নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের সাগরপাড়ের সড়কের পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এক পরিবহন শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে পাহাড়তলী থানাধীন রাসমনি ঘাট সংলগ্ন সাগরপাড়ের লিংক রোডের পাশ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত যুবক মো. তারেক (৩৮) চট্টগ্রাম নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাসিন্দা। তিনি নগরের দামপাড়ায় অবস্থিত সেঁজুতি ট্রাভেলস নামে একটি পরিবহন কোম্পানির বাস কাউন্টারের কলারম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
পাহাড়তলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে প্রথমে অজ্ঞাতনামা হিসেবে লাশটি উদ্ধার করে। পরে তাঁর প্যান্টের পকেটে থাকা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে নিহতের পরিচয় শনাক্তের করে তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে ওসি জানান, নিহত তারেক নগরের দামপাড়ায় একটি বাস কাউন্টারের কাজ করতেন। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে তারেকের সঙ্গে ফোনে সর্বশেষ তাঁর বোনের যোগাযোগ হয়েছিল। এরপর তাঁকে আর ফোনে পাওয়া যায়নি। বাস কাউন্টারে ডিউটি শেষ করে তারেকের বাসায় ফিরতে প্রতিদিন রাত ৩টা বেজে যেত। এতে পরিবারের সদস্যরাও বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ভোরে তাঁর মরদেহ পাওয়ার যায়।
ওসি বলেন, ‘নিহতের সুরতহাল রিপোর্টে চোখে, ঠোঁটে ও গলায় জখমের দাগ পাওয়া গেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে। ইতিমধ্যে ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।’
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
দামপাড়ায় সেজুঁতি ট্রাভেলসের বাস কাউন্টারের কর্মকর্তা মো. শহীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক নামে একজন আমাদের এখানে কলারম্যান (যাত্রীদের ডেকে বাসের টিকিট কাটতে সহযোগিতা করা) হিসেবে কাজ করত। তবে সে সপ্তাহখানেক ধরে কাজে আসছে না।’
চট্টগ্রাম নগরের সাগরপাড়ের সড়কের পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এক পরিবহন শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে পাহাড়তলী থানাধীন রাসমনি ঘাট সংলগ্ন সাগরপাড়ের লিংক রোডের পাশ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত যুবক মো. তারেক (৩৮) চট্টগ্রাম নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাসিন্দা। তিনি নগরের দামপাড়ায় অবস্থিত সেঁজুতি ট্রাভেলস নামে একটি পরিবহন কোম্পানির বাস কাউন্টারের কলারম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
পাহাড়তলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে প্রথমে অজ্ঞাতনামা হিসেবে লাশটি উদ্ধার করে। পরে তাঁর প্যান্টের পকেটে থাকা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে নিহতের পরিচয় শনাক্তের করে তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে ওসি জানান, নিহত তারেক নগরের দামপাড়ায় একটি বাস কাউন্টারের কাজ করতেন। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে তারেকের সঙ্গে ফোনে সর্বশেষ তাঁর বোনের যোগাযোগ হয়েছিল। এরপর তাঁকে আর ফোনে পাওয়া যায়নি। বাস কাউন্টারে ডিউটি শেষ করে তারেকের বাসায় ফিরতে প্রতিদিন রাত ৩টা বেজে যেত। এতে পরিবারের সদস্যরাও বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ভোরে তাঁর মরদেহ পাওয়ার যায়।
ওসি বলেন, ‘নিহতের সুরতহাল রিপোর্টে চোখে, ঠোঁটে ও গলায় জখমের দাগ পাওয়া গেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে। ইতিমধ্যে ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।’
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
দামপাড়ায় সেজুঁতি ট্রাভেলসের বাস কাউন্টারের কর্মকর্তা মো. শহীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক নামে একজন আমাদের এখানে কলারম্যান (যাত্রীদের ডেকে বাসের টিকিট কাটতে সহযোগিতা করা) হিসেবে কাজ করত। তবে সে সপ্তাহখানেক ধরে কাজে আসছে না।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৩ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৪ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৪ ঘণ্টা আগে