নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার সরবরাহ করা পানিতে অতিরিক্ত লবণাক্ততার উপস্থিতি মিলেছে। পবিত্র রমজান মাস হওয়ায় এ বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অতি দ্রুত সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়েছে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। আজ বুধবার সংগঠনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে ক্যাব নেতারা বলেন, ক্যাব চট্টগ্রাম পবিত্র মাহে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন পানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আগাম প্রস্তুতির দাবি করে এলেও কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে কর্ণপাত করছে না। উল্টো বিগত সরকারের আমলের মতো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সবকিছু স্বাভাবিক আছে বলে প্রতিবেদন দিয়ে বাহবা নিয়েছে। আর সংকটে পড়েছে সেবাগ্রহীতারা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নগরের হালদা ও কর্ণফুলী নদীতে প্রতি লিটারে ২ হাজার ৫০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত লবণাক্ততা দেখা দিয়েছে, যার সহনীয় মাত্রা হলো ২৫০ মিলিগ্রাম। শুকনা মৌসুম শুরু হওয়ার সময় থেকে বেশ কয়েক বছর ধরে এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে। লবণাক্ততার কারণে ওয়াসার চার প্রকল্পে পানির উৎপাদন ছয় কোটি লিটার পর্যন্ত কমেছে। এ কারণে রমজান মাসে পানির সংকটে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নগরের গ্রাহকেরা। নগরের এক-চতুর্থাংশ এলাকায় সরবরাহ করা পানি ঘোলা ও ময়লা। অনেক সময় লাইনে পানি না থাকার মতো চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। এমন পরিস্থিতিতে রমজানে বিভিন্ন মসজিদের মুসল্লিদের টিউবওয়েল থেকে পানির জোগান দিতে হচ্ছে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন ক্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন, বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, নগর সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, যুগ্ম সম্পাদক সেলিম জাহাঙ্গীর, দক্ষিণ জেলা সভাপতি আবদুল মান্নান, যুব ক্যাবের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি চৌধুরী কে এন এম রিয়াদ, নগর সভাপতি আবু হানিফ নোমান প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার সরবরাহ করা পানিতে অতিরিক্ত লবণাক্ততার উপস্থিতি মিলেছে। পবিত্র রমজান মাস হওয়ায় এ বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অতি দ্রুত সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়েছে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। আজ বুধবার সংগঠনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে ক্যাব নেতারা বলেন, ক্যাব চট্টগ্রাম পবিত্র মাহে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন পানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আগাম প্রস্তুতির দাবি করে এলেও কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে কর্ণপাত করছে না। উল্টো বিগত সরকারের আমলের মতো ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সবকিছু স্বাভাবিক আছে বলে প্রতিবেদন দিয়ে বাহবা নিয়েছে। আর সংকটে পড়েছে সেবাগ্রহীতারা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নগরের হালদা ও কর্ণফুলী নদীতে প্রতি লিটারে ২ হাজার ৫০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত লবণাক্ততা দেখা দিয়েছে, যার সহনীয় মাত্রা হলো ২৫০ মিলিগ্রাম। শুকনা মৌসুম শুরু হওয়ার সময় থেকে বেশ কয়েক বছর ধরে এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে। লবণাক্ততার কারণে ওয়াসার চার প্রকল্পে পানির উৎপাদন ছয় কোটি লিটার পর্যন্ত কমেছে। এ কারণে রমজান মাসে পানির সংকটে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নগরের গ্রাহকেরা। নগরের এক-চতুর্থাংশ এলাকায় সরবরাহ করা পানি ঘোলা ও ময়লা। অনেক সময় লাইনে পানি না থাকার মতো চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। এমন পরিস্থিতিতে রমজানে বিভিন্ন মসজিদের মুসল্লিদের টিউবওয়েল থেকে পানির জোগান দিতে হচ্ছে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন ক্যাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন, বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, নগর সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, যুগ্ম সম্পাদক সেলিম জাহাঙ্গীর, দক্ষিণ জেলা সভাপতি আবদুল মান্নান, যুব ক্যাবের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি চৌধুরী কে এন এম রিয়াদ, নগর সভাপতি আবু হানিফ নোমান প্রমুখ।
রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৪ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে