নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে তীব্র পানিসংকটের প্রতিবাদে ওয়াসার কার্যালয়ে ঘেরাও করেছেন ভুক্তভোগীরা। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বন্দর নগরীর দামপাড়ায় ওয়াসার কার্যালয়ের সামনে গ্রাহকেরা এই বিক্ষোভ করে সংকট নিরসনের দাবি জানান।
বিক্ষোভকারীরা পানির অনিয়মিত সরবরাহ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে স্লোগান দেন। এ সময় তাঁরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পানির সংকট চলছে। রমজানে সেই সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। ধনিয়ালাপাড়া, দেওয়ানহাট, সুপারিওয়ালাপাড়া, পোস্তারপাড়, কদমতলী ও হালিশহরসহ আরও কয়েকটি এলাকা পানিসংকট চলছে।
নগরীর হালিশহর এলাকার বাসিন্দা আবদুল করিম বলেন, ‘রমজানের সময় আমরা নিয়মিত পানি পাচ্ছি না। গত শনিবার থেকে পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পানি সরবরাহ বন্ধ। বিভিন্ন সময় ওয়াসার পাইপলাইন ফেটে যায়। যার কারণে আমরা তীব্র পানিসংকটে ভুগছি। আমরা এই চলমান সংকটের নিরসনের দাবি জানাতে এখানে এসেছি।’
মো. রফিক নামের একজন গ্রাহক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাসাবাড়ি মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ওয়াসার পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নিয়মিত ওয়াসার পানির অভাবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।’
বিক্ষোভকারীরা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার পাশার কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়ে দ্রুত পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি জানান। এ সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে সন্ধ্যার ভেতর পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার আশ্বাস দেয় ওয়াসা কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাত ৮টার দিকে নগরীর সাগরিকা এলাকায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের (পিজিসিবি) উন্নয়নকাজের সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ভুলে ওয়াসার প্রধান সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে আগ্রাবাদসহ আশপাশের অন্তত ১৮টি এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ১৫ ফুট মাটির নিচে আমাদের প্রধান সরবরাহ লাইনের একটা পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার কারণে আশপাশের কিছু এলাকায় পানি সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। পাইপলাইন মেরামতের কাজ চলছে। দ্রুত পানির সরবরাহ স্বাভাবিক করতে আমরা কাজ করছি।’
চট্টগ্রাম নগরীতে তীব্র পানিসংকটের প্রতিবাদে ওয়াসার কার্যালয়ে ঘেরাও করেছেন ভুক্তভোগীরা। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বন্দর নগরীর দামপাড়ায় ওয়াসার কার্যালয়ের সামনে গ্রাহকেরা এই বিক্ষোভ করে সংকট নিরসনের দাবি জানান।
বিক্ষোভকারীরা পানির অনিয়মিত সরবরাহ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে স্লোগান দেন। এ সময় তাঁরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পানির সংকট চলছে। রমজানে সেই সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। ধনিয়ালাপাড়া, দেওয়ানহাট, সুপারিওয়ালাপাড়া, পোস্তারপাড়, কদমতলী ও হালিশহরসহ আরও কয়েকটি এলাকা পানিসংকট চলছে।
নগরীর হালিশহর এলাকার বাসিন্দা আবদুল করিম বলেন, ‘রমজানের সময় আমরা নিয়মিত পানি পাচ্ছি না। গত শনিবার থেকে পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পানি সরবরাহ বন্ধ। বিভিন্ন সময় ওয়াসার পাইপলাইন ফেটে যায়। যার কারণে আমরা তীব্র পানিসংকটে ভুগছি। আমরা এই চলমান সংকটের নিরসনের দাবি জানাতে এখানে এসেছি।’
মো. রফিক নামের একজন গ্রাহক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাসাবাড়ি মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ওয়াসার পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নিয়মিত ওয়াসার পানির অভাবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।’
বিক্ষোভকারীরা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার পাশার কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়ে দ্রুত পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি জানান। এ সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নাগরিকদের দুর্ভোগের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে সন্ধ্যার ভেতর পানি সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার আশ্বাস দেয় ওয়াসা কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাত ৮টার দিকে নগরীর সাগরিকা এলাকায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের (পিজিসিবি) উন্নয়নকাজের সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ভুলে ওয়াসার প্রধান সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে আগ্রাবাদসহ আশপাশের অন্তত ১৮টি এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ১৫ ফুট মাটির নিচে আমাদের প্রধান সরবরাহ লাইনের একটা পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার কারণে আশপাশের কিছু এলাকায় পানি সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। পাইপলাইন মেরামতের কাজ চলছে। দ্রুত পানির সরবরাহ স্বাভাবিক করতে আমরা কাজ করছি।’
রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৪ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে