মো. সাইফুল ইসলাম আকাশ বোরহানউদ্দিন (ভোলা)

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
মশারি জাল, বিহিন্দীসহ বিভিন্ন ধরনের জাল দিয়ে চিংড়ির রেণু আহরণের সময় অন্য মাছের পোনাও ধ্বংস হচ্ছে। এসব রেণু ড্রাম ও পাতিলে ভরে একটি প্রভাবশালী চক্র খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে আসছে।
অভিযোগ উঠেছে, রেণু রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যদের যোগসাজশে জেলেরা এসব রেণু আহরণ করছেন। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁরা বলছেন, রেণু সংরক্ষণে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ভোলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, একটি রেণু আহরণের জন্য অন্য প্রজাতির ৯ থেকে ১২টি পোনা ধ্বংস হয়। এ ছাড়া ২০০ প্রজাতির মাছ ও বিভিন্ন প্রকার জলজ প্রাণীর খাদ্যকণা ধ্বংস হয়। যে কারণে মেঘনা নদীতে অন্য প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দিনে দিনে বাড়ছে। এসব বিবেচনায় নিয়ে ২০০১ সালে সরকার বাগদা ও গলদার রেণু আহরণ ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
ভোলার বিভিন্ন উপজেলার মেঘনা নদীর পাড় ঘুরে দেখা গেছে, অন্তত ৯-১০ হাজার শিশু-কিশোরসহ নারী-পুরুষ রাতদিন মেঘনা ও মেঘনার ডুবোচরের বিভিন্ন স্থান থেকে গলদা ও বাগদার রেণু ধরছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও জেলেদের অভিযোগ, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, ভোলা সদর, তজুমদ্দিন, লালমোহন ও চরফ্যাশনের প্রভাবশালীরা এই রেণু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন। প্রভাবশালী ও আড়তদাররা দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে অভাবগ্রস্ত লোকজনকে দিয়ে রেণু আহরণ করাচ্ছেন।
সম্প্রতি মেঘনার তীরবর্তী বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা গেছে, অসংখ্য মানুষ রেণু শিকারের সঙ্গে শত শত প্রজাতির মাছ নিধন করছেন।
জানতে চাইলে রেণু সংগ্রহকারী একাধিক জেলে জানান, তাঁরা অবাধে রেণু সংগ্রহ করলেও কেউ বাধা দিচ্ছে না। স্থানীয় প্রশাসনকে ১৫ দিন বা এক মাস পরপর টাকা দিতে হয়। টাকা না দিলে শাস্তির মুখে পড়তে হয়। জেলেরা প্রতি হাজার রেণু ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি করেন। তবে এর বাজারমূল্য ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা বলে তাঁরা জানান।
রেণু আহরণের ঘাটগুলোর মধ্যে রয়েছে বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিমুদ্দিন ঘাট, মৃজাকালু মাছঘাট, স্লুইসগেট ঘাট, নবাব মিয়ার হাটঘাট, আলীমুদ্দিন ঘাট ও বাংলাবাজার ঘাট; তজুমদ্দিনের সোনাপুর স্লুইসঘাট, তজুমদ্দিন মাছঘাট; লালমোহনের কাটাখালী ঘাট, মঙ্গল সিকদার ঘাট, বাতির খাল ঘাট; চরফ্যাশনের বেতুয়া ঘাট, চরফ্যাশন বড় স্লুইসঘাট (বেতুয়া) ও দক্ষিণ আইচা পাঁচ কপাট ঘাট।
জেলেরা জানান, প্রতিবার জাল ফেলে সাত থেকে আটটি রেণু পেলেও তার সঙ্গে উঠে আসছে শত শত প্রজাতির অসংখ্য মাছের পোনা। চিংড়ির পোনা আলাদা করে ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, কলস ও অন্যান্য পাত্রে জিইয়ে রাখলেও অন্য প্রজাতির মাছের পোনাগুলো ডাঙায় অথবা চরে ফেলে দেওয়ায় সেগুলো মারা যাচ্ছে। এ ছাড়া মেঘনার বেড়িবাঁধের ওপর চরফ্যাশন, লালমোহন তজুমদ্দিন, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান উপজেলার সীমানার মধ্যে কয়েক শ রেণু কেনার অস্থায়ী অবৈধ আড়ত দেখা গেছে। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, কতিপয় প্রভাবশালী দালাল জেলেদের একপ্রকার জোরপূর্বক বিহিন্দী জাল, মশারি জাল ও কারেন্ট জাল দিয়ে রেণু নিধন করাচ্ছেন। ট্রলারে করে প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত লালমোহনের গজারিয়া খালগোড়া, নাজিপুর লঞ্চঘাট, দেবীর চর এলাকা দিয়ে রেণু পাচার হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘আমরা দৌলতখানে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। এ ছাড়া বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশনে কঠোর অভিযান চালানো হবে। তবে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কিছু জানা নেই।’
জেলা কোস্ট গার্ডের দক্ষিণ জোনের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘অবৈধভাবে গলদা ও বাগদার অভিযান চলমান রয়েছে। আমাদের কেউ টাকা নেওয়ার সঙ্গে জড়িত নন। তবে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশাল অঞ্চলের নৌ পুলিশ সুপার কফিল উদ্দিন বলেন, ‘রেণু আহরণ বন্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে নৌ পুলিশের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
মশারি জাল, বিহিন্দীসহ বিভিন্ন ধরনের জাল দিয়ে চিংড়ির রেণু আহরণের সময় অন্য মাছের পোনাও ধ্বংস হচ্ছে। এসব রেণু ড্রাম ও পাতিলে ভরে একটি প্রভাবশালী চক্র খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে আসছে।
অভিযোগ উঠেছে, রেণু রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যদের যোগসাজশে জেলেরা এসব রেণু আহরণ করছেন। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁরা বলছেন, রেণু সংরক্ষণে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ভোলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, একটি রেণু আহরণের জন্য অন্য প্রজাতির ৯ থেকে ১২টি পোনা ধ্বংস হয়। এ ছাড়া ২০০ প্রজাতির মাছ ও বিভিন্ন প্রকার জলজ প্রাণীর খাদ্যকণা ধ্বংস হয়। যে কারণে মেঘনা নদীতে অন্য প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দিনে দিনে বাড়ছে। এসব বিবেচনায় নিয়ে ২০০১ সালে সরকার বাগদা ও গলদার রেণু আহরণ ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
ভোলার বিভিন্ন উপজেলার মেঘনা নদীর পাড় ঘুরে দেখা গেছে, অন্তত ৯-১০ হাজার শিশু-কিশোরসহ নারী-পুরুষ রাতদিন মেঘনা ও মেঘনার ডুবোচরের বিভিন্ন স্থান থেকে গলদা ও বাগদার রেণু ধরছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও জেলেদের অভিযোগ, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, ভোলা সদর, তজুমদ্দিন, লালমোহন ও চরফ্যাশনের প্রভাবশালীরা এই রেণু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন। প্রভাবশালী ও আড়তদাররা দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে অভাবগ্রস্ত লোকজনকে দিয়ে রেণু আহরণ করাচ্ছেন।
সম্প্রতি মেঘনার তীরবর্তী বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা গেছে, অসংখ্য মানুষ রেণু শিকারের সঙ্গে শত শত প্রজাতির মাছ নিধন করছেন।
জানতে চাইলে রেণু সংগ্রহকারী একাধিক জেলে জানান, তাঁরা অবাধে রেণু সংগ্রহ করলেও কেউ বাধা দিচ্ছে না। স্থানীয় প্রশাসনকে ১৫ দিন বা এক মাস পরপর টাকা দিতে হয়। টাকা না দিলে শাস্তির মুখে পড়তে হয়। জেলেরা প্রতি হাজার রেণু ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি করেন। তবে এর বাজারমূল্য ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা বলে তাঁরা জানান।
রেণু আহরণের ঘাটগুলোর মধ্যে রয়েছে বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিমুদ্দিন ঘাট, মৃজাকালু মাছঘাট, স্লুইসগেট ঘাট, নবাব মিয়ার হাটঘাট, আলীমুদ্দিন ঘাট ও বাংলাবাজার ঘাট; তজুমদ্দিনের সোনাপুর স্লুইসঘাট, তজুমদ্দিন মাছঘাট; লালমোহনের কাটাখালী ঘাট, মঙ্গল সিকদার ঘাট, বাতির খাল ঘাট; চরফ্যাশনের বেতুয়া ঘাট, চরফ্যাশন বড় স্লুইসঘাট (বেতুয়া) ও দক্ষিণ আইচা পাঁচ কপাট ঘাট।
জেলেরা জানান, প্রতিবার জাল ফেলে সাত থেকে আটটি রেণু পেলেও তার সঙ্গে উঠে আসছে শত শত প্রজাতির অসংখ্য মাছের পোনা। চিংড়ির পোনা আলাদা করে ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, কলস ও অন্যান্য পাত্রে জিইয়ে রাখলেও অন্য প্রজাতির মাছের পোনাগুলো ডাঙায় অথবা চরে ফেলে দেওয়ায় সেগুলো মারা যাচ্ছে। এ ছাড়া মেঘনার বেড়িবাঁধের ওপর চরফ্যাশন, লালমোহন তজুমদ্দিন, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান উপজেলার সীমানার মধ্যে কয়েক শ রেণু কেনার অস্থায়ী অবৈধ আড়ত দেখা গেছে। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, কতিপয় প্রভাবশালী দালাল জেলেদের একপ্রকার জোরপূর্বক বিহিন্দী জাল, মশারি জাল ও কারেন্ট জাল দিয়ে রেণু নিধন করাচ্ছেন। ট্রলারে করে প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত লালমোহনের গজারিয়া খালগোড়া, নাজিপুর লঞ্চঘাট, দেবীর চর এলাকা দিয়ে রেণু পাচার হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘আমরা দৌলতখানে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। এ ছাড়া বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশনে কঠোর অভিযান চালানো হবে। তবে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কিছু জানা নেই।’
জেলা কোস্ট গার্ডের দক্ষিণ জোনের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘অবৈধভাবে গলদা ও বাগদার অভিযান চলমান রয়েছে। আমাদের কেউ টাকা নেওয়ার সঙ্গে জড়িত নন। তবে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশাল অঞ্চলের নৌ পুলিশ সুপার কফিল উদ্দিন বলেন, ‘রেণু আহরণ বন্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে নৌ পুলিশের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মো. সাইফুল ইসলাম আকাশ বোরহানউদ্দিন (ভোলা)

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
মশারি জাল, বিহিন্দীসহ বিভিন্ন ধরনের জাল দিয়ে চিংড়ির রেণু আহরণের সময় অন্য মাছের পোনাও ধ্বংস হচ্ছে। এসব রেণু ড্রাম ও পাতিলে ভরে একটি প্রভাবশালী চক্র খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে আসছে।
অভিযোগ উঠেছে, রেণু রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যদের যোগসাজশে জেলেরা এসব রেণু আহরণ করছেন। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁরা বলছেন, রেণু সংরক্ষণে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ভোলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, একটি রেণু আহরণের জন্য অন্য প্রজাতির ৯ থেকে ১২টি পোনা ধ্বংস হয়। এ ছাড়া ২০০ প্রজাতির মাছ ও বিভিন্ন প্রকার জলজ প্রাণীর খাদ্যকণা ধ্বংস হয়। যে কারণে মেঘনা নদীতে অন্য প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দিনে দিনে বাড়ছে। এসব বিবেচনায় নিয়ে ২০০১ সালে সরকার বাগদা ও গলদার রেণু আহরণ ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
ভোলার বিভিন্ন উপজেলার মেঘনা নদীর পাড় ঘুরে দেখা গেছে, অন্তত ৯-১০ হাজার শিশু-কিশোরসহ নারী-পুরুষ রাতদিন মেঘনা ও মেঘনার ডুবোচরের বিভিন্ন স্থান থেকে গলদা ও বাগদার রেণু ধরছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও জেলেদের অভিযোগ, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, ভোলা সদর, তজুমদ্দিন, লালমোহন ও চরফ্যাশনের প্রভাবশালীরা এই রেণু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন। প্রভাবশালী ও আড়তদাররা দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে অভাবগ্রস্ত লোকজনকে দিয়ে রেণু আহরণ করাচ্ছেন।
সম্প্রতি মেঘনার তীরবর্তী বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা গেছে, অসংখ্য মানুষ রেণু শিকারের সঙ্গে শত শত প্রজাতির মাছ নিধন করছেন।
জানতে চাইলে রেণু সংগ্রহকারী একাধিক জেলে জানান, তাঁরা অবাধে রেণু সংগ্রহ করলেও কেউ বাধা দিচ্ছে না। স্থানীয় প্রশাসনকে ১৫ দিন বা এক মাস পরপর টাকা দিতে হয়। টাকা না দিলে শাস্তির মুখে পড়তে হয়। জেলেরা প্রতি হাজার রেণু ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি করেন। তবে এর বাজারমূল্য ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা বলে তাঁরা জানান।
রেণু আহরণের ঘাটগুলোর মধ্যে রয়েছে বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিমুদ্দিন ঘাট, মৃজাকালু মাছঘাট, স্লুইসগেট ঘাট, নবাব মিয়ার হাটঘাট, আলীমুদ্দিন ঘাট ও বাংলাবাজার ঘাট; তজুমদ্দিনের সোনাপুর স্লুইসঘাট, তজুমদ্দিন মাছঘাট; লালমোহনের কাটাখালী ঘাট, মঙ্গল সিকদার ঘাট, বাতির খাল ঘাট; চরফ্যাশনের বেতুয়া ঘাট, চরফ্যাশন বড় স্লুইসঘাট (বেতুয়া) ও দক্ষিণ আইচা পাঁচ কপাট ঘাট।
জেলেরা জানান, প্রতিবার জাল ফেলে সাত থেকে আটটি রেণু পেলেও তার সঙ্গে উঠে আসছে শত শত প্রজাতির অসংখ্য মাছের পোনা। চিংড়ির পোনা আলাদা করে ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, কলস ও অন্যান্য পাত্রে জিইয়ে রাখলেও অন্য প্রজাতির মাছের পোনাগুলো ডাঙায় অথবা চরে ফেলে দেওয়ায় সেগুলো মারা যাচ্ছে। এ ছাড়া মেঘনার বেড়িবাঁধের ওপর চরফ্যাশন, লালমোহন তজুমদ্দিন, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান উপজেলার সীমানার মধ্যে কয়েক শ রেণু কেনার অস্থায়ী অবৈধ আড়ত দেখা গেছে। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, কতিপয় প্রভাবশালী দালাল জেলেদের একপ্রকার জোরপূর্বক বিহিন্দী জাল, মশারি জাল ও কারেন্ট জাল দিয়ে রেণু নিধন করাচ্ছেন। ট্রলারে করে প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত লালমোহনের গজারিয়া খালগোড়া, নাজিপুর লঞ্চঘাট, দেবীর চর এলাকা দিয়ে রেণু পাচার হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘আমরা দৌলতখানে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। এ ছাড়া বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশনে কঠোর অভিযান চালানো হবে। তবে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কিছু জানা নেই।’
জেলা কোস্ট গার্ডের দক্ষিণ জোনের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘অবৈধভাবে গলদা ও বাগদার অভিযান চলমান রয়েছে। আমাদের কেউ টাকা নেওয়ার সঙ্গে জড়িত নন। তবে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশাল অঞ্চলের নৌ পুলিশ সুপার কফিল উদ্দিন বলেন, ‘রেণু আহরণ বন্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে নৌ পুলিশের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
মশারি জাল, বিহিন্দীসহ বিভিন্ন ধরনের জাল দিয়ে চিংড়ির রেণু আহরণের সময় অন্য মাছের পোনাও ধ্বংস হচ্ছে। এসব রেণু ড্রাম ও পাতিলে ভরে একটি প্রভাবশালী চক্র খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে আসছে।
অভিযোগ উঠেছে, রেণু রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যদের যোগসাজশে জেলেরা এসব রেণু আহরণ করছেন। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁরা বলছেন, রেণু সংরক্ষণে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ভোলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, একটি রেণু আহরণের জন্য অন্য প্রজাতির ৯ থেকে ১২টি পোনা ধ্বংস হয়। এ ছাড়া ২০০ প্রজাতির মাছ ও বিভিন্ন প্রকার জলজ প্রাণীর খাদ্যকণা ধ্বংস হয়। যে কারণে মেঘনা নদীতে অন্য প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দিনে দিনে বাড়ছে। এসব বিবেচনায় নিয়ে ২০০১ সালে সরকার বাগদা ও গলদার রেণু আহরণ ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
ভোলার বিভিন্ন উপজেলার মেঘনা নদীর পাড় ঘুরে দেখা গেছে, অন্তত ৯-১০ হাজার শিশু-কিশোরসহ নারী-পুরুষ রাতদিন মেঘনা ও মেঘনার ডুবোচরের বিভিন্ন স্থান থেকে গলদা ও বাগদার রেণু ধরছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও জেলেদের অভিযোগ, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, ভোলা সদর, তজুমদ্দিন, লালমোহন ও চরফ্যাশনের প্রভাবশালীরা এই রেণু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন। প্রভাবশালী ও আড়তদাররা দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে অভাবগ্রস্ত লোকজনকে দিয়ে রেণু আহরণ করাচ্ছেন।
সম্প্রতি মেঘনার তীরবর্তী বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা গেছে, অসংখ্য মানুষ রেণু শিকারের সঙ্গে শত শত প্রজাতির মাছ নিধন করছেন।
জানতে চাইলে রেণু সংগ্রহকারী একাধিক জেলে জানান, তাঁরা অবাধে রেণু সংগ্রহ করলেও কেউ বাধা দিচ্ছে না। স্থানীয় প্রশাসনকে ১৫ দিন বা এক মাস পরপর টাকা দিতে হয়। টাকা না দিলে শাস্তির মুখে পড়তে হয়। জেলেরা প্রতি হাজার রেণু ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি করেন। তবে এর বাজারমূল্য ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা বলে তাঁরা জানান।
রেণু আহরণের ঘাটগুলোর মধ্যে রয়েছে বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিমুদ্দিন ঘাট, মৃজাকালু মাছঘাট, স্লুইসগেট ঘাট, নবাব মিয়ার হাটঘাট, আলীমুদ্দিন ঘাট ও বাংলাবাজার ঘাট; তজুমদ্দিনের সোনাপুর স্লুইসঘাট, তজুমদ্দিন মাছঘাট; লালমোহনের কাটাখালী ঘাট, মঙ্গল সিকদার ঘাট, বাতির খাল ঘাট; চরফ্যাশনের বেতুয়া ঘাট, চরফ্যাশন বড় স্লুইসঘাট (বেতুয়া) ও দক্ষিণ আইচা পাঁচ কপাট ঘাট।
জেলেরা জানান, প্রতিবার জাল ফেলে সাত থেকে আটটি রেণু পেলেও তার সঙ্গে উঠে আসছে শত শত প্রজাতির অসংখ্য মাছের পোনা। চিংড়ির পোনা আলাদা করে ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, কলস ও অন্যান্য পাত্রে জিইয়ে রাখলেও অন্য প্রজাতির মাছের পোনাগুলো ডাঙায় অথবা চরে ফেলে দেওয়ায় সেগুলো মারা যাচ্ছে। এ ছাড়া মেঘনার বেড়িবাঁধের ওপর চরফ্যাশন, লালমোহন তজুমদ্দিন, বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান উপজেলার সীমানার মধ্যে কয়েক শ রেণু কেনার অস্থায়ী অবৈধ আড়ত দেখা গেছে। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, কতিপয় প্রভাবশালী দালাল জেলেদের একপ্রকার জোরপূর্বক বিহিন্দী জাল, মশারি জাল ও কারেন্ট জাল দিয়ে রেণু নিধন করাচ্ছেন। ট্রলারে করে প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত লালমোহনের গজারিয়া খালগোড়া, নাজিপুর লঞ্চঘাট, দেবীর চর এলাকা দিয়ে রেণু পাচার হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘আমরা দৌলতখানে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। এ ছাড়া বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশনে কঠোর অভিযান চালানো হবে। তবে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কিছু জানা নেই।’
জেলা কোস্ট গার্ডের দক্ষিণ জোনের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘অবৈধভাবে গলদা ও বাগদার অভিযান চলমান রয়েছে। আমাদের কেউ টাকা নেওয়ার সঙ্গে জড়িত নন। তবে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশাল অঞ্চলের নৌ পুলিশ সুপার কফিল উদ্দিন বলেন, ‘রেণু আহরণ বন্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে নৌ পুলিশের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ঘোষিত এই তলিকায় নওগাঁ-৫ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির
২ মিনিট আগে
নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
২২ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
৩৪ মিনিট আগেনওগাঁ প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ঘোষিত এই তলিকায় নওগাঁ-৫ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন থেকে এই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন।
ঘোষণা অনুযায়ী নওগাঁ-১ (পোরশা, সাপাহার ও নিয়ামতপুর) আসনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক মাহফুজার রহমান চৌধুরী, নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর ও বদলগাছী) আসনে পরিমল চন্দ্র ওঁরাও, নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে দলটির জেলা কমিটির সদস্য আব্দুল হামিদকে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আসনে প্রার্থী ঘোষণা স্থগিত রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি নওগাঁর আহ্বায়ক মাহফুজার রহমান চৌধুরী বলেন, ‘যুগে যুগে এ দেশের মানুষ রক্ত দিয়ে গেছে। আমরা এর অবসান চাই। জনগণের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই। আমরা ভোটারদের কাছে যাচ্ছি; তাঁরাও পরিবর্তন চান। আমরা ছয়টি আসনেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ঘোষিত এই তলিকায় নওগাঁ-৫ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন থেকে এই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন।
ঘোষণা অনুযায়ী নওগাঁ-১ (পোরশা, সাপাহার ও নিয়ামতপুর) আসনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক মাহফুজার রহমান চৌধুরী, নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর ও বদলগাছী) আসনে পরিমল চন্দ্র ওঁরাও, নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে দলটির জেলা কমিটির সদস্য আব্দুল হামিদকে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আসনে প্রার্থী ঘোষণা স্থগিত রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি নওগাঁর আহ্বায়ক মাহফুজার রহমান চৌধুরী বলেন, ‘যুগে যুগে এ দেশের মানুষ রক্ত দিয়ে গেছে। আমরা এর অবসান চাই। জনগণের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই। আমরা ভোটারদের কাছে যাচ্ছি; তাঁরাও পরিবর্তন চান। আমরা ছয়টি আসনেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।’

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
২৮ জুন ২০২৪
নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
২২ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
৩৪ মিনিট আগেনওগাঁ প্রতিনিধি

নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিএডিসি ডিলার মেসার্স সরকার ট্রেডার্সের মালিক লিপি রানী সরকার নওগাঁ বিএডিসি গুদাম থেকে বিকেলে সারগুলো নিয়ে রাতে ধামইরহাট এলাকায় যান। এলাকাবাসী ট্রাকটি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে সারগুলোর বৈধ গন্তব্য ও বিতরণপত্র দেখাতে না পারায় জনতার সন্দেহ হয়। পরে বিষয়টি তারা পুলিশ ও কৃষি বিভাগকে জানায়। ধামইরহাট থানা-পুলিশ ও উপজেলা কৃষি বিভাগ ঘটনাস্থলে গিয়ে সার, ট্রাক ও চালককে থানায় নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে ধামইরহাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ তৌফিক আল জুবায়ের বলেন, সারগুলো থানায় জমা দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ডিলারের লাইসেন্স বাতিলসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, ঘটনার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিএডিসি ডিলার মেসার্স সরকার ট্রেডার্সের মালিক লিপি রানী সরকার নওগাঁ বিএডিসি গুদাম থেকে বিকেলে সারগুলো নিয়ে রাতে ধামইরহাট এলাকায় যান। এলাকাবাসী ট্রাকটি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে সারগুলোর বৈধ গন্তব্য ও বিতরণপত্র দেখাতে না পারায় জনতার সন্দেহ হয়। পরে বিষয়টি তারা পুলিশ ও কৃষি বিভাগকে জানায়। ধামইরহাট থানা-পুলিশ ও উপজেলা কৃষি বিভাগ ঘটনাস্থলে গিয়ে সার, ট্রাক ও চালককে থানায় নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে ধামইরহাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ তৌফিক আল জুবায়ের বলেন, সারগুলো থানায় জমা দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ডিলারের লাইসেন্স বাতিলসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, ঘটনার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
২৮ জুন ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ঘোষিত এই তলিকায় নওগাঁ-৫ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির
২ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
২২ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
৩৪ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর ইউনিয়নের তেলিবিল (তালতলা) গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বটতলা বাজারে যাচ্ছিলেন গিয়াস ও জালাল। তালতলা এলাকায় সড়কের ওপর জমি থেকে কাটা ধানের গাদা রাখা ছিল। এতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুই ভাই গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. লোকমান আহমদ বলেন, একই পরিবারের দুই সদস্যের মৃত্যুতে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্যা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, আমন মৌসুমে ধান কাটার সময় বিভিন্ন সড়কে ধান ও খড় রাখা সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। কুয়াশায় খড় পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে প্রশাসন বা স্থানীয়ভাবে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকেই প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর ইউনিয়নের তেলিবিল (তালতলা) গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বটতলা বাজারে যাচ্ছিলেন গিয়াস ও জালাল। তালতলা এলাকায় সড়কের ওপর জমি থেকে কাটা ধানের গাদা রাখা ছিল। এতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুই ভাই গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. লোকমান আহমদ বলেন, একই পরিবারের দুই সদস্যের মৃত্যুতে গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্যা বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, আমন মৌসুমে ধান কাটার সময় বিভিন্ন সড়কে ধান ও খড় রাখা সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। কুয়াশায় খড় পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ বিষয়ে প্রশাসন বা স্থানীয়ভাবে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকেই প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
২৮ জুন ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ঘোষিত এই তলিকায় নওগাঁ-৫ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির
২ মিনিট আগে
নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
৩৪ মিনিট আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর চরাঞ্চলে চলমান সংঘাত, দখলবাজি ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বন্ধে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশেষ কম্বিং অপারেশন চালানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।
পরিদর্শনকালে তিনি পুলিশ লাইনসে বৃক্ষরোপণ করেন এবং হাসপাতাল, রেশন স্টোর, রান্নাঘর, খাবারের মান, পুকুর, প্রশিক্ষণের মাঠসহ বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন। সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় নরসিংদীর পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
রায়পুরার চরাঞ্চলে দীর্ঘদিনের সংঘাত মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার চরাঞ্চলকে সন্ত্রাসমুক্ত করে স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে সমন্বিত অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, ঘোষিত বিশেষ কম্বিং অপারেশন বাস্তবায়িত হলে বহুদিনের সশস্ত্র সংঘাত, গোলাগুলি ও সন্ত্রাসী তৎপরতার অবসান ঘটবে এবং নরসিংদীর চরাঞ্চলে শান্তি ফিরে আসবে।
পরে দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেলা কারাগার পরিদর্শন করেন। বেলা ২টায় তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন, যেখানে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন, সার-বীজ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়।

নরসিংদীর চরাঞ্চলে চলমান সংঘাত, দখলবাজি ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বন্ধে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশেষ কম্বিং অপারেশন চালানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নরসিংদী পুলিশ লাইনস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।
পরিদর্শনকালে তিনি পুলিশ লাইনসে বৃক্ষরোপণ করেন এবং হাসপাতাল, রেশন স্টোর, রান্নাঘর, খাবারের মান, পুকুর, প্রশিক্ষণের মাঠসহ বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন। সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এ সময় নরসিংদীর পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নরসিংদীতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এখন রায়পুরা উপজেলা। চরাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের আড্ডা, আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ অস্ত্রের বিস্তার উদ্বেগজনক। যত দ্রুত সম্ভব কম্বিং অপারেশন চালিয়ে সব সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
রায়পুরার চরাঞ্চলে দীর্ঘদিনের সংঘাত মানুষের স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার চরাঞ্চলকে সন্ত্রাসমুক্ত করে স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে সমন্বিত অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, ঘোষিত বিশেষ কম্বিং অপারেশন বাস্তবায়িত হলে বহুদিনের সশস্ত্র সংঘাত, গোলাগুলি ও সন্ত্রাসী তৎপরতার অবসান ঘটবে এবং নরসিংদীর চরাঞ্চলে শান্তি ফিরে আসবে।
পরে দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেলা কারাগার পরিদর্শন করেন। বেলা ২টায় তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন, যেখানে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন, সার-বীজ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়।

ভোলায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মেঘনা নদী থেকে অবাধে গলদা ও বাগদার রেণু নিধন করছেন জেলেরা। জেলার বোরহানউদ্দিন, দৌলতখান, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন উপজেলায় নদী ও ডুবোচর থেকে এসব রেণু আহরণ চলছে।
২৮ জুন ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নওগাঁর ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ঘোষিত এই তলিকায় নওগাঁ-৫ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির
২ মিনিট আগে
নওগাঁর ধামইরহাটে ১৩০ বস্তা ডিএপি ও ৩০ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করেছে স্থানীয় জনতা। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার পূর্ব বাজার এলাকার সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে সারবোঝাই একটি ট্রাক আটকে দেয় জনতা। পরে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সারের বস্তাগুলো থানায় হস্তান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সড়কের ওপর রাখা ধানে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই চাচাতো ভাই নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের তালতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. গিয়াস উদ্দিন (৫৫) ও তাঁর চাচাতো ভাই জালাল আহমদ (৪৫)। তাঁরা দুজনই শরীফপুর
২২ মিনিট আগে