মো. সাইফুল ইসলাম আকাশ, বোরহানউদ্দিন (ভোলা)
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলার চার আসনের সব কটিতে তেমন কোনো শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় অনেকটা নির্ভার নৌকার প্রার্থীরা। তারপরও তাঁদের প্রচার থেমে ছিল না। নিজেদের বিজয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি ৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে অধিক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তাঁরা দিনরাত মাঠে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ভোলা-১, আলী আজম মুকুল ২, নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ৩ ও আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ৪ নম্বর আসনে নৌকা নিয়ে ভোটের মাঠে আছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁদের প্রচারে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বাকি ১১ প্রার্থীর শিবিরে তেমন উত্তাপ নেই। গতকালও অনেকে প্রচারের মাঠে ছিলেন না। তবে সাধারণ ভোটাররা সুষ্ঠু ভোটের অপেক্ষায় আছেন।
ভোলা-১ আসনে তোফায়েলের পক্ষে জোরেশোরে প্রচার চালিয়েছেন সমর্থকেরা। প্রিয় প্রার্থীর পক্ষে জনসমর্থন সৃষ্টিতে কোনো ক্লান্তি ছিল না তাঁদের। প্রতিদিন চলেছে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ। অন্যদিকে জাসদের প্রার্থী মো. ছিদ্দিকুর রহমানকে হাতেগোনা কয়েকজন কর্মী নিয়ে মাঝেমধ্যে শহরে গণসংযোগ করতে দেখা গেছে। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শাজাহানের লাঙ্গল প্রতীকের পোস্টার শহরে কিছু জায়গায় দেখা গেলেও গণসংযোগে দেখা যায়নি তাঁকে।
ভোলা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুকুল প্রতিদিন তাঁর সমর্থকদের নিয়ে গ্রামে গ্রামে প্রচার চালিয়েছেন, দিয়েছেন নানা রকম প্রতিশ্রুতি। তিনি দাবি করেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ভোটাররা নৌকা প্রতীকে ভোট দেবেন। তাঁর বিপক্ষে থাকা অপরদিকে কংগ্রেসের আসাদুজ্জামান, জাতীয় পার্টির (জেপি) গজনবী ও তরীকত ফেডারেশনের শাহনে শাহ মো. শামসুদ্দিন মিয়াকে মাঠে তেমন দেখা যায়নি।
ভোলা-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবীকে প্রতিদিন জনগণের কাছে ভোট চাইতে দেখা গেছে। বিভিন্ন এলাকায় প্রচার চালিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রতিশ্রুতি, এবারও নির্বাচিত হলে এলাকার চুরি-ডাকাতি, অনিয়মসহ বিভিন্ন অপরাধ প্রতিরোধ করে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাবেন। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জসিমউদ্দিনকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সরব থাকতে দেখা গেছে। এ ছাড়া ভোলা-৪ আসনে জ্যাকবের নৌকার পক্ষেও প্রচার তুঙ্গে ছিল। তবে সাধারণ মানুষের দাবি সুষ্ঠু ভোটের, যেন তাঁরা কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারেন।
উল্লেখ্য, ভোলার চারটি নির্বাচনী আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫২ জন। এর মধ্য নারী ভোটার ৭ লাখ ৪৬ হাজার ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১৪ জন।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলার চার আসনের সব কটিতে তেমন কোনো শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় অনেকটা নির্ভার নৌকার প্রার্থীরা। তারপরও তাঁদের প্রচার থেমে ছিল না। নিজেদের বিজয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি ৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে অধিক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তাঁরা দিনরাত মাঠে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ভোলা-১, আলী আজম মুকুল ২, নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ৩ ও আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ৪ নম্বর আসনে নৌকা নিয়ে ভোটের মাঠে আছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁদের প্রচারে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বাকি ১১ প্রার্থীর শিবিরে তেমন উত্তাপ নেই। গতকালও অনেকে প্রচারের মাঠে ছিলেন না। তবে সাধারণ ভোটাররা সুষ্ঠু ভোটের অপেক্ষায় আছেন।
ভোলা-১ আসনে তোফায়েলের পক্ষে জোরেশোরে প্রচার চালিয়েছেন সমর্থকেরা। প্রিয় প্রার্থীর পক্ষে জনসমর্থন সৃষ্টিতে কোনো ক্লান্তি ছিল না তাঁদের। প্রতিদিন চলেছে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ। অন্যদিকে জাসদের প্রার্থী মো. ছিদ্দিকুর রহমানকে হাতেগোনা কয়েকজন কর্মী নিয়ে মাঝেমধ্যে শহরে গণসংযোগ করতে দেখা গেছে। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শাজাহানের লাঙ্গল প্রতীকের পোস্টার শহরে কিছু জায়গায় দেখা গেলেও গণসংযোগে দেখা যায়নি তাঁকে।
ভোলা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুকুল প্রতিদিন তাঁর সমর্থকদের নিয়ে গ্রামে গ্রামে প্রচার চালিয়েছেন, দিয়েছেন নানা রকম প্রতিশ্রুতি। তিনি দাবি করেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ভোটাররা নৌকা প্রতীকে ভোট দেবেন। তাঁর বিপক্ষে থাকা অপরদিকে কংগ্রেসের আসাদুজ্জামান, জাতীয় পার্টির (জেপি) গজনবী ও তরীকত ফেডারেশনের শাহনে শাহ মো. শামসুদ্দিন মিয়াকে মাঠে তেমন দেখা যায়নি।
ভোলা-৩ আসনের নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবীকে প্রতিদিন জনগণের কাছে ভোট চাইতে দেখা গেছে। বিভিন্ন এলাকায় প্রচার চালিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রতিশ্রুতি, এবারও নির্বাচিত হলে এলাকার চুরি-ডাকাতি, অনিয়মসহ বিভিন্ন অপরাধ প্রতিরোধ করে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাবেন। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জসিমউদ্দিনকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সরব থাকতে দেখা গেছে। এ ছাড়া ভোলা-৪ আসনে জ্যাকবের নৌকার পক্ষেও প্রচার তুঙ্গে ছিল। তবে সাধারণ মানুষের দাবি সুষ্ঠু ভোটের, যেন তাঁরা কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারেন।
উল্লেখ্য, ভোলার চারটি নির্বাচনী আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫২ জন। এর মধ্য নারী ভোটার ৭ লাখ ৪৬ হাজার ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১৪ জন।
নেত্রকোনার মদনে নিজাম উদ্দিন নামের এক সাংবাদিককে হাত-পা কেটে এলাকাছাড়া করার হুমকি দিয়েছেন সেলিম মিয়া নামের এক আওয়ামী লীগ নেতা। সংবাদ প্রকাশের জেরে গত সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মিয়া মোবাইল ফোনে ওই সাংবাদিককে এমন হুমকি দেন। হুমকির কলরেকর্ডটি ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। কলরেক
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামে কর্মচারীকে কুপিয়ে এক ব্যবসায়ীর ২০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে নগরীর চান্দগাঁও থানার জানালী রেলস্টেশনসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন মো. সুমন (৩০), মো. আলী (৪৫), রাকিব (৩২), ফয়সাল (১৯) ও মোছা
২৫ মিনিট আগেসিলেটের গোয়াইনঘাটের পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে পানিতে ডুবে আবু সুফিয়ান নামের এক পর্যটক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে জাফলংয়ের জিরো পয়েন্ট এলাকায় পানিতে পড়ে স্রোতের টানে তলিয়ে গেলে তিনি নিখোঁজ হন। নিখোঁজ আবু সুফিয়ান (২৬) গোলাপগঞ্জ উপজেলার শিংপুর গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে। সুফিয়ান
২৮ মিনিট আগেসিলেট বিভাগীয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুতের চাহিদা বেশি ও জাতীয় গ্রিড থেকে সরবরাহ সংকটের কারণে সিলেটে এই লোডশেডিং দেখা দিচ্ছে। সিলেট বিভাগে ২৪০ থেকে ২৪৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। যার কারণে সিলেট বিভাগের ৩৬ শতাংশের মতো লোড
৩৯ মিনিট আগে