উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
গোলাগুলির আতঙ্ক নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত কেন্দ্রে দ্বিতীয় দিনের মতো এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ঘুমধুম সীমান্ত এলাকার শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত ইংরেজি প্রথম পত্র বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৪১৬ জন পরীক্ষার্থী।
সকাল ১০ টায় তুমব্রু উত্তর পাড়া থেকে এসে পরীক্ষায় অংশ নিতে কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের ফটক দিয়ে প্রবেশ করে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী ফরিদা আক্তার (১৬)। এ সময় কথা হয় তার সঙ্গে।
ফরিদা আজকের পত্রিকাকে জানায়, গত রাতেও তাঁদের এলাকায় প্রচণ্ড গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। আতঙ্কে পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ব্যাঘাত ঘটেছে উল্লেখ করে সে আরও বলে, ‘পরিবারের অনুরোধে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কেন্দ্রে এসেছি, শেষ প্রস্তুতি ভালো হয়নি। ভয়ে রাতে ঘুমাতেও পারিনি।’
ঘুমধুম এলাকার বাসিন্দা ও পরীক্ষার্থীর অভিভাবক শামসুল আলম বলেন, ‘তিন ধরেই ওপারে গোলাগুলি বেড়েছে। সামনের সময়গুলোতে পরিস্থিতি কেমন হবে জানি না। বাচ্চার পরীক্ষা কেন্দ্র এখানে হওয়াতে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছি।
পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভীন তিবরীজি। পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ঘুমধুমের পরীক্ষার্থীরা এখানে পরীক্ষা দেবে। তাদের সাহস জোগাতে এসেছি, আশ্বস্ত করেছি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসন সব সময় পাশে আছে।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, সীমান্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
এ সময় বান্দরবানের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে দ্বিতীয় দিনেও পরীক্ষার্থীদের জন্য যানবাহনের ব্যবস্থা করে উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ, ছিল উখিয়া থানা-পুলিশের বরাদ্দ করা যানবাহনও।
উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘আজকে দ্বিতীয় দিনেও পরীক্ষার্থীদের জন্য আমরা চারটি বাস রেখেছি। যথাসময়ে তারা যেন কেন্দ্রে আসতে পারে এবং নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে আমরা তা নিশ্চিত করছি।’
প্রসঙ্গত, গত ১৬ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) রাতে মিয়ানমার থেকে নিক্ষেপিত মর্টারশেলে তুমব্রু জিরো পয়েন্টে এক রোহিঙ্গা নিহত ও আরও ৬ জন হতাহত হন। সেদিন রাতেই বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় তৈরি হওয়া বৈরী পরিস্থিতিকে কারণ উল্লেখ করে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র উখিয়ায় স্থানান্তর করে বান্দরবান জেলা প্রশাসন। পর দিন কুতুপালং কেন্দ্রে বাংলা দ্বিতীয় পত্র বিষয়ে প্রথমবার পরীক্ষা দেয় সীমান্তের শিক্ষার্থীরা।
গোলাগুলির আতঙ্ক নিয়ে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত কেন্দ্রে দ্বিতীয় দিনের মতো এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ঘুমধুম সীমান্ত এলাকার শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত ইংরেজি প্রথম পত্র বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৪১৬ জন পরীক্ষার্থী।
সকাল ১০ টায় তুমব্রু উত্তর পাড়া থেকে এসে পরীক্ষায় অংশ নিতে কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের ফটক দিয়ে প্রবেশ করে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী ফরিদা আক্তার (১৬)। এ সময় কথা হয় তার সঙ্গে।
ফরিদা আজকের পত্রিকাকে জানায়, গত রাতেও তাঁদের এলাকায় প্রচণ্ড গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। আতঙ্কে পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ব্যাঘাত ঘটেছে উল্লেখ করে সে আরও বলে, ‘পরিবারের অনুরোধে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কেন্দ্রে এসেছি, শেষ প্রস্তুতি ভালো হয়নি। ভয়ে রাতে ঘুমাতেও পারিনি।’
ঘুমধুম এলাকার বাসিন্দা ও পরীক্ষার্থীর অভিভাবক শামসুল আলম বলেন, ‘তিন ধরেই ওপারে গোলাগুলি বেড়েছে। সামনের সময়গুলোতে পরিস্থিতি কেমন হবে জানি না। বাচ্চার পরীক্ষা কেন্দ্র এখানে হওয়াতে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছি।
পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভীন তিবরীজি। পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ঘুমধুমের পরীক্ষার্থীরা এখানে পরীক্ষা দেবে। তাদের সাহস জোগাতে এসেছি, আশ্বস্ত করেছি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসন সব সময় পাশে আছে।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, সীমান্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
এ সময় বান্দরবানের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে দ্বিতীয় দিনেও পরীক্ষার্থীদের জন্য যানবাহনের ব্যবস্থা করে উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ, ছিল উখিয়া থানা-পুলিশের বরাদ্দ করা যানবাহনও।
উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘আজকে দ্বিতীয় দিনেও পরীক্ষার্থীদের জন্য আমরা চারটি বাস রেখেছি। যথাসময়ে তারা যেন কেন্দ্রে আসতে পারে এবং নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে আমরা তা নিশ্চিত করছি।’
প্রসঙ্গত, গত ১৬ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) রাতে মিয়ানমার থেকে নিক্ষেপিত মর্টারশেলে তুমব্রু জিরো পয়েন্টে এক রোহিঙ্গা নিহত ও আরও ৬ জন হতাহত হন। সেদিন রাতেই বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় তৈরি হওয়া বৈরী পরিস্থিতিকে কারণ উল্লেখ করে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র উখিয়ায় স্থানান্তর করে বান্দরবান জেলা প্রশাসন। পর দিন কুতুপালং কেন্দ্রে বাংলা দ্বিতীয় পত্র বিষয়ে প্রথমবার পরীক্ষা দেয় সীমান্তের শিক্ষার্থীরা।
শ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
১৫ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা—বিশেষ করে ক্যাফেটেরিয়া, অদম্য বাংলা, কটকা, লেকসাইড ওয়াকওয়ে, ছাত্রী হল রোড, খাজা গেট এলাকায় দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করছে কুকুর। এতে এসব স্থানে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২৩ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে