নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এবার সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার সহকারী রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা) কে এম সানোয়ার পারভেজ লিটন বাদী হয়ে ১০ জন শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের নামে জিডি করেন। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ৩২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
জিডিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন—ইংরেজি বিভাগের রাকিন খান, সাংবাদিকতা বিভাগের নাজমুল ঢালী, লোকপ্রশাসন বিভাগের মোকাব্বেল শেখ, আইন বিভাগের তরিক হোসেন, ইংরেজি বিভাগের মিজানুর রহমান, ইংরেজি বিভাগের এনামুল হক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এম ডি শিহাব, ইংরেজি বিভাগের তরিকুল ইসলাম, কোস্টাল স্টাডিজ বিভাগের স্বপ্নীল অপূর্ব রকি ও রসায়ন বিভাগের রফিক। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়, বিবাদীরা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র। তাঁরা বিভিন্নভাবে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে বেড়ায়। তাঁদের ভয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তটস্থ থাকেন।
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী রাকিন খান বলেন, ‘আমরা যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কণ্ঠরোধ করতে জিডি এবং মামলার ভয় দেখাচ্ছে। এর আগেও আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে, যা এখনো বহাল।’
জানতে চাইলে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে আপাতত ১০ শিক্ষার্থীর নামে জিডি করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সোনিয়া খান সনি বলেন, ‘আমিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখেছি। তবে আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’
এ ব্যাপারে উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিনকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।
প্রসঙ্গত, ৪ দফা দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার রেজিস্ট্রারের অপসারণের দাবিতে কুশপুত্তলিকা পুড়িয়ে তাঁর কার্যালয়ে তালা দিয়েছেন একদল শিক্ষার্থী।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এবার সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার সহকারী রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা) কে এম সানোয়ার পারভেজ লিটন বাদী হয়ে ১০ জন শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের নামে জিডি করেন। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ৩২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
জিডিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন—ইংরেজি বিভাগের রাকিন খান, সাংবাদিকতা বিভাগের নাজমুল ঢালী, লোকপ্রশাসন বিভাগের মোকাব্বেল শেখ, আইন বিভাগের তরিক হোসেন, ইংরেজি বিভাগের মিজানুর রহমান, ইংরেজি বিভাগের এনামুল হক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এম ডি শিহাব, ইংরেজি বিভাগের তরিকুল ইসলাম, কোস্টাল স্টাডিজ বিভাগের স্বপ্নীল অপূর্ব রকি ও রসায়ন বিভাগের রফিক। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়, বিবাদীরা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র। তাঁরা বিভিন্নভাবে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে বেড়ায়। তাঁদের ভয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তটস্থ থাকেন।
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী রাকিন খান বলেন, ‘আমরা যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কণ্ঠরোধ করতে জিডি এবং মামলার ভয় দেখাচ্ছে। এর আগেও আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে, যা এখনো বহাল।’
জানতে চাইলে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে আপাতত ১০ শিক্ষার্থীর নামে জিডি করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সোনিয়া খান সনি বলেন, ‘আমিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখেছি। তবে আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’
এ ব্যাপারে উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিনকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।
প্রসঙ্গত, ৪ দফা দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার রেজিস্ট্রারের অপসারণের দাবিতে কুশপুত্তলিকা পুড়িয়ে তাঁর কার্যালয়ে তালা দিয়েছেন একদল শিক্ষার্থী।
সিয়াম মোর্শেদ ও আলফাজ হোসেন নামের কলেজের দুই শিক্ষার্থী বলেন, ‘বিকেলে আমরা জানতে পেরেছি, কলেজ কর্তৃপক্ষ আমাদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু তারা আমাদের পরিষ্কার করে বলেনি, কেন আমরা হল ছাড়ব। আমাদের পক্ষে এই অল্প সময়ের নোটিশে হল ছাড়া সম্ভব নয়।’
৬ মিনিট আগেশনিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় সাতক্ষীরা শহরের লেকভিউসংলগ্ন তুফান কনভেনশন সেন্টারে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সূচনা বক্তৃতাকালে তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে শুইয়ে পানি দিলে তিনি সেখানে নিথর হয়ে যান। তাঁকে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেল
৮ মিনিট আগেপ্রশ্নপত্রের ট্রাংকে দুটি তালা থাকলেও চাবি ছিল তালার সঙ্গে। তারপর সিলগালা করা ছিল। আর ওই আসামির হাতে হ্যান্ডকাফ থাকলেও এক হাত খোলা ছিল। তিনি সিলগালার সিল তুলে চাবি দিয়ে তালা খোলেন। এরপর একটি প্রশ্নের প্যাকেট বের করে কাটেন। প্রশ্নপত্র দেখার পর তিনি কয়েকটি প্রশ্ন ছিঁড়েও ফেলেন। পরে সকালে পুলিশ গিয়ে ..
১১ মিনিট আগেতারেক জিয়ার সঙ্গে লন্ডন বৈঠকের পর বিএনপির সুর কিছুটা বদলেছে, তারা বলছে সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে চায়—এতে তাদের আপত্তি নেই। কিন্তু এই তারিখ নিয়েও সরকার ‘ইফ’ এবং ‘বাটস’ দিয়ে রেখেছে। খোলাসা করে এখন পর্যন্ত কিছু বলেনি। আমরা মনে করে, এই গিভ অ্যান্ড টেকের লন্ডন মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েও সংকট দেখা...
১৫ মিনিট আগে