প্রতিনিধি, আখাউড়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেভি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেভিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেভি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিদ্যুতের এই সমস্যা ছাড়াও বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিল তৈরি নিয়েও অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। অনেকের অভিযোগ বর্তমান ডিজিএম তাঁর মনগড়া কথাই আইন। বিল পরিশোধ না হলে লাইন কেটে দিয়ে নিকট আত্মীয়দের বিলে ওই বিল সংযুক্ত করে বিল তৈরি করে দেন তিনি। আর সবচেয়ে বড় অভিযোগ হলো আকাশ কালো হলেই বিদ্যুৎ উধাও হয়ে যায়। এর কারণ জানতে কল করলেই উত্তরে জানানো হয় ৩৩ কেভি সমস্যা। আর সারা দিনে ঘনঘন বিদ্যুৎ যাওয়া আসা লেগেই আছে। এতে এখানকার গ্রাহকদের বিদ্যুৎ ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র প্রতিনিয়তই নষ্ট হচ্ছে।
আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির আখাউড়া জোনাল অফিসের মোট গ্রাহকসংখ্যা ৫৭ হাজার। আখাউড়া জোনাল অফিসের আওতায় রয়েছে আখাউড়ার ধরখার ইউনিয়নের আংশিক এলাকা ছাড়া পুরো উপজেলা। পাশের বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর এবং সিংগারবিল ইউনিয়ন। পত্তন ইউনিয়নের আংশিক এলাকা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের আংশিক এলাকাও রয়েছে এ জোনাল অফিসের আওতায়।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের সংখ্যা ৫টি। অফিস গুলো হলো, কসবা দুইটি, আখাউড়া একটি, নবীনগর একটি ও নাসিরনগরে একটি। সাব-জোনাল অফিসও রয়েছে চারটি, নবীনগর দুইটি, বিজয়নগরে একটি ও সুলতানপুরে একটি।
আখাউড়া উপজেলা জোনাল অফিসের বিদ্যুৎ গ্রাহকেদের অভিযোগ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হওয়ার পড়েও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। দিনের ডাকেই বিদ্যুতের লাইন বন্ধ হয়ে যায়। বিদ্যুতের চরম বিপর্যয় দেখা দিয়েছে আখাউড়া এলাকার গ্রাহকদের। বিদ্যুতের কোনো ঘাটতি না থাকলেও অদক্ষ কর্মকর্তা কর্মচারীদের লাইন সম্পর্কে কোনো ধারণা না থাকায় লাইন সংস্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগে বলে অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেন। প্রতিদিন বিদ্যুতের অব্যবস্থাপনায় গ্রাহকেরা বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
মোগড়া ইউনিয়নের বিল্লাল হোসেন জানান, ৩৩ কেভি সমস্যার নাম করে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের লাইন বন্ধ থাকে। অফিসে ফোন করলেই বলে ৩৩ কেভি তে সমস্যা। ২ / ৩ ঘণ্টা পর ছাড়া সার্ভিস চালু করা সম্ভব নয়।
পৌরশহরের কলেজপাড়ার বাসিন্দা আসাদুজ্জামান অপু জানান, বিদ্যুৎ এর ঘন ঘন লোডশেডিং দেওয়ার ফলে ছেলে মেয়েদের লেখা পড়ার বেশ সমস্যা হচ্ছে।
পৌরশহরের একাধিক ব্যবসায়ী গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, একে তো করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা খারাপ। তাঁর ওপর বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চরম হতাশা তাঁরা। সব মিলিয়ে পল্লি বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা অযোগ্য অদক্ষ লাইন ম্যান, টেকনিশিয়ানের কারণে উপজেলাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। এর মাশুল গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
শহরের মসজিদপাড়ার জেসি সুলতানা নামের এক শিক্ষার্থী জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। গত ২১ এপ্রিল রাজধানীর বারিধারার নিজ বাসভবন থেকে বিদ্যুৎ বিভাগ ও অধীনস্থ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ‘নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখা’ সংক্রান্ত সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। কিন্তু আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির টনক নড়েনি। জনগণের লোডশেডিং-এর অভিযোগকে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আবুল বাশার অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যান্ত্রিক সমস্যার জন্য মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু আখাউড়ার কোথাও লোডশেডিং নেই। ৩৩ কেভি কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রিড হতে বিভিন্ন উপজেলায় স্থাপন করা উপকেন্দ্র পর্যন্ত সঞ্চালন লাইন কে ৩৩ কেভি লাইন বলা হয়।
এদিকে বিদ্যুতের এই ভেলকিবাজিতে গ্রাহকেরা অতিষ্ঠ হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানববন্ধনসহ বড় আন্দোলন করার হুমকি দিচ্ছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেভি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেভিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেভি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিদ্যুতের এই সমস্যা ছাড়াও বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিল তৈরি নিয়েও অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। অনেকের অভিযোগ বর্তমান ডিজিএম তাঁর মনগড়া কথাই আইন। বিল পরিশোধ না হলে লাইন কেটে দিয়ে নিকট আত্মীয়দের বিলে ওই বিল সংযুক্ত করে বিল তৈরি করে দেন তিনি। আর সবচেয়ে বড় অভিযোগ হলো আকাশ কালো হলেই বিদ্যুৎ উধাও হয়ে যায়। এর কারণ জানতে কল করলেই উত্তরে জানানো হয় ৩৩ কেভি সমস্যা। আর সারা দিনে ঘনঘন বিদ্যুৎ যাওয়া আসা লেগেই আছে। এতে এখানকার গ্রাহকদের বিদ্যুৎ ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র প্রতিনিয়তই নষ্ট হচ্ছে।
আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির আখাউড়া জোনাল অফিসের মোট গ্রাহকসংখ্যা ৫৭ হাজার। আখাউড়া জোনাল অফিসের আওতায় রয়েছে আখাউড়ার ধরখার ইউনিয়নের আংশিক এলাকা ছাড়া পুরো উপজেলা। পাশের বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর এবং সিংগারবিল ইউনিয়ন। পত্তন ইউনিয়নের আংশিক এলাকা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের আংশিক এলাকাও রয়েছে এ জোনাল অফিসের আওতায়।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের সংখ্যা ৫টি। অফিস গুলো হলো, কসবা দুইটি, আখাউড়া একটি, নবীনগর একটি ও নাসিরনগরে একটি। সাব-জোনাল অফিসও রয়েছে চারটি, নবীনগর দুইটি, বিজয়নগরে একটি ও সুলতানপুরে একটি।
আখাউড়া উপজেলা জোনাল অফিসের বিদ্যুৎ গ্রাহকেদের অভিযোগ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হওয়ার পড়েও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। দিনের ডাকেই বিদ্যুতের লাইন বন্ধ হয়ে যায়। বিদ্যুতের চরম বিপর্যয় দেখা দিয়েছে আখাউড়া এলাকার গ্রাহকদের। বিদ্যুতের কোনো ঘাটতি না থাকলেও অদক্ষ কর্মকর্তা কর্মচারীদের লাইন সম্পর্কে কোনো ধারণা না থাকায় লাইন সংস্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগে বলে অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেন। প্রতিদিন বিদ্যুতের অব্যবস্থাপনায় গ্রাহকেরা বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
মোগড়া ইউনিয়নের বিল্লাল হোসেন জানান, ৩৩ কেভি সমস্যার নাম করে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের লাইন বন্ধ থাকে। অফিসে ফোন করলেই বলে ৩৩ কেভি তে সমস্যা। ২ / ৩ ঘণ্টা পর ছাড়া সার্ভিস চালু করা সম্ভব নয়।
পৌরশহরের কলেজপাড়ার বাসিন্দা আসাদুজ্জামান অপু জানান, বিদ্যুৎ এর ঘন ঘন লোডশেডিং দেওয়ার ফলে ছেলে মেয়েদের লেখা পড়ার বেশ সমস্যা হচ্ছে।
পৌরশহরের একাধিক ব্যবসায়ী গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, একে তো করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা খারাপ। তাঁর ওপর বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চরম হতাশা তাঁরা। সব মিলিয়ে পল্লি বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা অযোগ্য অদক্ষ লাইন ম্যান, টেকনিশিয়ানের কারণে উপজেলাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। এর মাশুল গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
শহরের মসজিদপাড়ার জেসি সুলতানা নামের এক শিক্ষার্থী জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। গত ২১ এপ্রিল রাজধানীর বারিধারার নিজ বাসভবন থেকে বিদ্যুৎ বিভাগ ও অধীনস্থ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ‘নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখা’ সংক্রান্ত সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। কিন্তু আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির টনক নড়েনি। জনগণের লোডশেডিং-এর অভিযোগকে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আবুল বাশার অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যান্ত্রিক সমস্যার জন্য মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু আখাউড়ার কোথাও লোডশেডিং নেই। ৩৩ কেভি কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রিড হতে বিভিন্ন উপজেলায় স্থাপন করা উপকেন্দ্র পর্যন্ত সঞ্চালন লাইন কে ৩৩ কেভি লাইন বলা হয়।
এদিকে বিদ্যুতের এই ভেলকিবাজিতে গ্রাহকেরা অতিষ্ঠ হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানববন্ধনসহ বড় আন্দোলন করার হুমকি দিচ্ছেন।
প্রতিনিধি, আখাউড়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেভি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেভিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেভি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিদ্যুতের এই সমস্যা ছাড়াও বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিল তৈরি নিয়েও অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। অনেকের অভিযোগ বর্তমান ডিজিএম তাঁর মনগড়া কথাই আইন। বিল পরিশোধ না হলে লাইন কেটে দিয়ে নিকট আত্মীয়দের বিলে ওই বিল সংযুক্ত করে বিল তৈরি করে দেন তিনি। আর সবচেয়ে বড় অভিযোগ হলো আকাশ কালো হলেই বিদ্যুৎ উধাও হয়ে যায়। এর কারণ জানতে কল করলেই উত্তরে জানানো হয় ৩৩ কেভি সমস্যা। আর সারা দিনে ঘনঘন বিদ্যুৎ যাওয়া আসা লেগেই আছে। এতে এখানকার গ্রাহকদের বিদ্যুৎ ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র প্রতিনিয়তই নষ্ট হচ্ছে।
আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির আখাউড়া জোনাল অফিসের মোট গ্রাহকসংখ্যা ৫৭ হাজার। আখাউড়া জোনাল অফিসের আওতায় রয়েছে আখাউড়ার ধরখার ইউনিয়নের আংশিক এলাকা ছাড়া পুরো উপজেলা। পাশের বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর এবং সিংগারবিল ইউনিয়ন। পত্তন ইউনিয়নের আংশিক এলাকা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের আংশিক এলাকাও রয়েছে এ জোনাল অফিসের আওতায়।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের সংখ্যা ৫টি। অফিস গুলো হলো, কসবা দুইটি, আখাউড়া একটি, নবীনগর একটি ও নাসিরনগরে একটি। সাব-জোনাল অফিসও রয়েছে চারটি, নবীনগর দুইটি, বিজয়নগরে একটি ও সুলতানপুরে একটি।
আখাউড়া উপজেলা জোনাল অফিসের বিদ্যুৎ গ্রাহকেদের অভিযোগ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হওয়ার পড়েও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। দিনের ডাকেই বিদ্যুতের লাইন বন্ধ হয়ে যায়। বিদ্যুতের চরম বিপর্যয় দেখা দিয়েছে আখাউড়া এলাকার গ্রাহকদের। বিদ্যুতের কোনো ঘাটতি না থাকলেও অদক্ষ কর্মকর্তা কর্মচারীদের লাইন সম্পর্কে কোনো ধারণা না থাকায় লাইন সংস্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগে বলে অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেন। প্রতিদিন বিদ্যুতের অব্যবস্থাপনায় গ্রাহকেরা বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
মোগড়া ইউনিয়নের বিল্লাল হোসেন জানান, ৩৩ কেভি সমস্যার নাম করে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের লাইন বন্ধ থাকে। অফিসে ফোন করলেই বলে ৩৩ কেভি তে সমস্যা। ২ / ৩ ঘণ্টা পর ছাড়া সার্ভিস চালু করা সম্ভব নয়।
পৌরশহরের কলেজপাড়ার বাসিন্দা আসাদুজ্জামান অপু জানান, বিদ্যুৎ এর ঘন ঘন লোডশেডিং দেওয়ার ফলে ছেলে মেয়েদের লেখা পড়ার বেশ সমস্যা হচ্ছে।
পৌরশহরের একাধিক ব্যবসায়ী গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, একে তো করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা খারাপ। তাঁর ওপর বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চরম হতাশা তাঁরা। সব মিলিয়ে পল্লি বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা অযোগ্য অদক্ষ লাইন ম্যান, টেকনিশিয়ানের কারণে উপজেলাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। এর মাশুল গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
শহরের মসজিদপাড়ার জেসি সুলতানা নামের এক শিক্ষার্থী জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। গত ২১ এপ্রিল রাজধানীর বারিধারার নিজ বাসভবন থেকে বিদ্যুৎ বিভাগ ও অধীনস্থ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ‘নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখা’ সংক্রান্ত সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। কিন্তু আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির টনক নড়েনি। জনগণের লোডশেডিং-এর অভিযোগকে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আবুল বাশার অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যান্ত্রিক সমস্যার জন্য মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু আখাউড়ার কোথাও লোডশেডিং নেই। ৩৩ কেভি কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রিড হতে বিভিন্ন উপজেলায় স্থাপন করা উপকেন্দ্র পর্যন্ত সঞ্চালন লাইন কে ৩৩ কেভি লাইন বলা হয়।
এদিকে বিদ্যুতের এই ভেলকিবাজিতে গ্রাহকেরা অতিষ্ঠ হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানববন্ধনসহ বড় আন্দোলন করার হুমকি দিচ্ছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেভি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেভিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেভি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিদ্যুতের এই সমস্যা ছাড়াও বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিল তৈরি নিয়েও অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। অনেকের অভিযোগ বর্তমান ডিজিএম তাঁর মনগড়া কথাই আইন। বিল পরিশোধ না হলে লাইন কেটে দিয়ে নিকট আত্মীয়দের বিলে ওই বিল সংযুক্ত করে বিল তৈরি করে দেন তিনি। আর সবচেয়ে বড় অভিযোগ হলো আকাশ কালো হলেই বিদ্যুৎ উধাও হয়ে যায়। এর কারণ জানতে কল করলেই উত্তরে জানানো হয় ৩৩ কেভি সমস্যা। আর সারা দিনে ঘনঘন বিদ্যুৎ যাওয়া আসা লেগেই আছে। এতে এখানকার গ্রাহকদের বিদ্যুৎ ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক জিনিসপত্র প্রতিনিয়তই নষ্ট হচ্ছে।
আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির আখাউড়া জোনাল অফিসের মোট গ্রাহকসংখ্যা ৫৭ হাজার। আখাউড়া জোনাল অফিসের আওতায় রয়েছে আখাউড়ার ধরখার ইউনিয়নের আংশিক এলাকা ছাড়া পুরো উপজেলা। পাশের বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর এবং সিংগারবিল ইউনিয়ন। পত্তন ইউনিয়নের আংশিক এলাকা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের আংশিক এলাকাও রয়েছে এ জোনাল অফিসের আওতায়।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের সংখ্যা ৫টি। অফিস গুলো হলো, কসবা দুইটি, আখাউড়া একটি, নবীনগর একটি ও নাসিরনগরে একটি। সাব-জোনাল অফিসও রয়েছে চারটি, নবীনগর দুইটি, বিজয়নগরে একটি ও সুলতানপুরে একটি।
আখাউড়া উপজেলা জোনাল অফিসের বিদ্যুৎ গ্রাহকেদের অভিযোগ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হওয়ার পড়েও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। দিনের ডাকেই বিদ্যুতের লাইন বন্ধ হয়ে যায়। বিদ্যুতের চরম বিপর্যয় দেখা দিয়েছে আখাউড়া এলাকার গ্রাহকদের। বিদ্যুতের কোনো ঘাটতি না থাকলেও অদক্ষ কর্মকর্তা কর্মচারীদের লাইন সম্পর্কে কোনো ধারণা না থাকায় লাইন সংস্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগে বলে অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেন। প্রতিদিন বিদ্যুতের অব্যবস্থাপনায় গ্রাহকেরা বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
মোগড়া ইউনিয়নের বিল্লাল হোসেন জানান, ৩৩ কেভি সমস্যার নাম করে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের লাইন বন্ধ থাকে। অফিসে ফোন করলেই বলে ৩৩ কেভি তে সমস্যা। ২ / ৩ ঘণ্টা পর ছাড়া সার্ভিস চালু করা সম্ভব নয়।
পৌরশহরের কলেজপাড়ার বাসিন্দা আসাদুজ্জামান অপু জানান, বিদ্যুৎ এর ঘন ঘন লোডশেডিং দেওয়ার ফলে ছেলে মেয়েদের লেখা পড়ার বেশ সমস্যা হচ্ছে।
পৌরশহরের একাধিক ব্যবসায়ী গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, একে তো করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা খারাপ। তাঁর ওপর বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চরম হতাশা তাঁরা। সব মিলিয়ে পল্লি বিদ্যুতের এই অব্যবস্থাপনা অযোগ্য অদক্ষ লাইন ম্যান, টেকনিশিয়ানের কারণে উপজেলাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। এর মাশুল গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
শহরের মসজিদপাড়ার জেসি সুলতানা নামের এক শিক্ষার্থী জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। গত ২১ এপ্রিল রাজধানীর বারিধারার নিজ বাসভবন থেকে বিদ্যুৎ বিভাগ ও অধীনস্থ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ‘নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখা’ সংক্রান্ত সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। কিন্তু আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির টনক নড়েনি। জনগণের লোডশেডিং-এর অভিযোগকে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে আখাউড়া পল্লি বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আবুল বাশার অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যান্ত্রিক সমস্যার জন্য মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু আখাউড়ার কোথাও লোডশেডিং নেই। ৩৩ কেভি কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রিড হতে বিভিন্ন উপজেলায় স্থাপন করা উপকেন্দ্র পর্যন্ত সঞ্চালন লাইন কে ৩৩ কেভি লাইন বলা হয়।
এদিকে বিদ্যুতের এই ভেলকিবাজিতে গ্রাহকেরা অতিষ্ঠ হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানববন্ধনসহ বড় আন্দোলন করার হুমকি দিচ্ছেন।
নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১১ মিনিট আগেযশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মাছবাজারে এক দশকের বেশি সময় বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কাটাকুটি করে আসছেন বিল্লাল হোসেন সানি। দীর্ঘদিন মাছ কাটার কাজ করলেও মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট মুক্তাসদৃশ দানা কী সেটা কখনো ভাবেননি। বছর চারেক আগে স্থানীয় একটি সংস্থার মাধ্যমে সাদা এই দানার গুরুত্ব বুঝতে পেরে...
১৪ মিনিট আগেগত ২৯ মে শহরের কয়ানিজপাড়ার ফারুক হোসেন ও মুক্তা বানু দম্পতির বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ দুটি মোবাইল ফোন, নগদ অর্থ ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় মাদক কারবারি দম্পতিকে। ঘটনার ১৪৬ দিন পর বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে জব্দ করা মোটরসাইকেলটি...
২৮ মিনিট আগেহাসপাতালে নিহত জাহিদের বোনজামাই মো. উজ্জ্বল জানান, জাহিদ কল্যাণপুরে তাঁর দোকানে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। তাঁর বাসা জেনেভা ক্যাম্পে। বাবার নাম ইরান। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তায় যান। এ সময় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান জাহিদ।
১ ঘণ্টা আগেবড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার দিঘইর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। ফুল কুমারী গোমেজ দিঘইর গ্রামের মৃত করনেলিউস গোমেজের স্ত্রী।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার চরগোবিন্দপুর গ্রামের গোলজার হোসেনের ছেলে নিসান হাসান (২২), কুশমাইল গ্রামের আজিমুদ্দিনের ছেলে নয়ন হোসেন (২৩) সরাবাড়িয়া গ্রামের ইউসুব আলীর ছেলে কামরুল ইসলাম (২০) ও ময়লাল আলীর ছেলে হৃদয় হাসান (২১)। তাঁদের মধ্যে নিসান হাসান জোনাইল ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এবং অন্যরা কর্মী হিসেবে পরিচিত।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে ওই নারীর স্বামী মারা গেছেন। একমাত্র মেয়ে ঢাকায় লেখাপড়া করেন। বাড়িতে ওই নারী একাই বসবাস করেন। মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বাড়িতে এসে দরজা খুলতে বলেন। দরজা খুলতে না চাইলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘরে আগুন দিয়ে মারার হুমকি দেন। পরে ঘরের দরজা খুলে দিলে তাঁরা ঘরে প্রবেশ করে তল্লাশি চালান। এ সময় বিছানার নিচ থেকে ৫ হাজার টাকা ও ওই নারীর গলা থেকে সোনার চেইন নিয়ে চলে যান।
ফুল কুমারী গোমেজ বলেন, ‘আমি বারবার অনুরোধ করার পরও তারা আমার কথা শোনে না। তারা আমার বিরুদ্ধে অপবাদ দিয়ে মব সৃষ্টি করে টাকা ও স্বর্ণ নিয়ে গেল। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’
অভিযুক্ত নিসান হাসান বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে আমার জানা নাই। তবে ওই মহিলা মদ তৈরি করেন। ধারণা করছি, আমরা বাধা দেওয়ার কারণে এই ধরনের অভিযোগ করেছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরগোবিন্দপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বলেন, নিসান হাসান হত্যা মামলার আসামি। তবে তিনি এখন জামিনে আছেন। তাঁর বাবা গোলজার হোসেন ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি হিসেবে জেলহাজতে রয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা হবে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার দিঘইর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। ফুল কুমারী গোমেজ দিঘইর গ্রামের মৃত করনেলিউস গোমেজের স্ত্রী।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার চরগোবিন্দপুর গ্রামের গোলজার হোসেনের ছেলে নিসান হাসান (২২), কুশমাইল গ্রামের আজিমুদ্দিনের ছেলে নয়ন হোসেন (২৩) সরাবাড়িয়া গ্রামের ইউসুব আলীর ছেলে কামরুল ইসলাম (২০) ও ময়লাল আলীর ছেলে হৃদয় হাসান (২১)। তাঁদের মধ্যে নিসান হাসান জোনাইল ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এবং অন্যরা কর্মী হিসেবে পরিচিত।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর আগে ওই নারীর স্বামী মারা গেছেন। একমাত্র মেয়ে ঢাকায় লেখাপড়া করেন। বাড়িতে ওই নারী একাই বসবাস করেন। মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বাড়িতে এসে দরজা খুলতে বলেন। দরজা খুলতে না চাইলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘরে আগুন দিয়ে মারার হুমকি দেন। পরে ঘরের দরজা খুলে দিলে তাঁরা ঘরে প্রবেশ করে তল্লাশি চালান। এ সময় বিছানার নিচ থেকে ৫ হাজার টাকা ও ওই নারীর গলা থেকে সোনার চেইন নিয়ে চলে যান।
ফুল কুমারী গোমেজ বলেন, ‘আমি বারবার অনুরোধ করার পরও তারা আমার কথা শোনে না। তারা আমার বিরুদ্ধে অপবাদ দিয়ে মব সৃষ্টি করে টাকা ও স্বর্ণ নিয়ে গেল। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’
অভিযুক্ত নিসান হাসান বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে আমার জানা নাই। তবে ওই মহিলা মদ তৈরি করেন। ধারণা করছি, আমরা বাধা দেওয়ার কারণে এই ধরনের অভিযোগ করেছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরগোবিন্দপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বলেন, নিসান হাসান হত্যা মামলার আসামি। তবে তিনি এখন জামিনে আছেন। তাঁর বাবা গোলজার হোসেন ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি হিসেবে জেলহাজতে রয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেবি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেবিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেবি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
০৪ জুলাই ২০২১যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মাছবাজারে এক দশকের বেশি সময় বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কাটাকুটি করে আসছেন বিল্লাল হোসেন সানি। দীর্ঘদিন মাছ কাটার কাজ করলেও মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট মুক্তাসদৃশ দানা কী সেটা কখনো ভাবেননি। বছর চারেক আগে স্থানীয় একটি সংস্থার মাধ্যমে সাদা এই দানার গুরুত্ব বুঝতে পেরে...
১৪ মিনিট আগেগত ২৯ মে শহরের কয়ানিজপাড়ার ফারুক হোসেন ও মুক্তা বানু দম্পতির বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ দুটি মোবাইল ফোন, নগদ অর্থ ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় মাদক কারবারি দম্পতিকে। ঘটনার ১৪৬ দিন পর বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে জব্দ করা মোটরসাইকেলটি...
২৮ মিনিট আগেহাসপাতালে নিহত জাহিদের বোনজামাই মো. উজ্জ্বল জানান, জাহিদ কল্যাণপুরে তাঁর দোকানে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। তাঁর বাসা জেনেভা ক্যাম্পে। বাবার নাম ইরান। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তায় যান। এ সময় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান জাহিদ।
১ ঘণ্টা আগেমো. জাহিদ হাসান, যশোর
যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মাছবাজারে এক দশকের বেশি সময় বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কাটাকুটি করে আসছেন বিল্লাল হোসেন সানি। দীর্ঘদিন মাছ কাটার কাজ করলেও মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট মুক্তাসদৃশ দানা কী সেটা কখনো ভাবেননি। বছর চারেক আগে স্থানীয় একটি সংস্থার মাধ্যমে সাদা এই দানার গুরুত্ব বুঝতে পেরে এখন প্রতিনিয়ত করছেন সংরক্ষণ।
সানির মতো যশোর শহরের মাছের বাজারগুলোতে মাছের মাথার ভেতরের এই সাদা দানাটি মাছের উচ্ছিষ্ট বস্তু হিসেবেই ফেলে দিতেন। এখন মাছ কেটেকুটে দেওয়ার পরই মাছের মাথা থেকে এই দানা সংগ্রহ করে রাখছেন বঁটিওয়ালা। মূলত মাছের মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট এই দানার নাম ‘পিটুইটারি গ্লান্ড’, যা মাছের প্রজননক্ষমতা বাড়িয়ে বছরে তিন থেকে চারবার ডিম ছাড়তে সহায়তা করে।
বিল্লাল হোসেন সানি জানান, সব মাছের মাথায় একটি করে পিটুইটারি গ্লান্ড থাকে। তবে সব ধরনের মাছ থেকে তিনি সেটা সংগ্রহ করেন না। কার্পজাতীয় মাছ থেকে সংগ্রহ করেন।
সানি বলেন, ‘মাথা থেকে পিটুইটারি গ্লান্ডটি মেডিসিনযুক্ত ছোট বোতলে সংরক্ষণ করি। প্রতি সপ্তাহে কোম্পানির এজেন্টরা এসে টাকা দিয়ে সেগুলো নিয়ে যান। প্রতি পিছ চার থেকে পাঁচ টাকা দেয়।’ তিনি জানান, মাছ কাটার পরে এটা থেকে তাঁদের বাড়তি আয় হয়। দিনে ৩০ থেকে ৫০ পিছ পর্যন্ত হয়ে থাকে। বাড়তি আয়ের জোগান হওয়ায় বাজারে প্রায় সব বঁটিওয়ালাই পিটুইটারি গ্লান্ড সংরক্ষণ করছেন বলে জানান তিনি।
সম্প্রতি শহরের বড় বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, মাছের আঁশ ছাড়িয়ে মাছ পিছ করে কেটে দেওয়ার জন্য বঁটি নিয়ে বাজারে বসেছেন কয়েক ব্যক্তি। ক্রেতারা খুচরা মাছ কিনে তাঁদের কাছে দিলে তাঁরা আঁশ ছাড়িয়ে পিছ করে কেটে দিচ্ছেন। প্রত্যেকের বঁটির পাশে রাসায়নিক ভর্তি ছোট ছোট দু-একটি কাচের বোতল রাখা আছে। মাছ কাটার সময় কার্পজাতীয় মাছ যেমন রুই, কাতলা, সিলভার, মৃগেলসহ বিভিন্ন মাছের মাথার ভেতর থেকে ছোট একটি দানা (পিজি) সংগ্রহ করে বোতলে সংরক্ষণ করছেন তাঁরা।
মৎস্য বিভাগ ও সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, হ্যাচারির পুকুরে প্রজননের সময় মা ও পুরুষ মাছের দেহে নির্দিষ্ট মাত্রায় পিজি সিরিঞ্জের মাধ্যমে পুশ করা হয়। এতে মাছের দেহে উত্তেজনা আসে। এ সময় মাছের প্রজনন হয়। প্রাকৃতিক এ হরমোন ব্যবহারে মাছের জীবনচক্রে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। মাছের প্রজননের প্রধান নিয়ামক এই হরমোন রপ্তানি করে দেশে বিদেশি মুদ্রা আনছেন উদ্যোক্তারা। মৎস্য অঞ্চল যশোর-সাতক্ষীরায় এই হরমোন নিয়ে কাজ করে আলোড়ন তৈরি করেছেন যশোরের মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী। প্রথম দিকে কাঁচা পিটুইটারি গ্লান্ড সংগ্রহ করলেও আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে শুরু করেন সংরক্ষণের। তাই শহরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্সে একটি ভবন ভাড়া নিয়ে গড়ে তোলেন ল্যাবরেটরি। নাম দিয়েছেন ইউনাইটেড এগ্রো ফিশারিজ। এখানে বাছাই শেষে অ্যালকোহল থেকে আলাদা করে গ্লান্ড শুকানো হয় ড্রাইং মেশিনে। ময়েশ্চার টেস্টসহ নানা পরীক্ষা শেষে বোতলজাত করে পাঠানো হয় দেশি-বিদেশি হ্যাচারিতে।
জেলার বিভিন্ন বাজার থেকে একইভাবে প্রাকৃতিক এই হরমোন সংগ্রহ করেন তাঁরা।
রপ্তানির পাশাপাশি ময়মনসিংহ, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলার হ্যাচারিতে এ হরমোনের পিজি পাঠায় ইউনাইটেড এগ্রো। বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, ইরাকসহ ৩৫টি দেশে মাছের এ প্রাকৃতিক হরমোনের চাহিদা রয়েছে বলে জানান লিয়াকত আলী। তিনি বলেন, ‘বছরে দেড় থেকে দুই কোটি টাকা মূল্যের পিজি দেশে-বিদেশে সরবরাহ করি। প্রতি গ্রাম পিজি বর্তমানে ৮০ মার্কিন ডলারে রপ্তানি হয়।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনিরুল মামুন বলেন, কৃত্রিম প্রজননের জন্য দেশ-বিদেশের হ্যাচারিতে হরমোন বিক্রি হচ্ছে কোটি টাকার ওপরে। এ থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আনা সম্ভব। দেশের চাহিদা মিটিয়ে উৎপাদন বাড়াতে বঁটিওয়ালাসহ উদ্যাক্তাদের প্রশিক্ষণসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
যশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মাছবাজারে এক দশকের বেশি সময় বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কাটাকুটি করে আসছেন বিল্লাল হোসেন সানি। দীর্ঘদিন মাছ কাটার কাজ করলেও মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট মুক্তাসদৃশ দানা কী সেটা কখনো ভাবেননি। বছর চারেক আগে স্থানীয় একটি সংস্থার মাধ্যমে সাদা এই দানার গুরুত্ব বুঝতে পেরে এখন প্রতিনিয়ত করছেন সংরক্ষণ।
সানির মতো যশোর শহরের মাছের বাজারগুলোতে মাছের মাথার ভেতরের এই সাদা দানাটি মাছের উচ্ছিষ্ট বস্তু হিসেবেই ফেলে দিতেন। এখন মাছ কেটেকুটে দেওয়ার পরই মাছের মাথা থেকে এই দানা সংগ্রহ করে রাখছেন বঁটিওয়ালা। মূলত মাছের মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট এই দানার নাম ‘পিটুইটারি গ্লান্ড’, যা মাছের প্রজননক্ষমতা বাড়িয়ে বছরে তিন থেকে চারবার ডিম ছাড়তে সহায়তা করে।
বিল্লাল হোসেন সানি জানান, সব মাছের মাথায় একটি করে পিটুইটারি গ্লান্ড থাকে। তবে সব ধরনের মাছ থেকে তিনি সেটা সংগ্রহ করেন না। কার্পজাতীয় মাছ থেকে সংগ্রহ করেন।
সানি বলেন, ‘মাথা থেকে পিটুইটারি গ্লান্ডটি মেডিসিনযুক্ত ছোট বোতলে সংরক্ষণ করি। প্রতি সপ্তাহে কোম্পানির এজেন্টরা এসে টাকা দিয়ে সেগুলো নিয়ে যান। প্রতি পিছ চার থেকে পাঁচ টাকা দেয়।’ তিনি জানান, মাছ কাটার পরে এটা থেকে তাঁদের বাড়তি আয় হয়। দিনে ৩০ থেকে ৫০ পিছ পর্যন্ত হয়ে থাকে। বাড়তি আয়ের জোগান হওয়ায় বাজারে প্রায় সব বঁটিওয়ালাই পিটুইটারি গ্লান্ড সংরক্ষণ করছেন বলে জানান তিনি।
সম্প্রতি শহরের বড় বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, মাছের আঁশ ছাড়িয়ে মাছ পিছ করে কেটে দেওয়ার জন্য বঁটি নিয়ে বাজারে বসেছেন কয়েক ব্যক্তি। ক্রেতারা খুচরা মাছ কিনে তাঁদের কাছে দিলে তাঁরা আঁশ ছাড়িয়ে পিছ করে কেটে দিচ্ছেন। প্রত্যেকের বঁটির পাশে রাসায়নিক ভর্তি ছোট ছোট দু-একটি কাচের বোতল রাখা আছে। মাছ কাটার সময় কার্পজাতীয় মাছ যেমন রুই, কাতলা, সিলভার, মৃগেলসহ বিভিন্ন মাছের মাথার ভেতর থেকে ছোট একটি দানা (পিজি) সংগ্রহ করে বোতলে সংরক্ষণ করছেন তাঁরা।
মৎস্য বিভাগ ও সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, হ্যাচারির পুকুরে প্রজননের সময় মা ও পুরুষ মাছের দেহে নির্দিষ্ট মাত্রায় পিজি সিরিঞ্জের মাধ্যমে পুশ করা হয়। এতে মাছের দেহে উত্তেজনা আসে। এ সময় মাছের প্রজনন হয়। প্রাকৃতিক এ হরমোন ব্যবহারে মাছের জীবনচক্রে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। মাছের প্রজননের প্রধান নিয়ামক এই হরমোন রপ্তানি করে দেশে বিদেশি মুদ্রা আনছেন উদ্যোক্তারা। মৎস্য অঞ্চল যশোর-সাতক্ষীরায় এই হরমোন নিয়ে কাজ করে আলোড়ন তৈরি করেছেন যশোরের মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী। প্রথম দিকে কাঁচা পিটুইটারি গ্লান্ড সংগ্রহ করলেও আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে শুরু করেন সংরক্ষণের। তাই শহরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্সে একটি ভবন ভাড়া নিয়ে গড়ে তোলেন ল্যাবরেটরি। নাম দিয়েছেন ইউনাইটেড এগ্রো ফিশারিজ। এখানে বাছাই শেষে অ্যালকোহল থেকে আলাদা করে গ্লান্ড শুকানো হয় ড্রাইং মেশিনে। ময়েশ্চার টেস্টসহ নানা পরীক্ষা শেষে বোতলজাত করে পাঠানো হয় দেশি-বিদেশি হ্যাচারিতে।
জেলার বিভিন্ন বাজার থেকে একইভাবে প্রাকৃতিক এই হরমোন সংগ্রহ করেন তাঁরা।
রপ্তানির পাশাপাশি ময়মনসিংহ, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলার হ্যাচারিতে এ হরমোনের পিজি পাঠায় ইউনাইটেড এগ্রো। বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, ইরাকসহ ৩৫টি দেশে মাছের এ প্রাকৃতিক হরমোনের চাহিদা রয়েছে বলে জানান লিয়াকত আলী। তিনি বলেন, ‘বছরে দেড় থেকে দুই কোটি টাকা মূল্যের পিজি দেশে-বিদেশে সরবরাহ করি। প্রতি গ্রাম পিজি বর্তমানে ৮০ মার্কিন ডলারে রপ্তানি হয়।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনিরুল মামুন বলেন, কৃত্রিম প্রজননের জন্য দেশ-বিদেশের হ্যাচারিতে হরমোন বিক্রি হচ্ছে কোটি টাকার ওপরে। এ থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আনা সম্ভব। দেশের চাহিদা মিটিয়ে উৎপাদন বাড়াতে বঁটিওয়ালাসহ উদ্যাক্তাদের প্রশিক্ষণসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেবি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেবিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেবি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
০৪ জুলাই ২০২১নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১১ মিনিট আগেগত ২৯ মে শহরের কয়ানিজপাড়ার ফারুক হোসেন ও মুক্তা বানু দম্পতির বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ দুটি মোবাইল ফোন, নগদ অর্থ ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় মাদক কারবারি দম্পতিকে। ঘটনার ১৪৬ দিন পর বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে জব্দ করা মোটরসাইকেলটি...
২৮ মিনিট আগেহাসপাতালে নিহত জাহিদের বোনজামাই মো. উজ্জ্বল জানান, জাহিদ কল্যাণপুরে তাঁর দোকানে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। তাঁর বাসা জেনেভা ক্যাম্পে। বাবার নাম ইরান। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তায় যান। এ সময় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান জাহিদ।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মাদক কারবারি দম্পতিসহ জব্দ করা একটি মোটরসাইকেল ছয় মাস পর থানার বাইরে নিয়ে বিক্রির চেষ্টা করা হয়। পরে মোটরসাইকেলের প্রকৃত মালিকের স্বজনদের সহায়তায় সেটি উদ্ধার করে ফের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ এলাকার পশ্চিমপাড়া থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় জনমনে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ মে শহরের কয়ানিজপাড়ার ফারুক হোসেন ও মুক্তা বানু দম্পতির বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ দুটি মোবাইল ফোন, নগদ অর্থ ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় মাদক ব্যবসায়ী দম্পতিকে। ঘটনার ১৪৬ দিন পর বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে জব্দ করা মোটরসাইকেলটি থানার বাইরে বিক্রির চেষ্টা করে একটি চক্র। এ সময় মোটরসাইকেলের মালিকের স্বজনেরা যৌথ বাহিনীর অভিযানে জব্দ করা মোটরসাইকেল হিসেবে চিহ্নিত করেন।
এ বিষয়ে মাদক মামলায় গ্রেপ্তার মুক্তার ভাই আতিক হাসান বলেন, ‘আমার বোন ও তার স্বামীকে যৌথ বাহিনী মাদকসহ আটক করে। তখন তাদের মোটরসাইকেলটি জব্দ করে থানায় নেওয়া হয়। বুধবার রাতে একজন ফোনে জানায়, মোটরসাইকেলটি থানার প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে মতির মোড়ে বিক্রি করার চেষ্টা হচ্ছে। আমি গিয়ে কাগজপত্র মিলিয়ে দেখি সেটি আমার বোনজামাইয়ের। এরপর পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মোটরসাইকেলটি থানায় নিয়ে যায়।’
স্থানীয় বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘যৌথ বাহিনী ওই দম্পতিকে মাদকসহ আটক করে এবং মোটরসাইকেলটি জব্দ করে নিয়ে যায়। কিন্তু থানার মালখানায় মোটরসাইকেলটি থাকার কথা। পরে সেটি থানার বাইরে পাওয়া গেল, এটা প্রশাসনের দুর্বলতা ছাড়া কিছু নয়।’
এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মাদক কারবারি দম্পতিসহ জব্দ করা একটি মোটরসাইকেল ছয় মাস পর থানার বাইরে নিয়ে বিক্রির চেষ্টা করা হয়। পরে মোটরসাইকেলের প্রকৃত মালিকের স্বজনদের সহায়তায় সেটি উদ্ধার করে ফের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ এলাকার পশ্চিমপাড়া থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় জনমনে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ মে শহরের কয়ানিজপাড়ার ফারুক হোসেন ও মুক্তা বানু দম্পতির বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ দুটি মোবাইল ফোন, নগদ অর্থ ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় মাদক ব্যবসায়ী দম্পতিকে। ঘটনার ১৪৬ দিন পর বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে জব্দ করা মোটরসাইকেলটি থানার বাইরে বিক্রির চেষ্টা করে একটি চক্র। এ সময় মোটরসাইকেলের মালিকের স্বজনেরা যৌথ বাহিনীর অভিযানে জব্দ করা মোটরসাইকেল হিসেবে চিহ্নিত করেন।
এ বিষয়ে মাদক মামলায় গ্রেপ্তার মুক্তার ভাই আতিক হাসান বলেন, ‘আমার বোন ও তার স্বামীকে যৌথ বাহিনী মাদকসহ আটক করে। তখন তাদের মোটরসাইকেলটি জব্দ করে থানায় নেওয়া হয়। বুধবার রাতে একজন ফোনে জানায়, মোটরসাইকেলটি থানার প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে মতির মোড়ে বিক্রি করার চেষ্টা হচ্ছে। আমি গিয়ে কাগজপত্র মিলিয়ে দেখি সেটি আমার বোনজামাইয়ের। এরপর পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মোটরসাইকেলটি থানায় নিয়ে যায়।’
স্থানীয় বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘যৌথ বাহিনী ওই দম্পতিকে মাদকসহ আটক করে এবং মোটরসাইকেলটি জব্দ করে নিয়ে যায়। কিন্তু থানার মালখানায় মোটরসাইকেলটি থাকার কথা। পরে সেটি থানার বাইরে পাওয়া গেল, এটা প্রশাসনের দুর্বলতা ছাড়া কিছু নয়।’
এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেবি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেবিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেবি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
০৪ জুলাই ২০২১নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১১ মিনিট আগেযশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মাছবাজারে এক দশকের বেশি সময় বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কাটাকুটি করে আসছেন বিল্লাল হোসেন সানি। দীর্ঘদিন মাছ কাটার কাজ করলেও মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট মুক্তাসদৃশ দানা কী সেটা কখনো ভাবেননি। বছর চারেক আগে স্থানীয় একটি সংস্থার মাধ্যমে সাদা এই দানার গুরুত্ব বুঝতে পেরে...
১৪ মিনিট আগেহাসপাতালে নিহত জাহিদের বোনজামাই মো. উজ্জ্বল জানান, জাহিদ কল্যাণপুরে তাঁর দোকানে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। তাঁর বাসা জেনেভা ক্যাম্পে। বাবার নাম ইরান। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তায় যান। এ সময় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান জাহিদ।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় জাহিদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক আজ বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ভোরে বন্ধুরা ওই যুবককে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এদিকে মোহাম্মদপুর থানার ডিউটি অফিসার মো. আতিকুর রহমান জুয়েল জানান, ভোরে খবর আসে, জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। এরপর দ্রুত ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠানো হয়। তবে ততক্ষণে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যায়। সেখানে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে, ঘটনাটিতে একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তবে আহত ব্যক্তির বিষয়ে বিস্তারিত কেউ বলতে পারেনি।
অপর দিকে হাসপাতালে নিহত জাহিদের বোনজামাই মো. উজ্জ্বল জানান, জাহিদ কল্যাণপুরে তাঁর দোকানে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। তাঁর বাসা জেনেভা ক্যাম্পে। বাবার নাম ইরান। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তায় যান। এ সময় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান জাহিদ। তখন তাঁর পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরিত হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে দ্রুত ট্রমা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় জাহিদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক আজ বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ভোরে বন্ধুরা ওই যুবককে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এদিকে মোহাম্মদপুর থানার ডিউটি অফিসার মো. আতিকুর রহমান জুয়েল জানান, ভোরে খবর আসে, জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। এরপর দ্রুত ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠানো হয়। তবে ততক্ষণে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যায়। সেখানে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে, ঘটনাটিতে একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তবে আহত ব্যক্তির বিষয়ে বিস্তারিত কেউ বলতে পারেনি।
অপর দিকে হাসপাতালে নিহত জাহিদের বোনজামাই মো. উজ্জ্বল জানান, জাহিদ কল্যাণপুরে তাঁর দোকানে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। তাঁর বাসা জেনেভা ক্যাম্পে। বাবার নাম ইরান। রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তায় যান। এ সময় দুই গ্রুপের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান জাহিদ। তখন তাঁর পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরিত হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে দ্রুত ট্রমা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিদ্যুৎ চলে যাওয়া মানেই ৩৩ কেবি সমস্যা। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ নেই কেন জানতে চাইলে কর্তৃপক্ষের বরাবরই উত্তর থাকে ৩৩ কেবিতে সমস্যা। এতে সাধারণ মানুষের মনে জন্ম দিয়েছে ৩৩ কেবি নিয়ে নানা প্রশ্ন। পাশাপাশি ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে পুরো উপজেলাবাসী।
০৪ জুলাই ২০২১নাটোরের বড়াইগ্রামে ফুল কুমারী গোমেজ (৪৬) নামের এক নারীর বাড়িতে মব সৃষ্টি করে টাকা ও সোনার চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। বুধবার দিবাগত রাতে ওই নারী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১১ মিনিট আগেযশোর শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মাছবাজারে এক দশকের বেশি সময় বিভিন্ন প্রজাতির মাছ কাটাকুটি করে আসছেন বিল্লাল হোসেন সানি। দীর্ঘদিন মাছ কাটার কাজ করলেও মাথার ভেতরে থাকা ছোট্ট মুক্তাসদৃশ দানা কী সেটা কখনো ভাবেননি। বছর চারেক আগে স্থানীয় একটি সংস্থার মাধ্যমে সাদা এই দানার গুরুত্ব বুঝতে পেরে...
১৪ মিনিট আগেগত ২৯ মে শহরের কয়ানিজপাড়ার ফারুক হোসেন ও মুক্তা বানু দম্পতির বাড়িতে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ দুটি মোবাইল ফোন, নগদ অর্থ ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় মাদক কারবারি দম্পতিকে। ঘটনার ১৪৬ দিন পর বুধবার (২২ অক্টোবর) রাতে জব্দ করা মোটরসাইকেলটি...
২৮ মিনিট আগে