নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
খেলার সময় খালে পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া থানাধীন কল্পলোক আবাসিক এলাকার ৫ নম্বর ব্রিজের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলো কল্পলোক আবাসিকসংলগ্ন লিজার কলোনি এলাকার মো. মনির হোসেনের ছেলে মো. শামিম (১০) এবং একই এলাকার মো. আইয়ুব আলীর ছেলে রবিউল ইসলাম (৭)।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫ নম্বর ব্রিজঘাট এলাকায় খেলার সময় দুই শিশু খালে পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা দুই শিশুর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘটনার জন্য তাঁরা কাউকে দায়ী করছেন না। তাঁরা বিষয়টিকে দুর্ঘটনা হিসেবে দেখছেন। এর পরও বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে আমরা তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারব।’
খেলার সময় খালে পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া থানাধীন কল্পলোক আবাসিক এলাকার ৫ নম্বর ব্রিজের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলো কল্পলোক আবাসিকসংলগ্ন লিজার কলোনি এলাকার মো. মনির হোসেনের ছেলে মো. শামিম (১০) এবং একই এলাকার মো. আইয়ুব আলীর ছেলে রবিউল ইসলাম (৭)।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫ নম্বর ব্রিজঘাট এলাকায় খেলার সময় দুই শিশু খালে পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ চমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা দুই শিশুর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘটনার জন্য তাঁরা কাউকে দায়ী করছেন না। তাঁরা বিষয়টিকে দুর্ঘটনা হিসেবে দেখছেন। এর পরও বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে আমরা তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারব।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে