নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মোজাম্বিক থেকে দুবাই যাওয়ার পথে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক শিগগিরই মুক্তি পাবেন বলে আশা করছেন ২০১০ সালে জিম্মি দশা থেকে ফিরে আসা নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস। আজকের পত্রিকার চট্টগ্রাম অফিসে বসে তিনি এই আশার কথা বলেন।
২০১০ সালে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়া জাহান মনির এই নাবিক বলেন, ২০১০ সালেও একই কায়দায় একই কোম্পানির জাহান মনি নামের জাহাজটি ছিনতাই করে সোমালি দস্যুরা। তখন নাবিকসহ ওই জাহাজে ছিলেন ২৬ জিম্মি। জাহান মনি সোমালি ডাকাতদের ডেরায় নিয়ে যাওয়ার পর সেখানে ২২-২৩টি ছিনতাই করা জাহাজ দেখা গেছে। চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর এলাকায় বসবাস করা ফেনীর বাসিন্দা মোহাম্মদ ইদ্রিস বর্তমানে ভ্যাগার্ড শিপিং কোম্পানিতে চাকরি করেন।
মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর জাহান মনি নিজেদের কবজায় নেওয়ার পর সোমালি ডাকাতেরা জাহাজটিকে সুরক্ষিত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে দেখা যায় ছিনতাই হওয়া আরও ২২-২৩টি জাহাজ। এর মধ্যে একমাত্র জাহান মনি কর্তৃপক্ষ মুক্তিপণের মাধ্যমে আমাদের সুরক্ষিত অবস্থায় মুক্ত করে আনে। এমভি আবদুল্লাহর বেলায়ও সেটা হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
এমভি জাহান মনি জাহাজে ওই সময় ২৫ নাবিক এবং ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ মোট ২৬ ব্যক্তি ছিলেন। ৫২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয় বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে। তবে কোনো নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে টাকার অঙ্ক নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এদিকে কেএসআরএমের মুখপাত্র মো. মিজানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাহান মনি এবং সেখানে জিম্মি ২৬ জন নাবিক ও ক্যাপ্টেনকে উদ্ধারের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমরা এমভি আবদুল্লাহ ও তাতে জিম্মি ২৩ নাবিক উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করেছি। জাহাজ জিম্মিকারীদের কাছ থেকে এখনো কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে সর্বশেষ তথ্যমতে ওই জাহাজে থাকা সবাই সুস্থ ও নিরাপদে রয়েছেন।’
এই সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
মোজাম্বিক থেকে দুবাই যাওয়ার পথে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক শিগগিরই মুক্তি পাবেন বলে আশা করছেন ২০১০ সালে জিম্মি দশা থেকে ফিরে আসা নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস। আজকের পত্রিকার চট্টগ্রাম অফিসে বসে তিনি এই আশার কথা বলেন।
২০১০ সালে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়া জাহান মনির এই নাবিক বলেন, ২০১০ সালেও একই কায়দায় একই কোম্পানির জাহান মনি নামের জাহাজটি ছিনতাই করে সোমালি দস্যুরা। তখন নাবিকসহ ওই জাহাজে ছিলেন ২৬ জিম্মি। জাহান মনি সোমালি ডাকাতদের ডেরায় নিয়ে যাওয়ার পর সেখানে ২২-২৩টি ছিনতাই করা জাহাজ দেখা গেছে। চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর এলাকায় বসবাস করা ফেনীর বাসিন্দা মোহাম্মদ ইদ্রিস বর্তমানে ভ্যাগার্ড শিপিং কোম্পানিতে চাকরি করেন।
মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর জাহান মনি নিজেদের কবজায় নেওয়ার পর সোমালি ডাকাতেরা জাহাজটিকে সুরক্ষিত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে দেখা যায় ছিনতাই হওয়া আরও ২২-২৩টি জাহাজ। এর মধ্যে একমাত্র জাহান মনি কর্তৃপক্ষ মুক্তিপণের মাধ্যমে আমাদের সুরক্ষিত অবস্থায় মুক্ত করে আনে। এমভি আবদুল্লাহর বেলায়ও সেটা হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
এমভি জাহান মনি জাহাজে ওই সময় ২৫ নাবিক এবং ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ মোট ২৬ ব্যক্তি ছিলেন। ৫২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয় বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে। তবে কোনো নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে টাকার অঙ্ক নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এদিকে কেএসআরএমের মুখপাত্র মো. মিজানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাহান মনি এবং সেখানে জিম্মি ২৬ জন নাবিক ও ক্যাপ্টেনকে উদ্ধারের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমরা এমভি আবদুল্লাহ ও তাতে জিম্মি ২৩ নাবিক উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করেছি। জাহাজ জিম্মিকারীদের কাছ থেকে এখনো কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে সর্বশেষ তথ্যমতে ওই জাহাজে থাকা সবাই সুস্থ ও নিরাপদে রয়েছেন।’
এই সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে