শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
নেই প্রশাসনের অনুমোদন, নেই স্কুল কর্তৃপক্ষের সম্মতি—তবুও বগুড়ার শেরপুর সরকারি ডি জে মডেল হাইস্কুলের মাঠে চলছে মেলার প্রস্তুতি। প্রাচীর ভেঙে মাঠ খুঁড়ে তৈরি হচ্ছে পাকা দোকানঘর ও অফিসকক্ষ। এতে খেলাধুলা ও সাধারণ মানুষের চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। ক্ষোভে ফুঁসছে স্থানীয় তরুণসমাজ।
মাঠে অনুমতি ছাড়া মাসব্যাপী তাঁত ও শিল্পপণ্য মেলার অবকাঠামো নির্মাণের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ‘খেলা বাঁচাও আন্দোলন’-এর ব্যানারে মানববন্ধন করেন স্থানীয় তরুণেরা। এতে সৌমিক, অর্পণ, শ্যাম, অনুপসহ কয়েকজন বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, ‘শেরপুরে খেলাধুলার জন্য এই একটিমাত্র মাঠ আছে। এখানেই সকালে-বিকেলে মানুষ খেলাধুলা, হাঁটাহাঁটি ও ব্যায়াম করেন। কিন্তু ১০ দিন ধরে মেলার প্রস্তুতির কারণে মাঠ ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। এতে তিন মাস খেলাধুলা বন্ধ থাকার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।’
জানা গেছে, ১৫ অক্টোবর থেকে এক মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার আয়োজনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী মাঠে কাঠামো নির্মাণের কাজ চলছে, যদিও প্রশাসনের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন এখনো পাওয়া যায়নি।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক আখতার উদ্দিন বলেন, ‘প্রেসক্লাব মাঠ ব্যবহারের অনুমতির জন্য আবেদন করেছে, কিন্তু আমি অনুমোদন দিইনি। কারণ, মাঠ ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার ম্যানেজিং কমিটির, যার সভাপতি ইউএনও।’
প্রেসক্লাব সভাপতি নিমাই ঘোষ বলেন, ‘আমরা জেলা প্রশাসক, ইউএনও ও স্কুল কর্তৃপক্ষকে আবেদন করেছি। অনুমোদন এখনো মেলেনি। তবে অবকাঠামো তৈরিতে সময় লাগে বলে প্রস্তুতিমূলক কাজ শুরু করেছি।’
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান বলেন, মেলার অনুমতির বিষয়টি জেলা প্রশাসক অবগত আছেন। মাঠ ব্যবহারের অনুমতি স্কুল কর্তৃপক্ষ জানে।
নেই প্রশাসনের অনুমোদন, নেই স্কুল কর্তৃপক্ষের সম্মতি—তবুও বগুড়ার শেরপুর সরকারি ডি জে মডেল হাইস্কুলের মাঠে চলছে মেলার প্রস্তুতি। প্রাচীর ভেঙে মাঠ খুঁড়ে তৈরি হচ্ছে পাকা দোকানঘর ও অফিসকক্ষ। এতে খেলাধুলা ও সাধারণ মানুষের চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। ক্ষোভে ফুঁসছে স্থানীয় তরুণসমাজ।
মাঠে অনুমতি ছাড়া মাসব্যাপী তাঁত ও শিল্পপণ্য মেলার অবকাঠামো নির্মাণের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ‘খেলা বাঁচাও আন্দোলন’-এর ব্যানারে মানববন্ধন করেন স্থানীয় তরুণেরা। এতে সৌমিক, অর্পণ, শ্যাম, অনুপসহ কয়েকজন বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, ‘শেরপুরে খেলাধুলার জন্য এই একটিমাত্র মাঠ আছে। এখানেই সকালে-বিকেলে মানুষ খেলাধুলা, হাঁটাহাঁটি ও ব্যায়াম করেন। কিন্তু ১০ দিন ধরে মেলার প্রস্তুতির কারণে মাঠ ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। এতে তিন মাস খেলাধুলা বন্ধ থাকার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।’
জানা গেছে, ১৫ অক্টোবর থেকে এক মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার আয়োজনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী মাঠে কাঠামো নির্মাণের কাজ চলছে, যদিও প্রশাসনের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন এখনো পাওয়া যায়নি।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক আখতার উদ্দিন বলেন, ‘প্রেসক্লাব মাঠ ব্যবহারের অনুমতির জন্য আবেদন করেছে, কিন্তু আমি অনুমোদন দিইনি। কারণ, মাঠ ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার ম্যানেজিং কমিটির, যার সভাপতি ইউএনও।’
প্রেসক্লাব সভাপতি নিমাই ঘোষ বলেন, ‘আমরা জেলা প্রশাসক, ইউএনও ও স্কুল কর্তৃপক্ষকে আবেদন করেছি। অনুমোদন এখনো মেলেনি। তবে অবকাঠামো তৈরিতে সময় লাগে বলে প্রস্তুতিমূলক কাজ শুরু করেছি।’
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান বলেন, মেলার অনুমতির বিষয়টি জেলা প্রশাসক অবগত আছেন। মাঠ ব্যবহারের অনুমতি স্কুল কর্তৃপক্ষ জানে।
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে শুধু বিষাক্ত গ্যাসে নয়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণেও তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
১ ঘণ্টা আগেফারহানা জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি মেহেরপুর শহরের পেয়াদাপাড়ায়। নিহত শিক্ষার্থীর স্বামী রাইহানুল ইসলাম জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে শহরের পেয়াদাপাড়া থেকে স্ত্রী ফারহানাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি রামদাসপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাত্র ১৫ দিনের চাকরি। সংসারের হাল ধরতে চাওয়া তরুণী নারগিস আক্তারের স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল! পোড়া শরীর এতটাই বিকৃত যে মুখ দেখে কেউ চিনতে পারেননি। কিন্তু বাবা কখনো সন্তানকে চিনতে ভুল করেন না! পায়ের নূপুর দেখে মেয়ের লাশ শনাক্ত করলেন মো. ওয়ালিউল্লাহ।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি রাসায়নিক গুদামে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে