মীরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
‘জীবনে এ রকম দুর্ঘটনা কখনো দেখি নাই। নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে কষ্ট হয়েছে। দুচোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। ট্রেনের এত যাত্রী, সবাই যার যার মতো চলে যাচ্ছে। আমি আরও কিছু যাত্রীসহ একে একে চারটি লাশ বের করে নিয়ে আসি। ততক্ষণে স্থানীয়রা দৌড়ে এগিয়ে আসে।’ এ কথাগুলো ট্রেন ও মাইক্রোবাস দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী, ট্রেনের যাত্রী মাহিদুল ইসলাম রবিনের (৩০)।
আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে ট্রেন ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন মাইক্রোবাসের ১১ জন যাত্রী। গুরুতর আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও একজন। এ দুর্ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী ট্রেনের যাত্রীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি জানান ভয়াবহ সেই দুর্ঘটনার কথা।
চট্টগ্রামের আখাউড়া রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম শহরের উদ্দেশ্যে মহানগর প্রভাতী ট্রেনে ওঠেন মাহিদুল ইসলাম রবিন। রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহানগর প্রভাতী ৭টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। ট্রেন নম্বর ৭০৪। মীরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ঝরনা এলাকায় যখন পৌঁছায়, তখন সময় ১টা ৪৫ মিনিট। ট্রেনের জানালা দিয়ে দেখি রেললাইনের পূর্ব পাশ থেকে পশ্চিম পাশে একটি সাদা রঙের মাইক্রোবাস রেললাইন পার হওয়ার জন্য লাইনের মাঝখানে চলে আসে। সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোবাসটি ট্রেনের মুখোমুখি এলে দুমড়ে-মুচড়ে প্রায় আধা কিলোমিটার ছেঁচড়ে নিয়ে যায়।’
রবিন আরও বলেন, ‘যখন আধা কিলোমিটার পরে ট্রেনটি দাঁড়ায়। তখন ট্রেনের সব যাত্রী নেমে দেখি ট্রেনের সামনে আটকে থাকা দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া মাইক্রোবাসের সব যাত্রীর ক্ষতবিক্ষত নিথর মৃতদেহ। একজন গুরুতর আহত।’
মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রবিন ব্যক্তিগত অনুভূতি জড়িয়ে বলেন, ‘জীবনে এ রকম দুর্ঘটনা কখনো দেখে নাই। নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে কষ্ট হয়েছে। দুচোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। ট্রেনের এত যাত্রী, সবাই যার যার মতো চলে যাচ্ছে। আমি আরও কিছু যাত্রীসহ একে একে চারটি লাশ বের করে নিয়ে আসি। ততক্ষণে স্থানীয়রা দৌড়ে এগিয়ে আসেন। তারা লাশগুলো উদ্ধার করেন। আহত একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যান।’
মাহিদুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘মাইক্রোবাসটিতে ১২ জন যাত্রী ছিল ১১ জন নিহত হন ঘটনাস্থলে। পুলিশ ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে ১১ জনের লাশ উদ্ধার করেন। এ সময় গেটম্যান ছিল না। লাইনম্যান ছিল না। থাকলে হয়তো এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতো না।’
‘জীবনে এ রকম দুর্ঘটনা কখনো দেখি নাই। নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে কষ্ট হয়েছে। দুচোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। ট্রেনের এত যাত্রী, সবাই যার যার মতো চলে যাচ্ছে। আমি আরও কিছু যাত্রীসহ একে একে চারটি লাশ বের করে নিয়ে আসি। ততক্ষণে স্থানীয়রা দৌড়ে এগিয়ে আসে।’ এ কথাগুলো ট্রেন ও মাইক্রোবাস দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী, ট্রেনের যাত্রী মাহিদুল ইসলাম রবিনের (৩০)।
আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে ট্রেন ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন মাইক্রোবাসের ১১ জন যাত্রী। গুরুতর আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও একজন। এ দুর্ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী ট্রেনের যাত্রীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি জানান ভয়াবহ সেই দুর্ঘটনার কথা।
চট্টগ্রামের আখাউড়া রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম শহরের উদ্দেশ্যে মহানগর প্রভাতী ট্রেনে ওঠেন মাহিদুল ইসলাম রবিন। রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহানগর প্রভাতী ৭টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। ট্রেন নম্বর ৭০৪। মীরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ঝরনা এলাকায় যখন পৌঁছায়, তখন সময় ১টা ৪৫ মিনিট। ট্রেনের জানালা দিয়ে দেখি রেললাইনের পূর্ব পাশ থেকে পশ্চিম পাশে একটি সাদা রঙের মাইক্রোবাস রেললাইন পার হওয়ার জন্য লাইনের মাঝখানে চলে আসে। সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোবাসটি ট্রেনের মুখোমুখি এলে দুমড়ে-মুচড়ে প্রায় আধা কিলোমিটার ছেঁচড়ে নিয়ে যায়।’
রবিন আরও বলেন, ‘যখন আধা কিলোমিটার পরে ট্রেনটি দাঁড়ায়। তখন ট্রেনের সব যাত্রী নেমে দেখি ট্রেনের সামনে আটকে থাকা দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া মাইক্রোবাসের সব যাত্রীর ক্ষতবিক্ষত নিথর মৃতদেহ। একজন গুরুতর আহত।’
মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রবিন ব্যক্তিগত অনুভূতি জড়িয়ে বলেন, ‘জীবনে এ রকম দুর্ঘটনা কখনো দেখে নাই। নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে কষ্ট হয়েছে। দুচোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। ট্রেনের এত যাত্রী, সবাই যার যার মতো চলে যাচ্ছে। আমি আরও কিছু যাত্রীসহ একে একে চারটি লাশ বের করে নিয়ে আসি। ততক্ষণে স্থানীয়রা দৌড়ে এগিয়ে আসেন। তারা লাশগুলো উদ্ধার করেন। আহত একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যান।’
মাহিদুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘মাইক্রোবাসটিতে ১২ জন যাত্রী ছিল ১১ জন নিহত হন ঘটনাস্থলে। পুলিশ ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে ১১ জনের লাশ উদ্ধার করেন। এ সময় গেটম্যান ছিল না। লাইনম্যান ছিল না। থাকলে হয়তো এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতো না।’
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
৪১ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
২ ঘণ্টা আগে