বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক পাঁচজন হলেন—বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের কনস্টেবল (গাড়িচালক) আল হাদী (২৭), কলেজ-ছাত্র তারেক রহমান (২৫), শাহরিয়ার রহমান (২৬), আবিদ হাসান (২৬), সাদিক আকবর (২৬) ও আব্দুল্লাহ (১৮)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এপিবিএন সদস্য আল হাদীর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার চারালকান্দি গ্রামে। পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর সঙ্গে তাঁর পরিবারের বিরোধ ছিল। আটক ব্যক্তিরা বুধবার রাতে এপিবিএনের ডাবল কেবিন পিকআপ নিয়ে কাতলাহার গ্রামে যান। সেখানে তারা নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগ তুলে শফিকুরের ছেলে ওয়ালিদকে আটকের চেষ্টা করেন। এ সময় ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান তাদের ৭০ হাজার টাকা দিয়ে রক্ষা পান। পরে শফিকুর রহমান জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি জানান। এরপর গাবতলী ও সদর থানার পুলিশ পিকআপটি আটকের জন্য অভিযানে নামে। রাত দেড়টার দিকে সাবগ্রাম দ্বিতীয় বাইপাসে পুলিশের পিকআপটি আটক করে সদর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়।
থানা হাজতে আটক এপিবিএন সদস্য আল হাদী বলেন, ‘ওয়ালিদ অনলাইন জুয়ায় টাকা লাগায়। তাঁকে পুলিশের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের জন্য পুলিশের গাড়ি নিয়ে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে যাই। এরপর ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান স্বেচ্ছায় আমাদের ৭০ হাজার টাকা দেন। টাকা নিয়ে ফেরার পথে সদর থানার পুলিশ আমাদের আটক করে।’
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা বলেন, এপিবিএন সদস্য আলহাদীর পরিবারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর বিরোধ ছিল। তাকে ভয় দেখানোর জন্য তারা পুলিশের গাড়ি নিয়ে সেখানে যায়। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের অধিনায়ক (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) শহীদ আবু সরোয়ার জানান, ড্রাইভার কনস্টেবল আল হাদী কাউকে না জানিয়ে সরকারি গাড়ি নিয়ে নিজ দায়িত্বে বাইরে যান। পরে বগুড়া জেলা পুলিশের হাতে আটক হয়ে সদর থানা হেফাজতে রয়েছেন। সরকারি গাড়িটি জেলা পুলিশ এপিবিএনে হস্তান্তর করেছে। কনস্টেবল আল হাদীর বিরুদ্ধে আইনগত এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও খবর পড়ুন:
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক পাঁচজন হলেন—বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের কনস্টেবল (গাড়িচালক) আল হাদী (২৭), কলেজ-ছাত্র তারেক রহমান (২৫), শাহরিয়ার রহমান (২৬), আবিদ হাসান (২৬), সাদিক আকবর (২৬) ও আব্দুল্লাহ (১৮)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এপিবিএন সদস্য আল হাদীর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার চারালকান্দি গ্রামে। পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর সঙ্গে তাঁর পরিবারের বিরোধ ছিল। আটক ব্যক্তিরা বুধবার রাতে এপিবিএনের ডাবল কেবিন পিকআপ নিয়ে কাতলাহার গ্রামে যান। সেখানে তারা নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগ তুলে শফিকুরের ছেলে ওয়ালিদকে আটকের চেষ্টা করেন। এ সময় ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান তাদের ৭০ হাজার টাকা দিয়ে রক্ষা পান। পরে শফিকুর রহমান জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি জানান। এরপর গাবতলী ও সদর থানার পুলিশ পিকআপটি আটকের জন্য অভিযানে নামে। রাত দেড়টার দিকে সাবগ্রাম দ্বিতীয় বাইপাসে পুলিশের পিকআপটি আটক করে সদর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়।
থানা হাজতে আটক এপিবিএন সদস্য আল হাদী বলেন, ‘ওয়ালিদ অনলাইন জুয়ায় টাকা লাগায়। তাঁকে পুলিশের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের জন্য পুলিশের গাড়ি নিয়ে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে যাই। এরপর ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান স্বেচ্ছায় আমাদের ৭০ হাজার টাকা দেন। টাকা নিয়ে ফেরার পথে সদর থানার পুলিশ আমাদের আটক করে।’
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা বলেন, এপিবিএন সদস্য আলহাদীর পরিবারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর বিরোধ ছিল। তাকে ভয় দেখানোর জন্য তারা পুলিশের গাড়ি নিয়ে সেখানে যায়। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের অধিনায়ক (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) শহীদ আবু সরোয়ার জানান, ড্রাইভার কনস্টেবল আল হাদী কাউকে না জানিয়ে সরকারি গাড়ি নিয়ে নিজ দায়িত্বে বাইরে যান। পরে বগুড়া জেলা পুলিশের হাতে আটক হয়ে সদর থানা হেফাজতে রয়েছেন। সরকারি গাড়িটি জেলা পুলিশ এপিবিএনে হস্তান্তর করেছে। কনস্টেবল আল হাদীর বিরুদ্ধে আইনগত এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও খবর পড়ুন:
বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক পাঁচজন হলেন—বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের কনস্টেবল (গাড়িচালক) আল হাদী (২৭), কলেজ-ছাত্র তারেক রহমান (২৫), শাহরিয়ার রহমান (২৬), আবিদ হাসান (২৬), সাদিক আকবর (২৬) ও আব্দুল্লাহ (১৮)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এপিবিএন সদস্য আল হাদীর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার চারালকান্দি গ্রামে। পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর সঙ্গে তাঁর পরিবারের বিরোধ ছিল। আটক ব্যক্তিরা বুধবার রাতে এপিবিএনের ডাবল কেবিন পিকআপ নিয়ে কাতলাহার গ্রামে যান। সেখানে তারা নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগ তুলে শফিকুরের ছেলে ওয়ালিদকে আটকের চেষ্টা করেন। এ সময় ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান তাদের ৭০ হাজার টাকা দিয়ে রক্ষা পান। পরে শফিকুর রহমান জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি জানান। এরপর গাবতলী ও সদর থানার পুলিশ পিকআপটি আটকের জন্য অভিযানে নামে। রাত দেড়টার দিকে সাবগ্রাম দ্বিতীয় বাইপাসে পুলিশের পিকআপটি আটক করে সদর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়।
থানা হাজতে আটক এপিবিএন সদস্য আল হাদী বলেন, ‘ওয়ালিদ অনলাইন জুয়ায় টাকা লাগায়। তাঁকে পুলিশের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের জন্য পুলিশের গাড়ি নিয়ে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে যাই। এরপর ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান স্বেচ্ছায় আমাদের ৭০ হাজার টাকা দেন। টাকা নিয়ে ফেরার পথে সদর থানার পুলিশ আমাদের আটক করে।’
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা বলেন, এপিবিএন সদস্য আলহাদীর পরিবারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর বিরোধ ছিল। তাকে ভয় দেখানোর জন্য তারা পুলিশের গাড়ি নিয়ে সেখানে যায়। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের অধিনায়ক (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) শহীদ আবু সরোয়ার জানান, ড্রাইভার কনস্টেবল আল হাদী কাউকে না জানিয়ে সরকারি গাড়ি নিয়ে নিজ দায়িত্বে বাইরে যান। পরে বগুড়া জেলা পুলিশের হাতে আটক হয়ে সদর থানা হেফাজতে রয়েছেন। সরকারি গাড়িটি জেলা পুলিশ এপিবিএনে হস্তান্তর করেছে। কনস্টেবল আল হাদীর বিরুদ্ধে আইনগত এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও খবর পড়ুন:
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক পাঁচজন হলেন—বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের কনস্টেবল (গাড়িচালক) আল হাদী (২৭), কলেজ-ছাত্র তারেক রহমান (২৫), শাহরিয়ার রহমান (২৬), আবিদ হাসান (২৬), সাদিক আকবর (২৬) ও আব্দুল্লাহ (১৮)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এপিবিএন সদস্য আল হাদীর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার চারালকান্দি গ্রামে। পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর সঙ্গে তাঁর পরিবারের বিরোধ ছিল। আটক ব্যক্তিরা বুধবার রাতে এপিবিএনের ডাবল কেবিন পিকআপ নিয়ে কাতলাহার গ্রামে যান। সেখানে তারা নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে জুয়া খেলার অভিযোগ তুলে শফিকুরের ছেলে ওয়ালিদকে আটকের চেষ্টা করেন। এ সময় ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান তাদের ৭০ হাজার টাকা দিয়ে রক্ষা পান। পরে শফিকুর রহমান জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি জানান। এরপর গাবতলী ও সদর থানার পুলিশ পিকআপটি আটকের জন্য অভিযানে নামে। রাত দেড়টার দিকে সাবগ্রাম দ্বিতীয় বাইপাসে পুলিশের পিকআপটি আটক করে সদর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়।
থানা হাজতে আটক এপিবিএন সদস্য আল হাদী বলেন, ‘ওয়ালিদ অনলাইন জুয়ায় টাকা লাগায়। তাঁকে পুলিশের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের জন্য পুলিশের গাড়ি নিয়ে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে যাই। এরপর ওয়ালিদের বাবা শফিকুর রহমান স্বেচ্ছায় আমাদের ৭০ হাজার টাকা দেন। টাকা নিয়ে ফেরার পথে সদর থানার পুলিশ আমাদের আটক করে।’
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) জেদান আল মুসা বলেন, এপিবিএন সদস্য আলহাদীর পরিবারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কাতলাহার গ্রামের শফিকুর রহমান টুর বিরোধ ছিল। তাকে ভয় দেখানোর জন্য তারা পুলিশের গাড়ি নিয়ে সেখানে যায়। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়া ৪র্থ এপিবিএনের অধিনায়ক (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) শহীদ আবু সরোয়ার জানান, ড্রাইভার কনস্টেবল আল হাদী কাউকে না জানিয়ে সরকারি গাড়ি নিয়ে নিজ দায়িত্বে বাইরে যান। পরে বগুড়া জেলা পুলিশের হাতে আটক হয়ে সদর থানা হেফাজতে রয়েছেন। সরকারি গাড়িটি জেলা পুলিশ এপিবিএনে হস্তান্তর করেছে। কনস্টেবল আল হাদীর বিরুদ্ধে আইনগত এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও খবর পড়ুন:
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান (১৯) ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০) দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে
১০ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কিশোরীকে রেস্টুরেন্টে ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামিসহ আরও দুজন পলাতক রয়েছেন।
১৩ মিনিট আগেকার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেন একদল যুবক। নগরীর নিউমার্কেট দোস্ত বিল্ডিংয়ের কার্যালয়টিতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ভাঙচুর সম্পর্কে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ঘটনাস্থল থেকে ২০০ গজ দূরে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৭ মিনিট আগেরাজশাহীর গোদাগাড়ী থানা-পুলিশ ৫টি সোনার বার উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম মোশারফ হোসেন (২০)। তিনি সোনা চোরাকারবারি বলছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান (১৯) ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০) দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাঁরা জবানবন্দি দেন।
বিকেলে বংশাল থানা-পুলিশ তিনজনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বংশাল থানার এসআই মো. আশরাফ হোসেন তিনজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার জন্য আবেদন করেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই তিনজনের পরিকল্পনায় জোবায়েদকে হত্যা করা হয় বলে গ্রেপ্তারের পর তাঁরা জানান। তাঁরা আদালতেও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক।
পরে তিনজনই ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান, মাসুম মিয়া ও জুয়েল রানার খাস কামরায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
আসামি মাহির জবানবন্দি দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের কাছে। জোবায়েদের ছাত্রী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া ও আয়লান মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানার কাছে জবানবন্দি দেন। বিকেল থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত তাঁরা জবানবন্দি দেন।
আদালতের বংশাল থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই তানভীর মোর্শেদ চৌধুরী জবানবন্দির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জোবায়েদ খুন হওয়ার পর ওই দিন রাতেই তাঁর ছাত্রীকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও শান্তিনগর থেকে অপর দুজনকে আটক করে পুলিশ। আজ সকালে বংশাল থানায় মামলা করেন জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত।
মামলায় জোবায়েদের ছাত্রী, তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লানকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও চার–পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
জবানবন্দিতে যা বলেছেন তিনজন
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর থানা হেফাজতে তাঁদের মুখোমুখি করা হয়। পুলিশের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে তাঁরা হত্যার দায় স্বীকার করেন। পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে তাঁরা যা বলেছেন, আদালতে সে রকম স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।
প্রত্যেকে জবানবন্দিতে বলেছেন, এই হত্যাকাণ্ড তাঁরা সংঘটিত করেছেন পরিকল্পিতভাবে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁরা জোবায়েদকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা করেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান (১৯) ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০) দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাঁরা জবানবন্দি দেন।
বিকেলে বংশাল থানা-পুলিশ তিনজনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বংশাল থানার এসআই মো. আশরাফ হোসেন তিনজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার জন্য আবেদন করেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই তিনজনের পরিকল্পনায় জোবায়েদকে হত্যা করা হয় বলে গ্রেপ্তারের পর তাঁরা জানান। তাঁরা আদালতেও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক।
পরে তিনজনই ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান, মাসুম মিয়া ও জুয়েল রানার খাস কামরায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
আসামি মাহির জবানবন্দি দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের কাছে। জোবায়েদের ছাত্রী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া ও আয়লান মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানার কাছে জবানবন্দি দেন। বিকেল থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত তাঁরা জবানবন্দি দেন।
আদালতের বংশাল থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই তানভীর মোর্শেদ চৌধুরী জবানবন্দির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জোবায়েদ খুন হওয়ার পর ওই দিন রাতেই তাঁর ছাত্রীকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও শান্তিনগর থেকে অপর দুজনকে আটক করে পুলিশ। আজ সকালে বংশাল থানায় মামলা করেন জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত।
মামলায় জোবায়েদের ছাত্রী, তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লানকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও চার–পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
জবানবন্দিতে যা বলেছেন তিনজন
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর থানা হেফাজতে তাঁদের মুখোমুখি করা হয়। পুলিশের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে তাঁরা হত্যার দায় স্বীকার করেন। পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে তাঁরা যা বলেছেন, আদালতে সে রকম স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।
প্রত্যেকে জবানবন্দিতে বলেছেন, এই হত্যাকাণ্ড তাঁরা সংঘটিত করেছেন পরিকল্পিতভাবে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁরা জোবায়েদকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা করেন।
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের
০৩ জুলাই ২০২৫সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কিশোরীকে রেস্টুরেন্টে ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামিসহ আরও দুজন পলাতক রয়েছেন।
১৩ মিনিট আগেকার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেন একদল যুবক। নগরীর নিউমার্কেট দোস্ত বিল্ডিংয়ের কার্যালয়টিতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ভাঙচুর সম্পর্কে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ঘটনাস্থল থেকে ২০০ গজ দূরে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৭ মিনিট আগেরাজশাহীর গোদাগাড়ী থানা-পুলিশ ৫টি সোনার বার উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম মোশারফ হোসেন (২০)। তিনি সোনা চোরাকারবারি বলছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কিশোরীকে রেস্টুরেন্টে ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামিসহ আরও দুজন পলাতক রয়েছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার জামতৈল গ্রামের আলমের ছেলে মো. আকাশ (২১), নান্নু সরকারের ছেলে মো. আতিক (২৩) এবং কর্ণসুতি গ্রামের জাহাঙ্গীর প্রামাণিকের ছেলে নাজমুল হক নয়ন (২০)।
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ বলেন, গ্রেপ্তার তিনজনকে আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার জামতৈল বাজার এলাকা থেকে আকাশ ও আতিককে এবং পরে নাজমুল হক নয়নকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কর্ণসুতি গ্রামের এক কিশোরীকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নিয়ে উপজেলার জামতৈল সেন্ট্রাল পার্কসংলগ্ন ‘ডেরা ফাস্ট ফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে’ ধর্ষণ করা হয়। ওই ঘটনায় কিশোরীর মা গতকাল কামারখন্দ থানায় ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেন।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কিশোরীকে রেস্টুরেন্টে ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামিসহ আরও দুজন পলাতক রয়েছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার জামতৈল গ্রামের আলমের ছেলে মো. আকাশ (২১), নান্নু সরকারের ছেলে মো. আতিক (২৩) এবং কর্ণসুতি গ্রামের জাহাঙ্গীর প্রামাণিকের ছেলে নাজমুল হক নয়ন (২০)।
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ বলেন, গ্রেপ্তার তিনজনকে আজ মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার জামতৈল বাজার এলাকা থেকে আকাশ ও আতিককে এবং পরে নাজমুল হক নয়নকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কর্ণসুতি গ্রামের এক কিশোরীকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নিয়ে উপজেলার জামতৈল সেন্ট্রাল পার্কসংলগ্ন ‘ডেরা ফাস্ট ফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে’ ধর্ষণ করা হয়। ওই ঘটনায় কিশোরীর মা গতকাল কামারখন্দ থানায় ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেন।
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের
০৩ জুলাই ২০২৫জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান (১৯) ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০) দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে
১০ মিনিট আগেকার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেন একদল যুবক। নগরীর নিউমার্কেট দোস্ত বিল্ডিংয়ের কার্যালয়টিতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ভাঙচুর সম্পর্কে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ঘটনাস্থল থেকে ২০০ গজ দূরে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৭ মিনিট আগেরাজশাহীর গোদাগাড়ী থানা-পুলিশ ৫টি সোনার বার উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম মোশারফ হোসেন (২০)। তিনি সোনা চোরাকারবারি বলছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেন একদল যুবক। নগরীর নিউমার্কেট দোস্ত বিল্ডিংয়ের কার্যালয়টিতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ভাঙচুর সম্পর্কে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ঘটনাস্থল থেকে ২০০ গজ দূরে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
আব্দুল মালেক নামের স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, বিকেলে ৩০-৪০ জনের একটি দল এসে দোস্ত বিল্ডিংয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। ভাঙচুর শেষে তারা ভবনটিতে থাকা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ ও মুজিব সেনা কার্যালয়ে প্রবেশ করে। তাদের হাতে হকিস্টিক ও লাঠিসোঁটা ছিল।
এ সময় আওয়ামী লীগ কার্যালয়টি ভাঙচুর চালিয়ে তছনছ করে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে কার্যালয় দুটি তালা দেওয়া ছিল বলে জানান স্থানীয় ওই দোকানদার। ভাঙচুর করতে আসা যুবকদের সঙ্গে বিল্ডিংয়ের লিজ দাবিদার জাকির হোসেনও উপস্থিত ছিলেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মহানগর সমন্বয় কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী আরিফ মঈনুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে ভবনটিতে অবৈধভাবে দখল করে কার্যালয় পরিচালনা করে আসছিল আওয়ামী লীগ। সরকার পতনের পর কিছুদিন কার্যালয়টি বন্ধ ছিল। কিন্তু কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা তিন-চার মাস ধরে রাতের বেলায় কার্যালয়টিতে বসে মিটিং করে। বৃহত্তর চট্টগ্রামের সব নাশতার পরিকল্পনা হয় এই কার্যালয় থেকে।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর ‘৩৬ জুলাই’ নামের একটি সংগঠনের লোকজন কার্যালয়টিতে তল্লাশি করে। এই সময় কার্যালয়টিতে সম্প্রতি সময়ে মিটিং করার নমুনা হিসেবে ড্রিংকিং ওয়াটার, বিছানা, চেয়ার টেবিল, শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও ইন্দিরা গান্ধীর ছবি পাওয়া গেছে বলে জানান এনসিপির এই নেতা।
অপর দিকে ঘটনাস্থলের কাছে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু আগে রাতে এই বিষয়ে খবর পেয়েছি। আমরা খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে এই ঘটনায় আমাদের কাছে কেউ অভিযোগ করেনি।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরীর নিউমার্কেট মোড়ের দোস্ত বিল্ডিংয়ে আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের ৪১টি কার্যালয় রয়েছে। ভবনটির প্রকৃত মালিক একজন বিহারি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যিনি দেশত্যাগ করেন।
এর পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভবনটি দখল করে নিজেদের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। মাঝখানে ১৯৯১ সালে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন জাকির নামের এক ব্যক্তিকে লিজ দিলেও বিভিন্ন আইনি জটিলতায় তিনি দখল নিতে পারেননি। ভবনটি নিয়ে লিজ পাওয়া ব্যক্তি ও দখলদারদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কমপক্ষে চারটি মামলা চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেন একদল যুবক। নগরীর নিউমার্কেট দোস্ত বিল্ডিংয়ের কার্যালয়টিতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ভাঙচুর সম্পর্কে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ঘটনাস্থল থেকে ২০০ গজ দূরে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
আব্দুল মালেক নামের স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, বিকেলে ৩০-৪০ জনের একটি দল এসে দোস্ত বিল্ডিংয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। ভাঙচুর শেষে তারা ভবনটিতে থাকা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ ও মুজিব সেনা কার্যালয়ে প্রবেশ করে। তাদের হাতে হকিস্টিক ও লাঠিসোঁটা ছিল।
এ সময় আওয়ামী লীগ কার্যালয়টি ভাঙচুর চালিয়ে তছনছ করে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে কার্যালয় দুটি তালা দেওয়া ছিল বলে জানান স্থানীয় ওই দোকানদার। ভাঙচুর করতে আসা যুবকদের সঙ্গে বিল্ডিংয়ের লিজ দাবিদার জাকির হোসেনও উপস্থিত ছিলেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মহানগর সমন্বয় কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী আরিফ মঈনুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে ভবনটিতে অবৈধভাবে দখল করে কার্যালয় পরিচালনা করে আসছিল আওয়ামী লীগ। সরকার পতনের পর কিছুদিন কার্যালয়টি বন্ধ ছিল। কিন্তু কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা তিন-চার মাস ধরে রাতের বেলায় কার্যালয়টিতে বসে মিটিং করে। বৃহত্তর চট্টগ্রামের সব নাশতার পরিকল্পনা হয় এই কার্যালয় থেকে।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর ‘৩৬ জুলাই’ নামের একটি সংগঠনের লোকজন কার্যালয়টিতে তল্লাশি করে। এই সময় কার্যালয়টিতে সম্প্রতি সময়ে মিটিং করার নমুনা হিসেবে ড্রিংকিং ওয়াটার, বিছানা, চেয়ার টেবিল, শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও ইন্দিরা গান্ধীর ছবি পাওয়া গেছে বলে জানান এনসিপির এই নেতা।
অপর দিকে ঘটনাস্থলের কাছে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু আগে রাতে এই বিষয়ে খবর পেয়েছি। আমরা খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে এই ঘটনায় আমাদের কাছে কেউ অভিযোগ করেনি।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরীর নিউমার্কেট মোড়ের দোস্ত বিল্ডিংয়ে আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের ৪১টি কার্যালয় রয়েছে। ভবনটির প্রকৃত মালিক একজন বিহারি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যিনি দেশত্যাগ করেন।
এর পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভবনটি দখল করে নিজেদের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। মাঝখানে ১৯৯১ সালে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন জাকির নামের এক ব্যক্তিকে লিজ দিলেও বিভিন্ন আইনি জটিলতায় তিনি দখল নিতে পারেননি। ভবনটি নিয়ে লিজ পাওয়া ব্যক্তি ও দখলদারদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কমপক্ষে চারটি মামলা চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের
০৩ জুলাই ২০২৫জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান (১৯) ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০) দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে
১০ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কিশোরীকে রেস্টুরেন্টে ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামিসহ আরও দুজন পলাতক রয়েছেন।
১৩ মিনিট আগেরাজশাহীর গোদাগাড়ী থানা-পুলিশ ৫টি সোনার বার উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম মোশারফ হোসেন (২০)। তিনি সোনা চোরাকারবারি বলছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানা-পুলিশ ৫টি সোনার বার উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম মোশারফ হোসেন (২০)। তিনি সোনা চোরাকারবারি বলছে পুলিশ।
মোশারফের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বকচর গ্রামে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
রফিকুল আলম বলেন, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গোদাগাড়ী পৌরসভার হাটপাড়া ঘাটসংলগ্ন পদ্মা নদীর পাশে অভিযান চালিয়ে ৫টি সোনার বারসহ মোশারফকে আটক করা হয়।
কালো স্কচটেপে মোড়ানো ৫টি সোনার বার কাটা অবস্থায় ছিল। এগুলোর ওজন ২৯৪ দশমিক ১৩ গ্রাম। তিনি আরও জানান, অভিযানের সময় সোনা চোরাকারবারি চক্রের আরও দুই সদস্য ডাবলু ও জাহিদ কৌশলে পালিয়ে যায়। এ নিয়ে মামলা করা হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানা-পুলিশ ৫টি সোনার বার উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম মোশারফ হোসেন (২০)। তিনি সোনা চোরাকারবারি বলছে পুলিশ।
মোশারফের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বকচর গ্রামে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
রফিকুল আলম বলেন, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গোদাগাড়ী পৌরসভার হাটপাড়া ঘাটসংলগ্ন পদ্মা নদীর পাশে অভিযান চালিয়ে ৫টি সোনার বারসহ মোশারফকে আটক করা হয়।
কালো স্কচটেপে মোড়ানো ৫টি সোনার বার কাটা অবস্থায় ছিল। এগুলোর ওজন ২৯৪ দশমিক ১৩ গ্রাম। তিনি আরও জানান, অভিযানের সময় সোনা চোরাকারবারি চক্রের আরও দুই সদস্য ডাবলু ও জাহিদ কৌশলে পালিয়ে যায়। এ নিয়ে মামলা করা হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বগুড়ায় আটকের ভয় দেখিয়ে ৭০ হাজার টাকা নিয়ে ফেরার পথে পুলিশের পিকআপসহ ছয়জন ধরা পড়েছেন পুলিশের হাতে। এর মধ্যে একজন আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন) সদস্য। বাকিরা বগুড়া সরকারি আজিজুল হক ও সোনাতলার সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের ছাত্র। বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে তাদের
০৩ জুলাই ২০২৫জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর বন্ধু মো. মাহির রহমান (১৯) ও মাহিরের বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়লান (২০) দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে
১০ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কিশোরীকে রেস্টুরেন্টে ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামিসহ আরও দুজন পলাতক রয়েছেন।
১৩ মিনিট আগেকার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেন একদল যুবক। নগরীর নিউমার্কেট দোস্ত বিল্ডিংয়ের কার্যালয়টিতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ ভাঙচুর চালানো হয়। তবে ভাঙচুর সম্পর্কে কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ঘটনাস্থল থেকে ২০০ গজ দূরে থাকা কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৭ মিনিট আগে