নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরে একটি ব্যাংকের চকবাজার শাখার লকার থেকে গ্রাহকের প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণালংকার গায়েবের ঘটনার ব্যাংকের চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে চকবাজার থানায় ঘটনার পাঁচ দিন পর এ মামলা করেন ব্যাংকের গ্রাহক রোকেয়া আক্তার।
মামলায় আসামি করা হয়েছে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাউলা, কোম্পানির সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবউল্লাহ, ব্যাংকের চকবাজার শাখা প্রধান ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম শফিকুল মাওলা চৌধুরী ও লকার অফিসার ইউনুসকে।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালী উদ্দীন আকবর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকের গ্রাহক অভিযোগ নিয়ে থানায় এসেছেন। এটিকে মামলা হিসেবে নেওয়া হয়েছে। যেহেতু এটি ব্যাংকের বিষয়, সেটি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তফসিলভুক্ত। তাই যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অভিযোগটি আমরা দুদকে পাঠাব।’
জানা যায়, স্বর্ণের মালিক রোকেয়া নগরের চট্টেশরী রোডের বিটিআই বেভারলী হিলসের বাসিন্দা। তিনি ও তাঁর নিউজিল্যান্ডপ্রবাসী মেয়ে নাসিয়া মারজুকা ২০০৬ সাল থেকে ওই ব্যাংকের লকার বরাদ্দ পেয়ে ব্যবহার করছেন। ২৯ মে দুপুরে তিনি ব্যাংকে স্বর্ণালংকার আনতে গেলে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ইউনুস মূল দরজা খোলার পর তাঁর লকার খোলা বলে জানান। এরপর গ্রাহক রোকেয়া দাবি করেন, তাঁর ১৪৯ ভরি স্বর্ণালংকার লকার থেকে গায়েব হয়েছে। পরে তিনি চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এ ঘটনায় গ্রাহক আদালতে মামলা করার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। পরে থানায় মামলা করেন।
রোকেয়া আক্তারের ছেলে রিয়াদ মো. মারজিক বলেন, ব্যাংকের লকারে প্রায় ১৬১ ভরি স্বর্ণ ছিল। তার মধ্যে ১৪৯ ভরি স্বর্ণ গায়েব হয়েছে। আজ চকবাজার থানায় দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৩৭৯, ৩৮০, ৪০৬, ৪০৯ ও ৩৪-১০৯ ধারায় মামলা করি।
গায়েব হয়ে যাওয়া মোট ১৪৯ ভরি স্বর্ণের মধ্যে রয়েছে ৬০ ভরি ওজনের ৪০টি হাতের চুরি (বড় সাইজ), ২৫ ভরি ওজনের গলা ও কানের অলংকার, ১০ ভরি ওজনের একটি গলার সেট, ২৮ ভরি ওজনের সাতটি গলার চেইন, ১৫ ভরি ওজনের চারটি আংটি এবং ১১ ভরি ওজনের ৩০ জোড়া কানের দুল।
চট্টগ্রাম নগরে একটি ব্যাংকের চকবাজার শাখার লকার থেকে গ্রাহকের প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণালংকার গায়েবের ঘটনার ব্যাংকের চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে চকবাজার থানায় ঘটনার পাঁচ দিন পর এ মামলা করেন ব্যাংকের গ্রাহক রোকেয়া আক্তার।
মামলায় আসামি করা হয়েছে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাউলা, কোম্পানির সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবউল্লাহ, ব্যাংকের চকবাজার শাখা প্রধান ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম শফিকুল মাওলা চৌধুরী ও লকার অফিসার ইউনুসকে।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালী উদ্দীন আকবর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকের গ্রাহক অভিযোগ নিয়ে থানায় এসেছেন। এটিকে মামলা হিসেবে নেওয়া হয়েছে। যেহেতু এটি ব্যাংকের বিষয়, সেটি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তফসিলভুক্ত। তাই যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অভিযোগটি আমরা দুদকে পাঠাব।’
জানা যায়, স্বর্ণের মালিক রোকেয়া নগরের চট্টেশরী রোডের বিটিআই বেভারলী হিলসের বাসিন্দা। তিনি ও তাঁর নিউজিল্যান্ডপ্রবাসী মেয়ে নাসিয়া মারজুকা ২০০৬ সাল থেকে ওই ব্যাংকের লকার বরাদ্দ পেয়ে ব্যবহার করছেন। ২৯ মে দুপুরে তিনি ব্যাংকে স্বর্ণালংকার আনতে গেলে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ইউনুস মূল দরজা খোলার পর তাঁর লকার খোলা বলে জানান। এরপর গ্রাহক রোকেয়া দাবি করেন, তাঁর ১৪৯ ভরি স্বর্ণালংকার লকার থেকে গায়েব হয়েছে। পরে তিনি চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এ ঘটনায় গ্রাহক আদালতে মামলা করার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। পরে থানায় মামলা করেন।
রোকেয়া আক্তারের ছেলে রিয়াদ মো. মারজিক বলেন, ব্যাংকের লকারে প্রায় ১৬১ ভরি স্বর্ণ ছিল। তার মধ্যে ১৪৯ ভরি স্বর্ণ গায়েব হয়েছে। আজ চকবাজার থানায় দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৩৭৯, ৩৮০, ৪০৬, ৪০৯ ও ৩৪-১০৯ ধারায় মামলা করি।
গায়েব হয়ে যাওয়া মোট ১৪৯ ভরি স্বর্ণের মধ্যে রয়েছে ৬০ ভরি ওজনের ৪০টি হাতের চুরি (বড় সাইজ), ২৫ ভরি ওজনের গলা ও কানের অলংকার, ১০ ভরি ওজনের একটি গলার সেট, ২৮ ভরি ওজনের সাতটি গলার চেইন, ১৫ ভরি ওজনের চারটি আংটি এবং ১১ ভরি ওজনের ৩০ জোড়া কানের দুল।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২০ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে