মারুফ কিবরিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফের এখনো সন্ধান মেলেনি। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। স্বামীর অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছেন স্ত্রী মেহেরুন্নেছা। নির্বাচনের মাঠে শেষ পর্যন্ত মোটরগাড়ি প্রতীকের এই স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকছেন কি না, তা নিয়েও রয়েছে নানা গুঞ্জন।
স্বামী নিখোঁজের পাঁচ দিন পর তাঁর সন্ধান চেয়ে ও সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আজ মঙ্গলবার লিখিত আবেদন করেছেন মেহেরুন্নিছা। বেলা ১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলমের কাছে তিনি লিখিত আবেদন দেন।
এতে মেহেরুন্নিছা উল্লেখ করেন, ‘আমার স্বামী আবু আসিফ আহমেদ প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে আশুগঞ্জ-সরাইল নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আমরা আবু আসিফের মোটরগাড়ি প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছিলাম। কিন্তু গত শুক্রবার বিকেলে আমার স্বামী বাসা থেকে বেরিয়ে এখন পর্যন্ত ফিরে আসেনি। এর পর থেকে আজ পর্যন্ত তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ওই দিন আমি ঢাকায় ছিলাম। বাসার লোকজন জানায়, শুক্রবার বিকেলে তিনি মোবাইল ফোন বাসায় রেখে বেরিয়ে আর বাসায় ফেরেননি। তিনি কোথায় এবং কী অবস্থায় আছেন, আমরা তা বুঝতে পারছি না। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি আমার স্বামী আবু আসিফের নির্বাচনী প্রচারণার প্রধান আবু মুসা মিয়াকে ডিবি পুলিশ উঠিয়ে নিয়ে যায়। তিনি একজন ৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধ মানুষ ও এলাকার স্বনামধন্য সালিসকারক। পরে জানতে পারি, গ্রাম্য ঝগড়ার মীমাংসিত ঘটনার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। অথচ উক্ত ঘটনার সঙ্গে তাঁর দূরতম সম্পর্কও নেই। ওই দিন থেকে নির্বাচনী প্রচারণার সমন্বয়ক আমার ছোট ভাই শাফায়াত সুমন ভয়ভীতির কারণে নির্বাচনী এলাকায় আসতে পারছে না। এরই মধ্যে আমদের বাড়িতে পুলিশের পরিচয় দিয়ে সাদা পোশাকধারী লোকজন এসে অযথা তল্লাশি করে হয়রানি করেছে। প্রতিনিয়ত আমাদের কর্মী-সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। বাড়ির সামনেও কিছু পুলিশ আসা-যাওয়া করছে। বাসায় যেন কোনো লোক আসতে পারে না, সে জন্য কয়েকজন লোক বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। কাজের লোক এলেও ছবি তুলে রাখে, ভিডিও করে রাখে।
‘এ ছাড়া প্রচারণার ক্ষেত্রেও আমরা কোনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড পাইনি। ভোটকেন্দ্রে যাঁদের এজেন্ট দেব, তাঁদেরও হুমকি দেওয়া হচ্ছে। একজন প্রার্থীকে যেভাবেই হোক জিতিয়ে নেওয়া হবে বলে প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে আমরা মনে করি না। আমরা বিশ্বাস করি, এত কিছুর পরও সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট হলে আমার স্বামী আবু আসিফ আহমেদ বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। আমাদের দৃষ্টিতে সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়া পূর্ব, কুট্টাপাড়া পশ্চিম, সৈয়দটুলা, পরের পাড়, আবিথটুলা, সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় ও উচালিয়া সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ভোটারদের আঙুলের ছাপ নেওয়ার পর বিশেষ প্রার্থীকে জেতানোর জন্য অন্যরা প্রতীকের বাটন চেপে দেবে বলে একটি মহল এলাকায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় ভয়ে আমরা এ পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ করতে পারিনি। কিছুসংখ্যক সংবাদকর্মী স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার বাসায় এলে আমি তাঁদের বিষয়টি অবহিত করি। এরপর এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে নির্বাচন কমিশন থেকে আমার স্বামীকে খুঁজে বের করাসহ তদন্তের নির্দেশ এসেছে বলে আমরা জানতে পারি।’
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আসিফ কোথায় আছেন তা কেউ বলতে পারছে না। নির্বাচনের এক দিন আগেও তাঁর খোঁজ না মেলায় ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট দেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়।
আসিফের স্ত্রী মেহেরুন্নেছা সাংবাদিকদের বলেছেন, এর আগে তিনি নির্বাচনী কাজ কখনোই করেননি। কীভাবে কী করবেন, কিছুই বুঝতে পারছেন না।
নির্বাচনে থাকা-না থাকার বিষয়ে মেহেরুন্নেছা বলেন, ‘স্বামীর অনুমতি ছাড়া নির্বাচন থেকে সরে যাওয়া যাবে না। কর্মী-সমর্থকেরাও বলেছেন, বাধা উপেক্ষা করে নির্বাচন চালিয়ে যাবেন।’
তবে অনেকে ভোটকেন্দ্রের এজেন্ট হতে ভয় পাচ্ছেন বলে জানিয়ে আসিফের স্ত্রী বলেন, ‘চারজন মেয়ে স্বেচ্ছায় এজেন্ট হতে এসেছিল। কিন্তু এখন তারা ভয়ে আর এজেন্ট হতে রাজি নয়। অনেক চেষ্টা করেও এজেন্ট পাওয়া যাচ্ছে না।’
এদিকে আসিফের ‘নিখোঁজে’র ঘটনায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ঢাকার নির্বাচন ভবনে গতকাল সোমবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা সাংবাদিকদের জানান, আসিফকে উদ্ধারে ইসি থেকে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। একটা খবরে দেখা যাচ্ছে, ওনাকে নাকি আটকে রাখা হয়েছে। এর সত্যতা কতটুকু, তা জানার জন্যই তদন্ত করতে বলা হয়েছে। ডিসি, এসপি ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। তিনি নির্বাচনের আগেই আসিফকে উদ্ধারের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, আগামীকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ভোটের লড়াইয়ে চার প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রস্তুত হলেও নিখোঁজ থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদের কোনো প্রস্তুতি নেই বললেই চলে। তাঁর ফিরে আসা-না আসার ওপরই নির্ভর করছে আগামীকাল ভোটের লড়াই।
আরও পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফের এখনো সন্ধান মেলেনি। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। স্বামীর অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছেন স্ত্রী মেহেরুন্নেছা। নির্বাচনের মাঠে শেষ পর্যন্ত মোটরগাড়ি প্রতীকের এই স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকছেন কি না, তা নিয়েও রয়েছে নানা গুঞ্জন।
স্বামী নিখোঁজের পাঁচ দিন পর তাঁর সন্ধান চেয়ে ও সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আজ মঙ্গলবার লিখিত আবেদন করেছেন মেহেরুন্নিছা। বেলা ১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলমের কাছে তিনি লিখিত আবেদন দেন।
এতে মেহেরুন্নিছা উল্লেখ করেন, ‘আমার স্বামী আবু আসিফ আহমেদ প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে আশুগঞ্জ-সরাইল নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আমরা আবু আসিফের মোটরগাড়ি প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছিলাম। কিন্তু গত শুক্রবার বিকেলে আমার স্বামী বাসা থেকে বেরিয়ে এখন পর্যন্ত ফিরে আসেনি। এর পর থেকে আজ পর্যন্ত তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ওই দিন আমি ঢাকায় ছিলাম। বাসার লোকজন জানায়, শুক্রবার বিকেলে তিনি মোবাইল ফোন বাসায় রেখে বেরিয়ে আর বাসায় ফেরেননি। তিনি কোথায় এবং কী অবস্থায় আছেন, আমরা তা বুঝতে পারছি না। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি আমার স্বামী আবু আসিফের নির্বাচনী প্রচারণার প্রধান আবু মুসা মিয়াকে ডিবি পুলিশ উঠিয়ে নিয়ে যায়। তিনি একজন ৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধ মানুষ ও এলাকার স্বনামধন্য সালিসকারক। পরে জানতে পারি, গ্রাম্য ঝগড়ার মীমাংসিত ঘটনার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। অথচ উক্ত ঘটনার সঙ্গে তাঁর দূরতম সম্পর্কও নেই। ওই দিন থেকে নির্বাচনী প্রচারণার সমন্বয়ক আমার ছোট ভাই শাফায়াত সুমন ভয়ভীতির কারণে নির্বাচনী এলাকায় আসতে পারছে না। এরই মধ্যে আমদের বাড়িতে পুলিশের পরিচয় দিয়ে সাদা পোশাকধারী লোকজন এসে অযথা তল্লাশি করে হয়রানি করেছে। প্রতিনিয়ত আমাদের কর্মী-সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। বাড়ির সামনেও কিছু পুলিশ আসা-যাওয়া করছে। বাসায় যেন কোনো লোক আসতে পারে না, সে জন্য কয়েকজন লোক বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। কাজের লোক এলেও ছবি তুলে রাখে, ভিডিও করে রাখে।
‘এ ছাড়া প্রচারণার ক্ষেত্রেও আমরা কোনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড পাইনি। ভোটকেন্দ্রে যাঁদের এজেন্ট দেব, তাঁদেরও হুমকি দেওয়া হচ্ছে। একজন প্রার্থীকে যেভাবেই হোক জিতিয়ে নেওয়া হবে বলে প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে আমরা মনে করি না। আমরা বিশ্বাস করি, এত কিছুর পরও সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট হলে আমার স্বামী আবু আসিফ আহমেদ বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। আমাদের দৃষ্টিতে সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়া পূর্ব, কুট্টাপাড়া পশ্চিম, সৈয়দটুলা, পরের পাড়, আবিথটুলা, সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় ও উচালিয়া সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ভোটারদের আঙুলের ছাপ নেওয়ার পর বিশেষ প্রার্থীকে জেতানোর জন্য অন্যরা প্রতীকের বাটন চেপে দেবে বলে একটি মহল এলাকায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় ভয়ে আমরা এ পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ করতে পারিনি। কিছুসংখ্যক সংবাদকর্মী স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার বাসায় এলে আমি তাঁদের বিষয়টি অবহিত করি। এরপর এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে নির্বাচন কমিশন থেকে আমার স্বামীকে খুঁজে বের করাসহ তদন্তের নির্দেশ এসেছে বলে আমরা জানতে পারি।’
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আসিফ কোথায় আছেন তা কেউ বলতে পারছে না। নির্বাচনের এক দিন আগেও তাঁর খোঁজ না মেলায় ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট দেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়।
আসিফের স্ত্রী মেহেরুন্নেছা সাংবাদিকদের বলেছেন, এর আগে তিনি নির্বাচনী কাজ কখনোই করেননি। কীভাবে কী করবেন, কিছুই বুঝতে পারছেন না।
নির্বাচনে থাকা-না থাকার বিষয়ে মেহেরুন্নেছা বলেন, ‘স্বামীর অনুমতি ছাড়া নির্বাচন থেকে সরে যাওয়া যাবে না। কর্মী-সমর্থকেরাও বলেছেন, বাধা উপেক্ষা করে নির্বাচন চালিয়ে যাবেন।’
তবে অনেকে ভোটকেন্দ্রের এজেন্ট হতে ভয় পাচ্ছেন বলে জানিয়ে আসিফের স্ত্রী বলেন, ‘চারজন মেয়ে স্বেচ্ছায় এজেন্ট হতে এসেছিল। কিন্তু এখন তারা ভয়ে আর এজেন্ট হতে রাজি নয়। অনেক চেষ্টা করেও এজেন্ট পাওয়া যাচ্ছে না।’
এদিকে আসিফের ‘নিখোঁজে’র ঘটনায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ঢাকার নির্বাচন ভবনে গতকাল সোমবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা সাংবাদিকদের জানান, আসিফকে উদ্ধারে ইসি থেকে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। একটা খবরে দেখা যাচ্ছে, ওনাকে নাকি আটকে রাখা হয়েছে। এর সত্যতা কতটুকু, তা জানার জন্যই তদন্ত করতে বলা হয়েছে। ডিসি, এসপি ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। তিনি নির্বাচনের আগেই আসিফকে উদ্ধারের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, আগামীকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ভোটের লড়াইয়ে চার প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রস্তুত হলেও নিখোঁজ থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদের কোনো প্রস্তুতি নেই বললেই চলে। তাঁর ফিরে আসা-না আসার ওপরই নির্ভর করছে আগামীকাল ভোটের লড়াই।
আরও পড়ুন:
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
৩৮ মিনিট আগে‘নতুন একটি রাজনৈতিক দল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছে, আমরা নাকি সংস্কার, অংশীদারত্বের রাজনীতি, গণ-অভ্যুত্থানে কোনো ভূমিকা রাখিনি। তোমরা নতুন ছাত্রদের দল, জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে তোমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না।’
৪৩ মিনিট আগেদুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন থাকায় অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান খান ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক ছাত্রলীগের নেতা ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালক সুভাষ সিংহ রায় এবং তাঁর স্ত্রী সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মমতা হেনা লাভলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ নিষেধাজ্ঞা জারির এ
১ ঘণ্টা আগে