মতলব উত্তর (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের খেলার মাঠ যেন মজা পুকুরে পরিণত হয়েছে। টানা বৃষ্টিপাত ও সঠিকভাবে পানি নিষ্কাশনব্যবস্থার অভাবে মাঠটি অনেক দিন ধরে পানিতে তলিয়ে আছে। স্কুলের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিদিনই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একসময় এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ ছিল এলাকার প্রাণকেন্দ্র। প্রতিদিন বিকেলে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় যুবকদের উপস্থিতিতে মুখর থাকত মাঠটি। বর্তমানে মাঠের অধিকাংশ জায়গা কাদা-আবর্জনা ভরা পানিতে তলিয়ে রয়েছে। মাঠের পাশেই ইউনিয়ন পরিষদের ভবন। পরিষদের আসা-যাওয়ার রাস্তাটি তলিয়ে থাকে।
স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকেরা জানান, বারবার স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে স্কুলের শিক্ষার্থীরা যেমন মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না, তেমনি স্কুলের পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে দিন দিন।
স্থানীয় সোহরাব হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয় এলাকার সেরা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। কিন্তু মাঠের এই বেহাল অবস্থায় এখন আর শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার জায়গা নেই। প্রশাসনের উচিত ছিল দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা।
এ বিষয়ে এখলাছপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মফিজুল ইসলাম মুন্না ঢালী বলেন, মাঠের পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি স্থায়ী ড্রেন নির্মাণ প্রয়োজন। অবস্থান অনুযায়ী, এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ এখন একটি স্থায়ী জলাশয়ের মতো অবস্থায় দাঁড়িয়েছে, যা শুধু বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নয় পুরো এলাকার মানুষকেই হতাশ করছে।
এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘স্কুলের খেলার মাঠটি একটু বৃষ্টি হলেই পানিতে তলিয়ে যায়। শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারে না। এ বিষয়ে একাধিকবার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে। কোনো লাভ হয়নি। খেলার মাঠে মাটি ভরাট করে খেলাধুলার উপযোগী করে গড়ে তোলার অনুরোধ করছি।’
মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা কুলসুম মনি বলেন, এ‘ই মাঠটি সংস্কার করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। প্রশাসনের কাছে কিছু অর্থ আছে। যা দিয়ে সংস্কার করা সম্ভব নয়। আরও অর্থ পেলে শিগগিরই কাজ শুরু করব।’
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের খেলার মাঠ যেন মজা পুকুরে পরিণত হয়েছে। টানা বৃষ্টিপাত ও সঠিকভাবে পানি নিষ্কাশনব্যবস্থার অভাবে মাঠটি অনেক দিন ধরে পানিতে তলিয়ে আছে। স্কুলের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিদিনই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একসময় এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ ছিল এলাকার প্রাণকেন্দ্র। প্রতিদিন বিকেলে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় যুবকদের উপস্থিতিতে মুখর থাকত মাঠটি। বর্তমানে মাঠের অধিকাংশ জায়গা কাদা-আবর্জনা ভরা পানিতে তলিয়ে রয়েছে। মাঠের পাশেই ইউনিয়ন পরিষদের ভবন। পরিষদের আসা-যাওয়ার রাস্তাটি তলিয়ে থাকে।
স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকেরা জানান, বারবার স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে স্কুলের শিক্ষার্থীরা যেমন মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না, তেমনি স্কুলের পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে দিন দিন।
স্থানীয় সোহরাব হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয় এলাকার সেরা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। কিন্তু মাঠের এই বেহাল অবস্থায় এখন আর শিশু-কিশোরদের খেলাধুলার জায়গা নেই। প্রশাসনের উচিত ছিল দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা।
এ বিষয়ে এখলাছপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মফিজুল ইসলাম মুন্না ঢালী বলেন, মাঠের পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি স্থায়ী ড্রেন নির্মাণ প্রয়োজন। অবস্থান অনুযায়ী, এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ এখন একটি স্থায়ী জলাশয়ের মতো অবস্থায় দাঁড়িয়েছে, যা শুধু বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নয় পুরো এলাকার মানুষকেই হতাশ করছে।
এখলাছপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘স্কুলের খেলার মাঠটি একটু বৃষ্টি হলেই পানিতে তলিয়ে যায়। শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারে না। এ বিষয়ে একাধিকবার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে। কোনো লাভ হয়নি। খেলার মাঠে মাটি ভরাট করে খেলাধুলার উপযোগী করে গড়ে তোলার অনুরোধ করছি।’
মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা কুলসুম মনি বলেন, এ‘ই মাঠটি সংস্কার করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। প্রশাসনের কাছে কিছু অর্থ আছে। যা দিয়ে সংস্কার করা সম্ভব নয়। আরও অর্থ পেলে শিগগিরই কাজ শুরু করব।’
রূপনগর থানার ওসি (তদন্ত) মোখলেছুর রহমান বলেন, আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত ৭টি মরদেহের দাবিদার এসেছে। জানতে পেরেছি ঢাকা মেডিকেলে আরও কয়েকটি মরদেহের দাবিদার এসেছে। এদের যাচাই-বাছাই করা হবে। তবে মরদেহগুলোর ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা রাখা হবে।
৪ মিনিট আগেজেয়ালতা গ্রামের বৃদ্ধ আব্দুল মজিদ (৬৭) বলেন, ‘ভোর থেকে লাইন ধরি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লাইন আরও লম্বা হয়। অনেক সময় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও আটা পাই না।’
১৩ মিনিট আগেখুলনার তেরখাদায় গরিব মানুষের জন্য বরাদ্দ সরকারি ওএমএসের (ওপেন মার্কেট সেল) আটা বাজারে পাচারের সময় ধরা পড়েছেন হামিম বিল্লাহ (৪০) নামের এক ব্যক্তি। গতকাল মঙ্গলবার রাতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার হন তিনি।
৪১ মিনিট আগেরাজধানীর কলাবাগানে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী নজরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে পুরান ঢাকার নবাবপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে কলাবাগান থানা-পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে