ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা বন্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এবার ঝোপ-জঙ্গলে অস্ত্র খুঁজছে পুলিশ। জেলার দাঙ্গা প্রবণ এলাকাগুলোতে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে নিয়মিত অভিযান করা হচ্ছে। পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরধারিও বাড়ানো হয়েছে।
কারণ, জেলার বিভিন্ন এলাকায় কোনো কারণ ছাড়াই ঘটে গ্রামীণ সংঘর্ষ খ্যাত টেঁটা যুদ্ধের ঘটনা। তার মধ্যে ইস্যু থাকলে কোনো কথাই নাই, ঘটে সংঘর্ষের ঘটনা। নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও কোনোভাবেই থামছে না এসব সংঘর্ষ।
জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো একটি ইস্যু পেলে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে এই এলাকার গোষ্ঠীগত দাঙ্গাবাজরা। যেহেতু জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হয়েছে, এসব এলাকায় নতুন করে কেউ যাতে সংঘর্ষে জড়াতে না পারে, তাই আমরা নিয়মিত এসব দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করছি।’
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ‘সংঘর্ষ প্রবণ’ এলাকার মানুষ যেন সংঘর্ষে জড়িয়ে না পড়তে পারে, তা বন্ধে এবার দেশীয় অস্ত্রের খোঁজে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। জেলার সরাইল, নাসিরনগর, আশুগঞ্জ, নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর ও সদরে গোষ্ঠীগত দাঙ্গার ঘটনা বেশি ঘটে। মূলত গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তৃণমূল পর্যায়ে এই সংঘাতগুলো ঘটে। অনেক সময় মরণ সংঘর্ষে পরিণত হয়।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আগে, নির্বাচনের দিন এবং পরে বেশ কয়েকটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসব সংঘর্ষে জড়ানো রীতিমতো ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে জেলায়। সংঘর্ষে এবারও দা, লাঠি, টেঁটা, ফলা ও বল্লমের মতো দেশীয় মারণাস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। চলতি সপ্তাহের অভিযানে পাঁচ হাজারের অধিক দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের অভিযানে ভয়ে দাঙ্গাবাজরা এখন এসব দেশীয় অস্ত্র আর বাড়ি ঘরে রাখে না। ঝোপ-জঙ্গল, পরিত্যক্ত জায়গা আর সেতুর নিচে মিলছে এসব দেশীয় অস্ত্র।’
দাঙ্গা প্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত সরাইল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, ‘রাতে-দিনে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে দেশীয় অস্ত্র।’
সদর মডেল থানা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের পর থেকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি।’
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা বন্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এবার ঝোপ-জঙ্গলে অস্ত্র খুঁজছে পুলিশ। জেলার দাঙ্গা প্রবণ এলাকাগুলোতে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে নিয়মিত অভিযান করা হচ্ছে। পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরধারিও বাড়ানো হয়েছে।
কারণ, জেলার বিভিন্ন এলাকায় কোনো কারণ ছাড়াই ঘটে গ্রামীণ সংঘর্ষ খ্যাত টেঁটা যুদ্ধের ঘটনা। তার মধ্যে ইস্যু থাকলে কোনো কথাই নাই, ঘটে সংঘর্ষের ঘটনা। নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও কোনোভাবেই থামছে না এসব সংঘর্ষ।
জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো একটি ইস্যু পেলে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে এই এলাকার গোষ্ঠীগত দাঙ্গাবাজরা। যেহেতু জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হয়েছে, এসব এলাকায় নতুন করে কেউ যাতে সংঘর্ষে জড়াতে না পারে, তাই আমরা নিয়মিত এসব দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করছি।’
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ‘সংঘর্ষ প্রবণ’ এলাকার মানুষ যেন সংঘর্ষে জড়িয়ে না পড়তে পারে, তা বন্ধে এবার দেশীয় অস্ত্রের খোঁজে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। জেলার সরাইল, নাসিরনগর, আশুগঞ্জ, নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর ও সদরে গোষ্ঠীগত দাঙ্গার ঘটনা বেশি ঘটে। মূলত গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তৃণমূল পর্যায়ে এই সংঘাতগুলো ঘটে। অনেক সময় মরণ সংঘর্ষে পরিণত হয়।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আগে, নির্বাচনের দিন এবং পরে বেশ কয়েকটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসব সংঘর্ষে জড়ানো রীতিমতো ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে জেলায়। সংঘর্ষে এবারও দা, লাঠি, টেঁটা, ফলা ও বল্লমের মতো দেশীয় মারণাস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। চলতি সপ্তাহের অভিযানে পাঁচ হাজারের অধিক দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের অভিযানে ভয়ে দাঙ্গাবাজরা এখন এসব দেশীয় অস্ত্র আর বাড়ি ঘরে রাখে না। ঝোপ-জঙ্গল, পরিত্যক্ত জায়গা আর সেতুর নিচে মিলছে এসব দেশীয় অস্ত্র।’
দাঙ্গা প্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত সরাইল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, ‘রাতে-দিনে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে দেশীয় অস্ত্র।’
সদর মডেল থানা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের পর থেকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি।’
রংপুরের কাউনিয়ায় ইঞ্জিনচালিত ভ্যান (নছিমন) উল্টে এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার ভেলুপাড়া এলাকায় রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেদেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় বর্তমানে সুশাসন, অর্থনীতি ও নীতিগত সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুশাসন ও কার্যকর নীতির সংস্কার ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে যুগোপযোগী নীতি প্রণয়ন
৩৫ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট খুলনায় রেডিও সেন্টার থেকে লুট হওয়া ৪১টি চায়নিজ রাইফেলের তাজা গুলি ও ৪টি চায়নিজ রাইফেলের চার্জারসহ দুজনকে আটক করেছে কেএমপির ডিবি পুলিশ।
৪০ মিনিট আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা ও পুলিশকে বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে করণীয় কিছু নেই বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির উপসচিব রাশেদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে