নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত। ২০১০ সালে জেলার মিরসরাই থানাধীন মঘাদিয়া এলাকায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের পঞ্চম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ শরিফুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া স্বামী হলেন প্রিয় লাল দাস (৪১)। তাঁর বাড়ি মঘাদিয়া এলাকায়।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম জেলা সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সুজাতা বালা দাসকে হত্যা মামলায় তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।’
পিপি ইফতেখার জানান, সুজাতা বালা দাসকে হত্যা মামলা প্রমাণ করতে আদালতে ১২ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। মামলার শুরু থেকেই আসামি প্রিয় লাল দাস পলাতক থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলা থেকে জানা গেছে, ২০১০ সালের মার্চ মাসে প্রিয় লালের সঙ্গে সুজাতার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ওই বছর ৮ ডিসেম্বর বিকেলে পারিবারিক কলহের জেরে সুজাতা আত্মহত্যা করেছেন বলে তাঁর বাবা নিতাই চন্দ্র দাসকে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে মিরসরাই থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়ে দেয়। এই ঘটনায় মিরসরাই থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে চিকিৎসক মতামত দেন-সুজাতাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
২০১১ সালের ১১ এপ্রিল সুজাতার বাবা বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। সেখানে বলা হয়, পারিবারিক কলহের জেরে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে প্রিয় লাল স্ত্রী সুজাতাকে গলায় হাত দিয়ে চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে গলায় গামছা দিয়ে পেঁচিয়ে রেখে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচার করেন। আজ এই মামলার রায় ঘোষণা করা হলো বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
চট্টগ্রামে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত। ২০১০ সালে জেলার মিরসরাই থানাধীন মঘাদিয়া এলাকায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের পঞ্চম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ শরিফুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া স্বামী হলেন প্রিয় লাল দাস (৪১)। তাঁর বাড়ি মঘাদিয়া এলাকায়।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম জেলা সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সুজাতা বালা দাসকে হত্যা মামলায় তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।’
পিপি ইফতেখার জানান, সুজাতা বালা দাসকে হত্যা মামলা প্রমাণ করতে আদালতে ১২ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। মামলার শুরু থেকেই আসামি প্রিয় লাল দাস পলাতক থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলা থেকে জানা গেছে, ২০১০ সালের মার্চ মাসে প্রিয় লালের সঙ্গে সুজাতার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ওই বছর ৮ ডিসেম্বর বিকেলে পারিবারিক কলহের জেরে সুজাতা আত্মহত্যা করেছেন বলে তাঁর বাবা নিতাই চন্দ্র দাসকে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে মিরসরাই থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়ে দেয়। এই ঘটনায় মিরসরাই থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে চিকিৎসক মতামত দেন-সুজাতাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
২০১১ সালের ১১ এপ্রিল সুজাতার বাবা বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। সেখানে বলা হয়, পারিবারিক কলহের জেরে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে প্রিয় লাল স্ত্রী সুজাতাকে গলায় হাত দিয়ে চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে গলায় গামছা দিয়ে পেঁচিয়ে রেখে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচার করেন। আজ এই মামলার রায় ঘোষণা করা হলো বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
ঢাকার প্রায় অর্ধেক থানার কার্যক্রম চলছে অন্যের জমি বা ভবনে। কোথাও জমি থাকলেও নেই স্থায়ী অবকাঠামো। কোনো কোনো থানার জমিও নেই। কোনো কোনো থানা ভবন এত ঘিঞ্জি যে ভেতরে যেতে হয় একজনের পর একজন করে। এর প্রভাব পড়ে কাজের পরিবেশে। ব্যাহত হয় জনসেবা।
২ ঘণ্টা আগেবরিশালের সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস চেয়ে হিজলা ও মুলাদী উপজেলার বাসিন্দাদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলছে। মুলাদীর মানুষের দাবি, স্বাধীনতার আগে ১৯৫৯ সালের নির্বাচন থেকে হিজলা-মুলাদী একসঙ্গে ছিল। ২০০৮ সালের পর তাঁদের বিচ্ছিন্ন করা হয়। এখন মুলাদী সমিতির পক্ষে হিজলাকে তাঁদের সঙ্গে যুক্ত করতে নির্বাচন
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবারের কেউ অসুস্থ হলে খাটে করে কাঁধে তুলে দুই কিলোমিটার কাদাপথ পাড়ি দিতে হয়। পায়ে হেঁটে, হাঁটু পর্যন্ত কাদা মাড়িয়ে যেতে হয় হাসপাতালে কিংবা ক্লিনিকে। এমন দুর্ভোগের চিত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়নের পাইকড়া গ্রামীণ সড়কে। স্থানীয়দের দাবি, রাস্তাটি পাকা না হলেও অন্তত চলাচলের উপযোগী করে
৩ ঘণ্টা আগে