পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটায় বাবার বাড়ি থেকে কারিমা ওরফে ইভা (২৪) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের পশ্চিম ঘুটাবাছা গ্রাম থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্বামী ও মা-বাবাসহ চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে।
কারিমা কালমেঘা ইউনিয়নের পশ্চিম ঘুটাবাছা গ্রামের জামাল মাঝির মেয়ে। এ ছাড়া তিনি পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের হোগলাপাশা গ্রামের সোহেল রানার দ্বিতীয় স্ত্রী।
লাশ উদ্ধারের বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কারিমার মা, বাবা, ভাই ও স্বামীকে থানায় আনা হয়েছে।’
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানান, গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে খাবার খেয়ে বাড়ির সবাই নিজ নিজ কক্ষে ঘুমাতে যান। এর কিছুক্ষণ পর কারিমা স্বামীর বিছানা থেকে মোবাইল ফোন নিয়ে তাঁর মা খাদিজা বেগমের কক্ষে যান। এ সময় সোহেল ঘুমিয়ে পড়েন। পরে আজ ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে সোহেল রানা স্ত্রীকে বিছানায় দেখতে না পেয়ে শাশুড়িকে বিষয়টি জানান। পরে খোঁজাখুঁজি করে ঘরের সামনের বারান্দার আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান।
নিহতের স্বামী সোহেল রানা বলেন, ‘আমি ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসেছি। আজ সকালে ঢাকায় যাওয়ার কথা। ভোররাতে বাসের সুপারভাইজার মোবাইল ফোন দিয়ে ঘুম থেকে উঠানোর পরে আমার স্ত্রী কারিমাকে পাশে না পেয়ে শাশুড়িকে ডাক দিলে তিনিও জানেন না বলে জানান। খোঁজাখুঁজির পরে ঘরের সামনের বারান্দায় ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই।’
সোহেল রানা আরও বলেন, ‘কারিমার সঙ্গে রাতের খাবার খেয়ে বিছানায় যাই। শাশুড়ির ব্যবহৃত স্মার্ট ফোনের লক খোলার জন্য আমার পাশ থেকে উঠে কারিমা তাঁর মায়ের কক্ষে গিয়ে আর আসেনি। আমার সন্দেহ হয় মা-মেয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে শাশুড়ি আমার স্ত্রীকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখেন। যেভাবে পা চেয়ারের সঙ্গে ছিল তাতে আত্মহত্যা নয়, এটি হত্যা।’
অভিযোগ অস্বীকার করে কারিমার মা খাদিজার বেগম বলেন, ‘জামাই আমার মেয়েকে খুন করে ঝুলিয়ে রেখেছে। আমি এর বিচার চাই।’
বরগুনার পাথরঘাটায় বাবার বাড়ি থেকে কারিমা ওরফে ইভা (২৪) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের পশ্চিম ঘুটাবাছা গ্রাম থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্বামী ও মা-বাবাসহ চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে।
কারিমা কালমেঘা ইউনিয়নের পশ্চিম ঘুটাবাছা গ্রামের জামাল মাঝির মেয়ে। এ ছাড়া তিনি পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের হোগলাপাশা গ্রামের সোহেল রানার দ্বিতীয় স্ত্রী।
লাশ উদ্ধারের বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কারিমার মা, বাবা, ভাই ও স্বামীকে থানায় আনা হয়েছে।’
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানান, গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে খাবার খেয়ে বাড়ির সবাই নিজ নিজ কক্ষে ঘুমাতে যান। এর কিছুক্ষণ পর কারিমা স্বামীর বিছানা থেকে মোবাইল ফোন নিয়ে তাঁর মা খাদিজা বেগমের কক্ষে যান। এ সময় সোহেল ঘুমিয়ে পড়েন। পরে আজ ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে সোহেল রানা স্ত্রীকে বিছানায় দেখতে না পেয়ে শাশুড়িকে বিষয়টি জানান। পরে খোঁজাখুঁজি করে ঘরের সামনের বারান্দার আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান।
নিহতের স্বামী সোহেল রানা বলেন, ‘আমি ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসেছি। আজ সকালে ঢাকায় যাওয়ার কথা। ভোররাতে বাসের সুপারভাইজার মোবাইল ফোন দিয়ে ঘুম থেকে উঠানোর পরে আমার স্ত্রী কারিমাকে পাশে না পেয়ে শাশুড়িকে ডাক দিলে তিনিও জানেন না বলে জানান। খোঁজাখুঁজির পরে ঘরের সামনের বারান্দায় ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই।’
সোহেল রানা আরও বলেন, ‘কারিমার সঙ্গে রাতের খাবার খেয়ে বিছানায় যাই। শাশুড়ির ব্যবহৃত স্মার্ট ফোনের লক খোলার জন্য আমার পাশ থেকে উঠে কারিমা তাঁর মায়ের কক্ষে গিয়ে আর আসেনি। আমার সন্দেহ হয় মা-মেয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে শাশুড়ি আমার স্ত্রীকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখেন। যেভাবে পা চেয়ারের সঙ্গে ছিল তাতে আত্মহত্যা নয়, এটি হত্যা।’
অভিযোগ অস্বীকার করে কারিমার মা খাদিজার বেগম বলেন, ‘জামাই আমার মেয়েকে খুন করে ঝুলিয়ে রেখেছে। আমি এর বিচার চাই।’
বিদ্যালয়সংলগ্ন একটি পুকুরের পানি টানা বৃষ্টিতে উপচে মাঠে ঢুকে হাঁটুপানি জমেছে। মাঠটি সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজের হলেও ব্যবহার করে থাকে লতিফা ইসমাইল উচ্চ বিদ্যালয়। সরেজমিনে দেখা যায়, মাঠে পুকুরের মাছ ভেসে বেড়াচ্ছে, চারা ও ছোট গাছ ডুবে আছে। এ অবস্থায় দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না করলে বিদ্যালয়ের...
১০ মিনিট আগেনিহত সিয়ামের বাড়ি মাদারীপুর জেলার হাটুপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম মো. আলী আকবর। সিয়াম ঢাকার বংশাল এলাকায় একটি গ্যারেজে মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে মাওয়া ঘুরতে গিয়ে শুক্রবার সকালে ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।
২৬ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠানের মালিক মো. জামিনুর রহমান বলেন, ডিও অনুযায়ী গত ৩ আগস্ট সরকার টাঙ্গাইল জেলা আনসার ও গ্রাম পুলিশকে চালগুলো বরাদ্দ দেয়। বরাদ্দের নিয়ম অনুযায়ী টাঙ্গাইলের মেসার্স নিলয় ট্রেডার্স তা ক্রয় করে আমার কাছে বিক্রি করে। তিনি দাবি করেন, রসিদের ভিত্তিতে চালগুলো ক্রয় করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেহাটের নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মূলত চাষাবাদের মৌসুম শেষে কিংবা জমি প্রস্তুতির সময় এখানে ভিড় বাড়ে। ঈশ্বরগঞ্জ ও নান্দাইল ছাড়াও পাশের ত্রিশাল, গফরগাঁও, হোসেনপুর, তাড়াইল ও গৌরীপুরের কৃষকেরাও কম দামে কৃষিযন্ত্র কিনতে আসেন।
১ ঘণ্টা আগে