাঙনের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা গুলো হচ্ছে পুকুরিয়া সাধনপুর, চৌধুরীঘাট অংশ পোন্ডার ৬৪ /১-বি পুকুরিয়া তেচ্ছি পাড়ার দেড় কিলোমিটার, বরুমচড়া অংশ ৬০০ মিটার, বৈলগাঁও অংশ ৫০০ মিটার, রাতাখোদ্দ অংশ ১ দশমিক ১ কিলোমিটার। পোল্ডার ৬৪ / ১ এ ঈশ্বর বাবু হাট অংশ ১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভাঙন অংশে স্থায়ীভাবে নির্মাণ প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। পাউবো এর কমিটিতে অনুমোদন অপেক্ষায় বরাদ্দ হয়ে টেন্ডারের হলে স্থায়ীভাবে বেড়িবাঁধের কাজ শুরু হবে বলে জানান উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
বাঁশখালী পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, বাঁশখালী উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সেসব এলাকাগুলো চিহ্নিত করে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো নতুন করে বরাদ্দের জন্য প্রোফাইল তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
তেচ্ছি পাড়ার বসতবাড়ি হারা বৃদ্ধ আজিজুল ইসলাম বলেন, গত ২৫ বছর আগে শঙ্খ নদীর ভাঙনে পূর্বে একবার বসতঘর ভেঙে নিয়েছিল। গত শনিবার আবারও ভেঙে নিয়ে গেল আমাদের পাকা দালান ঘর, গাছপালা। শেষ সম্বল জমি টুকু নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা বলেন, সাধনপুর ইউনিয়নের বরুমচড়া বৈলগাঁও, রাতাখোদ্দ এলাকায় বেড়িবাঁধ পরিষদের অর্থায়নে জুন মাসে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হাসান ব্রাদার্সের শ্রমিকেরা জিও ব্যাগ কুল হতে নদীতে নামাতে বাঁধ কেটে ফেলে। সে বেড়িবাঁধ মেরামত না করায় এলাকায় জোয়ারের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করে বসতবাড়িতে ঢুকছে।
চট্টগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ–বিভাগীয় প্রকৌশলী প্রকাশন চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাঁশখালীর শঙ্খ নদী ভাঙন এলাকায় স্থায়ী বাঁধ দেওয়া প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। জিও ব্যাগ দিয়ে মাটি ফেলে বেড়িবাঁধ রক্ষা হচ্ছে না। নতুন করে টেন্ডার হলেই বেড়িবাঁধের নির্মাণকাজ শুরু হবে।
চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার পুকুরিয়া ও সাধনপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম শঙ্খ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সাগরের জোয়ারে ও পাহাড়ি ঢলে শঙ্খ নদীর তীব্র স্রোতের টানে গৃহহীন ভেঙে গেছে অনেক মানুষ ঘরবাড়ি। গত তিন দিনের স্রোতের টানে ভেঙে গেছে অন্তত ১৫টি পরিবারের বসতঘর। এ ছাড়া গত ৮ বছরে ভিটে বাড়ি জমি হারা হয়েছে শতাধিক পরিবার। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে পাহাড়ের ঢালুতে।
জানা যায়, একই অবস্থায় উপজেলার সাধনপুর ইউনিয়নের বরুমছড়া, বৈলগাও, রাতরখোল, ঈশ্বর বাবুহাট এলাকা বেড়িবাঁধ ভাঙন দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ছে লোকালয়। সাগরের পানি প্রবাহের কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এলাকাবাসীর।
নদী ভাঙনের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা গুলো হচ্ছে পুকুরিয়া সাধনপুর, চৌধুরীঘাট অংশ পোন্ডার ৬৪ /১-বি পুকুরিয়া তেচ্ছি পাড়ার দেড় কিলোমিটার, বরুমচড়া অংশ ৬০০ মিটার, বৈলগাঁও অংশ ৫০০ মিটার, রাতাখোদ্দ অংশ ১ দশমিক ১ কিলোমিটার। পোল্ডার ৬৪ / ১ এ ঈশ্বর বাবু হাট অংশ ১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভাঙন অংশে স্থায়ীভাবে নির্মাণ প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। পাউবো এর কমিটিতে অনুমোদন অপেক্ষায় বরাদ্দ হয়ে টেন্ডারের হলে স্থায়ীভাবে বেড়িবাঁধের কাজ শুরু হবে বলে জানান উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
বাঁশখালী পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, বাঁশখালী উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সেসব এলাকাগুলো চিহ্নিত করে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো নতুন করে বরাদ্দের জন্য প্রোফাইল তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
তেচ্ছি পাড়ার বসতবাড়ি হারা বৃদ্ধ আজিজুল ইসলাম বলেন, গত ২৫ বছর আগে শঙ্খ নদীর ভাঙনে পূর্বে একবার বসতঘর ভেঙে নিয়েছিল। গত শনিবার আবারও ভেঙে নিয়ে গেল আমাদের পাকা দালান ঘর, গাছপালা। শেষ সম্বল জমি টুকু নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা বলেন, সাধনপুর ইউনিয়নের বরুমচড়া বৈলগাঁও, রাতাখোদ্দ এলাকায় বেড়িবাঁধ পরিষদের অর্থায়নে জুন মাসে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হাসান ব্রাদার্সের শ্রমিকেরা জিও ব্যাগ কুল হতে নদীতে নামাতে বাঁধ কেটে ফেলে। সে বেড়িবাঁধ মেরামত না করায় এলাকায় জোয়ারের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করে বসতবাড়িতে ঢুকছে।
চট্টগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ–বিভাগীয় প্রকৌশলী প্রকাশন চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাঁশখালীর শঙ্খ নদী ভাঙন এলাকায় স্থায়ী বাঁধ দেওয়া প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। জিও ব্যাগ দিয়ে মাটি ফেলে বেড়িবাঁধ রক্ষা হচ্ছে না। নতুন করে টেন্ডার হলেই বেড়িবাঁধের নির্মাণকাজ শুরু হবে।
প্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার চরাঞ্চল তেকানীতে সাড়ে তিন কিলোমিটার মাটির বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২৪ সালের মার্চে। স্থানীয়দের দাবির পর আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়ের মৌখিক নির্দেশে এ কাজ শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পরামর্শ দিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। কিন্তু গত দুই বছরেও সেখানে কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। প্রতিষ্ঠানটিতে ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২ আগস্ট) সকালে ইউনিয়নের ইজারকান্দি গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এবং হক মিয়ার বাড়িতে এ হামলা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে