হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
ছাদে শখের বসে ড্রাগনের চারা লাগিয়ে সফলতা পেয়েছেন রাঙামাটি শহরের তবলছড়ির বিকাশ দে। তবলছড়ি বাজারের পেট্রলপাম্প এলাকায় অবস্থিত মা এন্টারপ্রাইজের ছাদের ওপর ১৬টি ড্রামে ড্রাগনের চারা রোপণ করেন গত বছর। প্রতিটি ড্রামে এ বছর ফলন এসেছে। ড্রাগনের আকারও হয়েছে বেশ বড়। একেকটি ড্রাগন ফলের ওজন হয়েছে ৪০০ থেকে ৬০০ গ্রাম।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে ছাদবাগানে গিয়ে ফল সংগ্রহ করতে দেখা যায় বিকাশ দেকে। পাকা ড্রাগনে যেন রঙিন হয়ে উঠেছে ছাদ।
বিকাশ দে জানান, কিছুদিন আগে একবারে প্রায় ২০ কেজি ড্রাগন ফল সংগ্রহ করেন। মঙ্গলবার প্রায় ১৫ কেজি ড্রাগন সংগ্রহ করেছেন। বাকি ফলগুলো আগামী ১০-১২ দিনে সংগ্রহ করা যাবে। আশা করছেন ওই সময় আরও ২০-৩০ কেজি ড্রাগন পাবেন। নভেম্বর পর্যন্ত ফল আসবে এই বাগানে।
বিকাশ দে জানান, ফলগুলো তিনি বিক্রি করেন না। প্রতিবেশী ও বন্ধুদের মধ্যে বিতরণ করেন। এতে তিনি আনন্দ পান।
তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন দু-তিনবার ছাদবাগানে উঠি। চারা দেখে পানি দিই। কারফিউ চলাকালে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত থাকায় আমার ভালো সময় কেটেছে।’
বিকাশ দে বলেন, দুই বছর আগেও বাজারে ড্রাগন ফলের দাম ছিল কেজিতে ৫০০ টাকার বেশি। তাই একপ্রকার শখের বসে নিজের ছাদে ড্রাগনের চারা রোপণ করি। ইউটিউব দেখে এবং কৃষি বিভাগের কাছে পরামর্শ নিয়ে চাষ করেছি। ড্রাগন ফলের চাষ খুব সহজ মনে হয়েছে। রোগ নেই। পোকার আক্রমণ নেই।
উল্লেখ্য, বর্তমানে রাঙামাটি শহরে ড্রাগন ফল বিক্রি হচ্ছে ২০০-৩০০ টাকা কেজি দরে।
ছাদে শখের বসে ড্রাগনের চারা লাগিয়ে সফলতা পেয়েছেন রাঙামাটি শহরের তবলছড়ির বিকাশ দে। তবলছড়ি বাজারের পেট্রলপাম্প এলাকায় অবস্থিত মা এন্টারপ্রাইজের ছাদের ওপর ১৬টি ড্রামে ড্রাগনের চারা রোপণ করেন গত বছর। প্রতিটি ড্রামে এ বছর ফলন এসেছে। ড্রাগনের আকারও হয়েছে বেশ বড়। একেকটি ড্রাগন ফলের ওজন হয়েছে ৪০০ থেকে ৬০০ গ্রাম।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে ছাদবাগানে গিয়ে ফল সংগ্রহ করতে দেখা যায় বিকাশ দেকে। পাকা ড্রাগনে যেন রঙিন হয়ে উঠেছে ছাদ।
বিকাশ দে জানান, কিছুদিন আগে একবারে প্রায় ২০ কেজি ড্রাগন ফল সংগ্রহ করেন। মঙ্গলবার প্রায় ১৫ কেজি ড্রাগন সংগ্রহ করেছেন। বাকি ফলগুলো আগামী ১০-১২ দিনে সংগ্রহ করা যাবে। আশা করছেন ওই সময় আরও ২০-৩০ কেজি ড্রাগন পাবেন। নভেম্বর পর্যন্ত ফল আসবে এই বাগানে।
বিকাশ দে জানান, ফলগুলো তিনি বিক্রি করেন না। প্রতিবেশী ও বন্ধুদের মধ্যে বিতরণ করেন। এতে তিনি আনন্দ পান।
তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন দু-তিনবার ছাদবাগানে উঠি। চারা দেখে পানি দিই। কারফিউ চলাকালে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত থাকায় আমার ভালো সময় কেটেছে।’
বিকাশ দে বলেন, দুই বছর আগেও বাজারে ড্রাগন ফলের দাম ছিল কেজিতে ৫০০ টাকার বেশি। তাই একপ্রকার শখের বসে নিজের ছাদে ড্রাগনের চারা রোপণ করি। ইউটিউব দেখে এবং কৃষি বিভাগের কাছে পরামর্শ নিয়ে চাষ করেছি। ড্রাগন ফলের চাষ খুব সহজ মনে হয়েছে। রোগ নেই। পোকার আক্রমণ নেই।
উল্লেখ্য, বর্তমানে রাঙামাটি শহরে ড্রাগন ফল বিক্রি হচ্ছে ২০০-৩০০ টাকা কেজি দরে।
আজ শুক্রবার সকাল থেকে শহরের রাস্তাঘাট অনেকটাই ফাঁকা। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। তবে জীবিকার তাগিদে রাস্তায় বের হয়েছেন শ্রমজীবী মানুষ, দিনমজুর ও কিছু ভ্যানচালক। অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে, তবে শহরের কাঁচাবাজার ও পাইকারি দোকানে কিছুটা ভিড় দেখা গেছে।
৩ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেনিহত তরুণীর নাম আরফা বেগম (১৮)। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের বারইয়াপাড়া গ্রামের মোক্তার আহমদের মেয়ে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে