কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক সমুদ্র উপকূলে মাছ ধরার ট্রলার থেকে ১০ জনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্তি থাকা চারজনের ডিএনএ পরীক্ষায় এই তিনজনের পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে পুলিশ স্বজনদের লাশ হস্তান্তর করেছে।
একজনের মরদেহ সেবা সংস্থা আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফনের প্রক্রিয়া চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শক (গোয়েন্দা) দুর্জয় বিশ্বাস।
শনাক্ত হওয়া তিনজন হলেন কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী ইউনিয়নের বড় চৌধুরীপাড়া এলাকার মৃত আবদুল আজিজের ছেলে শাহ আলম (৫৪), মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়ার ঝাপুয়া এলাকার তাজুল মুল্লুকের ছেলে মো. ইকবাল (২৭) এবং কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের রোমাইপাড়ার মৃত আবু সৈয়দের ছেলে মেজবাহ উদ্দিন (৫০)।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্জয় বিশ্বাস জানান, শাহ আলমের লাশ তাঁর ছেলে মামুনুর রশিদ, মো. ইকবালের লাশ তাঁর ভাই তারেক এবং মেজবাহ উদ্দিনের লাশ ছেলে আবু সাইদ মো. জিসান নিয়েছেন।
দুর্জয় বিশ্বাস আরও জানান, গত ২৩ এপ্রিল একটি ট্রলার থেকে ১০ জনের লাশ উদ্ধারের পর শনাক্ত করে স্বজনদের কাছে ছয়টি হস্তান্তর করা হয়। চার লাশের একাধিক দাবিদার থাকায় পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এদিকে আলোচিত এ ঘটনায় পুলিশ এই পর্যন্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে ছয়জন ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁরা হলেন মামলার প্রধান আসামি বাইট্টা কামাল, বাঁশখালীর বাসিন্দা ফজল কাদের মাঝি ও আবু তৈয়ুব মাঝি, মহেশখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর খায়ের হোসেন, চকরিয়ার বদরখালী এলাকার গিয়াস উদ্দিন মুনির, মাতারবাড়ী ইউনিয়নের সাইরার ডেইল এলাকার দেলোয়ার হোসেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে মামলার ৪ নম্বর আসামি করিম সিকদার ও বাইট্টা কামালের ভাই ইমাম হোসেন আদালতে জবানবন্দি দেননি।
ট্রলার থেকে ১০ জনের মরদেহ উদ্ধারের পর ২৪ এপ্রিল পরিচয় শনাক্ত হওয়া ছয়জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা হলেন মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ছনখোলাপাড়ার রফিক মিয়ার ছেলে ট্রলার মালিক সামশুল আলম প্রকাশ সামশু, চকরিয়া পৌরসভার চিরিঙ্গা এলাকার জসিম উদ্দীনের ছেলে তারেক, শাপলাপুর ইউনিয়নের মিঠাছড়ি গ্রামের জাফর আলমের ছেলে সওকত উল্লাহ, চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী ইউনিয়নের শাহ আলমের ছেলে মোহাম্মদ শাহজাহান, শাপলাপুর ইউনিয়নের মিঠাছড়ি গ্রামের মুসা আলীর ছেলে গণি ওসমান এবং একই ইউনিয়নের মোহাম্মদ হোসানের ছেলে নুরুল কবির।
গত ২৩ এপ্রিল গুরা মিয়া নামের এক ব্যক্তির মালিকানাধীন একটি ট্রলার সাগরে ভাসমান থাকা নামবিহীন ট্রলারটিকে নাজিরারটেক উপকূলে আনা হয়। ওই ট্রলারের হিমঘরে হাত-পা বাঁধা ১০ জনের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ২৫ এপ্রিল ট্রলার মালিক নিহত সামশুল আলম প্রকাশ সামশু মাঝির স্ত্রী রোকেয়া বেগম বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৬০ জনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক সমুদ্র উপকূলে মাছ ধরার ট্রলার থেকে ১০ জনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্তি থাকা চারজনের ডিএনএ পরীক্ষায় এই তিনজনের পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে পুলিশ স্বজনদের লাশ হস্তান্তর করেছে।
একজনের মরদেহ সেবা সংস্থা আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফনের প্রক্রিয়া চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শক (গোয়েন্দা) দুর্জয় বিশ্বাস।
শনাক্ত হওয়া তিনজন হলেন কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী ইউনিয়নের বড় চৌধুরীপাড়া এলাকার মৃত আবদুল আজিজের ছেলে শাহ আলম (৫৪), মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়ার ঝাপুয়া এলাকার তাজুল মুল্লুকের ছেলে মো. ইকবাল (২৭) এবং কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের রোমাইপাড়ার মৃত আবু সৈয়দের ছেলে মেজবাহ উদ্দিন (৫০)।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্জয় বিশ্বাস জানান, শাহ আলমের লাশ তাঁর ছেলে মামুনুর রশিদ, মো. ইকবালের লাশ তাঁর ভাই তারেক এবং মেজবাহ উদ্দিনের লাশ ছেলে আবু সাইদ মো. জিসান নিয়েছেন।
দুর্জয় বিশ্বাস আরও জানান, গত ২৩ এপ্রিল একটি ট্রলার থেকে ১০ জনের লাশ উদ্ধারের পর শনাক্ত করে স্বজনদের কাছে ছয়টি হস্তান্তর করা হয়। চার লাশের একাধিক দাবিদার থাকায় পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এদিকে আলোচিত এ ঘটনায় পুলিশ এই পর্যন্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে ছয়জন ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁরা হলেন মামলার প্রধান আসামি বাইট্টা কামাল, বাঁশখালীর বাসিন্দা ফজল কাদের মাঝি ও আবু তৈয়ুব মাঝি, মহেশখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর খায়ের হোসেন, চকরিয়ার বদরখালী এলাকার গিয়াস উদ্দিন মুনির, মাতারবাড়ী ইউনিয়নের সাইরার ডেইল এলাকার দেলোয়ার হোসেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে মামলার ৪ নম্বর আসামি করিম সিকদার ও বাইট্টা কামালের ভাই ইমাম হোসেন আদালতে জবানবন্দি দেননি।
ট্রলার থেকে ১০ জনের মরদেহ উদ্ধারের পর ২৪ এপ্রিল পরিচয় শনাক্ত হওয়া ছয়জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা হলেন মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ছনখোলাপাড়ার রফিক মিয়ার ছেলে ট্রলার মালিক সামশুল আলম প্রকাশ সামশু, চকরিয়া পৌরসভার চিরিঙ্গা এলাকার জসিম উদ্দীনের ছেলে তারেক, শাপলাপুর ইউনিয়নের মিঠাছড়ি গ্রামের জাফর আলমের ছেলে সওকত উল্লাহ, চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী ইউনিয়নের শাহ আলমের ছেলে মোহাম্মদ শাহজাহান, শাপলাপুর ইউনিয়নের মিঠাছড়ি গ্রামের মুসা আলীর ছেলে গণি ওসমান এবং একই ইউনিয়নের মোহাম্মদ হোসানের ছেলে নুরুল কবির।
গত ২৩ এপ্রিল গুরা মিয়া নামের এক ব্যক্তির মালিকানাধীন একটি ট্রলার সাগরে ভাসমান থাকা নামবিহীন ট্রলারটিকে নাজিরারটেক উপকূলে আনা হয়। ওই ট্রলারের হিমঘরে হাত-পা বাঁধা ১০ জনের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ২৫ এপ্রিল ট্রলার মালিক নিহত সামশুল আলম প্রকাশ সামশু মাঝির স্ত্রী রোকেয়া বেগম বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৬০ জনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে