চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের গাউনিয়া বাগপাড়া থেকে খলিফার চর পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে আরও ৫০০ থেকে ১ হাজার ঘরবাড়ি।
পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা জানান, দেবীপুর, রুস্তম মোড়লপাড়া, খলিফার চর, মনোহরপুর, দোভাগী ঝাইলপাড়া, ফিল্ডবাজার, বাদশাপাড়া, বোনপাড়াসহ এসব এলাকার ঘরবাড়ি প্রতিদিন সরানো হচ্ছে। এ ছাড়া বোদ্দনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নারায়ণপুর বাতাসমোড় কমিউনিটি ক্লিনিক, বাতাসমোড় হাটবাজার, নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদ, ফিল্ডবাজার, ফিল্ডবাজার কমিউনিটি ক্লিনিক, ফিল্ডবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দোভাগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর জগনাথপুর মহিলা গার্লস স্কুল, বাদশাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বহু স্থাপনা ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।
নারায়ণপুর গাউনিয়া বাগপাড়া এলাকার বাসিন্দা স্বপন আলী বলেন, ‘২০ দিন ধরে পদ্মার ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে করে বহু ঘরবাড়ি পদ্মায় নেমে গেছে। আমার বাড়িও এক মাস পর স্থানান্তর করতে হবে। ইতিমধ্যে অন্য জায়গায় বাড়ি কিনে ফেলেছি। এক মাস পর সেখানে চলে যাব।’
স্বপন আলী আরও বলেন, ‘পদ্মার পাড়ের বাসিন্দাদের কান্না কোনো সরকার বুঝে না। হামরা চরম বিপদের মধ্যে জীবনযাপন করছি। শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, নাগরিক সেবাসহ সব দিক থেকে আমরা বঞ্চিত। প্রতিবছর আমাদের ঘরবাড়ি ভাঙনের কারণে স্থানান্তর করতে হচ্ছে।’
নারায়ণপুর দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা টমাস আলী জানান, ‘ভাঙনে ঘরবাড়ি শেষ হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন রোধে সরকার কিংবা রাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আর কয়েক বছরের মধ্যে নারায়ণপুর ইউনিয়নটি পদ্মার গর্ভে চলে যাবে।’
দুর্লভপুর ইউনিয়নের দোভাগী ঝাইলপাড়া চর এলাকার বাসিন্দা বাইরুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে পাঁচটি গ্রামের প্রায় ২০০ ঘরবাড়ি, বহু মসজিদ, প্রাইমারি স্কুল, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার হুমকির মুখে রয়েছে। ইতিমধ্যে বহু স্থাপনা ভেঙে গেছে। ঘরবাড়ি স্থানান্তর করা হচ্ছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি লিখিত আবেদন করলে তাঁদের ত্রাণ শাখা থেকে সহযোগিতা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবীব বলেন, ‘সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার নারায়ণপুর বাতাসমোড়, পাকার ঘাট, মনোহরপুর, ঝাইলপাড়া, মল্লিকপাড়া, পোলাডাঙ্গা বিওপি এসব এলাকার ডান তীর-বাঁ তীর মিলে প্রায় ২৫ কিলোমিটার এখন ভাঙনের মুখে। পদ্মায় এখন ২০ দশমিক শূন্য ৮ মিটার পানি রয়েছে। আর বিপৎসীমা ২২ দশমিক শূন্য ৫ মিটার। ইতিমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে পোলাডাঙ্গা বিওপি ও মনোহরপুর এলাকায় জিও ব্যাগ ও জিও টিউব দিয়ে ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু হয়েছে।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের গাউনিয়া বাগপাড়া থেকে খলিফার চর পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে আরও ৫০০ থেকে ১ হাজার ঘরবাড়ি।
পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা জানান, দেবীপুর, রুস্তম মোড়লপাড়া, খলিফার চর, মনোহরপুর, দোভাগী ঝাইলপাড়া, ফিল্ডবাজার, বাদশাপাড়া, বোনপাড়াসহ এসব এলাকার ঘরবাড়ি প্রতিদিন সরানো হচ্ছে। এ ছাড়া বোদ্দনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নারায়ণপুর বাতাসমোড় কমিউনিটি ক্লিনিক, বাতাসমোড় হাটবাজার, নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদ, ফিল্ডবাজার, ফিল্ডবাজার কমিউনিটি ক্লিনিক, ফিল্ডবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দোভাগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর জগনাথপুর মহিলা গার্লস স্কুল, বাদশাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বহু স্থাপনা ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।
নারায়ণপুর গাউনিয়া বাগপাড়া এলাকার বাসিন্দা স্বপন আলী বলেন, ‘২০ দিন ধরে পদ্মার ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে করে বহু ঘরবাড়ি পদ্মায় নেমে গেছে। আমার বাড়িও এক মাস পর স্থানান্তর করতে হবে। ইতিমধ্যে অন্য জায়গায় বাড়ি কিনে ফেলেছি। এক মাস পর সেখানে চলে যাব।’
স্বপন আলী আরও বলেন, ‘পদ্মার পাড়ের বাসিন্দাদের কান্না কোনো সরকার বুঝে না। হামরা চরম বিপদের মধ্যে জীবনযাপন করছি। শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, নাগরিক সেবাসহ সব দিক থেকে আমরা বঞ্চিত। প্রতিবছর আমাদের ঘরবাড়ি ভাঙনের কারণে স্থানান্তর করতে হচ্ছে।’
নারায়ণপুর দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা টমাস আলী জানান, ‘ভাঙনে ঘরবাড়ি শেষ হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন রোধে সরকার কিংবা রাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আর কয়েক বছরের মধ্যে নারায়ণপুর ইউনিয়নটি পদ্মার গর্ভে চলে যাবে।’
দুর্লভপুর ইউনিয়নের দোভাগী ঝাইলপাড়া চর এলাকার বাসিন্দা বাইরুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে পাঁচটি গ্রামের প্রায় ২০০ ঘরবাড়ি, বহু মসজিদ, প্রাইমারি স্কুল, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার হুমকির মুখে রয়েছে। ইতিমধ্যে বহু স্থাপনা ভেঙে গেছে। ঘরবাড়ি স্থানান্তর করা হচ্ছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি লিখিত আবেদন করলে তাঁদের ত্রাণ শাখা থেকে সহযোগিতা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবীব বলেন, ‘সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার নারায়ণপুর বাতাসমোড়, পাকার ঘাট, মনোহরপুর, ঝাইলপাড়া, মল্লিকপাড়া, পোলাডাঙ্গা বিওপি এসব এলাকার ডান তীর-বাঁ তীর মিলে প্রায় ২৫ কিলোমিটার এখন ভাঙনের মুখে। পদ্মায় এখন ২০ দশমিক শূন্য ৮ মিটার পানি রয়েছে। আর বিপৎসীমা ২২ দশমিক শূন্য ৫ মিটার। ইতিমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে পোলাডাঙ্গা বিওপি ও মনোহরপুর এলাকায় জিও ব্যাগ ও জিও টিউব দিয়ে ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু হয়েছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের গাউনিয়া বাগপাড়া থেকে খলিফার চর পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে আরও ৫০০ থেকে ১ হাজার ঘরবাড়ি।
পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা জানান, দেবীপুর, রুস্তম মোড়লপাড়া, খলিফার চর, মনোহরপুর, দোভাগী ঝাইলপাড়া, ফিল্ডবাজার, বাদশাপাড়া, বোনপাড়াসহ এসব এলাকার ঘরবাড়ি প্রতিদিন সরানো হচ্ছে। এ ছাড়া বোদ্দনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নারায়ণপুর বাতাসমোড় কমিউনিটি ক্লিনিক, বাতাসমোড় হাটবাজার, নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদ, ফিল্ডবাজার, ফিল্ডবাজার কমিউনিটি ক্লিনিক, ফিল্ডবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দোভাগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর জগনাথপুর মহিলা গার্লস স্কুল, বাদশাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বহু স্থাপনা ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।
নারায়ণপুর গাউনিয়া বাগপাড়া এলাকার বাসিন্দা স্বপন আলী বলেন, ‘২০ দিন ধরে পদ্মার ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে করে বহু ঘরবাড়ি পদ্মায় নেমে গেছে। আমার বাড়িও এক মাস পর স্থানান্তর করতে হবে। ইতিমধ্যে অন্য জায়গায় বাড়ি কিনে ফেলেছি। এক মাস পর সেখানে চলে যাব।’
স্বপন আলী আরও বলেন, ‘পদ্মার পাড়ের বাসিন্দাদের কান্না কোনো সরকার বুঝে না। হামরা চরম বিপদের মধ্যে জীবনযাপন করছি। শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, নাগরিক সেবাসহ সব দিক থেকে আমরা বঞ্চিত। প্রতিবছর আমাদের ঘরবাড়ি ভাঙনের কারণে স্থানান্তর করতে হচ্ছে।’
নারায়ণপুর দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা টমাস আলী জানান, ‘ভাঙনে ঘরবাড়ি শেষ হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন রোধে সরকার কিংবা রাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আর কয়েক বছরের মধ্যে নারায়ণপুর ইউনিয়নটি পদ্মার গর্ভে চলে যাবে।’
দুর্লভপুর ইউনিয়নের দোভাগী ঝাইলপাড়া চর এলাকার বাসিন্দা বাইরুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে পাঁচটি গ্রামের প্রায় ২০০ ঘরবাড়ি, বহু মসজিদ, প্রাইমারি স্কুল, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার হুমকির মুখে রয়েছে। ইতিমধ্যে বহু স্থাপনা ভেঙে গেছে। ঘরবাড়ি স্থানান্তর করা হচ্ছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি লিখিত আবেদন করলে তাঁদের ত্রাণ শাখা থেকে সহযোগিতা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবীব বলেন, ‘সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার নারায়ণপুর বাতাসমোড়, পাকার ঘাট, মনোহরপুর, ঝাইলপাড়া, মল্লিকপাড়া, পোলাডাঙ্গা বিওপি এসব এলাকার ডান তীর-বাঁ তীর মিলে প্রায় ২৫ কিলোমিটার এখন ভাঙনের মুখে। পদ্মায় এখন ২০ দশমিক শূন্য ৮ মিটার পানি রয়েছে। আর বিপৎসীমা ২২ দশমিক শূন্য ৫ মিটার। ইতিমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে পোলাডাঙ্গা বিওপি ও মনোহরপুর এলাকায় জিও ব্যাগ ও জিও টিউব দিয়ে ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু হয়েছে।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের গাউনিয়া বাগপাড়া থেকে খলিফার চর পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে আরও ৫০০ থেকে ১ হাজার ঘরবাড়ি।
পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা জানান, দেবীপুর, রুস্তম মোড়লপাড়া, খলিফার চর, মনোহরপুর, দোভাগী ঝাইলপাড়া, ফিল্ডবাজার, বাদশাপাড়া, বোনপাড়াসহ এসব এলাকার ঘরবাড়ি প্রতিদিন সরানো হচ্ছে। এ ছাড়া বোদ্দনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নারায়ণপুর বাতাসমোড় কমিউনিটি ক্লিনিক, বাতাসমোড় হাটবাজার, নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদ, ফিল্ডবাজার, ফিল্ডবাজার কমিউনিটি ক্লিনিক, ফিল্ডবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দোভাগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর জগনাথপুর মহিলা গার্লস স্কুল, বাদশাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বহু স্থাপনা ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।
নারায়ণপুর গাউনিয়া বাগপাড়া এলাকার বাসিন্দা স্বপন আলী বলেন, ‘২০ দিন ধরে পদ্মার ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে করে বহু ঘরবাড়ি পদ্মায় নেমে গেছে। আমার বাড়িও এক মাস পর স্থানান্তর করতে হবে। ইতিমধ্যে অন্য জায়গায় বাড়ি কিনে ফেলেছি। এক মাস পর সেখানে চলে যাব।’
স্বপন আলী আরও বলেন, ‘পদ্মার পাড়ের বাসিন্দাদের কান্না কোনো সরকার বুঝে না। হামরা চরম বিপদের মধ্যে জীবনযাপন করছি। শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, নাগরিক সেবাসহ সব দিক থেকে আমরা বঞ্চিত। প্রতিবছর আমাদের ঘরবাড়ি ভাঙনের কারণে স্থানান্তর করতে হচ্ছে।’
নারায়ণপুর দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা টমাস আলী জানান, ‘ভাঙনে ঘরবাড়ি শেষ হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন রোধে সরকার কিংবা রাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আর কয়েক বছরের মধ্যে নারায়ণপুর ইউনিয়নটি পদ্মার গর্ভে চলে যাবে।’
দুর্লভপুর ইউনিয়নের দোভাগী ঝাইলপাড়া চর এলাকার বাসিন্দা বাইরুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে পাঁচটি গ্রামের প্রায় ২০০ ঘরবাড়ি, বহু মসজিদ, প্রাইমারি স্কুল, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার হুমকির মুখে রয়েছে। ইতিমধ্যে বহু স্থাপনা ভেঙে গেছে। ঘরবাড়ি স্থানান্তর করা হচ্ছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি লিখিত আবেদন করলে তাঁদের ত্রাণ শাখা থেকে সহযোগিতা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবীব বলেন, ‘সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার নারায়ণপুর বাতাসমোড়, পাকার ঘাট, মনোহরপুর, ঝাইলপাড়া, মল্লিকপাড়া, পোলাডাঙ্গা বিওপি এসব এলাকার ডান তীর-বাঁ তীর মিলে প্রায় ২৫ কিলোমিটার এখন ভাঙনের মুখে। পদ্মায় এখন ২০ দশমিক শূন্য ৮ মিটার পানি রয়েছে। আর বিপৎসীমা ২২ দশমিক শূন্য ৫ মিটার। ইতিমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে পোলাডাঙ্গা বিওপি ও মনোহরপুর এলাকায় জিও ব্যাগ ও জিও টিউব দিয়ে ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু হয়েছে।’

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগে
আজ শনিবার সকালে গাছগড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অনেক মানুষ জটলা করে আছেন নূর মোহাম্মদের বাড়িতে। কেউ কেউ রান্না করে চলে গেছেন। এক ব্যক্তি ভাত রান্না করার জন্য হাঁড়ি বসিয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির অধিনায়ক নাজমুল হাসান বলেন, ফেরত আসা এই নাগরিকেরা ভারতে কারাবন্দী ছিলেন। ফেরত আসা দলটির মধ্যে পুরুষ ১৩ জন, নারী ১৫ জন এবং ৩টি শিশু রয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ফেরত পাঠানো ব্যক্তিদের দর্শনা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির অধিনায়ক নাজমুল হাসান বলেন, ফেরত আসা এই নাগরিকেরা ভারতে কারাবন্দী ছিলেন। ফেরত আসা দলটির মধ্যে পুরুষ ১৩ জন, নারী ১৫ জন এবং ৩টি শিশু রয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ফেরত পাঠানো ব্যক্তিদের দর্শনা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
২৩ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগে
আজ শনিবার সকালে গাছগড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অনেক মানুষ জটলা করে আছেন নূর মোহাম্মদের বাড়িতে। কেউ কেউ রান্না করে চলে গেছেন। এক ব্যক্তি ভাত রান্না করার জন্য হাঁড়ি বসিয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়।
নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন সদস্য রয়েছেন। নির্বাহী প্রকৌশলী (সিসিপি) রাফিউল আলমকে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সেলের অন্য সদস্যরা হলেন পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম, চিফ প্ল্যানিং মো. মাহবুব মোরশেদ চৌধুরী, চিফ হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার মো. ওবায়দুর রহমান, আইন কর্মকর্তা (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) শাহনেওয়াজ মনির, সহকারী হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন মো. মুস্তাহিদুল ইসলাম, উপপ্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মির্জা রাকিবুল ইসলাম, সহকারী ব্যবস্থাপক (এস্টেট) মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন এবং হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাহিদুল ইমাম।
সেলের আওতায় বাস্তবায়নযোগ্য পিপিপি প্রকল্প চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার নির্ধারণে সুপারিশ প্রণয়ন, পিপিপি ট্রানজেকশন পরামর্শক নিয়োগ ও ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পাদন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, দরপত্র আহ্বান ও চুক্তি সম্পাদন, চলমান প্রকল্পের তদারকি ও প্রতিবেদন দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে এই পিপিপি সেল গঠনের নির্দেশনা জারি করা হয়।
চবকের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ও সেলের সদস্য জাহিদুল ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবারই এ-সংক্রান্ত অফিস আদেশ পেয়েছি। চবক, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করাই মূলত এই সেলের কাজ।’

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়।
নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন সদস্য রয়েছেন। নির্বাহী প্রকৌশলী (সিসিপি) রাফিউল আলমকে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সেলের অন্য সদস্যরা হলেন পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম, চিফ প্ল্যানিং মো. মাহবুব মোরশেদ চৌধুরী, চিফ হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার মো. ওবায়দুর রহমান, আইন কর্মকর্তা (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) শাহনেওয়াজ মনির, সহকারী হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন মো. মুস্তাহিদুল ইসলাম, উপপ্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মির্জা রাকিবুল ইসলাম, সহকারী ব্যবস্থাপক (এস্টেট) মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন এবং হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাহিদুল ইমাম।
সেলের আওতায় বাস্তবায়নযোগ্য পিপিপি প্রকল্প চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার নির্ধারণে সুপারিশ প্রণয়ন, পিপিপি ট্রানজেকশন পরামর্শক নিয়োগ ও ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পাদন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, দরপত্র আহ্বান ও চুক্তি সম্পাদন, চলমান প্রকল্পের তদারকি ও প্রতিবেদন দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে এই পিপিপি সেল গঠনের নির্দেশনা জারি করা হয়।
চবকের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ও সেলের সদস্য জাহিদুল ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবারই এ-সংক্রান্ত অফিস আদেশ পেয়েছি। চবক, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পিপিপি কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করাই মূলত এই সেলের কাজ।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
২৩ জুলাই ২০২৫
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগে
আজ শনিবার সকালে গাছগড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অনেক মানুষ জটলা করে আছেন নূর মোহাম্মদের বাড়িতে। কেউ কেউ রান্না করে চলে গেছেন। এক ব্যক্তি ভাত রান্না করার জন্য হাঁড়ি বসিয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার নিষ্কৃতি চাকমা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, সিএসসিআর এবং পিজিএস একাডেমিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত কর্মসূচির প্রশংসা করে নিষ্কৃতি চাকমা বলেন, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করা গেলে ব্রেস্ট ক্যানসারে প্রাণহানির ঝুঁকি অনেক কমে আসে।
অনুষ্ঠানে ডা. সায়রা বানু শিউলীর নেতৃত্বে চিকিৎসক দল উদ্বুদ্ধকরণ ও ভিডিও প্রদর্শনীসহ নারী পুলিশ সদস্যদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. রবিউল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন সিএসসিআর চেয়ারম্যান ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, মহিলা শল্যচিকিৎসক দলের প্রধান সায়রা বানু শিউলী, ডা. বিন্দু রানী গোপ, ডা. অন্তরা কর, সিএসসিআর হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান এবং ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন।
উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে এবং সিএসসিআর ও পিজিএস একাডেমিয়ার সহযোগিতায় অক্টোবর মাসজুড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসা, পরীক্ষায় ৫০ শতাংশ ছাড় এবং বিনা মূল্যে ব্রেস্ট সার্জারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি শনি, সোম ও বুধবার বেলা ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সিএসসিআর হাসপাতালে বিনা মূল্যে স্ক্রিনিং ও পরামর্শ সেবা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া, মেয়রের সুপারিশে ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের বিনা মূল্যে অস্ত্রোপচার কার্যক্রমও মাসব্যাপী অব্যাহত থাকবে।

অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার নিষ্কৃতি চাকমা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, সিএসসিআর এবং পিজিএস একাডেমিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত কর্মসূচির প্রশংসা করে নিষ্কৃতি চাকমা বলেন, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করা গেলে ব্রেস্ট ক্যানসারে প্রাণহানির ঝুঁকি অনেক কমে আসে।
অনুষ্ঠানে ডা. সায়রা বানু শিউলীর নেতৃত্বে চিকিৎসক দল উদ্বুদ্ধকরণ ও ভিডিও প্রদর্শনীসহ নারী পুলিশ সদস্যদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. রবিউল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন সিএসসিআর চেয়ারম্যান ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, মহিলা শল্যচিকিৎসক দলের প্রধান সায়রা বানু শিউলী, ডা. বিন্দু রানী গোপ, ডা. অন্তরা কর, সিএসসিআর হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান এবং ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন।
উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে এবং সিএসসিআর ও পিজিএস একাডেমিয়ার সহযোগিতায় অক্টোবর মাসজুড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসা, পরীক্ষায় ৫০ শতাংশ ছাড় এবং বিনা মূল্যে ব্রেস্ট সার্জারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি শনি, সোম ও বুধবার বেলা ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সিএসসিআর হাসপাতালে বিনা মূল্যে স্ক্রিনিং ও পরামর্শ সেবা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া, মেয়রের সুপারিশে ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের বিনা মূল্যে অস্ত্রোপচার কার্যক্রমও মাসব্যাপী অব্যাহত থাকবে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
২৩ জুলাই ২০২৫
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
আজ শনিবার সকালে গাছগড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অনেক মানুষ জটলা করে আছেন নূর মোহাম্মদের বাড়িতে। কেউ কেউ রান্না করে চলে গেছেন। এক ব্যক্তি ভাত রান্না করার জন্য হাঁড়ি বসিয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় নলকূপ খনন করতে গিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান মিলেছে। উপজেলার রূপনারায়ণকুড়া ইউনিয়নের গাছগড়া গ্রামের হোটেলশ্রমিক নূর মোহাম্মদের বাড়িতে গভীর নলকূপের জন্য খনন করতে গিয়ে এই গ্যাসের সন্ধান মিলে। আর সেই গ্যাস দিয়েই নূর মোহাম্মদের পরিবারসহ আশপাশের কয়েকটি পরিবার ১১ দিন ধরে রান্নাবান্না করছে।
জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হোটেলশ্রমিক নূর মোহাম্মদের বাড়িতে ১৪ অক্টোবর সকালে মিস্ত্রিরা দেড় ইঞ্চি পাইপ দিয়ে প্রায় ৫৫ ফুট গভীরে মাটি খনন শুরু করেন। কিছু সময় পর পাইপ দিয়ে গ্যাস বের হতে শুরু করে। পরে আরও দুটি স্থানে ৪০ ফুট গভীর পর্যন্ত খনন করলেও একইভাবে গ্যাস পাওয়া যায়। দুটি খনন বন্ধ করে দেওয়া হলেও একটি স্থান দিয়ে অনবরত গ্যাস বের হতে থাকে।
আজ শনিবার সকালে গাছগড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অনেক মানুষ জটলা করে আছেন নূর মোহাম্মদের বাড়িতে। কেউ কেউ রান্না করে চলে গেছেন। এক ব্যক্তি ভাত রান্না করার জন্য হাঁড়ি বসিয়েছেন। স্থানীয় যুবক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এটা সরকারের সম্পদ। পাশের জামালপুর জেলায় গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের খবর এসেছে। এখানেও অনুসন্ধান করলে গ্যাসক্ষেত্রের সম্ভাবনা থাকতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কেউ খোঁজ নিতে আসেনি।’
গৃহিণী শারমিন আক্তার (২৮) বলেন, ‘প্রায় ১০ দিন ধরে এই গ্যাস দিয়েই আমরা রান্না করতেছি। আশপাশের মহিলারাও এখানেই রান্না করছে। তবে কিছুটা ভয়ও লাগে। আমরা চাই দ্রুত যেন এই বিষয়ে একটা ব্যবস্থা হয়।’
বাড়ির মালিক নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘গ্যাস তো ঝুঁকিপূর্ণ জিনিস। নিচে কতটা গ্যাস আছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনা হলে বিপদ হতে পারে। সরকার বিষয়টি দেখলে ভালো হতো।’
রূপনারায়ণকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ হযরত বলেন, ‘ঘটনার খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাই এবং উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি। তবে আমরা কিছুটা আতঙ্কে আছি। কারণ, কখন কী ঘটে বলা যায় না।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা আক্তার ববি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম। আজ বিকেলে বাপেক্স এবং আগামীকাল তিতাস গ্যাসের প্রতিনিধিদল পরিদর্শনে আসবে।’

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় নলকূপ খনন করতে গিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান মিলেছে। উপজেলার রূপনারায়ণকুড়া ইউনিয়নের গাছগড়া গ্রামের হোটেলশ্রমিক নূর মোহাম্মদের বাড়িতে গভীর নলকূপের জন্য খনন করতে গিয়ে এই গ্যাসের সন্ধান মিলে। আর সেই গ্যাস দিয়েই নূর মোহাম্মদের পরিবারসহ আশপাশের কয়েকটি পরিবার ১১ দিন ধরে রান্নাবান্না করছে।
জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হোটেলশ্রমিক নূর মোহাম্মদের বাড়িতে ১৪ অক্টোবর সকালে মিস্ত্রিরা দেড় ইঞ্চি পাইপ দিয়ে প্রায় ৫৫ ফুট গভীরে মাটি খনন শুরু করেন। কিছু সময় পর পাইপ দিয়ে গ্যাস বের হতে শুরু করে। পরে আরও দুটি স্থানে ৪০ ফুট গভীর পর্যন্ত খনন করলেও একইভাবে গ্যাস পাওয়া যায়। দুটি খনন বন্ধ করে দেওয়া হলেও একটি স্থান দিয়ে অনবরত গ্যাস বের হতে থাকে।
আজ শনিবার সকালে গাছগড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, অনেক মানুষ জটলা করে আছেন নূর মোহাম্মদের বাড়িতে। কেউ কেউ রান্না করে চলে গেছেন। এক ব্যক্তি ভাত রান্না করার জন্য হাঁড়ি বসিয়েছেন। স্থানীয় যুবক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এটা সরকারের সম্পদ। পাশের জামালপুর জেলায় গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের খবর এসেছে। এখানেও অনুসন্ধান করলে গ্যাসক্ষেত্রের সম্ভাবনা থাকতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কেউ খোঁজ নিতে আসেনি।’
গৃহিণী শারমিন আক্তার (২৮) বলেন, ‘প্রায় ১০ দিন ধরে এই গ্যাস দিয়েই আমরা রান্না করতেছি। আশপাশের মহিলারাও এখানেই রান্না করছে। তবে কিছুটা ভয়ও লাগে। আমরা চাই দ্রুত যেন এই বিষয়ে একটা ব্যবস্থা হয়।’
বাড়ির মালিক নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘গ্যাস তো ঝুঁকিপূর্ণ জিনিস। নিচে কতটা গ্যাস আছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনা হলে বিপদ হতে পারে। সরকার বিষয়টি দেখলে ভালো হতো।’
রূপনারায়ণকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ হযরত বলেন, ‘ঘটনার খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাই এবং উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি। তবে আমরা কিছুটা আতঙ্কে আছি। কারণ, কখন কী ঘটে বলা যায় না।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা আক্তার ববি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম। আজ বিকেলে বাপেক্স এবং আগামীকাল তিতাস গ্যাসের প্রতিনিধিদল পরিদর্শনে আসবে।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
২৩ জুলাই ২০২৫
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) কাছে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট (আইসিপি) দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) আওতাধীন সব পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প সমন্বয়ের জন্য একটি ‘পিপিপি সেল’ গঠন করা হয়েছে। চবকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সেল গঠন করা হয়। নবগঠিত সেলে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন চবকের সদস্য (প্রকৌশল) কমোডর কাওছার রশিদ। সেলে আহ্বায়কসহ মোট ১১ জন
২৪ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্যকে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মাল্টিপারপাস হলে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মিনিট আগে