নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘বাজারে আগুন, ১০০ টাকার নিচে সবজি নেই। দ্রব্যমূল্য আকাশ ছুঁয়েছে। অতীতের সিন্ডিকেটের কারণে পণ্যের দাম কমাতে পারছে না অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আমরা বলতে চাই, উচ্চমূল্য রোধে যথাযথ ব্যবস্থা নিন। গ্রাম থেকে পণ্য আসতে যে চাঁদাবাজি হয়, চাতাল ও মিলমালিকেরা যে কারসাজি করে দাম বৃদ্ধি করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন।’
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বরিশাল নগরীর অশ্বিনীকুমার হলে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত গণসংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জোনায়েদ সাকি এসব কথা বলেন। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য এই সংলাপের আয়োজন করা হয়।
সংলাপে জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘কেবল গত ১৫ বছরই নয়, দেশে ৫৩ বছর ধরে দুঃশাসন চলছে। গরিবেরা ন্যায্যতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কারণ, দেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যিনিই ক্ষমতায়, তিনিই সমস্ত ক্ষমতার মালিক বনে যান। ক্ষমতার এমন ভারসাম্য তৈরি করতে হবে, যাতে জনসাধারণের কাছে প্রধানমন্ত্রী জবাবদিহি করতে বাধ্য হন। সে জন্য সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাদ দিতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান বলেন, ‘জবাবদিহি নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য লাগবে। সংসদকে দুই কক্ষবিশিষ্ট হতে হবে। দুই কক্ষের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য থাকতে হবে। বিচার বিভাগকে স্বাধীন হতে হবে। নির্বাহী বিভাগ থেকে পুরোপুরি আলাদা করে দিতে হবে। গণমাধ্যমকে স্বাধীন করতে হবে, কোনো সরকার যাতে গণমাধ্যমের ওপর খবরদারি করতে না পারে—সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
গণসংলাপে বিশেষ অতিথি ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল ও কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম আমজাদ হোসেন। দলের বরিশাল জেলার সমন্বয়কারী দেওয়ান আবদুর রশিদ নীলুর সভাপতিত্বে সঞ্চালনা করেন জেলা নির্বাহী সমন্বয়কারী আরিফুর রহমান মিরাজ ও পেশাজীবী পরিষদের ডা. মিজানুর রহমান।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘বাজারে আগুন, ১০০ টাকার নিচে সবজি নেই। দ্রব্যমূল্য আকাশ ছুঁয়েছে। অতীতের সিন্ডিকেটের কারণে পণ্যের দাম কমাতে পারছে না অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আমরা বলতে চাই, উচ্চমূল্য রোধে যথাযথ ব্যবস্থা নিন। গ্রাম থেকে পণ্য আসতে যে চাঁদাবাজি হয়, চাতাল ও মিলমালিকেরা যে কারসাজি করে দাম বৃদ্ধি করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন।’
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বরিশাল নগরীর অশ্বিনীকুমার হলে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত গণসংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জোনায়েদ সাকি এসব কথা বলেন। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য এই সংলাপের আয়োজন করা হয়।
সংলাপে জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘কেবল গত ১৫ বছরই নয়, দেশে ৫৩ বছর ধরে দুঃশাসন চলছে। গরিবেরা ন্যায্যতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কারণ, দেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যিনিই ক্ষমতায়, তিনিই সমস্ত ক্ষমতার মালিক বনে যান। ক্ষমতার এমন ভারসাম্য তৈরি করতে হবে, যাতে জনসাধারণের কাছে প্রধানমন্ত্রী জবাবদিহি করতে বাধ্য হন। সে জন্য সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাদ দিতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান বলেন, ‘জবাবদিহি নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য লাগবে। সংসদকে দুই কক্ষবিশিষ্ট হতে হবে। দুই কক্ষের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য থাকতে হবে। বিচার বিভাগকে স্বাধীন হতে হবে। নির্বাহী বিভাগ থেকে পুরোপুরি আলাদা করে দিতে হবে। গণমাধ্যমকে স্বাধীন করতে হবে, কোনো সরকার যাতে গণমাধ্যমের ওপর খবরদারি করতে না পারে—সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
গণসংলাপে বিশেষ অতিথি ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল ও কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম আমজাদ হোসেন। দলের বরিশাল জেলার সমন্বয়কারী দেওয়ান আবদুর রশিদ নীলুর সভাপতিত্বে সঞ্চালনা করেন জেলা নির্বাহী সমন্বয়কারী আরিফুর রহমান মিরাজ ও পেশাজীবী পরিষদের ডা. মিজানুর রহমান।
বরেন্দ্র অঞ্চলে দিন দিন পানিসংকট বাড়ছেই। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ২৭টি ইউনিয়ন অতি সংকটাপন্ন এলাকা হয়ে পড়েছে। এ সংকট মোকাবিলায় সুনির্দিষ্ট কিছু পরিকল্পনার পাশাপাশি জনসচেতনতার বিকল্প নেই। প্রশিক্ষণ দরকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের।
৬ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিলিং ও সার্ভার শাখায় তালা ঝুলিয়েছেন আন্দোলনকারী কর্মচারীরা। এ সময় প্রায় আধা ঘণ্টা ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) খন্দকার মাহমুদুল হাসানকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। আজ বুধবার সকালে জেলার শ্রীনগর উপজেলার বেজগাঁও এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে
২০ মিনিট আগেকোচিং সেন্টারে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় মোস্তাফিজুর রহমান নামের এক শিক্ষককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাছুদ পারভেজ এ রায় ঘোষণা করেন।
২৯ মিনিট আগেবছর তিনেক আগে মাছ ধরার সময় প্রায় ১২ থেকে ১৪ কেজির ওজনের একটি রুই মাছ তাঁর কান বরাবর আঘাত করে। এরপর পুকুরে পানিতেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। পরে অন্য জেলেরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন। প্রচণ্ড আঘাতে কবিরুল এখন কানে কম শোনেন। এর পর থেকে কবিরুল ক্রিকেট হেলমেট ছাড়া পুকুরে নামেন না।
৩৬ মিনিট আগে