নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির চট্টগ্রামের এক নেত্রীকে রাস্তা থেকে ধরে থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নারী শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে কোতোয়ালি থানাধীন জিপিওর সামনে থেকে ওই নেত্রীকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
আটক হওয়া ওই নেত্রী হলেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সহমহিলা বিষয়ক সম্পাদক কানিজ ফাতেমা লিমা। গত বছর মার্চে ৭৩ সদস্যের একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির পূর্ণাঙ্গ যে কমিটি ঘোষণা করা হয়, সেখানে তাঁর নাম রয়েছে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা একজন নারীকে ধরে থানায় সোপর্দ করেছে। তিনি একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেত্রী বলে জানতে পেরেছি। ওনার বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। এরপর কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেত্রীকে জিপিওর সামনে দেখতে পেয়ে ১০-১৫ জন নারী শিক্ষার্থী তাঁকে ঘিরে ফেলেন। এ সময় ওই নেত্রীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের তর্ক হয়। শিক্ষার্থীরা তাঁকে আওয়ামী লীগের দোসর বলে আখ্যায়িত করেন। ওই নেত্রীর সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একাধিক মন্ত্রীর ছবি দেখায় শিক্ষার্থীরা। এরপর সেখান থেকে তাঁকে নিয়ে তিন মিনিটের হাঁটা দূরত্বে অবস্থিত কোতোয়ালি থানার উদ্দেশে রওনা হন শিক্ষার্থীরা। যাওয়ার সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার সোনার বাংলায় স্বেরাচারীদের ঠাঁই নাই’ বলে স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় আটক নেত্রী মোবাইল ফোনে কথা বলতে চাইলে শিক্ষার্থীরা ফোন কেড়ে নিয়ে রেখে দেন। একপর্যায়ে ওই নেত্রী সড়কের ওপর কয়েক সেকেন্ডের জন্য বসে পড়েন। পরে শিক্ষার্থীরা সেখান তাঁকে তুলে থানায় নিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন।
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির চট্টগ্রামের এক নেত্রীকে রাস্তা থেকে ধরে থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নারী শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে কোতোয়ালি থানাধীন জিপিওর সামনে থেকে ওই নেত্রীকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
আটক হওয়া ওই নেত্রী হলেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সহমহিলা বিষয়ক সম্পাদক কানিজ ফাতেমা লিমা। গত বছর মার্চে ৭৩ সদস্যের একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির পূর্ণাঙ্গ যে কমিটি ঘোষণা করা হয়, সেখানে তাঁর নাম রয়েছে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা একজন নারীকে ধরে থানায় সোপর্দ করেছে। তিনি একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেত্রী বলে জানতে পেরেছি। ওনার বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। এরপর কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেত্রীকে জিপিওর সামনে দেখতে পেয়ে ১০-১৫ জন নারী শিক্ষার্থী তাঁকে ঘিরে ফেলেন। এ সময় ওই নেত্রীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের তর্ক হয়। শিক্ষার্থীরা তাঁকে আওয়ামী লীগের দোসর বলে আখ্যায়িত করেন। ওই নেত্রীর সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একাধিক মন্ত্রীর ছবি দেখায় শিক্ষার্থীরা। এরপর সেখান থেকে তাঁকে নিয়ে তিন মিনিটের হাঁটা দূরত্বে অবস্থিত কোতোয়ালি থানার উদ্দেশে রওনা হন শিক্ষার্থীরা। যাওয়ার সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার সোনার বাংলায় স্বেরাচারীদের ঠাঁই নাই’ বলে স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় আটক নেত্রী মোবাইল ফোনে কথা বলতে চাইলে শিক্ষার্থীরা ফোন কেড়ে নিয়ে রেখে দেন। একপর্যায়ে ওই নেত্রী সড়কের ওপর কয়েক সেকেন্ডের জন্য বসে পড়েন। পরে শিক্ষার্থীরা সেখান তাঁকে তুলে থানায় নিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন।
যশোরের মনিরামপুরে ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও উচ্ছেদ অভিযান বন্ধের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় ঘেরাও করেছেন ভাটার মালিক ও শ্রমিকেরা। উপজেলার ৪২টি ভাটার মালিক ও হাজারো শ্রমিক আজ মঙ্গলবার...
১৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতিকুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার এক বাসচালককে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর প্রতিবাদে বাসশ্রমিকেরা সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়ক...
২৯ মিনিট আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে চাঁদাবাজি মামলায় উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ফারুক খানকে (৪৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার পশ্চিম সুবিদখালি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে ট্রাক্টর ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মাকসুদুর রহমান (২১) নামে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন একজন। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মজুচৌধুরীরহাট-করাতিরহাট সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মাকসুদুর রহমান সদর উপজেলার শমসেরাবাদ এলাকার মাসুদ আলমের ছেলে।
৩৪ মিনিট আগে