নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাজ হলো জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের বিচার, আহতদের পুনর্বাসন, দ্রব্যমূল্য ও জনজীবনের শান্তি–শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। সেটা না করে সংবিধান বাতিল, রাষ্ট্রপতি অপসারণসহ নানা বিভ্রান্তিকর আলোচনার মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে।’
আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল নগরীতে বাসদের মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বাসদের ৪০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ: আমাদের প্রত্যাশা’ শীর্ষক এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বাম গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ভুক্ত রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেন, ‘বর্তমান অবস্থা থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য বিভিন্ন সংস্কারের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা অতি জরুরি।’
আরও বক্তব্য দেন–সিপিবির অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সেলিম, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের শাহ আজিজ খোকন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শিকদার হারুনর রশীদ মাহমুদ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার সরকার, নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের শেখ আবুল হাশেম, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির অধ্যাপক বীরেন্দ্রনাথ রায়, অ্যাডভোকেট আবু আল রায়হান, অ্যাডভোকেট হাসিবুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিএম কলেজের অন্যতম সমন্বয়ক মো. সাব্বির হোসেন প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘অভ্যুত্থানে এক ফ্যাসিবাদ হটিয়ে শোষণমূলক স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েমের জন্য অনেকে সচেষ্ট হচ্ছেন। তিন মাসে তিন হাজার কোটিপতি বেড়েছে। বিভিন্ন পদে দলীয় সুপারিশে পদায়ন হচ্ছে। মব ট্রায়ালে ঢাকায় ২৮ জনসহ সারা দেশে ১৫০ জন মানুষ গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন।’
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাজ হলো জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের বিচার, আহতদের পুনর্বাসন, দ্রব্যমূল্য ও জনজীবনের শান্তি–শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। সেটা না করে সংবিধান বাতিল, রাষ্ট্রপতি অপসারণসহ নানা বিভ্রান্তিকর আলোচনার মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে।’
আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল নগরীতে বাসদের মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বাসদের ৪০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ: আমাদের প্রত্যাশা’ শীর্ষক এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বাম গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ভুক্ত রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
বজলুর রশিদ ফিরোজ বলেন, ‘বর্তমান অবস্থা থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য বিভিন্ন সংস্কারের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা অতি জরুরি।’
আরও বক্তব্য দেন–সিপিবির অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সেলিম, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের শাহ আজিজ খোকন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শিকদার হারুনর রশীদ মাহমুদ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার সরকার, নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের শেখ আবুল হাশেম, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির অধ্যাপক বীরেন্দ্রনাথ রায়, অ্যাডভোকেট আবু আল রায়হান, অ্যাডভোকেট হাসিবুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিএম কলেজের অন্যতম সমন্বয়ক মো. সাব্বির হোসেন প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘অভ্যুত্থানে এক ফ্যাসিবাদ হটিয়ে শোষণমূলক স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েমের জন্য অনেকে সচেষ্ট হচ্ছেন। তিন মাসে তিন হাজার কোটিপতি বেড়েছে। বিভিন্ন পদে দলীয় সুপারিশে পদায়ন হচ্ছে। মব ট্রায়ালে ঢাকায় ২৮ জনসহ সারা দেশে ১৫০ জন মানুষ গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে