নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মাদক কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে চট্টগ্রামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শকসহ (এএসআই) দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ ঘটনায় তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার নগরীর চকবাজার চমেক হাসপাতাল এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১৬০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ বা আইস মাদক উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জনসংযোগ শাখায় সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আলমগীর হোসেন ও তাঁর সহযোগী মেহেদী হাসান।
সূত্রে জানা গেছে, মাদক কারবারের গোপন তথ্য পেয়ে শুক্রবার রাতে র্যাব সদস্যরা এএসআই আলমগীর হোসেনকে তল্লাশি করেন। এ সময় তাঁর প্যান্টের পকেট থেকে ১৬০ গ্রাম আইস উদ্ধার করা হয়। পরে দুজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের চকবাজার থানা-পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়।
আরও জানা গেছে, অভিযুক্ত এএসআই আলমগীর হোসেনের প্রকৃত বাড়ি নোয়াখালী হলেও তিনি পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার বাসিন্দা। এখানকার বাসিন্দা হিসেবে তিনি পুলিশে নিয়োগ পান। সীমান্তবর্তী এলাকায় বাড়ি হওয়ায় সেখান থেকে সহজে মাদক সংগ্রহ করে চট্টগ্রামে এনে থাকতে পারেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নগর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আইসসহ গ্রেপ্তার পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হবে।’
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির বলেন, ‘গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের হেফাজত থেকে আইস পাওয়ার অভিযোগে শনিবার বিকেলে এ ঘটনায় মাদক আইনে একটি মামলা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ফেব্রুয়ারিতে নগরীর খুলশীতে আইসসহ গ্রেপ্তারের মাধ্যমে চট্টগ্রামে সর্বপ্রথম ভয়ানক এই মাদকের চালান ধরা পড়ে। ওই ঘটনার পর চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় আইসের আরও একাধিক চালান আটক হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যে, প্রতি গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ বা আইস অন্যান্য মাদকের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি দামি হওয়ায় এর সেবনকারীদের বেশির ভাগই উচ্চবিত্ত পরিবারের।
মাদক কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে চট্টগ্রামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শকসহ (এএসআই) দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ ঘটনায় তাঁদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার নগরীর চকবাজার চমেক হাসপাতাল এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১৬০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ বা আইস মাদক উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জনসংযোগ শাখায় সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আলমগীর হোসেন ও তাঁর সহযোগী মেহেদী হাসান।
সূত্রে জানা গেছে, মাদক কারবারের গোপন তথ্য পেয়ে শুক্রবার রাতে র্যাব সদস্যরা এএসআই আলমগীর হোসেনকে তল্লাশি করেন। এ সময় তাঁর প্যান্টের পকেট থেকে ১৬০ গ্রাম আইস উদ্ধার করা হয়। পরে দুজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের চকবাজার থানা-পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়।
আরও জানা গেছে, অভিযুক্ত এএসআই আলমগীর হোসেনের প্রকৃত বাড়ি নোয়াখালী হলেও তিনি পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার বাসিন্দা। এখানকার বাসিন্দা হিসেবে তিনি পুলিশে নিয়োগ পান। সীমান্তবর্তী এলাকায় বাড়ি হওয়ায় সেখান থেকে সহজে মাদক সংগ্রহ করে চট্টগ্রামে এনে থাকতে পারেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নগর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আইসসহ গ্রেপ্তার পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হবে।’
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির বলেন, ‘গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের হেফাজত থেকে আইস পাওয়ার অভিযোগে শনিবার বিকেলে এ ঘটনায় মাদক আইনে একটি মামলা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ফেব্রুয়ারিতে নগরীর খুলশীতে আইসসহ গ্রেপ্তারের মাধ্যমে চট্টগ্রামে সর্বপ্রথম ভয়ানক এই মাদকের চালান ধরা পড়ে। ওই ঘটনার পর চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় আইসের আরও একাধিক চালান আটক হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যে, প্রতি গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ বা আইস অন্যান্য মাদকের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি দামি হওয়ায় এর সেবনকারীদের বেশির ভাগই উচ্চবিত্ত পরিবারের।
বগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
৯ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
২৫ মিনিট আগেভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগে