শাহরাস্তি (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে ঘর সরানোর সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন আরও চারজন। আজ শনিবার বেলা ১১টায় উপজেলার টামটা উত্তর ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের ব্যাপারী বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনায় মৃত ব্যক্তিরা হলেন হোসেনপুর গ্রামের মুন্সি বাড়ির রুহুল আমিনের ছেলে সোহাগ হোসেন (৩৫) এবং একই গ্রামের মাইঝের বাড়ির ওমর ফারুকের ছেলে লিটন হোসেন (১৯)।
আহত ব্যক্তিরা হলেন মুন্সি বাড়ির মৃত মমতাজ উদ্দিনের ছেলে মো. দেলোয়ার হোসেন (৫০), মুন্সিগাজী তালুকদার বাড়ির মৃত ছেরাজুল হকের ছেলে মো. আক্কাস (৪৫), ঠাকুর বাড়ির মৃত আবদুল মান্নানের ছেলে মো. আবুল কাশেম (৩৫) ও ব্যাপারী বাড়ির মৃত চান মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া (৩০)।
পুলিশ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত ব্যক্তিদের সূত্রে জানা যায়, ওই গ্রামের মুন্সি বাড়ির ওসমান গনীর একটি পুরোনো ঘর ব্যাপারী বাড়ির শরবত আলীর ভিটায় নিচ্ছিলেন ১৪ জন কাঠমিস্ত্রি। ব্যাপারী বাড়ির সামনে ঘরের একটি চালা বহন করার সময় বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ছয়জন আহত হন। তাঁদের শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহাগ হোসেন ও লিটন হোসেনকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সোহাগের ভাতিজা মেজবাহ উদ্দিন জানান, ১৪ জন মিস্ত্রি মিলে শরবত আলীর ঘরের চালা সরিয়ে নেওয়ার সময় টিনের চালা বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে এই ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত আক্কাস ও দেলোয়ার জানান, কাজ করার সময় হঠাৎ বিদ্যুতের তারের সঙ্গে টিনের চালার স্পর্শ হয়। তারপর আর তাঁদের কিছুই মনে নেই।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. ফারজানা ইয়াসমিন জানান, ঘটনাস্থলেই দুজন মারা গেছেন। আহত চারজনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শাহরাস্তি মডেল থানার উপপরিদর্শক মো. রোকন উদ্দিন জানান, দুজনের মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে ঘর সরানোর সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন আরও চারজন। আজ শনিবার বেলা ১১টায় উপজেলার টামটা উত্তর ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের ব্যাপারী বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনায় মৃত ব্যক্তিরা হলেন হোসেনপুর গ্রামের মুন্সি বাড়ির রুহুল আমিনের ছেলে সোহাগ হোসেন (৩৫) এবং একই গ্রামের মাইঝের বাড়ির ওমর ফারুকের ছেলে লিটন হোসেন (১৯)।
আহত ব্যক্তিরা হলেন মুন্সি বাড়ির মৃত মমতাজ উদ্দিনের ছেলে মো. দেলোয়ার হোসেন (৫০), মুন্সিগাজী তালুকদার বাড়ির মৃত ছেরাজুল হকের ছেলে মো. আক্কাস (৪৫), ঠাকুর বাড়ির মৃত আবদুল মান্নানের ছেলে মো. আবুল কাশেম (৩৫) ও ব্যাপারী বাড়ির মৃত চান মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া (৩০)।
পুলিশ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত ব্যক্তিদের সূত্রে জানা যায়, ওই গ্রামের মুন্সি বাড়ির ওসমান গনীর একটি পুরোনো ঘর ব্যাপারী বাড়ির শরবত আলীর ভিটায় নিচ্ছিলেন ১৪ জন কাঠমিস্ত্রি। ব্যাপারী বাড়ির সামনে ঘরের একটি চালা বহন করার সময় বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ছয়জন আহত হন। তাঁদের শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহাগ হোসেন ও লিটন হোসেনকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সোহাগের ভাতিজা মেজবাহ উদ্দিন জানান, ১৪ জন মিস্ত্রি মিলে শরবত আলীর ঘরের চালা সরিয়ে নেওয়ার সময় টিনের চালা বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে এই ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত আক্কাস ও দেলোয়ার জানান, কাজ করার সময় হঠাৎ বিদ্যুতের তারের সঙ্গে টিনের চালার স্পর্শ হয়। তারপর আর তাঁদের কিছুই মনে নেই।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. ফারজানা ইয়াসমিন জানান, ঘটনাস্থলেই দুজন মারা গেছেন। আহত চারজনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শাহরাস্তি মডেল থানার উপপরিদর্শক মো. রোকন উদ্দিন জানান, দুজনের মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
৭ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
১৪ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
১৭ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৪৩ মিনিট আগে