লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেন নামের দুই শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা তিন মামলায় জেলা যুবলীগের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ও নুর উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রোববার ভোররাতে ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মোস্তাফিজুর রহমানের বাড়ি সদর উপজেলার টুমচর এলাকায় ও নুর উদ্দিনের বাড়ি একই উপজেলার লাহারকান্দি এলাকায়। তাঁরা জেলা যুবলীগের সদস্য। তাঁদের বিরুদ্ধে গত ৪ আগস্ট জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলার অপসারণ করা চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপুর বাসভবনের ছাঁদ থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর সরাসরি গুলি করার অভিযোগ রয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোন্নাফ বলেন, শিক্ষার্থী সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেনকে গুলি করে হত্যা ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলা তাঁদের যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ও হত্যা মামলায় অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
গত ৪ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে সারা দেশের মতো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে উত্তাল ছিল লক্ষ্মীপুর। মিছিলে মিছিলে মুখরিত ছিল পুরো শহর। হঠাৎ আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা–কর্মীরা উত্তর তেমুহানী থেকে একটি মিছিল নিয়ে ঝুমুর চত্বরের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ছাত্র আন্দোলনকারীদের মিছিলের ওপর হামলা চালানো হয়। পাল্টা প্রতিরোধে চেষ্টা করেন নিরস্ত্র শিক্ষার্থীরা। এ সময় জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের পরিষদের অপসারণ করা চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপুর নেতৃত্বে গুলি ছোড়ে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।
এর জেরে ফুসে ওঠেন শিক্ষার্থীরা। মিছিল নিয়ে বাজারের দিকে এগোতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। শহরের তমিজ মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে নিজ বাসভবনের ছাঁদ থেকে প্রকাশ্যেই সালাউদ্দিন টিপু ও তাঁর সহযোগীরা শিক্ষার্থীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেনসহ চার শিক্ষার্থী নিহত হন। এ সময় তিন শতাধিক গুলিবিদ্ধসহ আহত হয় কমপক্ষে ৫০০ বেশি শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। আর এসব মামলায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়।
লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেন নামের দুই শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা তিন মামলায় জেলা যুবলীগের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ও নুর উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রোববার ভোররাতে ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মোস্তাফিজুর রহমানের বাড়ি সদর উপজেলার টুমচর এলাকায় ও নুর উদ্দিনের বাড়ি একই উপজেলার লাহারকান্দি এলাকায়। তাঁরা জেলা যুবলীগের সদস্য। তাঁদের বিরুদ্ধে গত ৪ আগস্ট জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলার অপসারণ করা চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপুর বাসভবনের ছাঁদ থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর সরাসরি গুলি করার অভিযোগ রয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোন্নাফ বলেন, শিক্ষার্থী সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেনকে গুলি করে হত্যা ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলা তাঁদের যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ও হত্যা মামলায় অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
গত ৪ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে সারা দেশের মতো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে উত্তাল ছিল লক্ষ্মীপুর। মিছিলে মিছিলে মুখরিত ছিল পুরো শহর। হঠাৎ আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা–কর্মীরা উত্তর তেমুহানী থেকে একটি মিছিল নিয়ে ঝুমুর চত্বরের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ছাত্র আন্দোলনকারীদের মিছিলের ওপর হামলা চালানো হয়। পাল্টা প্রতিরোধে চেষ্টা করেন নিরস্ত্র শিক্ষার্থীরা। এ সময় জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের পরিষদের অপসারণ করা চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপুর নেতৃত্বে গুলি ছোড়ে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।
এর জেরে ফুসে ওঠেন শিক্ষার্থীরা। মিছিল নিয়ে বাজারের দিকে এগোতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। শহরের তমিজ মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে নিজ বাসভবনের ছাঁদ থেকে প্রকাশ্যেই সালাউদ্দিন টিপু ও তাঁর সহযোগীরা শিক্ষার্থীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেনসহ চার শিক্ষার্থী নিহত হন। এ সময় তিন শতাধিক গুলিবিদ্ধসহ আহত হয় কমপক্ষে ৫০০ বেশি শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। আর এসব মামলায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে