পটুয়াখালী প্রতিনিধি
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ (শনিবার) সরকারপতনের এক দফা দাবিতে বিএনপির মহাসমাবেশে যোগ দিতে নেতা-কর্মীরা গতকাল রাত থেকেই জমায়েত হয়েছেন। তবে সেই সমাবেশের জমায়েতে দেখা গেছে এক যুবলীগ নেতাকে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের মধ্যে তুমুল সমালোচনা তৈরি হয়েছে।
তবে ওই যুবলীগ নেতার দাবি, নয়াপল্টনে একটি হাসপাতালে তাঁর নানি চিকিৎসাধীন, তাই তিনি সেখানে গিয়েছিলেন।
যুবলীগের নেতা হলেন পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান সভাপতি পদপ্রত্যাশী, জেলা পরিষদ সদস্য মশিউর রহমান শিমুল।
ভিডিওতে দেখা যায়, সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশে যোগ দিতে নেতা-কর্মীরা রাত থেকেই অবস্থান করছেন। আর সেখানে বিএনপির নেতাদের স্লোগানসংবলিত কর্মসূচি ভিডিও করতে দেখা যায় যুবলীগের নেতা মশিউর রহমান শিমুলকে।
এ বিষয়ে মশিউর রহমান শিমুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয়াপল্টনে ইসলামিয়া হাসপাতালে আমার নানি অসুস্থ, আমি তাঁকে দেখতে গেছিলাম। আসার সময় সড়কে দেখি বিএনপির নেতা-কর্মীরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বাজে স্লোগান দিচ্ছে। সেটি ভিডিও করেছি। তবে আমি সমাবেশে যোগ দেইনি।’
এদিকে মশিউর রহমান শিমুলের পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ করেছেন খোদ রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁর বাবা মো. নাসির হাওলাদার উপজেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতির দায়িত্বে ছিলেন বলেও অভিযোগ উঠছে।
রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান মামুন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভিডিওটি আমিও দেখেছি, এটি খুবই দুঃখজনক। একসময় তাঁর বাবাও যুবদল করতেন এবং তাঁর পরিবারও বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে সে যুবলীগ করে, কখনোই সেখানে যেতে পারে না। বিষয়টি আমাদের দলীয় সভায় আলোচনা করে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মো. সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। যেহেতু বর্তমানে রাঙ্গাবালীতে কোনো কমিটি নেই, সে (শিমুল) যদি বিএনপির মহাসমাবেশে গিয়ে থাকে, তাহলে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে, পদ দেওয়ার ক্ষেত্রে তার বিষয়টি উত্থাপন করা হবে।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ (শনিবার) সরকারপতনের এক দফা দাবিতে বিএনপির মহাসমাবেশে যোগ দিতে নেতা-কর্মীরা গতকাল রাত থেকেই জমায়েত হয়েছেন। তবে সেই সমাবেশের জমায়েতে দেখা গেছে এক যুবলীগ নেতাকে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের মধ্যে তুমুল সমালোচনা তৈরি হয়েছে।
তবে ওই যুবলীগ নেতার দাবি, নয়াপল্টনে একটি হাসপাতালে তাঁর নানি চিকিৎসাধীন, তাই তিনি সেখানে গিয়েছিলেন।
যুবলীগের নেতা হলেন পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান সভাপতি পদপ্রত্যাশী, জেলা পরিষদ সদস্য মশিউর রহমান শিমুল।
ভিডিওতে দেখা যায়, সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশে যোগ দিতে নেতা-কর্মীরা রাত থেকেই অবস্থান করছেন। আর সেখানে বিএনপির নেতাদের স্লোগানসংবলিত কর্মসূচি ভিডিও করতে দেখা যায় যুবলীগের নেতা মশিউর রহমান শিমুলকে।
এ বিষয়ে মশিউর রহমান শিমুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয়াপল্টনে ইসলামিয়া হাসপাতালে আমার নানি অসুস্থ, আমি তাঁকে দেখতে গেছিলাম। আসার সময় সড়কে দেখি বিএনপির নেতা-কর্মীরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বাজে স্লোগান দিচ্ছে। সেটি ভিডিও করেছি। তবে আমি সমাবেশে যোগ দেইনি।’
এদিকে মশিউর রহমান শিমুলের পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ করেছেন খোদ রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা। তাঁর বাবা মো. নাসির হাওলাদার উপজেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতির দায়িত্বে ছিলেন বলেও অভিযোগ উঠছে।
রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান মামুন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভিডিওটি আমিও দেখেছি, এটি খুবই দুঃখজনক। একসময় তাঁর বাবাও যুবদল করতেন এবং তাঁর পরিবারও বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে সে যুবলীগ করে, কখনোই সেখানে যেতে পারে না। বিষয়টি আমাদের দলীয় সভায় আলোচনা করে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মো. সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। যেহেতু বর্তমানে রাঙ্গাবালীতে কোনো কমিটি নেই, সে (শিমুল) যদি বিএনপির মহাসমাবেশে গিয়ে থাকে, তাহলে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে, পদ দেওয়ার ক্ষেত্রে তার বিষয়টি উত্থাপন করা হবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৩ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪০ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে