হাজীগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে এবার ভোজ্যতেলের ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫০ টন।
জানা গেছে, এবার মাঠে মাঠে বিস্তর এলাকা জুড়ে সরিষার ব্যাপক আবাদ হয়েছে। হলুদ ফুলে ভরে আছে জমিগুলো। পুরো এলাকায় ফুলের মৌ মৌ গন্ধ সুবাস ছড়াচ্ছে। আকৃষ্ট করছে মৌমাছিসহ সকল প্রকৃতিপ্রেমিকদের। এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে, ফলন ভালো হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হাজীগঞ্জ উপজেলার বিশেষ করে উত্তর অঞ্চলের কৃষি মাঠে সরিষা ফুলে ভরে গেছে ফসলের মাঠ। চারদিকে তাকালে যেন সবুজের ফাঁকে হলুদের সমারোহ। কখনো কখনো সরিষার খেতে বসছে পোকা খাদক বুলবুলি ও শালিকের ঝাঁক। সরিষার ফুলের সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য অনেক তরুণ-তরুণীরা নিজেদের ক্যামেরা ও ভিডিও মাধ্যমে নিজের ছবির সঙ্গে সরিষার ফুলের ছবি তুলছেন।
উপজেলার বলিয়া গ্রামের কৃষক জসিম উদ্দিন বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে তেল জাতীয় ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমার প্রায় ৬০ হেক্টর জমিতে সরিষার ফলন করেছি। আমার মতো আরও অনেক কৃষক সরিষার ফলন করেছেন।
পাতানিশ গ্রামের কৃষক ফজলুল হক, চাঁন মিয়া, কবির মিজিও প্রায় শতাধিক হেক্টর জমিতে সরিষার ফলন করেছেন। এবারের শীত মৌসুমে ভালো ফুল ফুটেছে বলে ভালো ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরিষার ফুলে ফুলে হলুদ বর্ণিল জমিগুলোতে আশপাশে ও দূরদূরান্ত থেকে প্রকৃতিপ্রেমিকেরা বেড়াতে আসছেন, ছবি তুলছেন।
হাজীগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষিবিদ আজাদ হোসেন বলেন, এ বছর প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫০ টন। সেই সঙ্গে আমাদের প্রায় ৭০ / ৭৫টি সরিষার প্রদর্শনী রয়েছে।
হাজীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দিলরুবা খানম বলেন, উপজেলার উঁচু জমির পাশাপাশি পলি অঞ্চলে বন্যার পর মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বছর ব্যাপক হারে সরিষার উৎপাদন সম্ভব। সরিষা কৃষকের স্বপ্ন পূরণের পাশাপাশি ভোজ্য তেলের ঘাটতি পূরণেও বিশেষ ভূমিকা রাখবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ও রোগবালাই না ধরলে সরিষা আবাদে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করছি।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, সরকারের সরিষা প্রণোদনা থাকায় এবার তা আবাদে কৃষকের অনেকটাই আগ্রহ বেড়েছে। সেই সঙ্গে আমরা একাধিক প্রদর্শনী করেছি। সরিষার আবাদ ওঠার পর কিছু জমিতে বিলম্বে ধান রোপণের সম্ভাবনা রয়েছে।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে এবার ভোজ্যতেলের ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫০ টন।
জানা গেছে, এবার মাঠে মাঠে বিস্তর এলাকা জুড়ে সরিষার ব্যাপক আবাদ হয়েছে। হলুদ ফুলে ভরে আছে জমিগুলো। পুরো এলাকায় ফুলের মৌ মৌ গন্ধ সুবাস ছড়াচ্ছে। আকৃষ্ট করছে মৌমাছিসহ সকল প্রকৃতিপ্রেমিকদের। এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে, ফলন ভালো হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হাজীগঞ্জ উপজেলার বিশেষ করে উত্তর অঞ্চলের কৃষি মাঠে সরিষা ফুলে ভরে গেছে ফসলের মাঠ। চারদিকে তাকালে যেন সবুজের ফাঁকে হলুদের সমারোহ। কখনো কখনো সরিষার খেতে বসছে পোকা খাদক বুলবুলি ও শালিকের ঝাঁক। সরিষার ফুলের সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য অনেক তরুণ-তরুণীরা নিজেদের ক্যামেরা ও ভিডিও মাধ্যমে নিজের ছবির সঙ্গে সরিষার ফুলের ছবি তুলছেন।
উপজেলার বলিয়া গ্রামের কৃষক জসিম উদ্দিন বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে তেল জাতীয় ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমার প্রায় ৬০ হেক্টর জমিতে সরিষার ফলন করেছি। আমার মতো আরও অনেক কৃষক সরিষার ফলন করেছেন।
পাতানিশ গ্রামের কৃষক ফজলুল হক, চাঁন মিয়া, কবির মিজিও প্রায় শতাধিক হেক্টর জমিতে সরিষার ফলন করেছেন। এবারের শীত মৌসুমে ভালো ফুল ফুটেছে বলে ভালো ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরিষার ফুলে ফুলে হলুদ বর্ণিল জমিগুলোতে আশপাশে ও দূরদূরান্ত থেকে প্রকৃতিপ্রেমিকেরা বেড়াতে আসছেন, ছবি তুলছেন।
হাজীগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষিবিদ আজাদ হোসেন বলেন, এ বছর প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫০ টন। সেই সঙ্গে আমাদের প্রায় ৭০ / ৭৫টি সরিষার প্রদর্শনী রয়েছে।
হাজীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দিলরুবা খানম বলেন, উপজেলার উঁচু জমির পাশাপাশি পলি অঞ্চলে বন্যার পর মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পাওয়ায় এ বছর ব্যাপক হারে সরিষার উৎপাদন সম্ভব। সরিষা কৃষকের স্বপ্ন পূরণের পাশাপাশি ভোজ্য তেলের ঘাটতি পূরণেও বিশেষ ভূমিকা রাখবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ও রোগবালাই না ধরলে সরিষা আবাদে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করছি।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, সরকারের সরিষা প্রণোদনা থাকায় এবার তা আবাদে কৃষকের অনেকটাই আগ্রহ বেড়েছে। সেই সঙ্গে আমরা একাধিক প্রদর্শনী করেছি। সরিষার আবাদ ওঠার পর কিছু জমিতে বিলম্বে ধান রোপণের সম্ভাবনা রয়েছে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৩০ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৩০ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৩০ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৩৫ মিনিট আগে