নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল নগরে জমির মালিকেরা ২০২০ সালের প্রস্তাবিত ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুসারে ভবনের নকশার অনুমোদন চান। আর সিটি করপোরেশন অনুমোদন দিচ্ছে ১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুসারে। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব বেড়েছে জমির মালিক ও সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। এর জেরে সমাবেশ করতে গিয়ে সিটি করপোরেশনের কর্মীদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের মারধরের অভিযোগও উঠেছে। এর প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর অশ্বিনীকুমার হলের সামনে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুসারে, বরিশাল নগরে কোনো বাড়ির মালিককে ৪ তলা ভবন করতে হলে সামনের ১০ ফুট রাস্তার পর ১০ ফুট জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। এ শর্ত না মানলে ভবনের নকশা অনুমোদন দিচ্ছে না সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। আর ২০২০ সালের বিধিমালা অনুসারে, জায়গা কম ছাড়তে হয়। এ কারণে জমির মালিকেরা নতুন বিধিমালায় ভবনের নকশার অনুমোদন চান। তাঁদের প্রশ্ন, সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ প্রস্তাবিত ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ২০২০ অনুযায়ী নকশা অনুমোদন দিয়েছিলেন। সরকার পরিবর্তনের পর পুরোনো বিধিমালায় ফিরে যেতে হলো কেন? আবার নকশা অনুমোদনে নতুন বিধিমালায় ফি নেওয়া হচ্ছে কেন?
এই ইমারত বিধিমালা-সংক্রান্ত জটিলতার কারণে গত ২ বছরে প্রায় ১ হাজার ৬০০-এর বেশি ভবনের নকশা আটকে রয়েছে। সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের বিগত ৫ মাসে প্রশাসক প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন ৯৫টি।
এদিকে নকশা অনুমোদনে জটিলতা ও হয়রানি নিরসনে ২ মাস ধরে আন্দোলন করে আসছে বরিশাল নাগরিক অধিকার আন্দোলন নামের একটি সংগঠন। নগর ভবনের সামনে গতকাল সমাবেশ করতে চেয়েছিল তারা। এই সমাবেশের প্রস্তুতি হিসেবে সোমবার রাতে নগর ভবনের আশপাশে মাইক বাঁধতে গেলে করপোরেশনের স্টাফরা তিনজনকে মারধর করেন।
জানতে চাইলে বরিশাল নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সদস্যসচিব আবু সালেহ বলেন, শত শত বাড়ির মালিকের প্ল্যান আটকে রয়েছে। ১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী, একজন বাড়ির মালিকের যদি ৫ শতাংশ জমি থাকে সেখানে রাস্তা থেকে ১০ ফুট ছেড়ে দিয়ে কী করে ভবন করবেন?
বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, দেড়-দুই বছরে দেড় হাজারের মতো ভবনের নকশা স্থগিত আছে। ১৯৯৬ সালের বিধিমালা ছাড়া নকশা অনুমোদনের সুযোগ নেই।
বরিশাল নগরের এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করা বাসদের সদস্যসচিব মনীষা চক্রবর্তী বলেন, নাগরিক আন্দোলন চায় সবশেষ যে নিয়ম ছিল, সেটাই যাতে চালু থাকে। তবে বিসিসির প্রশাসক ১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী প্ল্যান দিচ্ছেন। অথচ তাঁরা ফি নিচ্ছেন ২০২০ সালের বিধিমালায়। তিনি একা কোনো নিয়ম চাপিয়ে দিলে নগরবাসী মেনে নেবেন না।
বরিশাল নগরে জমির মালিকেরা ২০২০ সালের প্রস্তাবিত ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুসারে ভবনের নকশার অনুমোদন চান। আর সিটি করপোরেশন অনুমোদন দিচ্ছে ১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুসারে। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব বেড়েছে জমির মালিক ও সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। এর জেরে সমাবেশ করতে গিয়ে সিটি করপোরেশনের কর্মীদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের মারধরের অভিযোগও উঠেছে। এর প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর অশ্বিনীকুমার হলের সামনে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুসারে, বরিশাল নগরে কোনো বাড়ির মালিককে ৪ তলা ভবন করতে হলে সামনের ১০ ফুট রাস্তার পর ১০ ফুট জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। এ শর্ত না মানলে ভবনের নকশা অনুমোদন দিচ্ছে না সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। আর ২০২০ সালের বিধিমালা অনুসারে, জায়গা কম ছাড়তে হয়। এ কারণে জমির মালিকেরা নতুন বিধিমালায় ভবনের নকশার অনুমোদন চান। তাঁদের প্রশ্ন, সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ প্রস্তাবিত ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ২০২০ অনুযায়ী নকশা অনুমোদন দিয়েছিলেন। সরকার পরিবর্তনের পর পুরোনো বিধিমালায় ফিরে যেতে হলো কেন? আবার নকশা অনুমোদনে নতুন বিধিমালায় ফি নেওয়া হচ্ছে কেন?
এই ইমারত বিধিমালা-সংক্রান্ত জটিলতার কারণে গত ২ বছরে প্রায় ১ হাজার ৬০০-এর বেশি ভবনের নকশা আটকে রয়েছে। সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের বিগত ৫ মাসে প্রশাসক প্ল্যান অনুমোদন দিয়েছেন ৯৫টি।
এদিকে নকশা অনুমোদনে জটিলতা ও হয়রানি নিরসনে ২ মাস ধরে আন্দোলন করে আসছে বরিশাল নাগরিক অধিকার আন্দোলন নামের একটি সংগঠন। নগর ভবনের সামনে গতকাল সমাবেশ করতে চেয়েছিল তারা। এই সমাবেশের প্রস্তুতি হিসেবে সোমবার রাতে নগর ভবনের আশপাশে মাইক বাঁধতে গেলে করপোরেশনের স্টাফরা তিনজনকে মারধর করেন।
জানতে চাইলে বরিশাল নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সদস্যসচিব আবু সালেহ বলেন, শত শত বাড়ির মালিকের প্ল্যান আটকে রয়েছে। ১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী, একজন বাড়ির মালিকের যদি ৫ শতাংশ জমি থাকে সেখানে রাস্তা থেকে ১০ ফুট ছেড়ে দিয়ে কী করে ভবন করবেন?
বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, দেড়-দুই বছরে দেড় হাজারের মতো ভবনের নকশা স্থগিত আছে। ১৯৯৬ সালের বিধিমালা ছাড়া নকশা অনুমোদনের সুযোগ নেই।
বরিশাল নগরের এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করা বাসদের সদস্যসচিব মনীষা চক্রবর্তী বলেন, নাগরিক আন্দোলন চায় সবশেষ যে নিয়ম ছিল, সেটাই যাতে চালু থাকে। তবে বিসিসির প্রশাসক ১৯৯৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী প্ল্যান দিচ্ছেন। অথচ তাঁরা ফি নিচ্ছেন ২০২০ সালের বিধিমালায়। তিনি একা কোনো নিয়ম চাপিয়ে দিলে নগরবাসী মেনে নেবেন না।
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার পাথরডুবী ইউনিয়নের দক্ষিণ বাঁশজানি সীমান্তের শূন্যরেখায় স্থাপন করা সিসি ক্যামেরা সরিয়ে নিয়েছে বিএসএফ। বিজিবির দাবির মুখে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে বিএসএফ ক্যামেরাটি অপসারণ করে।
৮ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে টিএসপি ও ডিএপিসহ অন্যান্য রাসায়নিক সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছে ডিলারদের বিরুদ্ধে। এ কারণে কৃষককে সরকারি দরের চেয়ে বস্তাপ্রতি ১০০-৪০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সরাসরি হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে চাঁদপুর পৌর এলাকার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি কাকন গাজীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের ওয়্যারলেস বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা।
৯ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলায় বছর বছর বাড়ছে আমের চাষ। এ আম সুস্বাদু হওয়ায় চাহিদাও রয়েছে দেশজুড়ে। বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকায় উৎপাদিত রাংগোয়াই আমের সুনাম অনেক।
৯ ঘণ্টা আগে