মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়ের করা ছিনতাই মামলায় ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার অভিযুক্ত ওই শিক্ষক নিম্ন আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালতের বিচারক স্বপন কুমার দাস এ নির্দেশ দেন। মামলার পর থেকে অভিযুক্ত জামিনে ছিলেন।
গত ২৫ জানুয়ারি উপজেলার ভয়াং শরাফতিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে সহকারী শিক্ষক আসলামের (বিএসসি) বিরুদ্ধে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. শাহিন জামান।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ভয়াং শরাফতিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আসলাম বিএসসি সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে একটি ভুয়া নিয়োগপত্র নিয়ে আসেন। এ নিয়ে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামের সঙ্গে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। গত ৯ জানুয়ারি সহকারী শিক্ষক আসলাম বিএসসি বিদ্যালয়ের সব শিক্ষকের হাজিরা খাতা অফিসকক্ষ থেকে ছিনতাই করে নিয়ে যান। এবং প্রধান শিক্ষকের অফিসকক্ষে ঢুকে তাঁকে লাঞ্ছিত করে টাকা-পয়সা নিয়ে যান। পরে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে আসলাম বিএসসির বিরুদ্ধে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে এ মামলাটি করেন।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলাম বিএসসির বিরুদ্ধে ছিনতাইসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। অফিসকক্ষে তিনি আমাকে লাঞ্ছিত করেন, যা বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক অবগত রয়েছেন। বর্তমানে তাঁর সরকারি অংশের অনুদানের টাকা (মান্থলি পেমেন্ট) বন্ধ রয়েছে।’
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়ের করা ছিনতাই মামলায় ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার অভিযুক্ত ওই শিক্ষক নিম্ন আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালতের বিচারক স্বপন কুমার দাস এ নির্দেশ দেন। মামলার পর থেকে অভিযুক্ত জামিনে ছিলেন।
গত ২৫ জানুয়ারি উপজেলার ভয়াং শরাফতিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে সহকারী শিক্ষক আসলামের (বিএসসি) বিরুদ্ধে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. শাহিন জামান।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ভয়াং শরাফতিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আসলাম বিএসসি সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে একটি ভুয়া নিয়োগপত্র নিয়ে আসেন। এ নিয়ে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামের সঙ্গে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। গত ৯ জানুয়ারি সহকারী শিক্ষক আসলাম বিএসসি বিদ্যালয়ের সব শিক্ষকের হাজিরা খাতা অফিসকক্ষ থেকে ছিনতাই করে নিয়ে যান। এবং প্রধান শিক্ষকের অফিসকক্ষে ঢুকে তাঁকে লাঞ্ছিত করে টাকা-পয়সা নিয়ে যান। পরে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে আসলাম বিএসসির বিরুদ্ধে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতে এ মামলাটি করেন।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলাম বিএসসির বিরুদ্ধে ছিনতাইসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। অফিসকক্ষে তিনি আমাকে লাঞ্ছিত করেন, যা বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক অবগত রয়েছেন। বর্তমানে তাঁর সরকারি অংশের অনুদানের টাকা (মান্থলি পেমেন্ট) বন্ধ রয়েছে।’
নেত্রকোনার বারহাট্টায় ইউনুস নামে তিন বছর বয়সী এক শিশু বাড়ির পাশে গর্তে জমা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেনোয়াখালী সুবর্ণচরে বাড়ি ফেরার পথে বিকাশ ব্যবসায়ীকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় তাঁর কাছে থাকা নগদ আড়াই লাখ টাকা ও দুটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের আপিল শুনানির দিন পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ আগামী ৬ মে শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে আওয়ামী লীগ কর্মীদের জামিন করানোর অভিযোগে ভয়ভীতি ও হুমকির মুখে আত্মগোপনে রয়েছেন হাফিজুর রহমান নামে এক ছাত্রদল নেতা।
১ ঘণ্টা আগে