বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পেটের পীড়ায় আক্রান্ত রায়হান হোসেন (১৫) নামের এক শিশুকে মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি জানাজানি হয়। শিশু রায়হান উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের উত্তর ছোপখালী গ্রামের রাসেল হাওলাদারের ছেলে।
রায়হানের মামা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘পেটের পীড়া নিয়ে আমার বোনের ছেলে রায়হান গত রোববার থেকে বেতাগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছে। চেকআপের পর চিকিৎসক জানান, রোগীর লিভারে ইনফেকশন হয়েছে। এ জন্য তারা গত সোমবার রোগীকে তিনটি ইনজেকশন দেয়। কিন্তু তারপরও রায়হানের ব্যথা কমছিল না। পরে মঙ্গলবার তাকে আরও দুটি ইনজেকশন দেওয়া হয়। আমি ওই দিন সন্ধ্যায় হাসপাতালে এলে আমার বোন জানায়, রায়হানের শরীরে জ্বালাপোড়া করছে। তখন আমি ইনজেকশনের বোতল চেক করে দেখি ইনজেকশনের মেয়াদ নেই। পাঁচ মাস আগেই এগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। তখন বিষয়টি নার্সদের জানাই।’
ভুল স্বীকার করে সে সময় কর্তব্যরত নার্স মানসুরা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাসপাতালে অনেক রোগী ভর্তি থাকায় তাড়াহুড়ো করে ভুলে ইনজেকশনটি দেওয়া হয়েছে। আমাদের স্টোর ইনচার্জ ইনজেকশনটি স্টোর থেকে এনে মহিলা ওয়ার্ডের পাশে রেখেছিলেন। আমি ওখান থেকে নিয়ে পুশ করেছি।’
তবে স্টোর ইনচার্জ মোসা. সালমা বলেন, ‘আমি দুপুরে ডিউটি শেষে বাসায় চলে যাই। ইনজেকশনটি নার্স মানসুরা পুশ করেছেন। তবে ইনজেকশনটি পুরোটা দেওয়া হয়নি। আমার স্টোরে মেয়াদোত্তীর্ণ কোনো ওষুধ নেই। তিনি ইনজেকশনটি কোথায় পেয়েছেন আমি জানি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাহমিদা লস্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ কীভাবে এল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্তে যার বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ মিলবে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনার বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পেটের পীড়ায় আক্রান্ত রায়হান হোসেন (১৫) নামের এক শিশুকে মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি জানাজানি হয়। শিশু রায়হান উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের উত্তর ছোপখালী গ্রামের রাসেল হাওলাদারের ছেলে।
রায়হানের মামা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘পেটের পীড়া নিয়ে আমার বোনের ছেলে রায়হান গত রোববার থেকে বেতাগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছে। চেকআপের পর চিকিৎসক জানান, রোগীর লিভারে ইনফেকশন হয়েছে। এ জন্য তারা গত সোমবার রোগীকে তিনটি ইনজেকশন দেয়। কিন্তু তারপরও রায়হানের ব্যথা কমছিল না। পরে মঙ্গলবার তাকে আরও দুটি ইনজেকশন দেওয়া হয়। আমি ওই দিন সন্ধ্যায় হাসপাতালে এলে আমার বোন জানায়, রায়হানের শরীরে জ্বালাপোড়া করছে। তখন আমি ইনজেকশনের বোতল চেক করে দেখি ইনজেকশনের মেয়াদ নেই। পাঁচ মাস আগেই এগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। তখন বিষয়টি নার্সদের জানাই।’
ভুল স্বীকার করে সে সময় কর্তব্যরত নার্স মানসুরা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাসপাতালে অনেক রোগী ভর্তি থাকায় তাড়াহুড়ো করে ভুলে ইনজেকশনটি দেওয়া হয়েছে। আমাদের স্টোর ইনচার্জ ইনজেকশনটি স্টোর থেকে এনে মহিলা ওয়ার্ডের পাশে রেখেছিলেন। আমি ওখান থেকে নিয়ে পুশ করেছি।’
তবে স্টোর ইনচার্জ মোসা. সালমা বলেন, ‘আমি দুপুরে ডিউটি শেষে বাসায় চলে যাই। ইনজেকশনটি নার্স মানসুরা পুশ করেছেন। তবে ইনজেকশনটি পুরোটা দেওয়া হয়নি। আমার স্টোরে মেয়াদোত্তীর্ণ কোনো ওষুধ নেই। তিনি ইনজেকশনটি কোথায় পেয়েছেন আমি জানি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাহমিদা লস্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ কীভাবে এল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্তে যার বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ মিলবে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
৭ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
১৮ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
২৩ মিনিট আগে